Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

শিশুদের জন্য চাচা নেহরুর চার মন্ত্র

আগামী বৃহস্পতিবার শিশু দিবস। জওহরলাল নেহরুর জন্মদিনে পালিত হয় এই দিনটি। শিশুদের প্রতি তাঁর ভালোবাসার কথা তুলে ধরলেন সন্দীপন বিশ্বাস

ভারতের ইতিহাসের এক সন্ধিক্ষণে দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু। স্বাধীনতার আন্দোলনের রক্তক্ষয়ী পর্বের শেষে ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট দেশ স্বাধীন হল। সেই মুহূর্ত থেকে শুরু হয়ে গেল দেশ পুনর্গঠনের প্রক্রিয়া। জওহরলালের নেতৃত্বে শুরু হল সেই কাজ। স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী আজীবন দেশের জন্য কাজ করে গিয়েছেন। ১৮৮৯ সালের ১৪ নভেম্বর এলাহাবাদে তাঁর জন্ম। সেই দিনটিকে স্মরণ করে শিশু দিবস পালিত হয়।
আন্তর্জাতিক স্তরে প্রথম শিশু দিবসের ভাবনা আসে ১৯২৫ সালে। সে বছর জেনেভায় পালিত হয় বিশ্ব শিশু কল্যাণ সম্মেলন। তখন বিভিন্ন দেশ বিভিন্ন দিনে শিশু দিবস পালন করত। ১৯৫৪ সালে রাষ্ট্রসঙ্ঘ ২০ নভেম্বর দিনটিকে আন্তর্জাতিক শিশু দিবস হিসাবে পালন করার কথা ঘোষণা করে। ভারতেও ওই দিনটি শিশু দিবস পালন করা হতো। জওহরলাল নেহরুর মৃত্যুর পর দিনটি পরিবর্তন করে ভারত সরকার। ১৯৬৪ সালের ২৭ মে নেহরুর জীবনাবসান হয়।    
১৯৬৪ সাল থেকে ১৪ নভেম্বর দিনটি শিশু দিবস হিসাবে পালিত হচ্ছে। শিশুদের প্রতি নেহরুর ছিল অগাধ ভালোবাসা। তারা তাঁকে আদর করে ‘চাচা নেহরু’ বলে ডাকত। শিশুদের কাছে তিনি কোনওদিনই রাষ্ট্রনেতা ছিলেন না। তিনি ছিলেন তাদের ভালোবাসার চাচা। নেহরু শিশুদের ভালোবাসতেন। তিনি মনে করতেন, শিশুরাই আগামী দিনে দেশকে গড়ে তুলবে। তাদের ভিতরের প্রাণশক্তি এবং দেশের প্রতি ভালোবাসাটুকু জাগিয়ে দিতে পারলেই হবে। তারাই আগামী দিনে দেশের অসংখ্য সমস্যার পাহাড় ডিঙিয়ে এনে দিতে পারবে আরও অনেক সূর্যকরোজ্জ্বল সকাল। প্রতি শিশুর মুখে তিনি দেখতেন সেই আলো জ্বালানোর একজন দক্ষ কারিগরকে। 
ঠিক সেই কারণেই তিনি মনে করতেন, প্রতিটি শিশুকে একজন সক্ষম দেশভক্ত নাগরিক হয়ে উঠতে গেলে তার যোগ্য শিক্ষা দরকার। দরকার দেশের ইতিহাস জানার। ঠিক এই ভাবনা থেকেই জওহরলাল তাঁর কন্যা ইন্দিরাকে নানা বিষয়ে অনেকগুলি চিঠি লেখেন। সেটা ১৯২৮ সাল। তার মধ্যে থেকে ৩০টি চিঠি নিয়ে পরবর্তী কালে একটি বই প্রকাশিত হয়েছিল। সেই বইয়ের নাম ‘লেটার্স ফ্রম আ ফাদার টু হিজ ডটার’। বইটি প্রকাশিত হয় ১৯২৯ সালে। দশ বছরের একটি মেয়েকে তার পিতা দূর থেকে চিঠি লিখে জীবনের পথকে চিনিয়ে দিতে চেয়েছেন। তার মধ্যে দিয়ে নেহরু একইসঙ্গে পিতা ও শিক্ষকের ভূমিকা পালন করেছেন। ইন্দিরা তখন ছিলেন মুসৌরিতে এবং নেহরু ছিলেন এলাহাবাদে। প্রতিটি চিঠির মধ্যে দিয়ে তিনি মেয়ের কাছে তুলে ধরেছেন মানুষের কথা। সেই আদিম কাল থেকে সভ্যতার পথে তার উত্তরণের কথা। মানুষ যে সভ্যতার পথে এগিয়েছে, সেখানে সে কেবল দৈনন্দিন জীবনযাপনের বাধাকেই কাটিয়ে ওঠেনি, সেই সঙ্গে মানুষ আয়ত্ত করেছে তার মূল্যবোধ, তার সংস্কৃতি। সমাজবদ্ধ জীব হিসাবে কীভাবে পারস্পরিক সম্পর্ক বজায় রেখে বাঁচতে হয় একসঙ্গে, তাও মানুষ শিখেছে বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে। সেই সঙ্গে ভারতবর্ষের ইতিহাসকেও তিনি ব্যাখ্যা করেছেন। মেয়েকে শিখিয়েছেন সেই বিবর্তনের প্রতিটি পদক্ষেপ। শিখিয়েছেন, আমাদের দেশের সংস্কৃতি কত সুন্দর, কত গভীর শ্রদ্ধাবোধের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে। নেহরুর আর একটি বই ‘দ্য ডিসকভারি অব ইন্ডিয়া’ পড়লেও আমরা সেই প্রাচীন কাল থেকে ভারতীয় সভ্যতার অগ্রগতির চিহ্নটিকে সুস্পষ্টভাবে চিনতে পারি। তাঁর আত্মজীবনী ‘অ্যান অটোবায়োগ্রাফি’ বইটিও তাঁর জীবনের লড়াই, আদর্শ ও মূ্ল্যবোধের প্রকাশ। অনুপ্রেরণামূলক এই বইটিতে তিনি বলেছেন, ‘আমি যেমন প্রাচ্যের, তেমনই পাশ্চাত্যের’। এই যৌথ বন্ধন তাঁর মধ্যে এক উদার দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করেছিল। অস্ট্রেলিয়ার লেখক স্যার ওয়াল্টার ক্রুকার বলেছেন, ‘নেহরুজি যদি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নাও হতেন, তাহলেও তিনি বিখ্যাত হতেন তাঁর এই আত্মজীবনী বইটির জন্য।’   
তোমরা অনেকেই হয়তো জানো না, পণ্ডিত জওহরলাল নেহরুর সঙ্গে অসাধারণ সম্পর্ক ছিল বিশ্ববন্দিত বিজ্ঞানী অ্যালবার্ট আইনস্টাইনের। প্রায়ই একে অপরকে চিঠি লিখতেন। ১৯৫০ সালে ১৮ ফেব্রুয়ারি লেখা একটি চিঠিতে আইনস্টাইন বলেন, ‘আপনার দ্য ডিসকভারি অব ইন্ডিয়া বইটি আমি পড়েছি। কী অসাধারণ আপনার লেখা। বইটি পড়ে আমি ভারতের যুগ যুগ ধরে প্রবহমান এক পবিত্র সভ্যতাকে চিনতে পেরেছি। আপনার লেখার মধ্যে একটা বুদ্ধিদীপ্ত ও আধ্যাত্মিক চেতনার প্রকাশ লক্ষ করেছি। সেটি আমার খুব ভালো লেগেছে।’  
ভাবলে অবাক লাগে, কীভাবে মেয়ে ইন্দিরাকে তিনি পুঁথিগত শিক্ষার বাইরেও যে একটা শিক্ষা রয়েছে, তা শিখিয়েছিলেন। সেই শিক্ষা জীবনের দৃষ্টিকে একেবারে উন্মুক্ত করে দেয়। তোমাদের প্রত্যেকের উচিত চাচা নেহরুর বইগুলি পড়া। তাহলে আমাদের দেশ ও মানব সভ্যতা সম্পর্কে তোমরা এমন অনেক কিছু জানতে পারবে, যা তোমাদের সিলেবাসে নেই। চাচা নেহরু মনে করতেন, সিলেবাসের পড়া মানুষকে শিক্ষিত করবে। সিলেবাসের বাইরে যে পড়া, তা মানুষকে মুক্ত বিহঙ্গের মতো করে গড়ে তুলবে, তার ভিতরে অন্বেষণের আগ্রহ জাগিয়ে তুলবে। নেহরুর এই ভাবনাটিকে পছন্দ করতেন বিশ্বখ্যাত ইংরেজ দার্শনিক ও বুদ্ধিজীবী বার্টান্ড রাসেল। নেহরুর সঙ্গে ছিল তাঁর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। নেহরু যখন জেলবন্দি থাকতেন, তখন রাসেলের বই পড়তেন মন দিয়ে। রাসেল একজন ইংরেজ হলেও ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের পিছনে তাঁর পূর্ণ সমর্থন ছিল। তিনি নেহরুর বই পড়ে বলেছিলেন, ‘আমার মনে হয় না পাশ্চাত্যে এমন কোনও রাজনৈতিক নেতা আছেন, যিনি নিজের দেশটাকে নেহরুর মতো চেনেন।’ 
জওহরলাল তাঁর দেশকে চিনেছিলেন, দেশের মানুষকে চিনেছিলেন। তারই অঙ্গ হিসাবে তিনি শিশুদের খুব ভালোবাসতেন। সময় পেলেই তিনি শিশুদের সঙ্গে সময় কাটাতেন, গল্প করতেন। বুঝেছিলেন দেশের শিশুদের জন্য সুষ্ঠু শিক্ষানীতি প্রয়োজন। যে শিক্ষার মধ্যে দিয়ে তারা দেশকে ভালোবাসতে শিখবে। 
একদিন ছোটদের সঙ্গে গল্প করতে করতে তিনি বুঝলেন, শিশুদের জন্য স্বাধীন ভারতে চলচ্চিত্র নির্মাণের প্রয়োজন। শুধু শিশুদের শিক্ষা ও বিনোদনের জন্য পৃথক ভাবনা নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণ করা দরকার। সেই ভাবনা থেকেই নেহরু ১৯৫৫ সালে গড়ে তুলেছিলেন ‘চিলড্রেন্স ফিল্ম সোসাইটি’। সোসাইটি প্রযোজিত প্রথম ছোটদের জন্য ছবিটি নির্মিত হয় তার পরের বছর। ছবির নাম ছিল ‘জলদীপ’। 
আজীবন তিনি বিশ্বাস করেছেন শিক্ষা, গণতন্ত্র, মানবতা ও ধর্মনিরপেক্ষতায়। এই চার মন্ত্রে তিনি বাঁধতে চেয়েছিলেন দেশের শিশুদের হৃদয়কে। সবক্ষেত্রে যে তিনি সফল হয়েছেন, তা নয়। কিন্তু সমস্তরকম অশান্তি, হানাহানি, বিদ্বেষ, হিংসার মধ্যেও অনির্বাণ থাকবে তাঁর জীবন দর্শনের পবিত্র আলোকশিখা। অন্ধকারের মধ্যেও তা তরুণ প্রজন্মকে আলোর পথে অগ্রবর্তী হতে উৎসাহ দেবে।
 
10th  November, 2024
বুমরাহের সিঁড়ি ভাঙার গল্প

আমেদাবাদের অতি সাধারণ পরিবারে জন্ম। ছোট বয়সেই হারান বাবাকে। অদম্য জেদ তাঁকে দিয়েছে ক্রিকেট বিশ্বে সেরা পেসারের তকমা! যশপ্রীত বুমরাহের লড়াইয়ের গল্প শোনালেন  সৌগত গঙ্গোপাধ্যায় বিশদ

15th  December, 2024
পরিত্যক্ত মহাকাশযানের সমাধিস্থল
উৎপল অধিকারী

সেই প্রাচীনকাল থেকে মানুষ অপার আগ্রহে মহাশূন্যের দিকে চেয়ে থাকে। পাখির মতো ওড়ার ইচ্ছা তার দীর্ঘদিনের। তারপর ধীরে ধীরে বিজ্ঞানকে হাতিয়ার করে মানুষ নানা যন্ত্রপাতি আবিষ্কার করেছে। এমনভাবে সে উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছে গিয়েছে। বিশদ

15th  December, 2024
ঠান্ডা আলো
স্বরূপ কুলভী

রাতের নিকষ কালো অন্ধকারে বনে-জঙ্গলে, গাছের শাখায় শাখায়, পুকুর পাড়ে খুদে আলোর হুল্লোড়। তা দেখে কার না ভালো লাগে! আমরা সবাই জানি, এভাবে আলোর দীপ জ্বেলে কারা ঘুরে বেড়ায়। ওরা জোনাকি। ছোট্ট হলে কী হবে, বড় বিচিত্র প্রাণী ওরা। বিশদ

15th  December, 2024
স্বস্তিকের সাইকেল
অঞ্জনা চট্টোপাধ্যায়

কী রে সতু, অঙ্কে কত পেলি? আজ তোর রেজাল্ট বেরিয়েছে তো?’ বিশদ

08th  December, 2024
খাঁচা ভর্তি গাছ

একটা অন্য ধরনের হাতের কাজ আজ শেখাবেন তোমাদের ডিজাইনার বিদিশা বসু। নাম ‘কেজ প্লান্টিং’। খাঁচার ভেতর গাছের ছায়া। অবাক হলে নাকি? ভাবছ, খাঁচায় আবার গাছ কবে থেকে রাখা হয়? খাঁচা তো পাখির জন্য। কিন্তু তা মোটেও বিশ্বাস করেন না এই ডিজাইনার। বিশদ

08th  December, 2024
মাস্তুল রহস্য
অরিন্দম ঘোষ

হুগলি জেলার ব্যান্ডেল চার্চের জন্য বিখ্যাত। এটিকে পশ্চিমবঙ্গের প্রথম গির্জা বলে মনে করা হয়ে থাকে। গির্জাটি নির্মিত হয় ১৫৯৯ সালে। ১৯৮৮ সালের ২৫ নভেম্বর পোপ দ্বিতীয় জন পল ব্যান্ডেল চার্চকে ‘ব্যাসিলিকা’র মর্যাদা দান করেন। বিশদ

08th  December, 2024
কম্পিউটারের ঊষাকাল

আগামী কাল অর্থাৎ ২ ডিসেম্বর বিশ্ব কম্পিউটার সাক্ষরতা দিবস। কম্পিউটার ছাড়া এখন গোটা বিশ্ব অচল। চার্লস ব্যাবেজের হাত ধরে কীভাবে এল এই বিস্ময়কর যন্ত্র, জানালেন মৃণালকান্তি দাস।
বিশদ

01st  December, 2024
অঙ্ক কষে বলে দাও বন্ধুর বয়স 
স্বরূপ কুলভী

অঙ্ক মানে সংখ্যার খেলা। যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগের মধ্যে হাজার মজা লুকিয়ে রয়েছে। শুধু শিখে নিতে হয়। খুঁজে নিতে হয়। আর এই মজার মধ্যেই রয়েছে অঙ্কের ম্যাজিক। আজ এমনই একটা ম্যাজিক শিখে নেব। আর এটা একেবারেই যোগ, গুণ, বিয়োগ। বিশদ

01st  December, 2024
পরীক্ষা প্রস্তুতি

সামনেই বার্ষিক পরীক্ষা। এখন শেষ মুহূর্তের পড়া ঝালিয়ে নেওয়ার সময়। কেমন চলছে পরীক্ষার প্রস্তুতি, জানাল কলকাতার ভিক্টোরিয়া ইনস্টিটিউশনের ছাত্রীরা। বিশদ

24th  November, 2024
অণুবীক্ষণ যন্ত্রের আবিষ্কারক

ছোট্ট ছেলেটা মুদির দোকানে কাজ করে। কয়েক বছর আগে বাবাকে চিরতরে হারিয়েছে সে। ‌বাড়িতে রোজগেরে বলতে তেমন কেউই নেই। অভাব নিত্য সঙ্গী। অগত্যা নিয়তির পরিহাসেই স্কুলের গণ্ডিটা আর পেরনো হল না। বিশদ

24th  November, 2024
ডাবের খোলায় ফুলের টব

ছোট্ট বন্ধুরা, ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে তোমাদের হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

24th  November, 2024
মাকড়সার জাল

মাকড়সার জাল কে না দেখেছে। বাড়ির আনাচে-কানাচে, বাগানে সর্বত্রই এই জাল আমরা দেখতে পাই। খুব ভালো করে লক্ষ্য করলে এর নিখুঁত বুনোট আমাদের তাক লাগিয়ে দেয়। প্রাণীজগতের অতি আশ্চর্য শিল্পকর্ম হল এই মাকড়সার জাল।
বিশদ

17th  November, 2024
রহস্যঘেরা দ্বীপ

আন্দামানের নর্থ সেন্টিনেল দ্বীপে আজও পৌঁছয়নি সভ্যতার আলো। রহস্যঘেরা সেই দ্বীপের কথা লিখেছেন অনির্বাণ রক্ষিত।
বিশদ

17th  November, 2024
চাঁদের মাটি  ফিরবে ভারতে

চন্দ্রযান-৩-এর অভাবনীয় সাফল্যের পর এবার ভারতের পাখির চোখ চন্দ্রযান-৪। এই মিশনের অন্যতম লক্ষ্য চাঁদের মাটিতে জল আছে কি না জানা। ভারতের চতুর্থ চন্দ্র অভিযানের খুঁটিনাটি জানালেন কল্যাণকুমার দে।
বিশদ

17th  November, 2024
একনজরে
ফের বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার হল মণিপুরে। এবারও সেই ইম্ফল পূর্ব ও কাংপোকপি জেলা। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার ইম্ফল পূর্ব জেলার নুংব্রাম এবং লাইরোক ভইেপেই গ্রামে তল্লাশি চালায় পুলিস ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর যৌথ দল। ...

শুক্রবার সকালে স্কুটারের সঙ্গে ট্রাকের সংঘর্ষে মৃত্যু হল এক যুবকের। মৃতের নাম মুজাফফর বিশ্বাস (৪২)। ঘটনাটি ঘটে দেগঙ্গার কামদেবকাটিতে। পুলিস রক্তাক্ত অবস্থায় স্কুটার চালককে উদ্ধার করে হাবড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে এলেও শেষরক্ষা হয়নি। ...

মাদক কারবার থেকে চোরাচালান। মানব পাচার থেকে জঙ্গি কার্যকলাপ। সবমিলিয়ে ক্রমশ স্পর্শকাতর নেপাল ও ভুটান সীমান্ত। এজন্যই ড্রোন উড়িয়ে নজরদারি চলছে সংশ্লিষ্ট দুই সীমান্তে। একইসঙ্গে ...

শনিবার তেলেঙ্গানায় সন্তোষ ট্রফির মূল পর্বের গ্রুপ লিগে বাংলার প্রতিপক্ষ মণিপুর। সম্প্রতি ভারতীয় ফুটবলের সাপ্লাই লাইন এই রাজ্য। একাধিক ফুটবলার আইএসএলে বিভিন্ন দলের হয়ে মাঠ কাঁপাচ্ছেন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাজকর্মের ক্ষেত্রে দিনটি বিশেষ শুভ। নতুন যোগাযোগ ও উপার্জন বৃদ্ধির ক্ষেত্র প্রস্তুত হতে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮০১: শিক্ষাবিদ ও সমাজসংস্কারক প্রসন্নকুমার ঠাকুরের জন্ম
১৯১১: প্রতিষ্ঠিত হল সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইন্ডিয়া
১৯৫৯: ক্রিকেটার কৃষ্ণমাচারী শ্রীকান্তের জন্ম
১৯৬৩: অভিনেতা গোবিন্দার জন্ম
১৯৯৮: নোবেলজয়ী অমর্ত্য সেনকে ‘দেশিকোত্তম’ দিল বিশ্বভারতী
২০১২: পরিচালক যীশু দাশগুপ্তের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৪.১৩ টাকা ৮৫.৮৭ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২৭ টাকা ১০৭.৯৮ টাকা
ইউরো ৮৬.৪২ টাকা ৮৯.৭৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,০০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৪০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,৬০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৭,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৭,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৬ পৌষ, ১৪৩১, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪। ষষ্ঠী ১৫/১৫, দিবা ১২/২২। পূর্বফাল্গুনী নক্ষত্র ৫৯/৫৫ শেষ রাত্রি ৬/১৪। সূর্যোদয় ৬/১৬/১৭, সূর্যাস্ত ৪/৫৩/১১। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৯ মধ্যে পুনঃ ৭/৪২ গতে ৯/৪৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৭ গতে ২/৪৭ মধ্যে পুনঃ ৩/২৯ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৫৬ গতে ২/৪৩ মধ্যে। বারবেলা ৭/৩৫ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৩ গতে ২/১৩ মধ্যে পুনঃ ৩/৩ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৬/৩৩ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৬ গতে উদয়াবধি। 
৫ পৌষ, ১৪৩১, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪। ষষ্ঠী দিবা ১/৫৮। পূর্বফাল্গুনী নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৬/১৯, সূর্যাস্ত ৪/৫২। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে ও ৭/৪৯ গতে ৯/৫৭ মধ্যে ও ১২/৫ গতে ২/৫৬ মধ্যে ও ৩/৮ গতে ৪/৫২ মধ্যে এবং রাত্রি ১/৪ গতে ২/৫০ মধ্যে। কালবেলা ৭/৩৮ মধ্যে ও ১২/৫৫ গতে ২/১৪ মধ্যে ও ৩/৩৩ গতে ৪/৫২ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৩৩ মধ্যে ও ৪/৩৮ গতে ৬/২০ মধ্যে।
১৮ জমাদিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
জার্মানিতে বড়দিনের বাজারে গাড়ি চালিয়ে তাণ্ডব: জখমদের মধ্যে রয়েছেন সাতজন ভারতীয়

11:29:00 PM

সন্ধ্যা থিয়েটারে পদপিষ্টের ঘটনা: আমার চরিত্রহনন করা হয়েছে, বললেন অল্লু অর্জুন
হায়দরাবাদের সন্ধ্যা থিয়েটারে ‘পুষ্পা ২: দ্য রুল’ সিনেমার প্রিমিয়ারে পদপিষ্টের ...বিশদ

11:10:07 PM

ব্রাজিলে ট্রাক ও যাত্রীবাহী বাসের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষ, হত ৩০

10:41:00 PM

রাজাহুলিতে বৃদ্ধ খুনের অভিযোগে আরও দু’জনকে মালদহের কালিয়াচক থেকে গ্রেপ্তার করল এনজেপি থানার পুলিস

10:20:00 PM

ঝাড়গ্রাম শহরে অজানা জন্তুর আক্রমণে গোরুর মৃত্যু, মিলেছে পায়ের ছাপ

10:03:00 PM

মোহালিতে নির্মীয়মান বিল্ডিং বিপর্যয়: উদ্ধারকাজে যোগ দিল ভারতীয় সেনা

09:50:00 PM