পুজো শেষ হতেই করোনা সংক্রমণের গ্রাফ ফের ঊর্ধ্বমুখী। ইতিমধ্যে তৃতীয় জেলা হিসেবে এক লক্ষ আক্রান্তের গণ্ডি টপকেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা।
চাকদহ ব্লকের তাঁতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে মশড়া প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসকের বদলে এক গ্রুপ-ডি পদের সাফাই কর্মীর রোগী দেখাকে কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
ছেলের হাতে মায়ের খুনের অভিযোগে চাঞ্চল্য ছড়ালো তারকেশ্বর থানার নাইটা-মালপাহাড়পুর পঞ্চায়েতের আঁকড়গড়িয়া গ্রামে। মৃত মহিলার নাম সন্ধ্যা গুছাইত (৪৫)। এই ঘটনায় তাঁর ২৫ বছরের ছেলে সঞ্জয় গুছাইতকে গ্রেপ্তার করেছে তারকেশ্বরের পুলিস।
বিধাননগর পূর্ব থানা এলাকার বিজি ব্লকের এক গেস্ট হাউস থেকে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করল পুলিস। মৃতের নাম রাজীব শর্মা (৫৫)। তিনি বেঙ্গালুরুর বাসিন্দা।
গড়িয়াহাটে জোড়া খুনের ঘটনায় অন্যতম অভিযুক্ত ভিকি হালদার এখনও অধরা। এই ঘটনায় তার নাম জড়াতেই অতীতের কথা মনে পড়ে গেল পাড়া-পড়শিদের। তাঁদের কথায়, ছোট থেকেই মিথ্যা কথা বলায় ওস্তাদ ছিল ভিকি।
পরিকল্পিত, ঠান্ডা মাথার খুন। গড়িয়াহাট জোড়া হত্যার জাল যতই খুলছে, এই তত্ত্ব স্পষ্ট হচ্ছে ততটাই। ব্যাগে জামাকাপড় নিয়ে বেরনো, সঙ্গে লুকোনো ছুরি, আর আলাদা আলাদাভাবে বালিগঞ্জ স্টেশনে নেমে গোলপার্কে সাক্ষাৎ। পুলিসের উপসংহার একটাই, ‘ওয়েল প্ল্যানড’। তবে এত পরিকল্পনাও শেষ রক্ষা করতে পারেনি। কার্যত রহস্যভেদ হয়েই গিয়েছে।
বারাকপুর শহরে বাড়িতে বিস্ফোরণের ঘটনার কিনারা এখনও হয়নি। কীভাবে বিস্ফোরণ হল, তা এখনও স্পষ্ট নয়। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ভাড়াটিয়া ইশাইয়া গিডলার বয়ানে একাধিক অসঙ্গতি রয়েছে। তাকে গ্রেপ্তার করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিস। তিনি কিছু আড়ালের চেষ্টা করছেন কি না, তাও খতিয়ে দেখছে পুলিস। কারণ, ঘটনার সময় তিনি বাড়িতেই ছিলেন।
আরামবাগ ব্লকের ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের দেওয়া হচ্ছে ফোয়ারা সেচের যন্ত্রাংশ। স্বল্প জলের সাহায্যে কৃষিজমিকে ফলনশীল করার উদ্দেশ্যে আরামবাগ ব্লকজুড়ে শুরু হয়েছে এই উদ্যোগ। বাংলা কৃষি সেচ যোজনা প্রকল্পের মাধ্যমে এই ফোয়ারা সেচ যন্ত্রাংশ দেওয়া হচ্ছে।
পুজোর মধ্যেই কাঁকুলিয়া রোডে এসে রেইকি করে গিয়েছিল কর্পোরেট কর্তা সুবীর চাকি খুনে অন্যতম অভিযুক্ত ভিকি। খুনের পর কোন পথ ধরে সে পালাবে, সেই বুদ্ধি দিয়েছে তার মা মিঠু হালদার। তার আগে ভিকি নিজেকে একটি বড় কোম্পানির আধিকারিক পরিচয় দিয়ে কাঁকুলিয়া রোডের ওই বাড়িতে সুবীরবাবুর সঙ্গে দেখা করার জন্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেয়।
কর্মে ও ব্যবসায় বাধা থাকলেও অগ্রগতি হবে। আর্থিক যোগ শুভ। ব্যয় বাড়বে। সম্পত্তি নিয়ে শরিকি ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: একবালপুরে সদ্যোজাত শিশুকন্যার মুখে বালিশ চাপা দিয়ে খুনের অভিযোগে পুলিস মা লাভলি সিংকে (২২) গ্রেপ্তার করল। এই ঘটনায় লাভলির স্বামীর ভূমিকাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে পুলিস সূত্রের খবর। বৃহস্পতিবার ধৃত লাভলিকে আলিপুরের মুখ্য বিচারবিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট (সিজেএম) সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের এজলাসে তোলা হয়। বিচারক তাকে আগামী ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত পুলিস হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন। এদিন আদালতে মামলাটি উঠলে মুখ্য সরকারি কৌঁসুলি বলেন, ধৃতের বিরুদ্ধে খুনের মামলা দায়ের করে পুলিস ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। ইতিমধ্যে যে বালিশ চাপা দিয়ে ওই শিশুটিকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে, নার্সিংহোম থেকে সেই বালিশ সহ শিশুটির জামা ও অন্যান্য জিনিসপত্র পুলিস আটক করেছে। বালিশে মহিলার হাতেব ছাপ পরীক্ষার জন্য সেটি ফিঙ্গারপ্রিন্ট বিশেষজ্ঞদের কাছে পাঠানো হবে। পুলিস যে সমস্ত জিনিসপত্র আটক করেছে, তার সিজার লিস্টও এদিন পুলিস কোর্টে পেশ করে। এদিন ওই মহিলার তরফে কোর্টে সওয়ালে অংশ নেননি কোনও আইনজীবী। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনার পর অভিযুক্ত ওই মহিলা বালিশটি লোপাট করে দেওয়ার চেষ্টা করছিল। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তৎপরতায় তা সম্ভব হয়নি।
এদিন আদালতে সরকারি আইনজীবী বলেন, এত উন্নয়নের যুগেও স্রেফ পুত্র সন্তান না হওয়ার কারণে যেভাবে একজন সদ্যোজাত শিশুকন্যাকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে খোদ মায়ের বিরুদ্ধে, তা অত্যন্ত দুঃখজনক। এই ঘটনা আমাদের সমাজকে নাড়া দেওয়ার পক্ষে যথেষ্ট। পুলিস বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করে দেখছে। এদিন এই মামলার সওয়াল চলাকালে মামলার তদন্তকারী পুলিস অফিসার কেস‑ডায়েরি কোর্টে পেশ করেন। সরকারি আইনজীবী বলেন, মামলার অগ্রগতি বিষয়ে সমস্ত তথ্য কেস‑ডায়েরিতে আছে। তাই এনিয়ে কোর্টে বিস্তারিত কিছু বলছি না। এই খুনের ঘটনা খতিয়ে দেখতে ধৃতকে হেফাজতে নেওয়াটা অত্যন্ত জরুরি।
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, গত সোমবার রাতে পূর্ব বাউন্ডারি রোডের বাসিন্দা লাভলি সিং প্রসব ব্যথা নিয়ে নার্সিংহোমে ভর্তি হন। মঙ্গলবার সকালে তার এক কন্যা সন্তান হয়। চিকিৎসকদের কাছ থেকে ওই কথা শোনার পরই ওই মহিলা কান্নাকাটি শুরু করে দেয়। বুধবার সকালে লাভলির কেবিনে গিয়ে এক নার্স দেখেন শিশুকন্যাটি নড়াচড়া করছে না। তিনি বিষয়টি চিকিৎসকদের জানান। এরপরই চিকিৎসকরা ওই কেবিনে এসে পরীক্ষা করে দেখেন শিশুটি মৃত অবস্থায় রয়েছে। পুলিসে খবর দেওয়া হয়। পুলিস অভিযুক্ত মাকে জেরা করতে শুরু করলে এক সময় স্বীকার করে মেয়ে হওয়ার জন্যই নিজের হাতে সে সন্তানকে খুন করেছে। পরে লাভলিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এদিন আদালতে সরকারি আইনজীবী বলেন, এত উন্নয়নের যুগেও স্রেফ পুত্র সন্তান না হওয়ার কারণে যেভাবে একজন সদ্যোজাত শিশুকন্যাকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে খোদ মায়ের বিরুদ্ধে, তা অত্যন্ত দুঃখজনক। এই ঘটনা আমাদের সমাজকে নাড়া দেওয়ার পক্ষে যথেষ্ট। পুলিস বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করে দেখছে। এদিন এই মামলার সওয়াল চলাকালে মামলার তদন্তকারী পুলিস অফিসার কেস‑ডায়েরি কোর্টে পেশ করেন। সরকারি আইনজীবী বলেন, মামলার অগ্রগতি বিষয়ে সমস্ত তথ্য কেস‑ডায়েরিতে আছে। তাই এনিয়ে কোর্টে বিস্তারিত কিছু বলছি না। এই খুনের ঘটনা খতিয়ে দেখতে ধৃতকে হেফাজতে নেওয়াটা অত্যন্ত জরুরি।
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, গত সোমবার রাতে পূর্ব বাউন্ডারি রোডের বাসিন্দা লাভলি সিং প্রসব ব্যথা নিয়ে নার্সিংহোমে ভর্তি হন। মঙ্গলবার সকালে তার এক কন্যা সন্তান হয়। চিকিৎসকদের কাছ থেকে ওই কথা শোনার পরই ওই মহিলা কান্নাকাটি শুরু করে দেয়। বুধবার সকালে লাভলির কেবিনে গিয়ে এক নার্স দেখেন শিশুকন্যাটি নড়াচড়া করছে না। তিনি বিষয়টি চিকিৎসকদের জানান। এরপরই চিকিৎসকরা ওই কেবিনে এসে পরীক্ষা করে দেখেন শিশুটি মৃত অবস্থায় রয়েছে। পুলিসে খবর দেওয়া হয়। পুলিস অভিযুক্ত মাকে জেরা করতে শুরু করলে এক সময় স্বীকার করে মেয়ে হওয়ার জন্যই নিজের হাতে সে সন্তানকে খুন করেছে। পরে লাভলিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
