কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
বরাবরই ট্রাম্প বিরোধী সাদিক খান। প্রথম থেকেই তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্টের লন্ডন সফরের বিরোধিতা করছিলেন। দু’দিন আগেই তিনি বলেন, বেড়ে চলা বিশ্বজনীন বিপদের ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সবথেকে ভয়াবহ উদাহরণ। অতি দক্ষিণপন্থীদের দাপট সমগ্র বিশ্বে বাড়ছে। উদারপন্থী, গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের স্বপ্ন বিপদের মুখে। সাদিক খানের এই বক্তব্য হজম করেননি ট্রাম্প। সোমবার তাঁর বিমান লন্ডন বিমানবন্দর পৌঁছানোর আগে ট্যুইটারে স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে ডোনাল্ড ট্রাম্প লেখেন, লন্ডনের মেয়র হিসেবে সাদিক খান ভয়াবহ কাজ করেছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের সফর বোকার মতো নোংরা করার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু ব্রিটেনে তাঁর সহযোগীরাই পাশে দাঁড়াননি। উনি একজন হতভাগ্য লোক। ওনার লন্ডনের বেড়ে চলা অপরাধের দিকে নজর দেওয়া উচিত।
বিতর্কের মধ্যে সফর শুরু হলেও সোমবার থেকেই মার্কিন প্রেসিডেন্টের একাধিক কর্মসূচি শুরু হয়। ব্রিটেনের রাজ পরিবারের সঙ্গে দেখা করার পাশাপাশি পরিবেশ পরিবর্তন এবং চীনের সংস্থার সঙ্গে আলোচনায় বসবেন। একইসঙ্গে বৈঠক হবে বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী টেরিজা মে’র সঙ্গে। সোমবার তিনি প্রিন্স চার্লস এবং ডাচেস অব কর্ণওয়ালের সঙ্গে চা চক্রে যোগ দিয়েছিলেন। সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী মেলানিয়া।