সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
ভার্মি কম্পোষ্ট সার তৈরির ফার্ম হাউস হিসাবে দেড় বিঘা খাস জমি চিহ্নিত করা হয়। ১০০ দিনের কাজ ও আরও বেশ কয়েকটি প্রকল্প থেকে ৩৪ লক্ষ টাকা প্রজেক্ট কষ্ট ধরা হয়। এরপর ওই জায়গায় বিল্ডিং, শেড, সাবমার্সিবল পাম্প প্রভৃতি গড়ে ওঠে। পঞ্চায়েতের তরফে, ওই সার তৈরি করার যাবতীয় খুঁটিনাটি জানার জন্য ওই এলাকার দু’জন শিক্ষিত যুবককে মনোনীত করে তাঁদের মেমারি-২ ব্লকের একটি পঞ্চায়েত এলাকায় পাঠানো হয়। যেখানে ওই সার তৈরি হচ্ছে। দু’ মাস ধরে তাঁরা সেখানে সার তৈরির পদ্ধতি শিখে আসেন। পিপলন গ্রাম পঞ্চায়েত সূত্রে জানা গিয়েছে, এক মাস আগে এক টন ভার্মি কম্পোষ্ট সার তৈরির প্রস্তুতি শুরু করা হয়। সেই মতো টুকরো টুকরো কলাগাছ, গোবর, কচুরিপানা, কেঁচো, বিভিন্ন বাড়ি থেকে সংগ্রহ করা তরকারির খোসা ওই ফার্মে জমা করা হয়। এরপর বেশ কিছু প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ওই সার তৈরি হয়েছে। পঞ্চায়েত প্রধান শরিফুদ্দিন সেখ বলেন, মন্তেশ্বর ব্লক মুলত কৃষিপ্রধান এলাকা। আগে ধানটাই বেশি উৎপাদন হতো। এখন তৈলবীজ, আলু, পটল প্রভৃতির চাষ হচ্ছে। এই সারের প্রচুর চাহিদা আছে। সেটা পরিকল্পনা করেই এই সার তৈরির ফার্ম হাউস তৈরি করা হয়। উৎপাদনের পরিমাণ আরও বাড়ানো হবে। এখানে বেকারদের কর্মসংস্থানও হয়েছে। এই সারের প্রচুর চাহিদা। অন্য ব্লক থেকেও অর্ডার এসেছে। মন্তেশ্বর ব্লকের সহ কৃষি অধিকর্তা কনক দাস বলেন, রাসায়নিক সারের থেকে ভার্মি কম্পোষ্ট সার বেশি উপযোগী। সব ধরনের উদ্ভিদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।