উচ্চতর বিদ্যায় আগ্রহ বাড়বে। মনোমতো বিষয় নিয়ে পঠন-পাঠন হবে। ব্যবসা স্থান শুভ। পৈতৃক ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
রাষ্ট্রপতি শাসনে থাকা মহারাষ্ট্রের রাজনীতি কোন পথে এগয়, চোখ রাখছে গোটা দেশ। শিবসেনা ও বিজেপির যাবতীয় বিবাদের নেপথ্যে মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ার। শিবসেনার দাবি মতো বিজেপি মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ার ভাগাভাগিতে রাজি না হওয়ায় অচলাবস্থার সূত্রপাত। জোট হিসেবে ম্যাজিক সংখ্যা অনায়াসেই পেরিয়েছিল দুই দল। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ার নিয়ে মন কষাকষি সঙ্কট ডেকে এনেছে। এমনিতে এনসিপি ও কংগ্রেসকে নিয়ে সরকার গঠনের তোড়জোড় সামনে রাখছে উদ্ধব থ্যাকারের দল। শনিবারও নতুন করে বিজেপির বিরুদ্ধে তোপও দেগেছে তারা। এদিন শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউত একথাও বলেছেন, আগামী ১৭ নভেম্বর দিল্লিতে এনডিএ-র বৈঠকে থাকবে না দল। কিন্তু এত কিছুর পরও নাকি ভিতরে ভিতরে ফের আলোচনা চলছে দুই দলের। এই রিপোর্ট সামনে আসতেই শুরু হয়েছে জোর জল্পনা। সূত্রকে উদ্ধৃত করে রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, কথাবার্তা ইতিবাচক দিকেই এগচ্ছে। দিন দুয়েকের মধ্যে আলোচনা শেষও হয়ে যাবে। শিবসেনার সঙ্গে চুক্তি পাকা করার লক্ষ্যে আগামীকাল অর্থাৎ রবিবার মুম্বইয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে বসছেন প্রবীণ বিজেপি নেতারা। প্রাথমিকভাবে মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন ১২ থেকে ১৪ জন। মুখ্যমন্ত্রী থাকবেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশই।