যাত্রাভিনেত্রী বর্ণালী বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে লিখেছেন সন্দীপন বিশ্বাস।
গত ১৭ই এপ্রিল গিরিশ মঞ্চে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল গড়িয়া কৃষ্টি প্রযোজিত নাটক ‘কালপুরুষ’। সাতের দশকের বামপন্থী আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে রচিত সমরেশ মজুমদারের কাহিনী অবলম্বনে এই নাটক।
ঝিনুকের জন্মদিনে সকলেই এসেছে। নাচ,গান পার্টি সবই হচ্ছে। তবুও ঝিনুকের মন পড়ে আছে তাঁর বাবার পথের দিকে।আজ কী উপহার আনবে তার বাবা? সকলের যখন চলে যাওয়ার সময় তখন তার বাবা, দিগন্ত পত্রনবিশ ঝিনুকের জন্য ইয়া বড় এক বাঘ নিয়ে ঢুকলেন। ঝিনুকের সে কী আনন্দ বাঘ পেয়ে!
অভিনয়ের তাগিদে যাত্রায় এলেও শুরুটা কিন্তু একেবারেই ভালো হল না তাঁর। যাত্রায় হাতেখড়ি রয়েল বীণাপাণি অপেরায় হলেও বীরেন্দ্রনাথ পালের অভিনয়ের হাতেখড়ি আরও অনেক আগেই। যদিও এ নামে তিনি বিখ্যাত নন।
একসময় নারী চরিত্রে পুরুষদের অভিনয় করাটাই ছিল রেওয়াজ। সেই যুগের শেষ জীবিত প্রতিনিধি চপল ভাদুড়ীর সঙ্গে কথা বললেন সঞ্জীব বসু।
মান্না দে বললেন, জ্যোৎস্না তুমি হারমোনিয়ামকেও হারিয়ে দিয়েছ...। জ্যোৎস্না দত্তকে নিয়ে লিখেছেন সন্দীপন বিশ্বাস।
বিদ্যায় সাফল্য ও হতাশা দুই-ই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। মামলা-মোকদ্দমার কোনও পরিবেশ তৈরি ... বিশদ
আজ আর কোনও দেশের সঙ্গে কোনও দেশ সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে না। এখন হয় যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা, যার গালভারি নাম ছায়া যুদ্ধ। যুদ্ধ হচ্ছে না অথচ যুদ্ধের প্রস্তুতি চলছে সব দেশেই। কেনা হচ্ছে অস্ত্রশস্ত্রের সম্ভার। বাড়ছে সামরিক খাতে ব্যয় বরাদ্দ। তাছাড়া রয়েছে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ। যার ফলে মানুষ মরছে নিয়মিত। ফলে সেই প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়ে যেরকম যুদ্ধের জন্য বলিপ্রদত্ত হয়েছিল মানবপ্রাণ। সেই পরিস্থিতি আজও বিদ্যমান। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্বের উদ্দেশে শান্তির বার্তা দিতে ইংরেজিতে অনুবাদ করেছিলেন তাঁর নাটক ‘বিসর্জন’। নাম দিয়েছিলেন ‘দ্য স্যাক্রিফাইস’। আজও যখন যুদ্ধের বিরুদ্ধে শান্তির বার্তা দিতে হয় তখন বেছে নেওয়া হয় বিসর্জন নাটককেই। যেমন বেছে নিয়েছে থেসপিয়ানস নাট্যগোষ্ঠী। আগামী ৪ মে তপন থিয়েটারে পার্থ মুখোপাধ্যায়ের নির্দেশনায় মঞ্চস্থ হতে চলেছে নাটকটি। মূল নাটককে অবিকৃত রেখে, পটভূমিকে বজায় রেখে কাব্যনাট্যের সনাতন রীতিকে আধুনিক প্রজন্মের কাছে তুলে ধরাই এই প্রযোজনার উদ্দেশ্য বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। আবহ নির্মাণে মুরারি রায়চৌধুরি
নিজস্ব প্রতিনিধি
