উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
অযোধ্যা ইস্যুতে এদিন পাওয়ার বলেন, দেশের সব মানুষের কাছে আমার আর্জি, গুরুত্বপূর্ণ ও দিক নির্দেশক একটি রায় দেওয়া হয়েছে। সমাজের সব শ্রেণীর উচিত এই রায়কে স্বাগত ও সম্মান জানানো। উল্লেখ্য, রায়ের প্রেক্ষিতে বিজেপির বেশ কিছু নেতা অযোধ্যায় যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে খবর। এবিষয়ে প্রশ্ন করা হলে সোজাসাপ্টা জবাব দেন মারাঠি রাজনীতির ‘স্ট্রংম্যান’ বলে পরিচিত এই দুঁদে নেতা। পাওয়ারের কথায়, কেউ মন্দিরে যাবেন না মসজিদে, তা তাঁর ব্যক্তিগত পছন্দ ও অধিকারের বিষয়। এটি কোনও রাজনৈতিক বিষয় নয়। তাই মন্তব্যের প্রয়োজন পড়ে না। পাশাপাশি পাওয়ারের বক্তব্য, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে রায়ের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করছে, যা ভালো ব্যাপার। এনসিপি সুপ্রিমোর দাবি, সুপ্রিম কোর্টের এই রায়ের প্রভাব মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে পড়বে না। দু-তিন দিনের মধ্যে মানুষ হয়তো এসব ভুলেও যাবেন।
এনসিপি মুখপাত্র নওয়াজ মালিক এই ইস্যুতে বলেন, প্রথম থেকেই আমাদের অবস্থান হল, সুপ্রিম কোর্টের রায়কে আমরা মেনে নেব। প্রত্যেকের উচিত তা গ্রহণ করা। আশা করি ধর্মের নামে দেশে আর নতুন করে কোনও বিতর্ক তৈরি হবে না।