কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
বেকার যুবক-যুবতীদের চাকরি দেওয়ার জন্য কয়েক বছর আগে ‘এমপ্লয়মেন্ট ব্যাঙ্ক’ চালু করে রাজ্য সরকার। শ্রম দপ্তর এটির দায়িত্বে আছে। কাজ পাওয়ার জন্য এখানে নাম নথিভুক্ত করা যায়। নিয়োগকারী সংস্থাও এই পোর্টালে নাম নথিভুক্ত করে। নথিভুক্ত চাকরি প্রার্থীদের মধ্যে থেকে তারা চাহিদা অনুযায়ী কর্মী খুঁজে নেবে, এটাই ছিল প্রধান উদ্দেশ্য। পরবর্তীকালে এমপ্লয়মেন্ট ব্যাঙ্ক পোর্টালে নথিভুক্তদের মাসে দেড় হাজার টাকা করে অনুদান দেওয়ার প্রকল্প চালু করে সরকার। এক লক্ষ কর্মপ্রার্থীকে এই ভাতা দেওয়া চালু করা হয়। ওই টাকা পাওয়ার জন্য কোনও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ নেওয়ার শর্ত আছে। মাসিক ভাতা প্রাপক কর্মপ্রার্থীদের এখন যুবশ্রী নাম দেওয়া হয়েছে। ঠিক হয়েছে, কম্পিউটারের কাজকর্ম জানা যুবকদের ধান কেনা কেন্দ্রে নিযুক্ত করার ব্যাপারে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। তবে প্রয়োজনে কম্পিউটারের কাজ শিখিয়ে নিতেও পরামর্শ দিয়েছে খাদ্য দপ্তর। ধান ক্রয় কেন্দ্রের কাছকাছি এলাকা থেকে নিয়োগ করতে বলা হয়েছে। প্রকৃত কৃষকদের চিহ্নিত করার জন্য স্থানীয়দের নিয়োগ করতে বলা হয়েছে। ধান বিক্রি করতে আসা ফড়েদের এভাবে চিহ্নিত করতে সুবিধা হবে। আগামী দিনে খাদ্য দপ্তরে স্থায়ী নিয়োগের সময় চুক্তিতে নিযুক্ত এই কর্মীদের অগ্রাধিকার দেওয়ার বিষয়টিও বিবেচনা করছে দপ্তর। ধান কেনার কাজ এখন প্রায় সারা বছর ধরে চলে। তাছাড়া প্রয়োজনে অন্য কাজে এই কর্মীদের কাজে লাগাতে পারে দপ্তর।
রেশন দোকানে নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর বিক্রি: আরও তিনটি জেলায় রেশন দোকানের মাধ্যমে নিত্যপ্রয়োজনীয় প্রায় চারশো ধরনের সামগ্রী বিক্রি আগামী মার্চ মাস থেকে চালু হবে। ইতিমধ্যে শপিং মল চেইন পরিচালনার সঙ্গে যুক্ত একটি সংস্থা উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় রেশন দোকানে পণ্য সরবরাহ করছে। সেখানে সাফল্য আসায় এবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়া ও হুগলিতে এটা চালু করা হচ্ছে বলে খাদ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন। আগষ্ট মাসের মধ্যে এটা গোটা রাজ্যে চালু হয়ে যাবে বলে আশা খাদ্য দপ্তরের। ক্রেতাদের আরও বেশি আর্থিক সুবিধা দেওয়ার ব্যবস্থা হচ্ছে। খাদ্যমন্ত্রী মঙ্গলবার ওই বেসরকারি সংস্থা আয়োজিত কর্মশালায় যোগ দেন। সংস্থাটি রেশন ডিলার ও ডিস্ট্রিবিউটরদের প্রশিক্ষণ দেবে বলে ঠিক হয়েছে।