বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনা-চিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
জানা গিয়েছে, অবিজেপি ও অকংগ্রেসি দলগুলিকে নিয়ে মোদিবিরোধী মহাজোট গড়া ও তাতে স্ট্যালিনকে পাশে পাওয়াই লক্ষ্য কেসিআরের। কিন্তু এবারের লোকসভা ভোটে প্রথম থেকেই কংগ্রেসের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে লড়ছে ডিএমকে। কংগ্রেসের প্রতি নিজের দায়বদ্ধতা বজায় রেখে ডিএমকে প্রধান বলেন, ‘আমাদের নেতা রাহুল গান্ধী যাঁকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বেছে নেবেন, তিনিই ওই পদে বসবেন।’ সূত্রের খবর, মোদিবিরোধী মহাজোট গড়ার বদলে স্ট্যালিন উল্টে কেসিআরকে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ জোটে আসার জন্য আহ্বান জানান।
ডিএমকে মোদিবিরোধী মহাজোটে যোগদানের সম্ভাবনা আপাতভাবে খারিজ করে দিলেও হাল ছাড়তে নারাজ কেসিআর। এদিন টিআরএসের মুখপাত্র আবিদ রসুল খান জানিয়েছেন, অবিজেপি ও অকংগ্রেসি দলগুলিকে নিয়ে তৈরি মোদিবিরোধী মহাজোটের আহ্বায়ক তথা তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী প্রয়োজনে সরকার গড়ার জন্য কংগ্রেসের সমর্থন নিতেও তৈরি। তবে শর্ত একটাই। কংগ্রেস কোনওভাবে এই জোটের মূল চালিকাশক্তি হতে পারবে না। তাদেরকে বাইরে থেকে এই সরকারকে সমর্থন করতে হবে। প্রস্তাবিত এই তৃতীয় ফ্রন্ট কোনওমতেই বিজেপির সঙ্গে জোট করবে না বলেও জানান তিনি। রসুল খান বলেন, ‘আমরা বিজেপির সঙ্গে জোট চাই না। বিজেপিকে সমর্থন করা বা বিজেপির সমর্থন নেওয়া— কোনও কিছুরই প্রয়োজন নেই আমাদের। যে সমস্ত আঞ্চলিক দলগুলির সঙ্গে কেসিআরের কথা হয়েছে, তারাও বিজেপির সঙ্গে জোট করতে চায় না।’
ফেডারেল ফ্রন্ট গড়ার জন্য গত এক বছর ধরেই চেষ্টা চালাচ্ছেন কেসিআর। এই লক্ষ্য পূরণে তিনি ইতিমধ্যে কেরল ও কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন ও এইচ ডি কুমারস্বামীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গেও আলোচনা করেছেন টিআরএস প্রধান।