বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
এদিন সংসদে এই সংক্রান্ত যে তথ্য পেশ করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, তাতে দেখা যাচ্ছে ২০১৯ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের মোট ৯ হাজার ২৫০টি বস্তির মানুষ আর্সেনিকে আক্রান্ত। আর সারা দেশে আর্সেনিক আক্রান্ত এহেন বসতির সংখ্যা ১৫ হাজার ৭৫৬। এবং আর্সেনিক সহ জলে অন্যান্য যৌগের উপস্থিতির কারণে পশ্চিমবঙ্গের মোট রোগাক্রান্ত বস্তির সংখ্যা ১৬ হাজার ৫১১টি। এক্ষেত্রে প্রথম স্থানে রয়েছে রাজস্থান। ওই রাজ্যে রোগাক্রান্ত বসতির সংখ্যা মোট ১৮ হাজার ৪৩৪টি। আর সারা দেশে এই সংখ্যাটি ৬১ হাজার ২৫৪। ইন্টিগ্রেটেড ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমের (আইএমআইএস) তথ্য অনুসারে এই জবাব দিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তিনি লিখিতভাবে জানিয়েছেন, উল্লিখিত সমস্যার সমাধানে ২০১৫-১৬, ২০১৬-১৭ এবং ২০১৭-১৮ আর্থিক বছরে পশ্চিমবঙ্গের জন্য বরাদ্দকৃত বাজেটের পরিমাণ বৃদ্ধি করা হয়েছে।
২০১৫-১৬ সালে এই খাতে বাংলাকে দেওয়া হয়েছিল প্রায় ১৯৯ কোটি ৭৮ লক্ষ টাকা। ২০১৬-১৭ সালে তা বেড়ে হয় প্রায় ৪১৭ কোটি ৬৮ লক্ষ টাকা। এবং তার পরের বছর, অর্থাৎ ২০১৭-১৮ আর্থিক বছরে সেই পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে হয় প্রায় ৮১০ কোটি ৪৮ লক্ষ টাকা। ২০১৭-১৮ সালে এই বাজেটের পরিমাণ সারা দেশের মধ্যে দ্বিতীয়। উল্লিখিত অর্থবর্ষে সবথেকে বেশি বাজেট বরাদ্দ হয়েছে রাজস্থানে। এদিন লোকসভায় লিখিত জবাবে কেন্দ্রীয় পানীয় জলমন্ত্রী উমা ভারতী জানিয়েছেন, গ্রামাঞ্চলে পানীয় জল সরবারহ আদতে একটি রাজ্যভিত্তিক বিষয়। কিন্তু দেশের সর্বত্র বিশুদ্ধ পানীয় জল সরবরাহ ব্যবস্থার উন্নতির জন্য কেন্দ্র সরকার ‘ন্যাশনাল রুরাল ড্রিঙ্কিং ওয়াটার প্রোগ্রামে’র (এনআরডিডব্লুপি) মতো কেন্দ্রীয় প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যগুলিকে প্রযুক্তিগত এবং আর্থিক সহায়তা দিয়ে থাকে।