কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
রোমান্সে মাতোয়ারা
পর পর কিছু ছবিতে শক্তিশালী নারী চরিত্রে দেখা গিয়েছে বিদ্যাকে। দীর্ঘদিন পর রোমান্টিক চরিত্রে অভিনয়ের অনুভূতি কেমন? বিদ্যা হেসে বলেন, ‘দশ বছর পর আমি রোমান্টিক ছবিতে অভিনয় করলাম। এই ঘরানার ছবি ভালো লাগে। এখন প্রেমের ছবি খুব একটা হয় না। সত্যি বলতে আজকালকার ছবির বিষয় দেখে আমি বিরক্ত হই। সব কনটেন্টে অ্যাকশন, হিংস্রতা। কথায় কথায় গোলাগুলি। সেসব থেকে আমাদের ছবি একেবারে আলাদা। আমি পুরোদস্তুর কমেডি ছবিতে কাজ করতে চাই।’
সুখী দাম্পত্য
বৈবাহিক সম্পর্ক থেকে এখন যেন প্রেম হারিয়ে যেতে বসেছে। তাই পরকীয়া প্রেমের প্রতি ঝুঁকছেন দম্পতিরা। প্রযোজক সিদ্ধার্থ রায় কাপুরের সঙ্গে বিদ্যার ১২ বছরের সফল বৈবাহিক সম্পর্ক। দাম্পত্য সম্পর্কে প্রেম বাঁচিয়ে রাখার প্রসঙ্গে নায়িকা বলেন, ‘আমরা পরস্পরের সঙ্গে প্রচুর সময় কাটাই। একে অপরের সঙ্গে অনেক কিছু নিয়ে আলোচনা করি। একসঙ্গে বসে ছবি দেখি। কখনও লম্বা ড্রাইভে চলে যাই। একে অপরের কাছে সৎ থাকা প্রয়োজন। মতানৈক্যও হয়। একে অপরকে ভুল বুঝলে মন খারাপও হয়। আমি রাখঢাক করতে পারি না। মনে যা আসে আমি তা বলে ফেলি।’
নতুন প্রেম
অনেক বৈবাহিক সম্পর্ক থেকে প্রেম হারিয়ে গেলেও, সম্পর্কটা বাঁচিয়ে রাখার জন্য অনেক দম্পতি আপ্রাণ চেষ্টা করেন। বিদ্যা সেইসব দম্পতিদের উদ্দেশ্যে বললেন, ‘সত্যি যদি বিয়ে বাঁচিয়ে রাখতে চান, তাহলে থেরাপিস্টের পরামর্শ নিন। আর যদি মনে করেন যে সম্পর্কে আর কিছু বেঁচে নেই, তাহলে সময় নষ্ট না করে তা থেকে বেরিয়ে আসা ভালো। হয়তো বা নতুন প্রেম খুঁজে পাবেন।’
চরিত্রের সন্ধানে
দীর্ঘ কেরিয়ারে নানারকম চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ পেয়েছেন বিদ্যা। এখন কোন ধরনের চরিত্র তাঁকে আকৃষ্ট করে? অভিনেত্রীর জবাব, ‘এখন আমি সুখী, বিনোদমূলক ছবি করতে বেশি আগ্রহী। আমি যে ধরনের চরিত্রে আগে অভিনয় করেছি, তার বাইরে কিছু করতে চাই। তবে দর্শক হিসাবে আমার মনে হয় এখনকার সব বিষয় একই ধরনের। একজন দর্শক হিসাবে আমি অন্য কিছুর স্বাদ নিতে চাই।’
পরিচালক
‘দো অউর দো পেয়ার’ ছবিটি পরিচালনা করেছেন বাঙালি পরিচালক শীর্ষা গুহঠাকুরতা। তাঁর সঙ্গে কাজ করে খুশি বিদ্যা। তাঁর কথায়, ‘ওঁর মধ্যে একটা অদ্ভুত ছেলেমানুষি আছে। কিন্তু উনি নিজের কাজটা ভালো ভাবে করতে জানেন।’