সম্পত্তিজনিত বিষয়ে অশান্তি বৃদ্ধির আশঙ্কা, আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি। শেয়ার, ফাটকা, লটারিতে অর্থাগম, কর্মক্ষেত্রে গোলযোগের ... বিশদ
এদিকে, দূষণ সৃষ্টিকারী ক্ষেত্রগুলি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে নির্দেশ দিল দিল্লি সরকার। বড় ট্রাফিক করিডর, নির্মাণ এবং ভাঙাভাঙি বন্ধ করা এবং দূষণ সৃষ্টিকারী শিল্প বন্ধ রয়েছে কি না, শুক্রবার তা দেখতে নির্দেশ দিয়েছেন দিল্লির মুখ্য সচিব বিজয়কুমার দেব। ১৩ নভেম্বরের মধ্যে তা সেরে ফেলতে হবে। সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে দিল্লির দূষণের কারণ হিসেবে বর্জ্য জমা রাখা, পুড়িয়ে ফেলা, অব্যবহৃত রাস্তার নোংরা এবং ট্রাফিক ব্যবস্থাকে দায়ী করেছিল। এগুলি খতিয়ে দেখার পরামর্শও দেয় শীর্ষ আদালত। এরপরেই দিল্লি সরকারের পক্ষ থেকে এই নির্দেশ জারি করা হল।