কর্মোন্নতি ও কর্মের প্রসার। সামাজিক সুনাম বৃদ্ধি। শারীরিক সমস্যার আশঙ্কা। ধনাগম মন্দ নয়। দাম্পত্যে চাপ, ... বিশদ
তাই জন্মদিনে ঈশ্বরের কাছে তাঁর একটাই প্রার্থনা, করোনা ভাইরাস যেন বিদায় নেয়। ‘এই ভাইরাসের হয়তো এখন ততটা মারণ ক্ষমতা নেই। কিন্তু গত এক বছরে আমাদের জীবনযাত্রা সম্পূর্ণ বদলে গিয়েছে। প্রিয়জনের সঙ্গে প্রতিটা মুহূর্তে এখন অমূল্য,’ বলছিলেন লতা। ভাই-বোনের সঙ্গে এখন থাকেন তিনি। সেই কারণে নিজেকে খুবই ভাগ্যবান মনে করেন এই কিংবদন্তি শিল্পী।