কর্মপ্রার্থীদের কোনও সুখবর আসতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। গুপ্ত শত্রু থেকে সাবধান। নতুন কোনও প্রকল্পের ... বিশদ
মধ্যমগ্রামের বাড়িতে টেবিলের উপর সাজানো রয়েছে পুলিসের পোশাক পরা অমিতাভ মালিকের ছবি। পাশেই রয়েছে বিভিন্ন পুরস্কার ও মানপত্র। সেখানে দাঁড়িয়ে সোমেনবাবু বলেন, ‘টিভিতে বিমলের ছবি দেখার পর নিজের রাগ আর সামলে রাখতে পারছিলাম না। একজন দেশদ্রোহী কলকাতায় ঘুরে বেড়াচ্ছে, অথচ পুলিস কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না? প্রশাসন আমার হাতে বন্দুক তুলে দিক। আমি গুলি চালাব। তাতে আমার ফাঁসি হয়, হোক। কারণ ছেলেকে হারানোর পর থেকে আমরা কার্যত মৃত।’ গঙ্গা দেবীর কথায়, ‘আমার ছেলের জীবন শুধু শুধু গেল। রাজনীতিটাই আজ বড় হয়ে উঠল।’ অমিতাভর মা ও বাবা এক বাক্যে জানিয়েছেন, হয় ছেলেকে ফিরিয়ে দিক, নয়তো হোক বিমলের শাস্তি। সুবিচারের জন্য সিবিআই তদন্তের দাবি করা হয়েছে। প্রয়োজনবোধে উচ্চ আদালত এবং রাজ্যপালের কাছে যাওয়ার ভাবনা-চিন্তা রয়েছে বলে জানান তাঁরা। অমিতাভর ভাই অরুণাভ মালিক আক্ষেপের সুরে বলেন ‘এরপর থেকে তো যে কেউ দোষ করবে, আর রাস্তায় বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেড়াবে।’ প্রয়াত পুলিসকর্মীর স্ত্রী বিউটিদেবী শ্বশুর বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র রয়েছেন বলে দাবি পরিবারের। ফলে তাঁর কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। এদিন রোশন গিরিকে সঙ্গে নিয়ে বিমল গুরুং কলকাতার একটি পাঁচতারা হোটেলে ছিলেন। তাঁদের কার্যকলাপের বিষয়ে জানাতে চাননি অনুগামীরা। যা নিয়ে কৌতুহল তুঙ্গে রাজনৈতিক মহলে।