পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
দীর্ঘদিন ধরে নতুন বাজার সহ বিভিন্ন জায়গায় আবর্জনা জমতে শুরু করেছে। যা নিয়ে বাজার এলাকার বাসিন্দাদের ক্ষোভ চরমে উঠেছে। পুরসভার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। ময়নাগুড়ি মতো গুরুত্বপূর্ণ শহর এলাকায় কেন পুরসভা নজর দিচ্ছে না, তা নিয়ে ব্যবসায়ী মহল থেকে শুরু করে ক্রেতারা ক্ষিপ্ত।
এদিকে, ময়নাগুড়ির খাগড়াবাড়ি-২ পঞ্চায়েতের সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট প্রকল্পে শহরের আবর্জনা রাখার মতো আর জায়গা নেই। সেজন্য শহর থেকে আবর্জনা সংগ্রহ করে আমগুড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট প্রকল্পে পাঠানো হচ্ছে। যদিও তাতে কতটা কাজ হচ্ছে তা নিয়ে শহরের বাসিন্দারা প্রশ্ন তুলেছেন। ব্যবসায়ী দ্বৈপায়ন রায়, সঞ্জু মল্লিক বলেন, কর্মতীর্থ ভবনে বর্জ্যের স্তূপ হয়ে রয়েছে। সারাক্ষণ মশা-মাছির উপদ্রপ। পুরসভার বিষয়টি দেখা উচিত। ময়নাগুড়ি নতুন বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক সিদ্ধার্থ সরকার বলেন, কর্মতীর্থ ভবনের শৌচালয়ের পাশেই আবর্জনার স্তূপ জমতে শুরু করেছে। বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। সে কারণে হয়তো হাটের ব্যবসায়ীরা রাস্তার পাশে আবর্জনা ফেলছেন। বর্জ্যের কারণে ব্যবসায়ীরা সমস্যায় পড়ছেন। দুর্গন্ধে টেকা যাচ্ছে না। পুরসভা দ্রুত এনিয়ে পদক্ষেপ করুক। ময়নাগুড়ি পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান মনোজ রায় বলেন, শহর এলাকার বর্জ্য খাগড়াবাড়ি-২ পঞ্চায়েতে পাঠানো হতো। আমাদের সঙ্গে এনিয়ে একটি মউ স্বাক্ষর হয়েছিল। কিন্তু সেখানে প্রচুর বর্জ্য জমা হয়েছে। খাগড়াবাড়ি-২ পঞ্চায়েত এলাকায় যে সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট প্রকল্প রয়েছে, সেটির বর্জ্যধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা হবে।