কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
১০০ দিনের প্রকল্পের ডেপুটি সেক্রেটারি সুদীপ পোড়েলকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে মুর্শিদাবাদ জেলা পরিষদের অতিরিক্ত এগজিকিউটিভ অফিসার পদে। আরআরইডিএফ, সিএডিসি প্রকল্পের দায়িত্বে থাকা পরিতোষ রায় বর্তমানে অবসর নিয়েছেন। এসএসকে, এমএসকের দায়িত্বপ্রাপ্ত স্বাতী বন্দ্যোপাধ্যায়কে বদলি করা হয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার অতিরিক্ত জেলাশাসক পদে। পঞ্চায়েত দপ্তরের বাজেট তৈরির দায়িত্বে ছিলেন এষা সেনগুপ্ত। তাঁকে মৎস্য দপ্তরের অধিকর্তা পদে বদলি করে দেওয়া হয়েছে। বদলি হয়েছেন আইএসজিপিপি প্রকল্পের ডিরেক্টর সৌম্য পুরকায়েত। তাঁকে বদলি করে দেওয়া হয়েছে এটিআইতে। এখন থেকে আইএসজিপিপি প্রকল্পের দায়িত্ব পালন করবেন দিব্যেন্দু দাস। যিনি গত পঞ্চায়েত ভোটে গুরুদায়িত্ব পালন করেছেন। নির্বাচন কমিশন থেকে সুপ্রিম কোর্টে জয়লাভে সৌরভ দাসের ভূমিকা প্রশংসিত হয়েছে নবান্নের শীর্ষকর্তাদের কাছে। তাই তাঁকে গুরুদায়িত্ব দেওয়া হল বলে মনে করছেন পঞ্চায়েত দপ্তরের অফিসাররা। বাংলার আবাস যোজনার দায়িত্বপ্রাপ্ত হিন্দোল দত্তকে বদলি করা হয়েছে আবাসন পর্ষদে।
পঞ্চায়েত দপ্তরে এলেন নতুন চারজন অফিসার। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন যুগ্ম সচিব শুক্তিসীতা ভট্টাচার্য। তিনি ১০০ দিনের প্রকল্প ছাড়াও এসএসকে-এমএসকে, জনস্বাস্থ্য কর্মসূচির দায়িত্ব পালন করবেন। এসেছেন যুগ্মসচিব সৌম্যজিৎ দাস। তিনি সিএডিসি, পিআরআই প্রকল্প দেখবেন। ডেপুটি সেক্রেটারি ইন্দ্রানী সরকার দেখবেন ১০০ দিনের প্রকল্পের কাজ। পঞ্চায়েত দপ্তরের ওএসডি হয়েছেন সৌম্যজিৎ দত্ত। চতুর্দশ অর্থ কমিশন, দক্ষতা উন্নয়ন এবং মুখ্যমন্ত্রীর সচিবালয়কে রিপোর্ট পাঠানো তাঁর দায়িত্ব। এর আগে দু’জন গুরুত্বপূর্ণ অফিসারের আর এক্সটেনশন হয়নি। তাঁরা হলেন দিলীপ পাল এবং সত্যব্রত চক্রবর্তী। দিলীপ পাল পঞ্চায়েতের আইন ও প্রশিক্ষণের বিষয়টি দেখতেন। আর সত্যব্রতবাবুর দায়িত্ব ছিল প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনার প্রকল্প রূপায়ণ। তিনি অসুস্থ থাকায় আর এক্সটেনশন পাননি। এখন এই প্রকল্পটি দেখেন দীপাঞ্জন ভট্টাচার্য। অবসর নিলেও এক বছরের জন্য উপদেষ্টা হিসেবে এই দপ্তরে রয়ে গিয়েছেন সৌরভ দাস।