পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, প্রায় ৩০ বছর আগে বুড়া ধরলা নদীর উপর এই সেতু নির্মাণ হয়। মাশানকুড়া, ভাঐরথানা সহ পার্শ্ববর্তী কয়েকটি গ্রামের বাসিন্দারা এই সেতু দিয়ে গোঁসাইরহাট বাজারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে সেতুর শোচনীয় অবস্থা। তাই ছোট কিংবা বড় যানবাহন নিয়ে সেতু পারাপারে ঝুঁকি থাকছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, সেতু সংস্কারের বিষয়টি জনপ্রতিনিধিদের জানালেও কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ করতে সতর্কতামূলক কোনও বোর্ডও লাগানো হয়নি। সেতুর উপর দিয়ে যানবাহন চলাচল করলে সেতু কেঁপে ওঠে। স্থানীয় বাসিন্দা কান্ত বর্মন বলেন, গোঁসাইরহাট ও মাশানকুড়া বাজারের সংযোগকারী এই সেতু রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে মরচে ধরেছে। বর্ষায় কচুরিপানা জমে থাকায় জলের নীচে থাকা লোহার খুঁটিগুলিতে ছিদ্র দেখা দিয়েছে। যেকোনও সময় সেতু ভেঙে বিপদ ঘটতে পারে। তাই প্রশাসনের কাছে দ্রুত সেতু সংস্কারের ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছি আমরা।
এ নিয়ে গোঁসাইরহাট পঞ্চায়েত প্রধান কনকচন্দ্র বর্মন বলেন, বিষয়টি ব্লক প্রশাসন ও কোচবিহার জেলা পরিষদের নজরে আনা হবে। লোকসভা নির্বাচন শেষ হলেই বিষয়টি নিয়ে পদক্ষেপ নেব। সেতুর বিষয়টি নিয়ে শীতলকুচি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মদন বর্মন বলেন, এখনও আমাকে এ ব্যাপারে কেউ জানাননি। খোঁজ নিয়ে দেখে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট দপ্তরের নজরে আনা হবে।