ব্যবসাসূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন থাকা ... বিশদ
শেষ চাষের সময় একর প্রতি ৮ কেজি নাইট্রোজেন, ১২ কেজি ফসফরাস ও ২০ কেজি পটাশ সার মাটিতে মিশিয়ে দিতে হবে। এছাড়াও একর প্রতি ৮০-১০০ কেজি জিপসাম প্রয়োগ করা জরুরি। অবশ্যই সারিতে বীজ বুনতে হবে। দু’টি সারির মধ্যে দূরত্ব রাখতে হবে ৩০ সেমি। এমএইচ জাতের জন্য সারির দূরত্ব হবে ১৫ সেমি। বীজ বোনার পর ঠিকমতো পরিচর্যা করতে হবে। ফুল ফোটার আগে যদি বৃষ্টি হয়ে মাটি বসে যায়, তা হলে কোদাল বা নিড়ানির সাহায্যে মাটি আলগা করে দিতে হবে। এই সময় জমি থেকে আগাছা ও ঘাস তুলে ফেলতে হবে। জমিতে রস থাকলে সাধারণত সেচের প্রয়োজন হয় না। তবে জমিতে টান থাকলে প্রয়োজন অনুযায়ী ২-৪ বার হাল্কা সেচ দিতে হবে। এক্ষেত্রে প্রথম সেচ দিতে হবে বীজ বোনার ২৫ দিন পর। পরের সেচগুলি দিতে হবে ২০-২৫ দিন পর পর। ভালো ফলন পেতে শস্যসুরক্ষা জরুরি।
চিনাবাদামের প্রধান রোগ টিক্কা। এই রোগে গাছের পাতা ও ডাঁটিতে কালো দাগ দেখা যায়। গভীরভাবে চাষ দিলে এবং জমিতে ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি দূর করলে রোগের প্রকোপ কমে। ক্লোরোথ্যালোনিল ২ গ্রাম বা কপার হাইড্রক্সাইড ২ গ্রাম কিংবা ডাইথেন কোনাজোল ১ মিলি বা কার্বেন্ডাজিম ও ম্যানকোজেবের মিশ্রণ আড়াই গ্রাম জলে গুলে স্প্রে করতে হবে।