Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

দীপাবলির আনন্দ

মন্দিরের পাশেই বাড়ি
 গ্রামের কালী মন্দিরের পাশেই আমাদের বাড়ি। আমার কাকু কর্মসূত্রে বাইরে থাকেন। কিন্তু কালী পুজোয় সপরিবারে গ্রামে আসেন। তাই দীপাবলি মানেই আমাদের পরিবারের ‘গেট টুগেদার’। খুড়তুতো ভাইবোনকে নিয়ে আমার আনন্দ দ্বিগুণ হয়ে যায়। আমরা ভাইবোনেরা আলো দিয়ে বাড়ি সাজানোর কাজে বড়দের সাহায্য করি। চকমকে আলো দিয়ে গোটা বাড়ি সাজানো হয়। উঠোনে মা-কাকিমা মিলে আলপনা দেন। বাড়ির সদর দরজায় প্রদীপ জ্বালানো হয়। এছাড়াও কিছু রীতিনীতি পালন করা হয়। যেমন— গোয়াল ঘরে গোরুকে বরণ করে শিংয়ে তেল মাখানো হয়। চাষের কাজে ব্যবহৃত লাঙ্গল ও জোয়ালে সিঁদুরের টিপ দেওয়া হয়। ভূতচতুর্দশীর দিন গ্রামের একপ্রান্তে পাটকাঠিতে আগুন জ্বালিয়ে সকলে মিলে ইঞ্জোল-পিঞ্জোল পালন করি। দীপাবলি উপলক্ষ্যে কাকিমা বাড়িতে পিঠে আর লাড্ডু তৈরি করেন। এটাও আমাদের মতো কচিকাঁচাদের কাছে কালী পুজোর একটা আকর্ষণ।
—শচীন মাহাতো, অষ্টম শ্রেণি

আলো দিয়ে বাড়ি সাজাই
 কালী পুজোর দিন দুয়েক আগে থেকেই আমাদের আনন্দ শুরু হয়ে যায়। চলে ভাইফোঁটা পর্যন্ত। পুজোর আগে থেকেই গ্রামবাসীরা নিজেদের ঘর গোছানোর কাজ শুরু করে দেন। গোয়াল পরিষ্কারের কাজও চলে এই সময়। গ্রামে যাঁদের মাটির বাড়ি, তাঁরা নতুন করে মাটি দেন। তার উপর রং করে বিভিন্ন আলপনা দেন। আমাদের বাড়ির আলপনা, মোমবাতি আর প্রদীপের আলোয় সাজানো হয়। মাকে বাড়ি সাজানোর কাজে সাহায্য করি। বাবা ইলেকট্রিক আলোতে বাড়ি সাজান। কালী পুজোর পরের দিন গ্রামে ‘গোরু খুঁটা’ হয়। মাঠের মাঝখানে একটি খুঁটো ভালো করে পোঁতা হয়। তাতে গোরু বেঁধে খেলা দেখানো হয়। সকলে চারদিক দিয়ে গোল হয়ে ঘিরে ধরে এই খেলা দেখেন। এছাড়াও কালী পুজোর মেলাতে মোরগ লড়াই হয়ে থাকে।
—শুভজিৎ গরাই, দশম শ্রেণি

মেলা মানেই মেলবন্ধন
 আমাদের গ্রামের কালী পুজো মানেই মেলা। আর মেলা মানেই বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে মেলবন্ধন। আমাদের ঘোঙ্গা গ্রামে হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের বসবাস। নিজের নিজের বিশ্বাসের উপর আস্থা রেখে আমরা একে অপরের উৎসবে শামিল হই। আমার এক বন্ধুর বাড়িতে কালী পুজো হয়। প্রতি বছরই ওদের বাড়িতে যাই। গত বছর বিকেলে পৌঁছে গিয়েছিলাম বন্ধু বাড়ি। বসে বসে পুজোর প্রস্তুতি দেখছিলাম। সেই সময় কাকিমা আমাকে আলপনা দেওয়ার কাজে সাহায্য করার জন্য বলেছিলেন। বিষয়টা আমার খুব ভালো লেগেছিল। আর কালী পুজোতে অবশ্যই মেলাতে যাই। বিভিন্ন দোকান থেকে কেনাকাটা করি। টুকটাক খাওয়াদাওয়াও করি। ফুলঝুরি পোড়াতে আমার খুব ভালো লাগে।
—তামান্না খাতুন, নবম শ্রেণি

আতসবাজির রোশনাই
 দুর্গা পুজো আমাদের গ্রাম থেকে বেশ খানিকটা দূরে হয়। তবে, আমাদের গ্রামে ধুমধাম করে কালী পুজোর আয়োজন করা হয়। তাই আমরা যেখানে, সেখানকার প্রধান উৎসব দীপাবলি। কালী পুজো মানেই আতসবাজির রোশনাই। তবে, কিছু গ্রাম্য আচার-আচরণ মেনে এখানে দীপাবলির আনন্দ উৎসবের আয়োজন করা হয়। এ বছর বাবার সঙ্গে পুরুলিয়া শহরে গিয়ে আতসবাজি কিনে এনেছি। প্রতি বছরই বায়না করি, কিন্তু কোনও না কোনও অজুহাতে বাবা এড়িয়ে যান। এবার আর তা পারেননি। এই প্রথম আমি আতসবাজির মেলা দেখলাম। আমার খুব মজা লেগেছে। তুবড়ি, চরকি, তারাবাজি, ফুলঝুরি মনের সুখে কিনে নিয়ে এসেছি। কালী পুজোর সন্ধেবেলা পাড়ার বন্ধুদের সঙ্গে বাজি পোড়াব। প্রচণ্ড মজা হবে। তবে, বাবা বারবার সাবধান করে বলেছেন, ‘বায়না করেছ, বাজি কিনে দিয়েছি। কিন্তু আগুন ভয়ঙ্কর জিনিস। আর তুমি এখনও যথেষ্ট ছোট। তাই বড়রা কেউ না থাকলে বাজি পোড়াবে না।’ আমিও বাবা-মাকে কথা দিয়েছি, সাবধানে আতসবাজি পোড়াব।
—ললিতা বিশ্বাস, পঞ্চম শ্রেণি

আলোর উৎসব
 অমাবস্যার নিকষ 
অন্ধকারে মা কালীর আরাধনা করা হয়। গ্রাম-বাংলায় কালী পুজোর আলাদা মাহাত্ম্য রয়েছে। আমাদের গ্রামও এর ব্যতিক্রয় নয়। অত্যন্ত নিষ্ঠাভরে আমাদের পাড়ায় মা কালীর আরাধনা করা হয়। কালী পুজো যেহেতু রাতের পুজো, তাই এই পুজোর আলোকসজ্জার একটা আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। প্রদীপ ও মোমবাতির আলোর পাশাপাশি বৈদ্যুতিক আলোয় চারদিক ঝলমল করে করে। সেই আলোয় দূরীভূত হয় প্রকৃতির অন্ধকার। মা কালীর কাছে প্রার্থনা করি, তিনি যেন মানুষের মনের অন্ধকারও দূর করেন। দীপাবলি আর বাজি কার্যত সমার্থক। তবে, শব্দবাজি নৈব নৈব চ। শব্দবাজি ফাটালে পরিবেশ দূষণ হয়। তাই শব্দ দূষণ ঠেকাতে আতসবাজি পুড়িয়েই আনন্দ করা উচিত। আমিও তাই করব।
—রানি পান্ডে, নবম শ্রেণি

খুদিবাঁধ উচ্চ বিদ্যালয়, পুরুলিয়া
 পুরুলিয়া জেলার ঘোঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত খুদিবাঁধ এলাকা। খুদিবাঁধ উচ্চ বিদ্যালয় একটি কো-এডুকেশন স্কুল। বর্তমান ছাত্রছাত্রী সংখ্যা প্রায় এক হাজার চারশো।
স্বাধীনতার পরেও ঘোঙ্গা গ্রামে সেভাবে শিক্ষা বিস্তারের কাজ হয়নি। ফলে কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাসে তলিয়ে যাচ্ছিল এই গ্রামের যুব সম্প্রদায়। তাই স্থানীয় বিশিষ্ট মানুষজন গ্রামে একটি স্কুল স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। গ্রামের একাংশ তাঁদের সাহায্যে এগিয়ে আসেন। নাটুয়া গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন স্বর্গীয়া বিমলা মাহাতানি। তিনিই স্কুল স্থাপনের জন্য জমি দান করেন। এছাড়া গ্রামবাসীরাও অর্থ সাহায্য করেন। এমনকী, গ্রামের পুকুর থেকে মাছ বিক্রির পর যে লভ্যাংশ থাকত, তার থেকেও কিছুটা এই স্কুলের জন্য ব্যয় করা হয়। বহু মানুষের অক্লান্ত পরিশ্রম ও প্রচেষ্টার ফল খুদিবাঁধ উচ্চ বিদ্যালয়। ১৯৬০ সালের ২৩ এপ্রিল এই স্কুলের পথচলা শুরু হয়। প্রথমে পঞ্চম ও ষষ্ঠ শ্রেণির পঠনপাঠন শুরু হয়। তারপর মেলে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত অনুমোদন। ১৯৭১ সালে এই স্কুলকে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। আর বছর দশেক আগে মেলে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে পঠনপাঠনের অনুমোদন।
বর্তমানে এই স্কুলে রয়েছে আইসিটি ল্যাবরেটরি, ভূগোল ল্যাব, গ্রন্থাগার। এছাড়াও প্রজেক্টরের মাধ্যমে পড়ুয়াদের ডিজিটাল ক্লাসও করানো হয়। বিদ্যালয়ের উন্নয়নের স্বার্থে এবং সুস্থ ও স্বাভাবিক পরিবেশ রক্ষার ক্ষেত্রে পরিচালন সমিতির সদস্য, এলাকার শিক্ষানুরাগী ব্যক্তি ও অভিভাবকরা সর্বদা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। ভবিষ্যতেও এই স্কুল সুনামের সঙ্গে এগিয়ে যাবে এই আশা রাখি।
—সোমনাথ কর, প্রধান শিক্ষক
27th  October, 2024
মাকড়সার জাল

মাকড়সার জাল কে না দেখেছে। বাড়ির আনাচে-কানাচে, বাগানে সর্বত্রই এই জাল আমরা দেখতে পাই। খুব ভালো করে লক্ষ্য করলে এর নিখুঁত বুনোট আমাদের তাক লাগিয়ে দেয়। প্রাণীজগতের অতি আশ্চর্য শিল্পকর্ম হল এই মাকড়সার জাল।
বিশদ

17th  November, 2024
রহস্যঘেরা দ্বীপ

আন্দামানের নর্থ সেন্টিনেল দ্বীপে আজও পৌঁছয়নি সভ্যতার আলো। রহস্যঘেরা সেই দ্বীপের কথা লিখেছেন অনির্বাণ রক্ষিত।
বিশদ

17th  November, 2024
চাঁদের মাটি  ফিরবে ভারতে

চন্দ্রযান-৩-এর অভাবনীয় সাফল্যের পর এবার ভারতের পাখির চোখ চন্দ্রযান-৪। এই মিশনের অন্যতম লক্ষ্য চাঁদের মাটিতে জল আছে কি না জানা। ভারতের চতুর্থ চন্দ্র অভিযানের খুঁটিনাটি জানালেন কল্যাণকুমার দে।
বিশদ

17th  November, 2024
শিশুদের জন্য চাচা নেহরুর চার মন্ত্র

আগামী বৃহস্পতিবার শিশু দিবস। জওহরলাল নেহরুর জন্মদিনে পালিত হয় এই দিনটি। শিশুদের প্রতি তাঁর ভালোবাসার কথা তুলে ধরলেন সন্দীপন বিশ্বাস বিশদ

10th  November, 2024
গ্ল্যাডিয়েটরদের লড়াইয়ের কথা

রোমান সভ্যতায় দেখা মেলে বহু বিখ্যাত যোদ্ধার। তেমনই একজন ছিলেন স্পার্টাকাস। সেইসব সাহসী যোদ্ধাদের লড়াইয়ের গল্প বললেন কালীপদ চক্রবর্তী বিশদ

10th  November, 2024
হরেকরকম হাতের কাজ: মহামঞ্চ

ছোট্ট বন্ধুরা, ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে তোমাদের হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী। এবারের বিষয় তুলসীর মহামঞ্চ। এমন সব হাতের কাজ শেখানো হচ্ছে, যা কিশোর-কিশোরীরা অনায়াসেই বাড়িতে বসে তৈরি করতে পারবে। বিশদ

10th  November, 2024
ঘূর্ণিঝড় কীভাবে তৈরি হয়?
স্বরূপ কুলভী

এই তো কয়েকদিন আগেই সবার মুখে ছিল একটাই কথা। ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’। শেষ পর্যন্ত ও঩ড়িশার উপকূলে আছড়ে পড়েছিল ডানা।
বিশদ

03rd  November, 2024
জুতোর ওপর ভরসা নেই
সঞ্জীবকুমার দে

এটা কেমন বিজ্ঞপ্তি! কাচের পাল্লা ঠেলে ভেতরে প্রবেশের মুখে বড় বড় অক্ষরে লেখা স্টিকার দেখে মনে একটা বড় রকমের ধাক্কা খেলেন বটুবাবু।
বিশদ

03rd  November, 2024
আশ্চর্য দুই ডাকঘর
শান্তনু দত্ত

ছোট্ট বন্ধুরা, তোমরা নিশ্চয়ই ডাকঘরে গিয়েছ। দূরে কোথাও চিঠি অথবা জিনিস পাঠানো কিংবা টাকা জমা দেওয়া বা তোলা—  কতরকম কাজ হয় সেখানে।
বিশদ

03rd  November, 2024
হরেক রকম হাতের কাজ: বোতলে পাটের নকশা
 

ছোট্ট বন্ধুরা, ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে তোমাদের হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

27th  October, 2024
রঘু ডাকাত
অরিন্দম ঘোষ

অষ্টাদশ শতাব্দীতে বাংলার কুখ্যাত নাম ছিল রঘু ডাকাত। সে ও তার দলবল এতটাই ভয়ানক ছিল যে, তাদের নাম শুনলে থরহরিকম্প হয়ে উঠত থানার দারোগাবাবু থেকে জমিদার সকলেই। তার ভাই ছিল বিধুভূষণ ঘোষ ওরফে বুধো ডাকাত। বিশদ

27th  October, 2024
সোনার কেল্লা ৫০

১৯৭৪ সালে মুক্তি পায় সত্যজিৎ রায়ের ‘সোনার কেল্লা’। ভারতীয় চলচ্চিত্রের ইতিহাসে এই ছবি মাইলস্টোন। পঞ্চাশ বছর আগের শ্যুটিংয়ের স্মৃতিচারণা করলেন ছবির ‘তোপসে’ সিদ্ধার্থ চট্টোপাধ্যায় ও ‘মুকুল’ কুশল চক্রবর্তী এবং পরিচালক-পুত্র সন্দীপ রায়। বিশদ

20th  October, 2024
কীভাবে আবিষ্কার হল স্টেথোস্কোপ
স্বরূপ কুলভী

সাদা অ্যাপ্রন। গলায় বা হাতে স্টেথোস্কোপ। তা দেখেই বোঝা যায় মানুষটি ডাক্তার। স্টেথোস্কোপের একপ্রান্ত গোলাকার। আর অন্য প্রান্ত দু’ভাগে বিভক্ত। ওই বিভক্ত প্রান্তটির দু’টি মাথা কানে দিয়ে রোগীর হৃদস্পন্দন শোনেন চিকিৎসকরা। বিশদ

20th  October, 2024
দুগ্গা এল ঘরে

 আকাশে পেঁজা তুলোর মতো মেঘের আনাগোনা। ভোরের বাতাসে শিউলি ফুলের সুমিষ্ট সুঘ্রাণ। আর হাওয়ার দাপটে কাশফুলের এলোমেলো দুলুনি। এর মধ্যেই প্যান্ডেল বাঁধার তোড়জোড়— ঠুকঠাক শব্দ কানে এলেই মনে হয় পুজো এসে গেল। বিশদ

06th  October, 2024
একনজরে
রাজ্য সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মসূচির বাস্তব রূপায়ণ ঘটানো এবং সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় উন্নয়ন পৌঁছে দেওয়া—সুনির্দিষ্ট এই বার্তাকে সামনে রেখে এবার একটি সম্মেলন করার উদ্যোগ নিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারি কর্মচারী ফেডারেশন। ...

২১৭ রানে ১৭ উইকেট! সংক্ষেপে শুক্রবার অপ্টাস স্টেডিয়ামের এটাই আসল স্কোর। বর্ডার-গাভাসকর ট্রফির পয়লা টেস্টের প্রথম দিনে উঠল ২১৭ রান, পড়ল ১৭ উইকেট। ডনের দেশে ...

এলাকায় নিকাশি ব্যবস্থার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বরাদ্দ হয়েছে প্রচুর টাকা। কিন্তু সেই নিকাশি নালা নির্মাণের কাজ চলছে অত্যন্ত ঢিমেতালে। ব্যস্ততম স্ট্যান্ডে জল জমে থাকছে। ফলে ...

উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের বন ও ভূমি বিভাগের নতুন কর্মাধ্যক্ষ হলেন প্রাক্তন বিধায়ক এটিএম আবদুল্লা (রনি)। শুক্রবার বারাসতে জেলা পরিষদ ভবনের তিতুমীর কক্ষে বৈঠকের ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সপরিবারে নিকট ভ্রমণের পরিকল্পনা। সহকর্মীরা কর্মক্ষেত্রে শত্রুতা করতে পারে। নতুন কোনও কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মক্ষেত্রে বদলির ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক দায়মুক্তি অবসান দিবস
১৮৮৩: লেখক প্যারীচাঁদ মিত্রের মৃত্যু
১৮৯৭: লেখক নীরদচন্দ্র চৌধুরির জন্ম
১৯০৭: বিশিষ্ট বেতার সম্প্রচারক, গীতিকার, প্রযোজক ও নাট্য পরিচালক বৈদ্যনাথ ভট্টাচার্যের জন্ম (বাণীকুমার) নামেই পরিচিত
১৯২২: রাজদ্রোহের অভিযোগে কবি কাজী নজরুল ইসলাম গ্রেফতার হন এবং সরকার কর্তৃক তার বই নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়
১৯২৬: হিন্দু ধর্মগুরু, আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ব ও শিক্ষাবিদ সত্য সাঁই বাবার, (পূর্বাশ্রমের নাম সত্যনারায়ণ রাজু) জন্ম
১৯৩০: সঙ্গীতশিল্পী গীতা দত্তর জন্ম
১৯৩৭: বিজ্ঞানী আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর মৃত্যু  
১৯৫০: লেখক,ইতিহাসবেত্তা ও ভারততত্ববিদ নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ীর জন্ম
১৯৬৪: ব্রিটেনে সর্বপ্রথম বাণিজ্যিক বেতার কেন্দ্র চালু হয়
১৯৮৭: বিশিষ্ট চলচ্চিত্র পরিচালক, শিল্পনির্দেশক চিত্রনাট্যকার  রাজেন তরফদারের মৃত্যু 
১৯৯৭: ভারতে সরকারি সম্প্রচার সংস্থা প্রসার ভারতী গঠিত হয়।
২০০৩: প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাসের একজন দিকপাল ঐতিহাসিক দিলীপকুমার বিশ্বাসের মৃত্যু
২০০৬: বাংলা প্যারোডি গানের রচনাকার ও গায়ক মিন্টু দাশগুপ্তের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.৬৭ টাকা ৮৫.৪১ টাকা
পাউন্ড ১০৪.৫৫ টাকা ১০৮.২৭ টাকা
ইউরো ৮৬.৮৯ টাকা ৯০.২৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৭,৮৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৮,২৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৪,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯১,৩৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯১,৪৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৭ অগ্রহায়ণ,১৪৩১, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪। অষ্টমী ৩৫/৪৮ রাত্রি ৭/৫৮। মঘা নক্ষত্র ৩৩/৪০ রাত্রি ৭/২৭। সূর্যোদয় ৫/৫৮/৪৩, সূর্যাস্ত ৪/৪৭/৩২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৪১ মধ্যে পুনঃ ৭/২৪ গতে ৯/৩৫ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৪ গতে ২/৩৮ মধ্যে পুনঃ ৩/২১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৪২ গতে ২/২৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/২৭ গতে ৩/২০ মধ্যে। বারবেলা ৭/২০ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৪ গতে ২/৫ মধ্যে পুনঃ ৩/২৬ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৬/২৭ মধ্যে পুনঃ ৪/২০ গতে উদয়াবধি। 
৭ অগ্রহায়ণ,১৪৩১, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪। অষ্টমী রাত্রি ১০/২৬। মঘা নক্ষত্র রাত্রি ১০/৩৮। সূর্যোদয় ৬/১, সূর্যাস্ত ৪/৪৭। অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৩ মধ্যে ও ৭/৩৫ গতে ৯/৪৩ মধ্যে ও ১১/৫১ গতে ২/৪১ মধ্যে  ও ৩/২৩ গতে ৪/৪৭ মধ্যে এবং রাত্রি ১২/৫০ গতে ২/৩৬ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/৩৬ গতে ৩/৩০ মধ্যে। কালবেলা ৭/২১ মধ্যে ও ১২/৪৫ গতে ২/৬ মধ্যে ও ৩/২৬ গতে ৪/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/২৬ মধ্যে ও ৪/২১ গতে ৬/১ মধ্যে। 
২০ জমাদিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
মুর্শিদাবাদের রঘুনাথগঞ্জে একটি গ্রামে বোমাবাজি
এলাকা দখলকে কেন্দ্র করে গ্রামের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ব্যাপক বোমাবাজি। ...বিশদ

09:39:00 PM

আইএসএল: জামশেদপুরকে ৩-০ গোলে হারাল মোহন বাগান

09:36:00 PM

আইএসএল: মোহন বাগান ৩-জামশেদপুর ০ (৮৭ মিনিট)

09:15:00 PM

নাগপুরের বাড়িতে পৌঁছলেন মহারাষ্ট্রের উপ মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবিশ

09:13:00 PM

আমাদের লক্ষ্য দেশ নির্মাণ: প্রধানমন্ত্রী

09:12:00 PM

হিমাচল প্রদেশের কুলুতে তুষারপাত

09:08:00 PM