গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
বিধানসভায় সেদিনের কাজকর্ম শেষ হয়েছিল দুপুর একটা নাগাদ। তার ঘণ্টা খানেক পরে বিস্ফোরক বোঝাই টাটা সুমো আছড়ে পড়ে বিধানসভার মূল গেটে। বাকি দুই জঙ্গি ঢুকে পড়ে ভিতরে। বিধানসভা ভবনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। এরপর বেশ কয়েক ঘণ্টা ধরে চলে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াই। নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে মারা পড়ে সব জঙ্গিই। তবে সেই হামলায় কোনও বিধায়কের মৃত্যু হয়নি। কিছুদিন আগে একটি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় বিধানসভায় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল। তাই বিধায়করা ছিলেন একটি অস্থায়ী দপ্তরে। পাশাপাশি হামলার চলার আগেই ফিরে গিয়েছিলেন বহু প্রবীণ রাজনীতিবিদ। আর স্পিকার আবদুল আহাদ বকিলকে নিরাপদে বের করে নিয়ে যায় নিরাপত্তা বাহিনী। পরে বিবৃতি দিয়ে হামলার দায় স্বীকার করে জয়েশ-ই-মহম্মদ। তারা জানায়, বিস্ফোরক বোঝাই গাড়ি নিয়ে বিধানসভার গেটে আত্মঘাতী হামলা চালানো জঙ্গির নাম ওয়াজাহাত হোসেন। সে পাকিস্তানের নাগরিক। এই ঘটনার পর পাকিস্তানকে কড়া বার্তা দিয়েছিল ভারত।