পড়শির ঈর্ষায় অযথা হয়রানি। সন্তানের বিদ্যা নিয়ে চিন্তা। মামলা-মোকদ্দমা এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেমে বাধা।প্রতিকার: একটি ... বিশদ
গৌতমবাবু বলেন, নবান্ন থেকে আমাকে জানানোর পরে দপ্তরের আাধিকারিকদের নিয়ে বৈঠক করেছি। সেখানে বিভিন্ন ক্লাবগুলি এসেছিল। স্কুলের প্রতিনিধিরা এসেছিল। তাদের দিনক্ষণ জানাতে না পারলে তারা কি করে প্রস্তুতি নেবে? দিনক্ষণ তো জানাতেই হবে। এত বড় উৎসবের আয়োজন। বসে আঁকো আছে, স্পোর্টস আছে। আমাকে নবান্ন থেকে যখন উৎসবের দিনক্ষণ জানানো হয় তখন আমি টেলিফোনে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষকে জানিয়েছি। ওঁর দপ্তরের সচিবকে বলেছি। জেলা সংস্কৃতি আধিকারিককে জানিয়েছি। বুধবার ক্যাবিনেটের মিটিং রয়েছে। আমি চলে যাব। এরপর ১৯ শের ব্রিগেডের সভা আছে। আর সময় হবে না। অনুষ্ঠানসূচি জানানো না হলে কবে হবে। বুধবার তো রবীন্দ্রনাথ ঘোষের মিটিং আছে। আবার বলে দেবেন। রবীন্দ্রনাথবাবু বলেন, মুখ্যমন্ত্রী উৎসবের উদ্বোধন করবেন। তাই তাঁর আসা নিয়ে দিনক্ষণ ঠিক হয়। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ওইদিন মুখ্যমন্ত্রী উৎসবের উদ্বোধন করার পরের দিন ২২ জানুয়ারি পাহাড়ে চলে যাবেন। ২৩ জানুয়ারি পাহাড়ে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিন পালন অনুষ্ঠানে থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী। ২৪ তারিখ শিলিগুড়িতে থেকে ওইদিনই কলকাতা যাওয়ার কথা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবারের সপ্তম উত্তরবঙ্গ উৎসবের উদ্বোধন করবেন। উৎসব উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, খেলাধুলো থেকে, নাট্যনুষ্ঠান হয়ে থাকে। অনুষ্ঠানে সাত জেলা থেকে বিশিষ্টদের বঙ্গরত্ন পুরস্কারও দেওয়া হয়। উত্তরবঙ্গের সাত জেলাতেই একই সঙ্গে চলে উৎসব।
তবে এবার মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশে উৎসবের বাজেট কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। উৎসবের খরচ এবার ১ কোটি টাকা করা হয়েছে। গত বছর এই উৎসবের বাজেট ছিল দেড় কোটি টাকা। উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী জানিয়েছিলেন, মুখ্যমন্ত্রীর খরচ কমাতে বলেছেন। তাই এবার ১ কোটি টাকার মধ্যে বাজেট করা হয়েছে।