উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
১৮৮৫: বিতর্কিত জমির উপর চাঁদোয়া টাঙাতে চেয়ে ফৈজাবাদ জেলা আদালতে আবেদন করেন মহন্ত রঘুবীর দাস। খারিজ হয়ে যায় সেই আবেদন।
১৯৪৯: বিতর্কিত ভূখণ্ডের বাইরে মূল গম্বুজে স্থাপিত হল রামলালার মূর্তি।
১৯৫০: রামলালার পুজো করতে চেয়ে ফৈজাবাদ আদালতে মামলা দায়ের করলেন গোপাল সিং বিশারদ।
১৯৫৯: বিতর্কিত জায়গায় অধিকার চেয়ে মামলা দায়ের নির্মোহী আখড়ার।
১৯৬১: পাল্টা আবেদন করল উত্তরপ্রদেশের সুন্নি সেন্ট্রাল ওয়াকফ বোর্ড।
১৯৮৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি: হিন্দু পুজারীদের জন্য বিতর্কিত জায়গা খুলে দিতে সরকারকে নির্দেশ দিল স্থানীয় আদালত।
১৯৮৯ সালের ১৪ আগস্ট: বিতর্কিত জমি নিয়ে স্থিতাবস্থা বজায় রাখতে বলল এলাহাবাদ হাইকোর্ট।
১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর: ভেঙে ফেলা হল বাবরি মসজিদ।
১৯৯৩ সালের ৩ এপ্রিল: বিতর্কিত এলাকার জমি অধিগ্রহণ করতে কেন্দ্র পাশ করল ‘অ্যাকুইজিশন অব সার্টন এরিয়া অ্যাট অযোধ্যা অ্যাক্ট।’
১৯৯৪ সালের ২৪ অক্টোবর: ইসমাইল ফারুক্কির মামলায় সুপ্রিম কোর্ট জানাল, ইসলাম ধর্মের অখণ্ড অংশ নয় মসজিদ।
২০০২ সালের এপ্রিল: বিতর্কিত জমির মালিক কে, তা নিয়ে বিচার শুরু হাইকোর্টে।
২০০৩ সালের ১৩ এপ্রিল: আসলাম ওরফে ভুরে মামলায় সুপ্রিম কোর্ট জানাল, অধিগৃহীত জমিতে কোনওরকম ধর্মীয় কার্যকলাপ করা যাবে না।
২০১০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর: ২-১ সংখ্যাগরিষ্ঠ রায়ে হাইকোর্ট জানাল, বিতর্কিত জমি সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড, নির্মোহী আখড়া ও রামলালার মধ্যে ভাগ হবে।
২০১১ সালের ৯ মে: হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট।
২০১৭ সালের ২১ মার্চ: আদালতের বাইরে বাদি-বিবাদী পক্ষের মধ্যে মিটমাট করার কথা বললেন প্রধান বিচারপতি জে এস খেহর।
২০১৭ সালের ৭ আগস্ট: এলাহাবাদ হাইকোর্টের ১৯৯৪ সালের রায়ের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়ায় মামলার বিচারে তিন সদস্যের বেঞ্চ তৈরি করল সুপ্রিম কোর্ট।
২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি: শুরু হল ফৌজদারি মামলার শুনানি।
২০১৮ সালের ২০ জুলাই: রায়দান স্থগিত রাখল আদালত।
২০১৮ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর: পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চে মামলা পাঠাতে রাজি হল না সুপ্রিম কোর্ট। নতুন করে গঠিত তিন সদস্যের বেঞ্চে হবে শুনানি।
২০১৮ সালের ২৪ ডিসেম্বর: ২০১৯ সালের ৪ জানুয়ারির শুনানির লক্ষ্যে আবেদন জমা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল সুপ্রিম কোর্ট।
২০১৯ সালের ৪ জানুয়ারি: ১০ জানুয়ারি রায়ের লক্ষ্যে গড়া হয়েছে সাংবিধানিক বেঞ্চ।
২০১৯ সালের ৪ জানুয়ারি: বিচারপতি এস এ বোবদে, এন ভি রামানা, ইউ ইউ ললিত এবং ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়কে নিয়ে প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের নেতৃত্বে গঠিত হল পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ।
২০১৯ সালের ৪ জানুয়ারি: অব্যাহতি চাইলেন বিচারপতি ইউ ইউ ললিত।
২০১৯ সালের ২৫ জানুয়ারি: গঠিত হল পাঁচ সদস্যের নয়া বেঞ্চ। সেখানে এলেন বিচারপতি অশোক ভূষণ এবং এস এ নাজির।
২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারি: বিতর্কিত জমির ৬৭ একর আসল মালিককে ফিরিয়ে দিতে সুপ্রিম কোর্টে গেল কেন্দ্র।
২০১৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি: মধ্যস্থতার জন্য রাজি হল সুপ্রিম কোর্ট।
২০১৯ সালের ৮ মার্চ: প্রাক্তন বিচারক এফ এম আই কালিফুল্লার নেতৃত্বাধীন বেঞ্চকে মধ্যস্থতার ভার দিল সুপ্রিম কোর্ট।
২০১৯ সালের ৯ এপ্রিল: কেন্দ্রের জমি ফেরৎ দেওয়ার আবেদনের বিরোধিতা করল নির্মোহী আখড়া।
২০১৯ সালের ১০ মে: ১৫ আগস্টের মধ্যে মধ্যস্থতা শেষ করতে বলল সুপ্রিম কোর্ট।
২০১৯ সালের ১১ জুলাই: মধ্যস্থতার অগ্রগতি রিপোর্ট চাইল সুপ্রিম কোর্ট।
২০১৯ সালের ১ আগস্ট: মুখবন্ধ খামে সুপ্রিম কোর্টে জমা পড়ল মধ্যস্থতার রিপোর্ট।
২০১৯ সালের ২ আগস্ট: মধ্যস্থতা ব্যর্থ হতেই ৬ আগস্ট থেকে দৈনিক শুনানির সিদ্ধান্ত নিল সুপ্রিম কোর্ট।
২০১৯ সালের ৬ আগস্ট: শুরু হল দৈনিক শুনানি পর্ব।
২০১৯ সালের ৪ অক্টোবর: ১৭ অক্টোবরের মধ্যে শুনানি শেষ করবে বলে জানাল সুপ্রিম কোর্ট। রায় ঘোষণা করা হবে ১৭ নভেম্বরের মধ্যে।
২০১৯ সালের ১৬ অক্টোবর: শেষ হল শুনানি। রায় দান স্থগিত রাখল সুপ্রিম কোর্ট।
২০১৯ সালের ৯ নভেম্বর: রায় ঘোষণা করল সুপ্রিম কোর্ট। পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ জানাল, অযোধ্যার বিতর্কিত ২.৭৭ একর জমি ভগবান রামের। এবং সেই জমি থাকবে কেন্দ্রীয় সরকারের এক্তিয়ারে। সেইসঙ্গে, মসজিদ গড়তে উল্লেখযোগ্য জায়গায় মুসলিমদের ৫ একর জমি দিতে কেন্দ্র ও উত্তরপ্রদেশ সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে শীর্ষ আদালত।