বিদ্যায় সাফল্য ও হতাশা দুই-ই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। মামলা-মোকদ্দমার কোনও পরিবেশ তৈরি ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: গরমের মরশুম শেষ হতে চললেও, শহর-শহরতলিতে চলা কিছু বাসের এসির কার্যকারিতা নিয়ে বিতর্ক থেকেই যাচ্ছে। গরমে পশ্চিমবঙ্গ পরিবহণ নিগমের একটি বিশেষ শ্রেণীর এসি বাসে সফর করে ঘামতে হচ্ছে যাত্রীদের। অনুষ্ঠানিকভাবে বর্ষা এসে গেলেও সেই পরিস্থিতির বদল তেমন হয়নি বলেই দাবি যাত্রীদের।
যাত্রীদের অভিযোগ, রক্ষণাবেক্ষণের অভাবেই এসির কার্যকারিতা হ্রাস পাচ্ছে। তার জেরেই বাস ঠিক মতো ঠান্ডা হচ্ছে না। এই ধরনের এসি বাস চালানো হয়, এমন একাধিক রুটের বাসেই নিত্যদিন যাত্রীদের ব্যাপক ভিড় হয়। নিগমের উচ্চপদস্থ এক কর্তা বলেন, বিশেষজ্ঞ সংস্থাকে রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দেওয়ার পরও কেন এমন ঘটনা ঘটছে, তা দেখা হবে। আগামী দিনে এসির রক্ষণাবেক্ষণ আরও ভালোভাবে করা দরকার।
বর্তমানে কমবেশি গড়ে সাড়ে চার লক্ষ যাত্রী পশ্চিমবঙ্গ পরিবহণ নিগমের বাস চড়েন। তার তিন ভাগের এক ভাগ যাত্রী সফর করেন এসি বাসে। নিগম সূত্রের খবর, বিভিন্ন রুটে চলা এসি ভলভো বাসগুলি নিয়ে যাত্রীদের তেমন কোনও অভিযোগ নেই। কিন্তু, নির্দিষ্ট শ্রেণীর বাসগুলি নিয়েই উঠছে প্রশ্ন। বর্তমানে নিগমের এসি বাস রুটের সংখ্যা ৪৭টি। তার মধ্যে ওই ধরনের এসি বাস চালানো হয় ২৬-২৭টি রুটে। তার মধ্যে এসি ১২, এসি ২৪, এসি ২৩এ, এসি ৫০, এসি ৫০এ সহ একাধিক রুটের বাসে ব্যাপক ভিড় হয়। বেশি টাকা দিয়ে টিকিট কেটে কেন এসির ঠান্ডা হওয়া পাওয়া যাবে না, তা নিয়ে বিতর্ক জারি রয়েছে বিভিন্ন রুটেই। আগামী বছরের গরমে যাতে এইসব বাসে উঠে ঘামতে না হয়, তা দেখার আর্জি জানিয়েছেন বহু যাত্রী।
ওয়াকিবহাল মহলের ব্যাখ্যা, বাসগুলিতে হয় বেশি যাত্রী উঠছেন, না হয় এসির রক্ষণাবেক্ষণ ঠিক মতো হচ্ছে না। তাই বাসগুলি ঠান্ডা হচ্ছে না। বিশেষত, বাসগুলির সামনের অংশ দ্রুত গরম হয়ে যাচ্ছে। নিগমের এক কর্তা বলেন, ভলভো বাসের ইঞ্জিন পিছনের দিকে। অন্য এসি বাসের ইঞ্জিন রয়েছে সামনের দিকে। ইঞ্জিনের গরম একটা কারণ তো বটেই। তার জন্যই একাংশ এসি বাসের সামনের দিকটি দ্রুত গরম হয়ে যাচ্ছে। তার উপরে যাত্রীদের তোলার জন্য বার বার দরজা খুলতে হয় কন্ডাক্টরদের। তাতে গরম বেড়ে যায় আরও।
কিন্তু রক্ষণাবেক্ষণ? নিগমের এক কর্তার বক্তব্য, বাসগুলির এসির রক্ষণাবেক্ষণে ‘অ্যানুয়াল মেনটেন্যান্স কন্ট্রাক্ট’ করা হয়েছে। কাজেই নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ হচ্ছে। বাসগুলির বয়স আগের তুলনায় বেড়েছে, সেটিও একটা বিষয়। তবে, গরমের আগামী মরশুমে বাসগুলির এসির পরিষেবা যাতে আরও কিছুটা উন্নত করা যায়, তা দেখা হচ্ছে। রক্ষণাবেক্ষণের মান আরও বৃদ্ধি করা হবে।
যাত্রীদের অভিযোগ, রক্ষণাবেক্ষণের অভাবেই এসির কার্যকারিতা হ্রাস পাচ্ছে। তার জেরেই বাস ঠিক মতো ঠান্ডা হচ্ছে না। এই ধরনের এসি বাস চালানো হয়, এমন একাধিক রুটের বাসেই নিত্যদিন যাত্রীদের ব্যাপক ভিড় হয়। নিগমের উচ্চপদস্থ এক কর্তা বলেন, বিশেষজ্ঞ সংস্থাকে রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দেওয়ার পরও কেন এমন ঘটনা ঘটছে, তা দেখা হবে। আগামী দিনে এসির রক্ষণাবেক্ষণ আরও ভালোভাবে করা দরকার।
বর্তমানে কমবেশি গড়ে সাড়ে চার লক্ষ যাত্রী পশ্চিমবঙ্গ পরিবহণ নিগমের বাস চড়েন। তার তিন ভাগের এক ভাগ যাত্রী সফর করেন এসি বাসে। নিগম সূত্রের খবর, বিভিন্ন রুটে চলা এসি ভলভো বাসগুলি নিয়ে যাত্রীদের তেমন কোনও অভিযোগ নেই। কিন্তু, নির্দিষ্ট শ্রেণীর বাসগুলি নিয়েই উঠছে প্রশ্ন। বর্তমানে নিগমের এসি বাস রুটের সংখ্যা ৪৭টি। তার মধ্যে ওই ধরনের এসি বাস চালানো হয় ২৬-২৭টি রুটে। তার মধ্যে এসি ১২, এসি ২৪, এসি ২৩এ, এসি ৫০, এসি ৫০এ সহ একাধিক রুটের বাসে ব্যাপক ভিড় হয়। বেশি টাকা দিয়ে টিকিট কেটে কেন এসির ঠান্ডা হওয়া পাওয়া যাবে না, তা নিয়ে বিতর্ক জারি রয়েছে বিভিন্ন রুটেই। আগামী বছরের গরমে যাতে এইসব বাসে উঠে ঘামতে না হয়, তা দেখার আর্জি জানিয়েছেন বহু যাত্রী।
ওয়াকিবহাল মহলের ব্যাখ্যা, বাসগুলিতে হয় বেশি যাত্রী উঠছেন, না হয় এসির রক্ষণাবেক্ষণ ঠিক মতো হচ্ছে না। তাই বাসগুলি ঠান্ডা হচ্ছে না। বিশেষত, বাসগুলির সামনের অংশ দ্রুত গরম হয়ে যাচ্ছে। নিগমের এক কর্তা বলেন, ভলভো বাসের ইঞ্জিন পিছনের দিকে। অন্য এসি বাসের ইঞ্জিন রয়েছে সামনের দিকে। ইঞ্জিনের গরম একটা কারণ তো বটেই। তার জন্যই একাংশ এসি বাসের সামনের দিকটি দ্রুত গরম হয়ে যাচ্ছে। তার উপরে যাত্রীদের তোলার জন্য বার বার দরজা খুলতে হয় কন্ডাক্টরদের। তাতে গরম বেড়ে যায় আরও।
কিন্তু রক্ষণাবেক্ষণ? নিগমের এক কর্তার বক্তব্য, বাসগুলির এসির রক্ষণাবেক্ষণে ‘অ্যানুয়াল মেনটেন্যান্স কন্ট্রাক্ট’ করা হয়েছে। কাজেই নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ হচ্ছে। বাসগুলির বয়স আগের তুলনায় বেড়েছে, সেটিও একটা বিষয়। তবে, গরমের আগামী মরশুমে বাসগুলির এসির পরিষেবা যাতে আরও কিছুটা উন্নত করা যায়, তা দেখা হচ্ছে। রক্ষণাবেক্ষণের মান আরও বৃদ্ধি করা হবে।
