বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
এদিকে, কেন্দ্রীয় বাহিনীর টহলদারি ভিডিওগ্রাফি করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী শুক্রবার রাজ্যে ১০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী আসবে। প্রত্যেকেই বিএসএফ। কোন কোন জেলায় তারা টহলদারিতে থাকবে, তার তালিকাও তৈরি হয়ে গিয়েছে। সেই সব জেলাকে নির্দেশ পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। জেলাশাসকরা ঠিক করবেন, কোথায় কোথায় তারা টহলদারি করবে। ২০১৪ ও ২০১৬ সালে ভোট ঘোষণার পর ভয়মুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে ১০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে এসেছিল। তারা ভোটের অনেক আগে থেকে টহল দিয়েছে। এবার অবশ্য আসছে মাত্র ১০ কোম্পানি। তা নিয়ে প্রশ্নও উঠেছে। তবে অভিজ্ঞ মহলের ধারণা, যেহেতু জম্মু-কাশ্মীরে অনেক বেশি পরিমাণে কেন্দ্রীয় বাহিনী রয়েছে, তাই এই মুহূর্তে চাহিদা মতো কেন্দ্রীয় আধা সামরিক বাহিনী পাওয়া যায়নি। তবে ভোটের আগে পর্যাপ্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী চলে আসবে।
এছাড়া কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন জানতে চেয়েছিল, রাজ্যে কোনও সাংঘাতিক স্পর্শকাতর কেন্দ্র আছে কি না। যদি থাকে, তাহলে সেই কেন্দ্রের জন্য বিশেষ অভিজ্ঞতাসম্পন্ন পর্যবেক্ষক পাঠানো হবে। তবে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তর থেকে দিল্লিকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, এমন কোনও সাংঘাতিক কেন্দ্র নেই। কমিশন সূত্রে স্পর্শকাতর এলাকা চিহ্নিতকরণের কাজ চলছে। পুলিস সুপাররা সেই এলাকার তালিকা দিল্লিতে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের দপ্তরে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। সেই তালিকা মতো আগামী লোকসভা নির্বাচনে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে। অতীতের মতো এবারও বিশেষ টিম ও বিশেষ পর্যবেক্ষক আসতে পারেন বলে কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে।