গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
সরকারি আইনজীবী বলেন, ওই যুবতী এক সময় ট্যাংরা থানা এলাকায় থাকতেন। ফেসবুক সূত্রে তাঁর সঙ্গে ওই যুবকের বন্ধুত্ব হয়। পরবর্তী সময়ে সেই বন্ধুত্বের সম্পর্কে চিড় ধরে। এরপর ওই যুবতী কলকাতা ছেড়ে হায়দরাবাদে গিয়ে এক আত্মীয়ের বাড়িতে ওঠেন এবং যোগাযোগ এড়াতে তিনি ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপে ওই যুবককে ব্লক করে দেন। অভিযোগ, পরবর্তী সময় অভিযুক্ত ওই যুবতীর নামে একটি ভুয়ো প্রোফাইল খুলে তাঁর নামে নানা আপিত্তকর মন্তব্য লেখে। বিষয়টি বুঝতে পেরে তিনি ওই যুবককে এই কাজ থেকে বিরত থাকতে অনুরোধ করেন। কিন্তু তাতে সে কর্ণপাত করেনি। সম্প্রতি ধৈর্য হারিয়ে ওই যুবতী তার বিরুদ্ধে হায়দরাবাদের এক থানায় এফআইআর দায়ের করেন। প্রাথমিক তদন্তের পর সেখানকার পুলিস কলকাতা পুলিসের সঙ্গে যোগাযোগ করে। এদিন সকালে পুলিস ওই যুবককে ট্যাংরার বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে। ওই যুবকের দাবি, তাকে মিথ্যা অভিযোগে জড়ানো হয়েছে। সরকারি আইনজীবী বলেন, সুনির্দিষ্ট তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতেই ওই যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ধৃতের মোবাইল ফোন ফরেনসিক পরীক্ষায় পাঠালেই বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে।