পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
অভিষেক পাল, বহরমপুর: রাত পোহালেই মঙ্গলবার মুর্শিদাবাদ ও জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। দুই কেন্দ্রে ক্রিটিক্যাল বুথের সংখ্যা ৯৫০। মোট ১৭৮ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকবে মুর্শিদাবাদ জেলার এই দুই গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, শুধু মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রে ক্রিটিক্যাল বুথের সংখ্যা ৪৪১। জঙ্গিপুর কেন্দ্রে ক্রিটিকাল বুথের সংখ্যা ৫০৯। সুষ্ঠুভাবে ভোটদান প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রে ১১৪ কোম্পানি ও জঙ্গিপুর কেন্দ্রে ৬৪ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকছে। প্রতিটি কেন্দ্রেই কেন্দ্রীয় বাহিনীর ঘেরাটোপে ভোটগ্রহণ হবে।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রে মোট ১৯৩৮টি বুথে ভোটগ্রহণ হবে। যার মধ্যে চারটি অক্সিলারি বুথ রয়েছে। জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রে মোট ১৮৫১টি বুথে ভোটগ্রহণ হবে। যার মধ্যে অক্সিলারি বুথের সংখ্যা চার। মঙ্গলবার একই সঙ্গে ভগবানগোলা বিধানসভায় উপনির্বাচন আছে। সেদিকেও খেয়াল রাখছে কমিশন। মালদহ দক্ষিণের দুটি বিধানসভা মুর্শিদাবাদ জেলার অন্তর্গত। ফরাক্কা ও সামশেরগঞ্জে মোট বুথের সংখ্যা ৪৮৩।
জেলাশাসক রাজর্ষি মিত্র বলেন, মুর্শিদাবাদ ও জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রে ক্রিটিক্যাল বুথের সংখ্যা আমরা নির্ধারণ করেছি। এর মধ্যে বেশকিছু ভাগ আছে। সব মিলিয়ে মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রে ক্রিটিক্যাল বুথের সংখ্যা ৪৪১ এবং জঙ্গিপুর কেন্দ্রে ক্রিটিক্যাল বুথ থাকছে ৫০৯টি। মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রে ১১৪ কোম্পানি এবং জঙ্গিপুর কেন্দ্রে ৬৪ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকবে।
মুর্শিদাবাদ জেলা নিয়ে প্রথম থেকেই তৎপর রয়েছে নির্বাচন কমিশন। এর আগে প্রতিটি নির্বাচনে এই দুই লোকসভা কেন্দ্রে কোথাও না কোথাও অশান্তি ও বিশৃঙ্খলার ঘটনা ঘটেছে। এবার নির্বাচন ঘোষণার পর থেকেই কড়া নজর রেখেছে কমিশন। দু’টি কেন্দ্রেই আলাদা পুলিস, আয়-ব্যয় ও সাধারণ অবজার্ভার নিয়োগ হয়েছে। দু’টি কেন্দ্রের কোনও এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কোনও ঘটনা ঘটলেই জেলা প্রশাসনের কাছ থেকে রিপোর্ট চাইছে কমিশন। দুই কেন্দ্রের বেশকিছু এলাকা থেকে গত কয়েকদিন লাগাতার বোমা উদ্ধার হয়েছে। প্রচুর আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করেছে পুলিস। বিশেষ করে মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রের হরিহরপাড়া, ডোমকল, রানিনগর ও ভগবানগোলা বিধানসভার মতো জায়গাগুলিতে নির্বাচনে রক্তপাতের ঘটনা ঘটে। জঙ্গিপুরের রঘুনাথগঞ্জ, নবগ্রাম, লালগোলা ও খড়গ্রাম নিয়ে কিছুটা উদ্বিগ্ন রয়েছে প্রশাসন। ফলে এই দুই কেন্দ্রে এখন নির্বিঘ্নে ভোট করানো রীতিমতো চ্যালেঞ্জ কমিশনের কাছে। জানা গিয়েছে, প্রতিটি সেক্টরে একটি করে কেন্দ্রীয় বাহিনীর কিউআরটি টিম বুথে বুথে ঘুরবে। কোথাও ঘটনা ঘটলে যাতে দ্রুত তারা পৌঁছে যেতে পারে।
জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন, নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার পরপরই বিভিন্ন জায়গায় কেন্দ্রীয় বাহিনী রুটমার্চ শুরু করে। জেলা পুলিসের তত্ত্বাবধানে পর্যাপ্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী এই দুই কেন্দ্রের সমস্ত ক্রিটিক্যাল বুথে এবং বুথ সংলগ্ন এলাকায় মোতায়ন করা হয়েছে। বুথে যাতে কেউ অযথা জমায়েত করতে না পারে সেদিকেও নজর রাখবে কমিশন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রে মোট ১৯৩৮টি বুথে ভোটগ্রহণ হবে। যার মধ্যে চারটি অক্সিলারি বুথ রয়েছে। জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রে মোট ১৮৫১টি বুথে ভোটগ্রহণ হবে। যার মধ্যে অক্সিলারি বুথের সংখ্যা চার। মঙ্গলবার একই সঙ্গে ভগবানগোলা বিধানসভায় উপনির্বাচন আছে। সেদিকেও খেয়াল রাখছে কমিশন। মালদহ দক্ষিণের দুটি বিধানসভা মুর্শিদাবাদ জেলার অন্তর্গত। ফরাক্কা ও সামশেরগঞ্জে মোট বুথের সংখ্যা ৪৮৩।
জেলাশাসক রাজর্ষি মিত্র বলেন, মুর্শিদাবাদ ও জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রে ক্রিটিক্যাল বুথের সংখ্যা আমরা নির্ধারণ করেছি। এর মধ্যে বেশকিছু ভাগ আছে। সব মিলিয়ে মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রে ক্রিটিক্যাল বুথের সংখ্যা ৪৪১ এবং জঙ্গিপুর কেন্দ্রে ক্রিটিক্যাল বুথ থাকছে ৫০৯টি। মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রে ১১৪ কোম্পানি এবং জঙ্গিপুর কেন্দ্রে ৬৪ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকবে।
মুর্শিদাবাদ জেলা নিয়ে প্রথম থেকেই তৎপর রয়েছে নির্বাচন কমিশন। এর আগে প্রতিটি নির্বাচনে এই দুই লোকসভা কেন্দ্রে কোথাও না কোথাও অশান্তি ও বিশৃঙ্খলার ঘটনা ঘটেছে। এবার নির্বাচন ঘোষণার পর থেকেই কড়া নজর রেখেছে কমিশন। দু’টি কেন্দ্রেই আলাদা পুলিস, আয়-ব্যয় ও সাধারণ অবজার্ভার নিয়োগ হয়েছে। দু’টি কেন্দ্রের কোনও এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কোনও ঘটনা ঘটলেই জেলা প্রশাসনের কাছ থেকে রিপোর্ট চাইছে কমিশন। দুই কেন্দ্রের বেশকিছু এলাকা থেকে গত কয়েকদিন লাগাতার বোমা উদ্ধার হয়েছে। প্রচুর আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করেছে পুলিস। বিশেষ করে মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রের হরিহরপাড়া, ডোমকল, রানিনগর ও ভগবানগোলা বিধানসভার মতো জায়গাগুলিতে নির্বাচনে রক্তপাতের ঘটনা ঘটে। জঙ্গিপুরের রঘুনাথগঞ্জ, নবগ্রাম, লালগোলা ও খড়গ্রাম নিয়ে কিছুটা উদ্বিগ্ন রয়েছে প্রশাসন। ফলে এই দুই কেন্দ্রে এখন নির্বিঘ্নে ভোট করানো রীতিমতো চ্যালেঞ্জ কমিশনের কাছে। জানা গিয়েছে, প্রতিটি সেক্টরে একটি করে কেন্দ্রীয় বাহিনীর কিউআরটি টিম বুথে বুথে ঘুরবে। কোথাও ঘটনা ঘটলে যাতে দ্রুত তারা পৌঁছে যেতে পারে।
জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন, নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার পরপরই বিভিন্ন জায়গায় কেন্দ্রীয় বাহিনী রুটমার্চ শুরু করে। জেলা পুলিসের তত্ত্বাবধানে পর্যাপ্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী এই দুই কেন্দ্রের সমস্ত ক্রিটিক্যাল বুথে এবং বুথ সংলগ্ন এলাকায় মোতায়ন করা হয়েছে। বুথে যাতে কেউ অযথা জমায়েত করতে না পারে সেদিকেও নজর রাখবে কমিশন।
