বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
এদিনের সভায় হাওড়া জেলার বিভিন্ন প্রাপ্ত থেকে বিজেপির কর্মী-সমর্থকেরা যোগ দিয়েছিলেন। বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা, জয় বন্দ্যোপাধ্যায় সহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। ওই সভায় কেশব মৌর্য আরও বলেন, উত্তরপ্রদেশে লোকসভার ৭৩টি আসনে ৭৩টিই পাবে বিজেপি। যদি রাহুল গান্ধী কিংবা প্রিয়াঙ্কা গান্ধীও ভোটে দাঁড়ান, তাহলে তাঁরাও হারবেন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন। কিন্তু, তাঁর সেই স্বপ্ন কোনওদিন বাস্তবায়িত হবে না। তিনি বলেন, নরেন্দ্র মোদির মতো দক্ষ ও সাহসী প্রধানমন্ত্রী এর আগে কোনওদিন হয়নি। মানুষ বিজেপিকে চাইছেন। তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ফন্দি-ফিকির খুঁজছেন। কিন্তু, মনে রাখতে হবে এবার পদ্ম ফুটবেই। পুলিস-প্রশাসন দিয়ে কিছু করতে পারবে না। লোকসভা ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছাপ্পা করার ক্ষমতা নেই।
এদিকে, বিজেপির এই সভার প্রতিবাদে আজ, শুক্রবারই পাল্টা সভার ডাক দিয়েছে জেলা তৃণমূল কংগ্রেস। দলের হাওড়া জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি (গ্রামীণ) পুলক রায় বলেন, বিজেপি যে মাঠে সভা করেছে, আমরা ওই মাঠেই সভা করব।
অন্যদিকে, এদিনই উত্তর ২৪ পরগনা জেলার পানিহাটির একটি প্রেক্ষাগৃহে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে এসেছিলেন মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির শিবরাজ সিং চৌহান। নরেন্দ্র মোদির বিরোধিতা করায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়সহ বিরোধী নেতাদের কড়া ভাষায় আক্রমণ করে তিনি ভাষণে বলেন, দেশ নয়, নিজেরা বাঁচতেই মহাজোট করছে বিরোধীরা। এটা মহা গাঁটবন্ধন নয়। এটা মহা ঠগবন্ধন। সারদা চিটফান্ড প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, গরিব মানুষের যে টাকা চলে গিয়েছে তার দিকে নজর নেই। অথচ, পুলিস কমিশনার রাজীব কুমারকে কীভাবে বাঁচানো যায় তার মরিয়া চেষ্টা চলছে।