কর্মে ও ব্যবসায় বাধা থাকলেও অগ্রগতি হবে। আর্থিক যোগ শুভ। ব্যয় বাড়বে। সম্পত্তি নিয়ে শরিকি ... বিশদ
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং নেদারল্যান্ডসের এলসভিয়ার প্রকাশনা সংস্থার যৌথ উদ্যোগে এক লক্ষেরও বেশি বিজ্ঞানী, গবেষক এবং অধ্যাপকদের মধ্যে এই সমীক্ষা চলে। বিজ্ঞানের ২২টি ক্ষেত্রে এবং ১৭৬টি উপক্ষেত্রকে এর অন্তর্ভুক্ত করা হয়। অন্তত পাঁচটি বা তার বেশি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছেন, এমন বিজ্ঞানীদেরই এই সমীক্ষায় গ্রাহ্য করা হয়েছে।
সমীক্ষার বিভিন্ন দিক রয়েছে। তার মধ্যে একটি হল, ২০২০ সালের শেষ পর্যন্ত একজন বিজ্ঞানী সারাজীবনে কত গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছেন, তার সাইটেশন এবং সার্বিক প্রভাব কী, তা খতিয়ে দেখা এবং সেই অনুযায়ী র্যাঙ্কিং দেওয়া। তাতে দেখা গিয়েছে, ভারত থেকে স্থান পাওয়া বিজ্ঞানী-অধ্যাপকের সংখ্যা ২০৪৭। যাদবপুরের (২৯) পরে রয়েছে, বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় (২৪), হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয় (২২) এবং দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের (১৮) মতো কেন্দ্রীয় উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুরঞ্জন দাস এই খবরে উচ্ছ্বাস চেপে রাখেননি। অধ্যাপক এবং গবেষকদের তিনি সমস্ত কৃতিত্ব দিয়েছেন।