গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
মশার বংশবৃদ্ধি ঠেকাতে কোনও সরকারি বা বেসরকারি সম্পত্তি সাফসুতরো না করে রাখলে প্রথমে কলকাতা পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগ মালিকপক্ষকে সতর্ক করে। তারপর ওই চত্বর সাফ করার জন্য পুর-আইনের ৪৯৬ এবং ৪৯৬ এ ধারায় নোটিস জারি করে। তারপরও কাজ না হলে সরাসরি আইনি ব্যবস্থার দিকে যাওয়া হয়। কিন্তু এবার এই অভিযানকারী দলই সঙ্গে নিয়ে যাবে নোটিস। প্রথমেই চত্বর সাফসুতরো করার নোটিস ধরিয়ে কড়া বার্তা দেওয়া হবে সেখানকার মালিকপক্ষকে। সাতদিনের মধ্যে কাজ না হলে নেওয়া হবে আইনি ব্যবস্থা। পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, গত বছর শহরের চার হাজারেরও বেশি মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিলেন। তাঁদের প্রত্যেকের বাড়ি গিয়ে মশার বংশবৃদ্ধির সম্ভাবনা নষ্ট করে দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছে পুরসভা।
এ ব্যাপারে কাজে নেমে যাতে পুরসভার নিজেদের কোনও বিভাগের সঙ্গে সমন্বয়ের অভাব না হয়, তার জন্য এদিন পুরভবনে এক বৈঠক হয়। ইঞ্জিনিয়ারিং, জঞ্জাল অপসারণ, পিএমইউ, বিল্ডিং বিভাগ সহ প্রায় সব ক্ষেত্রেরই পদস্থ আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন সেখানে। অভিযানকারী দলের সঙ্গে বিশেষত জঞ্জাল অপসারণ এবং পিএমইউ বিভাগের একজন করে আধিকারিক থাকবেন বলে জানা গিয়েছে। ২১ তারিখ ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের মুরারিপুকুর রোড থেকে বেলা ১০টায় এই অভিযান শুরু করবেন অতীনবাবু।