বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
কাশ্মীরের পুলওয়ামা কাণ্ডের পর পাকিস্তানের বালাকোটে জয়েশের জঙ্গি শিবিরে বিমানহানা চালায় ভারতীয় বায়ুসেনা। পাশাপাশি, পাকিস্তানকে গোটা বিশ্বের কাছে একঘরে করতে কূটনৈতিক তৎপরতাও চালায় নয়াদিল্লি। তাতে সাফল্যও আসে। জঙ্গিদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পাকিস্তানকে চেপে ধরে আমেরিকা সহ একাধিক দেশ। ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স (এফএটিএফ)ও জঙ্গিদের আর্থিক মদতের পথ বন্ধ করতে কড়া হুঁশিয়ারি দেয় ইসলামাবাদকে। পাকিস্তানকে কালো তালিকাভুক্ত করারও স্পষ্ট বার্ত দেয় এফএটিএফ। তার পরেই জয়েশ সহ পাকিস্তানের মাটি ব্যবহারকারী বেশকিছু জঙ্গি সংগঠন আস্থানা বদলে তৎপরতা শুরু করে। পেশোয়ার, করাচির ঘাঁটি থেকেও তারা সাংগঠনিক কার্যকলাপ অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যায় বলে গোয়েন্দা সূত্রে খবর।
আফগানিস্তানে তালিবানের সঙ্গে জয়েশের অনেক আগে থেকেই যোগাযোগ রয়েছে। অতীতে কান্দাহার ও নাগরহারে তালিবানের ডেরাতেই প্রশিক্ষণ নিত জয়েশের জঙ্গিরা। সেই সূত্রে এবার তালিবানের হাত ধরে আফগানিস্তানে জঙ্গি প্রশিক্ষণ শিবির খুলেছে বলে গোয়েন্দারা মনে করছেন। তবে সেই শিবির সেদেশের ঠিক কোথায় গড়ে তোলা হয়েছে, তা এখনও গোয়েন্দাদের কাছে স্পষ্ট নয়। তবে ওই শিবির থেকে নতুন উদ্যোমে জয়েশ জঙ্গিরা ভারত বিরোধী কার্যকলাপ চালাতে পারে বলে তাঁরা আশঙ্কা করছেন।