পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
দেবজ্যোতি বাংলায় ৯৫, ইংরেজিতে ৮৫, অঙ্কে ৯২, ভৌতবিজ্ঞানে ৯০, জীবনবিজ্ঞানে ৯৬, ইতিহাসে ৯৩ এবং ভূগোলে ৯৯ পেয়েছে। ভবিষ্যতে ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার স্বপ্ন তার। সেই লক্ষ্যে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে চায় সে।
দেবজ্যোতির পরিবারে বাবা, মা ও দিদি রয়েছে। ওর বাবা ভবেন্দ্র পাল একজন ঠিকাকর্মী। কর্মসূত্রে বেশিরভাগ সময় বাড়ির বাইরে থাকেন। মা ঝুলন পাল গৃহবধূ। বই পড়ার পাশাপাশি দেবজ্যোতি ফুটবল খেলতে ভালোবাসে। দেবজ্যোতি বলে, পড়াশোনার জন্য কোনও বাঁধাধরা সময় ছিল না। যখন ইচ্ছে হতো পড়তাম। প্রতিটি বিষয় খুঁটিয়ে পড়তাম। বিকেলে মাঠে বন্ধুদের সঙ্গে ফুটবল খেলি। আমার ভালো ফলের জন্য বাবা, মা ও শিক্ষকদের অবদান রয়েছে। তাঁরা সবরকমভাবে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন। ভবিষ্যতে ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়তে চাই।
দেবজ্যোতিকে তার বাড়িতে এসে অভিনন্দন জানিয়ে গিয়েছেন স্কুলের পরিচালন সমিতির সদস্য চন্দন প্রামাণিক সহ অন্যরা। চন্দনবাবু বলেন, আমাদের স্কুল ও ভাঐরথানা পঞ্চায়েতের নাম উজ্জ্বল করেছে দেবজ্যোতি। তাকে আমরা অভিনন্দন জানিয়েছি। আগামী দিনে উচ্চশিক্ষায় আরও ভালো ফল করে লক্ষ্যপূরণ হোক ওর। দেবজ্যোতির মা বলেন, ছেলের রেজাল্টে আমরা সকলেই খুশি। ও ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়তে চায়। ওর ইচ্ছেপূরণ করার চেষ্টা করব।