নিকটজনের স্বাস্থ্য সমস্যায় মানসিক অস্থিরতা। মুদ্রণ বা সংবাদপত্রের ব্যবসা,বৃত্তি শিক্ষাকেন্দ্রের পরিচালনায় সাফল্য। ... বিশদ
একথা অনেকটা ঠিক, এই বোর্ডের পড়ুয়ারা তুলনায় কিছুটা বেশি সফল। তবে পরিসংখ্যান বলছে, সিআইএসসিই-র সিলেবাসে পাস করা পড়ুয়ারা কোনও অংশেই পিছিয়ে নেই। রাজ্যের তথ্য ধরলে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের অধীন স্কুলগুলি থেকেও প্রচুর ছেলেমেয়ে ডাক্তারি-ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সুযোগ পায়। একথা অনস্বীকার্য, মেধা থাকলে কোন পড়ুয়া কোন বোর্ডে বা কাউন্সিলে পড়ছে তা আসল নয়। উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে মেধাতালিকার ভিত্তিতে ডাক্তারি, ইঞ্জিনিয়ারিং বা ম্যানেজমেন্টে ভর্তি নেওয়া হয়। আলাদা করে সিবিএসই বা আইসিএসই, এরকম কোনও পছন্দ তাদের থাকে না। তবে ইংরেজি মাধ্যমের তুলনায় বাংলা মাধ্যমের পড়ুয়াদের জড়তা কাটাতে একটু বেশি খাটতে হয়। গ্রুমিংয়ের পর সবাই ঠিক হয়ে যায়।
বিভিন্ন প্রবেশিকা পরীক্ষার প্রশিক্ষণ দেয় এমন সংস্থাগুলির কাছে সবাই সমান। কলকাতার এমন সংস্থাগুলি জানিয়েছে, তাদের কাছে বোর্ডের কোনও গুরুত্ব নেই। প্রশিক্ষণটাই আসল।