তিরুবনন্তপুরম, ১৬ নভেম্বর: সুপ্রিম কোর্টের রায় পরবর্তী সবরীমালা মন্দির খুলতেই শুরু হল নয়া বিতর্ক। পুণ্যযাত্রা উপলক্ষে পাহাড়ি পথে ট্রেক করে মন্দিরের উদ্দেশে রওনা দিতেই ফিরিয়ে দেওয়া হল মাতৃত্বসম্ভবা ১০ মহিলাকে। পাশাপাশি, পুণ্যযাত্রায় শামিল পুণ্যার্থীদের বয়সের প্রমাণ হিসেবে পরিচয়পত্রও দেখছেন নিরাপত্তার কাজে যুক্ত পুলিসকর্মীরা।
নয়াদিল্লি, ১৬ নভেম্বর: জ্যোত্স্না রাতে চাঁদের আলোয় মোহময়ী হয়ে ওঠে তাজমহল। একইভাবে ভোরে সূর্যের প্রথম কিরণেও মায়াবি রূপ ধারণ করে পৃথিবীর সপ্তম আশ্চর্যের অন্যতম এই প্রেমের সৌধ। মনোরম সেই দৃশ্য চাক্ষুস করতে দেশ-বিদেশের পর্যটকদের আগ্রহের শেষ নেই।
নয়াদিল্লি, ১৬ নভেম্বর (পিটিআই): বায়ুদূষণের পর এবার পানীয় জল। একদিন আগেই বেসরকারি সংস্থার রিপোর্টে বিশ্বের দূষিত শহরগুলির মধ্যে এক নম্বরে স্থান পেয়েছিল দিল্লি। পঞ্চম স্থানে ছিল কলকাতা। এবার পানীয় জল নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের রিপোর্টেও ধাক্কা খেল দিল্লি ও কলকাতা।
উচ্চতর বিদ্যায় আগ্রহ বাড়বে। মনোমতো বিষয় নিয়ে পঠন-পাঠন হবে। ব্যবসা স্থান শুভ। পৈতৃক ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি, ১৫ নভেম্বর: মোদি সরকারকে চেপে ধরার কৌশল তৈরিতে আগামীকাল বৈঠক ডাকলেন সোনিয়া গান্ধী। অন্যদিকে, রাফাল ইস্যুতে সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর রাহুল গান্ধীকে কোণঠাসা করতে আগামীকাল থেকে পথে নামছে বিজেপি’ও। দিল্লি সহ দেশজুড়ে কংগ্রেস অফিস ঘেরাও করা হবে। কোনও প্রমাণ ছাড়াই নির্বাচনী প্রচারে কেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চৌকিদার চোর হ্যায় বলে রাহুল গান্ধী অপমান করেছেন, তার জন্য ক্ষমা চাইতে হবে বলে স্লোগান চড়াবে বলেই ঠিক করেছে বিজেপি।
অন্যদিকে, আগাম কর্মসূচি নিয়েও শেষে অযোধ্যা মামলার রায়ের জন্য কিছুটা পিছিয়ে দিলেও রাফাল রায়ের পর ফের নতুন উদ্যমে মোদি সরকারকে চেপে ধরতে নামছে কংগ্রেস। মূলত অর্থনৈতিক অবস্থাকে সামনে রেখে বিক্ষোভ, আন্দোলন কর্মসূচি নেওয়া হলেও মূল্যবৃদ্ধি, বেকারত্বর মতো ইস্যুতেও মোদি সরকারকে টার্গেট করা হবে। তোলা হবে রাফাল ইস্যুতে যৌথ সংসদীয় কমিটি গড়ে তদন্তেরর দাবিও। অযোধ্যার রায় কংগ্রেস মেনে নিলেও রাফাল রায়ের একটি অংশকে হাতিয়ার করে ফের তদন্তের দাবি তুলবে বলেই ঠিক করেছে কংগ্রেস।
সোমবার ১৮ তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। তাই সংসদ থেকে সড়ক আন্দোলনে ঝাঁপাতে তৈরি হচ্ছে কংগ্রেস। তারই রূপরেখা তৈরি করতে আগামীকাল বিশেষ বৈঠক ডেকেছেন কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী। কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির সদস্য এআইসিসির সাধারণ সম্পাদকদের পাশাপাশি প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি এবং বিধানসভার কংগ্রেস পরিষদীয় দলনেতাদের বৈঠকে ডাকা হয়েছে। বৈঠকে যোগ দিতে দিল্লি এসে পৌঁছেছেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা কংগ্রেসের আবদুল মান্নান।
অন্যদিকে, মূল্যবৃদ্ধি লাগামছাড়া বলেই অভিযোগ তুলেছে কংগ্রেস। মূল্যবৃদ্ধির জেরে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে গিয়েছে বলেই সংবাদ মাধ্যমে রিপোর্ট প্রকাশ হয়েছে। এনএসও অর্থাৎ ন্যাশনাল স্ট্যাটিসটিক্যাল অফিসের রিপোর্টই এই ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়ার কথা বলছে বলেই খবরে প্রকাশ। আর সেটিকেই হাতিয়ার করে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী সরাসরি নরেন্দ্র মোদিকে টার্গেট করে আক্রমণ শানিয়েছেন। ট্যুইট করে রাহুল গান্ধীর তির্যক মন্তব্য, মোদিনমিক্স অত্যন্ত খারাপভাবে ডুবতে বসেছে। সরকারকে তার নিজের রিপোর্টই গোপন করতে হচ্ছে। যদিও সরকার বিবৃতি জারি করে এ ধরনের রিপোর্টের কথা অস্বীকার করেছে।
সূত্রের খবর, এনএসও তার এই রিপোর্ট জুন মাসে প্রকাশ করতে চেয়েছিল। বিষয় বাস্তব হলেও এমন রিপোর্ট প্রকাশ হলে সরকার সম্পর্কে কুপ্রভাব পড়বে, তাই তা আটকে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। কিন্তু আজ এক ইংরেজি দৈনিকে খবরটি প্রকাশ হতেই সময় নষ্ট না করে তাকে হাতিয়ার করেছেন রাহুল গান্ধী। দানাশস্য, চিনি, নুন, মশলা, ভোজ্য তেল,ডাল, ফলের চাহিদা ব্যাপক হারে কমেছে বলেই রিপোর্ট। শহরের চেয়ে গ্রামে চাহিদা কমেছে বেশি। আর্থিক মন্দা পরিস্থিতির জেরে বিস্কুটের বিক্রি পর্যন্ত মার খাচ্ছে বলেও অভিযোগ। তাই সরকারকে চেপে আম আদমির সঙ্গে যুক্ত এই ইস্যুতে মোদি সরকারকে আক্রমণ এবং কাঠগড়ার দাঁড় করাতে তোপ দেগেছেন রাহুল গান্ধী।
অন্যদিকে, আগাম কর্মসূচি নিয়েও শেষে অযোধ্যা মামলার রায়ের জন্য কিছুটা পিছিয়ে দিলেও রাফাল রায়ের পর ফের নতুন উদ্যমে মোদি সরকারকে চেপে ধরতে নামছে কংগ্রেস। মূলত অর্থনৈতিক অবস্থাকে সামনে রেখে বিক্ষোভ, আন্দোলন কর্মসূচি নেওয়া হলেও মূল্যবৃদ্ধি, বেকারত্বর মতো ইস্যুতেও মোদি সরকারকে টার্গেট করা হবে। তোলা হবে রাফাল ইস্যুতে যৌথ সংসদীয় কমিটি গড়ে তদন্তেরর দাবিও। অযোধ্যার রায় কংগ্রেস মেনে নিলেও রাফাল রায়ের একটি অংশকে হাতিয়ার করে ফের তদন্তের দাবি তুলবে বলেই ঠিক করেছে কংগ্রেস।
সোমবার ১৮ তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। তাই সংসদ থেকে সড়ক আন্দোলনে ঝাঁপাতে তৈরি হচ্ছে কংগ্রেস। তারই রূপরেখা তৈরি করতে আগামীকাল বিশেষ বৈঠক ডেকেছেন কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী। কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির সদস্য এআইসিসির সাধারণ সম্পাদকদের পাশাপাশি প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি এবং বিধানসভার কংগ্রেস পরিষদীয় দলনেতাদের বৈঠকে ডাকা হয়েছে। বৈঠকে যোগ দিতে দিল্লি এসে পৌঁছেছেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা কংগ্রেসের আবদুল মান্নান।
অন্যদিকে, মূল্যবৃদ্ধি লাগামছাড়া বলেই অভিযোগ তুলেছে কংগ্রেস। মূল্যবৃদ্ধির জেরে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে গিয়েছে বলেই সংবাদ মাধ্যমে রিপোর্ট প্রকাশ হয়েছে। এনএসও অর্থাৎ ন্যাশনাল স্ট্যাটিসটিক্যাল অফিসের রিপোর্টই এই ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়ার কথা বলছে বলেই খবরে প্রকাশ। আর সেটিকেই হাতিয়ার করে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী সরাসরি নরেন্দ্র মোদিকে টার্গেট করে আক্রমণ শানিয়েছেন। ট্যুইট করে রাহুল গান্ধীর তির্যক মন্তব্য, মোদিনমিক্স অত্যন্ত খারাপভাবে ডুবতে বসেছে। সরকারকে তার নিজের রিপোর্টই গোপন করতে হচ্ছে। যদিও সরকার বিবৃতি জারি করে এ ধরনের রিপোর্টের কথা অস্বীকার করেছে।
সূত্রের খবর, এনএসও তার এই রিপোর্ট জুন মাসে প্রকাশ করতে চেয়েছিল। বিষয় বাস্তব হলেও এমন রিপোর্ট প্রকাশ হলে সরকার সম্পর্কে কুপ্রভাব পড়বে, তাই তা আটকে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। কিন্তু আজ এক ইংরেজি দৈনিকে খবরটি প্রকাশ হতেই সময় নষ্ট না করে তাকে হাতিয়ার করেছেন রাহুল গান্ধী। দানাশস্য, চিনি, নুন, মশলা, ভোজ্য তেল,ডাল, ফলের চাহিদা ব্যাপক হারে কমেছে বলেই রিপোর্ট। শহরের চেয়ে গ্রামে চাহিদা কমেছে বেশি। আর্থিক মন্দা পরিস্থিতির জেরে বিস্কুটের বিক্রি পর্যন্ত মার খাচ্ছে বলেও অভিযোগ। তাই সরকারকে চেপে আম আদমির সঙ্গে যুক্ত এই ইস্যুতে মোদি সরকারকে আক্রমণ এবং কাঠগড়ার দাঁড় করাতে তোপ দেগেছেন রাহুল গান্ধী।
