Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

সাহিত্য পাঠের আসর

গরমের ছুটি শেষ। অবশেষে খুলে গিয়েছে স্কুল। সামনেই দ্বিতীয় পর্বের পরীক্ষা। জোরকদমে চলছে পড়াশোনা। তারমধ্যেই চলছে গল্প-উপন্যাস পড়া। কারও প্রিয় পাঠ্য বইয়ের গল্প। কেউ আবার পড়ার বইয়ের বাইরের গল্প-উপন্যাস ভালোবাসে। নিজেদের প্রিয় গল্প ও উপন্যাসের কথা জানাল আরামবাগের চাঁদুর হাই স্কুলের পড়ুয়ারা।
 
বনভোজন যখন ফল ভোজন
 আমার পড়া গল্পের মধ্যে ভালো লাগে ‘বনভোজনের ব্যাপার’। নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা এই গল্পটি পড়ে খুব মজা পেয়েছিলাম। গল্পটিতে পাঁচটি চরিত্র— টেনিদা, ক্যাবলা, হাবুল, প্যালা ও ভন্টা। হাবুল সেন ঢাকাই বাঙাল। গল্পটি পড়তে গিয়ে ভালো লেগেছিল টেনিদার বকাঝকা, উপমা দেওয়ার রীতি এবং অন্যদের খোঁটা দেওয়ার ভঙ্গি। হাবুলের বাঙাল ভাষা, ক্যাবলার হিন্দি টান এবং ‘পোলাপান’ ও ‘জলপান’ শব্দ দু’টি গল্পটিকে প্রাণবন্ত করে তুলেছে। এই গল্পের সঙ্গে আমার বনভোজনের একটা ঘটনার মিল পাই। ভালো লাগে টেনিদার লেডিকেনি সাফাইয়ের ঘটনা, রান্নার জন্য আনা চাল-ডাল-অন্যান্য জিনিস হনুমানের গাছে উঠে খাওয়া। শেষপর্যন্ত চারমূর্তির বনভোজন পরিণত হয় ফল ভোজনে। তাদের নানান কীর্তিকলাপে ভরপুর গল্পটি।
—রাকেশ লাগা, নবম শ্রেণি

মায়ের চোখকে ফাঁকি
 বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পথের পাঁচালি’ আমার প্রিয় উপন্যাস। বেশ কয়েকবার উপন্যাসটি পড়েছি। প্রকৃতি প্রেমিক এই লেখক আমার মনে নিশ্চিন্দিপুরের ছবি এঁকে দিয়েছেন। হরিহর ও সর্বজয়ার সংসারের অভাব-অনটনের এক নিখুঁত চিত্র এই উপন্যাসে ধরা পড়েছে। আর রয়েছে দুই ভাইবোন অপু-দুর্গার নিখাদ ভালোবাসা। কিশোর অপুর চোখে অপার বিস্ময় আমাদের কৈশোরের যেন চেনা ছবি। অপু-দুর্গা ঝড়ে আম কুড়ানোর অংশটি পড়লে আমার আর দাদার আম কড়ুানোর কথা মনে পড়ে যায়। দুপুরবেলা মায়ের চোখ ফাঁকি দিয়ে নুন-লঙ্কা দিয়ে আম মাখার স্বাদই আলাদা। কিন্তু দুর্গার চলে যাওয়াটা কিছুতেই মেনে নিতে পারি না। মনটা ভারাক্রান্ত হয়ে ওঠে।
—অর্পিতা সাঁতরা, দশম শ্রেণি

অদ্ভুত কালি-কলম
 যদিও কথা হচ্ছে প্রিয় গল্প অথবা উপন্যাস নিয়ে, কিন্তু আমার ভালো লাগে প্রবন্ধ। শ্রীপান্থের ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ লেখাটি পড়ে বেশ মজা লেগেছিল। কারণ লেখক যেখানে কাজ করতেন, সেখানে সবাই লেখক। অথচ, শ্রীপান্থ ছাড়া আর কেউই কালি-কলম ব্যবহার করতেন না। বিষয়টি ভেবেই আমার বেশ অদ্ভুত লেগেছিল। শ্রীপান্থের আসল নাম নিখিল সরকার। লেখক তাঁর ছোটবেলায় যেভাবে কালি তৈরি করতেন এবং কলাপাতায় লিখতেন সেটা পড়ে অত্যন্ত বিস্মিত হয়েছিলাম। আর যে কলাপাতায় লেখা হতো, তা জলেই ভাসাতে হবে। কারণ গোরু খেয়ে নিলে শিক্ষা অসম্পূর্ণ থেকে যাবে! এখন বল-পেন, জেল-পেনের যুগ। তাই কালি-দোয়াতের এসব বর্ণনা যেন আমাকে অতীতে নিয়ে গিয়ে দাঁড় করিয়েছিল।
—সাবানা ইয়াসমিন, অষ্টম শ্রেণি

একটুকরো গ্রাম
 আমার প্রিয় গল্পগুলির মধ্যে অন্যতম ‘পুঁইমাচা’। লেখক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়। এই গল্পের মধ্যে দিয়ে একটি সাধারণ গ্রামীণ চিত্র আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে। সহায়হরি চাটুজ্যে উঠোনে পা রাখতে না রাখতেই হাঁক পেড়ে স্ত্রী অন্নপূর্ণার কাছে কোনও বাটি-ঘটি চাইলেন তারক খুড়োর গাছ থেকে খেজুর রস আনার জন্য। গল্পের শুরুটাই লেখক এমনভাবে শুরু করেছেন যে, আমার ওই অংশটাই সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয় মনে হয়েছে। মেয়ের প্রতি বাবার দায়িত্ব, মায়ের মমতা ফুটে উঠেছে। ভাই-বোনেদের প্রতি দিদির ভালোবাসার ছবিও নিখুঁতভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। গ্রামীণ পৌষপার্বণ পালনের রীতিও এই গল্প থেকে জানা যায়। আবেগ, দায়িত্ব, মমতা, স্নেহ, ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার মিশেল গল্পটিকে অনন্য করে তুলেছে।
—আসমিরা খাতুন, দশম শ্রেণি

সততার বার্তা
 সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের সেরা উপন্যাসগুলির মধ্যে অন্যতম— ‘কপালকুণ্ডলা’, ‘রাজসিংহ’, ‘আনন্দ মঠ’, ‘দেবী চৌধুরাণী’। তবে, আমার ভালোলাগা উপন্যাসটি হল— ‘রাধারাণী’। উপন্যাসের প্রথম পরিচ্ছেদেই রয়েছে রাধারানির মাহেশের রথের মেলা দেখতে যাওয়া ও মালা বিক্রির বর্ণনা। বৃষ্টিতে মেলা ভেঙে যাওয়ায় তার বনফুলের মালা বিক্রি না হওয়ায় সে কাঁদতে কাঁদতে রাতের অন্ধকারে বাড়ি ফিরছিল। ঠিক সেই সময় এক আগন্তুক হাজির হয় এবং তাকে সাহায্য করে। রাধারানির অসুস্থ মায়ের পথ্যের জন্য অর্থ সাহায্য করে। এমনকী, পদ্মলোচনের মাধ্যমে কাপড়ও পাঠায়। পরে জানা যায় সেই উপকারী ব্যক্তির নাম রুক্মিণীকুমার রায়। কিন্তু মা-মেয়ে সেই টাকা খরচ না করে তুলে রাখল। কারণ তারা গরিব হলেও লোভী নয়। প্রথম পরিচ্ছেদের এই সততার বার্তাটি আমার খুব ভালো লেগেছে।
—অঙ্কিতা মালিক, দশম শ্রেণি

খেলাধুলোর গল্প
 খেলাধুলোর গল্প পড়তে আমার খুব ভালো লাগে। আর আমার প্রিয় লেখক শান্তিপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর লেখাগুলির মধ্যে অন্যতম ‘ক্লাবের নাম মোহনবাগান’, ‘ক্লাবের নাম ইস্টবেঙ্গল’, ‘ফুটবলের পাঁচ নক্ষত্র’, ‘পরাজয়’। এর মধ্যে ‘পরাজয়’ গল্পটি খুব ভালো লাগে। আমার প্রিয় খেলা ফুটবল। আর আমি ফুটবল খেলতেও খুব ভালোবাসি। তাই খেলাধুলো সংক্রান্ত কোনও লেখা পড়ার সুযোগ পেলে আলাদা উত্তেজনা তৈরি হয়। ‘পরাজয়’ গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র স্টাইকার রঞ্জন সরকার। পুরনো ক্লাব থেকে বাদ পড়ায় রঞ্জন কর্মকর্তাদের বুঝিয়ে দিতে চান যে, তিনি ফুরিয়ে যাননি। নতুন ক্লাবের হয়ে দুর্দান্ত খেলে পুরনো ক্লাবকে হারিয়ে দেন। কিন্তু তাসত্ত্বেও তিনি দুঃখিত। আসলে পুরনো ক্লাবকে তিনি প্রচণ্ড ভালোবাসতেন। ওই ক্লাবের ১০ নম্বর জার্সিটি তাঁর কাছে মায়ের সমান। তাই খেলার মাঠে জয় পেলেও রঞ্জনের নিজের কাছে এটি পরাজয়। গল্পের এই ব্যঞ্জনাটি আমার অসাধারণ লেগেছে।
—সৌমেন দাস, নবম শ্রেণি
প্রধান শিক্ষকের কলমে: চাঁদুর হাই স্কুল, আরামবাগ
 হুগলি জেলার এক অতি পরিচিত জনপদ আরামবাগ। আরামবাগ থেকে বর্ধমানগামী রাজ্য সড়কের গা ঘেঁষে বয়ে চলেছে দ্বারকেশ্বর নদ। এই নদের তীরেই রয়েছে চাঁদুর ফরেস্ট। আর ছায়া ঘেরা বনবীথি লাগোয়া চাঁদুর হাই স্কুল। শান্ত, সুন্দর, নিরিবিলি এক পরিবেশ।
একসময়ে কুসংস্কারে ভরা এই অঞ্চলটিতে শিক্ষা ছিল কার্যত সোনার পাথরবাটি। তার উপর গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো ছিল দারিদ্র্য। অর্ধ শতাব্দী আগে কয়েকজন যুবক এলাকার ছোট ছোট ছেলেমেয়ের শিক্ষাদানের উদ্দেশ্যে এগিয়ে আসেন। তাঁদের সঙ্গে মিলিত হন সৈয়দ আবদুল মান্নান, দীনবন্ধু পাল, বাসুদেব হাজরা ও বিনয়কৃষ্ণ দত্তরা।
১৯৭০ সালে শুরু হল এই স্কুলের পথচলা। তারপর বহু পরিশ্রমের ফলে চার বছর পর মিলল সরকারি অনুদান। ধাপে ধাপে স্কুল উন্নীত হল উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে। ২০২৪ সালের শুরুতেই পালিত হয়েছে স্কুলের সুবর্ণ 
জয়ন্তী বর্ষ।
স্কুল তৈরির পর প্রতিষ্ঠানটিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে বিভিন্ন সময়ে সাহায্য করেছেন শেখ আবদুল জব্বার, শঙ্করপ্রসাদ গড়াই, কৃষ্ণচন্দ্র পাল ও গ্রামবাসীরা। বর্তমানে ছাত্রছাত্রী সংখ্যা প্রায় আটশো। দাদনপুর, কাঁটাবনি, বিরামপুর, ভাদুর ছাড়াও আশপাশের বিভিন্ন জায়গা থেকে এই স্কুলে পড়ুয়ারা আসে। রয়েছে বেশ কিছু সমস্যাও। যেমন উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে শুধুমাত্র কলা বিভাগ রয়েছে। অতি শীঘ্রই এই স্কুলে বিজ্ঞান ও বাণিজ্য বিভাগ চালু করা একান্ত প্রয়োজন। পর্যাপ্ত ক্লাসরুমেরও অভাব রয়েছে। ঘরগুলি রং করারও প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এর জন্য দরকার অর্থের। আশা করি, সব সমস্যা কাটিয়ে উঠে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিজের লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে পারবে।
  সুদীপকুমার করণ, প্রধান শিক্ষক
 
16th  June, 2024
ইউরোর মাঝেই পড়াশোনায় ব্যস্ত ইয়ামাল

স্কুলছাত্র। ১৬ বছর বয়সেই দাপাচ্ছে ইউরো কাপ টুর্নামেন্ট। স্পেনের এই উঠতি ফুটবল তারকাকে নিয়ে লিখেছেন সৌগত গঙ্গোপাধ্যায় বিশদ

30th  June, 2024
পর্বতশৃঙ্গের বিভীষিকা

অন্নপূর্ণা, কে-২, নাঙ্গা পর্বতের মতো শৃঙ্গগুলি অভিযাত্রীদের কাছে রীতিমতো আতঙ্কের। তবুও সাহসে ভর করে বেরিয়ে পড়েন পর্বতারোহীরা। সেই গল্পই শোনালেন বিশ্বজিৎ দাস।     বিশদ

30th  June, 2024
ইতিহাসের সাক্ষী রামমোহন লাইব্রেরি
সোমনাথ সরকার

ভারতবর্ষের সাংস্কৃতিক রাজধানী আমাদের গর্বের শহর কলকাতা। আর এই শহরেই দৃপ্ত পদক্ষেপে শতবর্ষ পেরিয়ে এগিয়ে চলেছে রামমোহন লাইব্রেরি। ১৯০৫ সালের ২৪ জানুয়ারি উত্তর কলকাতার এক ভাড়াবাড়িতে রামমোহন লাইব্রেরির সূচনা হয়। বিশদ

30th  June, 2024
আশ্চর্য আন্দাজ
রিমি মুৎসুদ্দি

মেঘলা আকাশের মতো দেবলামাসির মনটাও আজ খুবই খারাপ। সকাল সকাল রান্না সেরে চারটি মুড়ি ঘুগনি দিয়ে জলখাবার খেয়েই মাসি কাগজ কলম নিয়ে গুছিয়ে বসেছে। বিশদ

23rd  June, 2024
জানা অজানা: দূরদর্শী বঙ্কিম

আগামী বুধবার সাহিত্যসম্রাটের জন্মদিন। তিনি ছিলেন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট। কর্মজীবনে বিচিত্র অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র। তেমনই কয়েকটি মজার ঘটনা তুলে ধরলেন অরিন্দম ঘোষ। বিশদ

23rd  June, 2024
হরেকরকম হাতের কাজ: গাছের ডালের টব

‘হরেকরকম হাতের কাজ’। ফেলে দেওয়া অপ্রয়োজনীয় জিনিস কাজে লাগিয়ে কেমন করে সুন্দর ক্রাফ্ট তৈরি করা যায়, থাকবে তারই হদিশ। এবারের বিষয় গাছের ডালের টব। এমন সব হাতের কাজ শেখানো হবে, যা কিশোর-কিশোরীরা অনায়াসেই বাড়িতে বসে তৈরি করতে পারবে। ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী।  বিশদ

23rd  June, 2024
রংবেরঙের পাখি
রুদ্রজিৎ পাল

জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে অনেক পাখি চিরকালের মতো হারিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু তাও এখনও পৃথিবীতে যেসব পাখি আছে, তাদের রং, গলার স্বর আর স্বভাবের বৈচিত্র্য সীমাহীন। এরকম বহু মানুষ আছেন, যাঁরা সময় পেলেই ক্যামেরা আর বাইনোকুলার হাতে বেরিয়ে পড়েন। বিশদ

16th  June, 2024
ডাঙায় হেঁটে বেড়ানো মাছ!
স্বরূপ কুলভী

ডাঙ্গায় চরে রুই কাতলা জলের মাঝে চিল!’ কোনও কল্পনার ‘মজার দেশ’ নয়। এই পৃথিবীতেও এমন মাছ রয়েছে, যারা মাটিতে হাঁটতে পারে! তারা অবশ্য রুই-কাতলা নয়। বিশদ

16th  June, 2024
কেন ব্যাক পাসের নিয়ম বদল?

১৯৯২ সালে ডেনমার্কের ইউরো জয়কে বিশ্ব ফুটবলের সবচেয়ে বড় অঘটন মানা হয়। সেবার তো টুর্নামেন্টে খেলারই কথা ছিল না ড্যানিশদের। কিন্তু শেষ মুহূর্তে বলকান যুদ্ধের জন্য যুগোস্লাভিয়ার অংশগ্রহণে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
বিশদ

09th  June, 2024
কোকোনাট ক্যান্ডেলস

ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী।
বিশদ

09th  June, 2024
মেরুপ্রভার খেলা

গত মে মাসে বিরল মহাজাগতিক দৃশ্যের সাক্ষী ছিল আমেরিকা ও ইউরোপের মানুষ। এমনকী লাদাখের আকাশে দেখা গিয়েছিল মেরুজ্যোতির খেলা। 
এই আলোকচ্ছটার রহস্য উন্মোচন করলেন কল্যাণকুমার দে।
বিশদ

09th  June, 2024
রবীন্দ্রনাথের  পরিবেশ ভাবনা

জীবনশিল্পী রবীন্দ্রনাথ। যা কবির চোখে দেখেছেন, অনুভব করেছেন, ব্যবহারিক জীবনে মানুষের মাঝে তার বিকাশ দেখতে চেয়েছেন বারবার। তাতেই তাঁর আনন্দ, তাতেই তৃপ্তি। তা না হলে বর্ষামঙ্গল, হলকর্ষণ সবেতেই বৃক্ষরোপণকে উৎসবে আয়োজনে ভরিয়ে তোলার প্রয়োজনও বোধহয় ছিল না।
বিশদ

02nd  June, 2024
চাঁদ কি ছোট হচ্ছে!

মামার বাড়ি মানেই দেদার খেলাধুলো। মায়ের চোখরাঙানি থেকে একটু নিস্তার। তিতাস দু’দিন হল মামাবাড়ি এসেছে। পরীক্ষা শেষের পর। সকালে পাশের মাঠে একটু ফুটবল খেলে বাড়ি ঢুকতেই দিদা বলল, এই রোদে কেউ খেলে? আঁচল দিয়ে মুখটা মুছিয়ে বলল, দেখ তো, চাঁদপানা মুখটা রোদে কেমন ছোট হয়ে গিয়েছে।
বিশদ

02nd  June, 2024
ঠিকানা চাও, বলছি শোন...

কবি সুকুমার রায়ের ‘ঠিকানা’ কবিতা তোমরা নিশ্চয়ই পড়েছ। আদ্যানাথের মেসোকে খুঁজতে গিয়ে কতই না চক্কর কাটতে হয়েছিল জগমোহনকে! তবে শুধু কবিতা বা সাহিত্যে নয়, যুগ যুগ ধরে কারও বাড়ি, দপ্তর, দোকানের হদিশ পেতে এমনভাবেই নাকানি-চোবানি খেতে হয়েছে সকলকে।
বিশদ

02nd  June, 2024
একনজরে
রাত পোহালেই রথযাত্রা। তার আগে হুগলির মাহেশের রথযাত্রা নিয়ে ইউনেস্কোর হেরিটেজ স্বীকৃতির দাবি তুললেন সেবায়েতরা। এনিয়ে মাহেশের জগন্নাথ মন্দিরের তরফে ইতিমধ্যেই জেলাশাসকের কাছে চিঠি দেওয়া ...

আবাস যোজনা প্রকল্পে রাজ্য সরকার বাড়ি দেওয়ার তোড়জোড় শুরু করেছে। প্রতিটি জেলা প্রশাসনকে সমীক্ষা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ...

বাজারে এল নতুন সিলিং ফ্যান ‘তারা’। উৎপাদক সংস্থা সুজাতা ইলেকট্রিক প্রাইভেট লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর শারদ ঘাই দাবি করেছেন, তাঁরা যে দামে এবং যে গুণমানের পাখা ...

সমীক্ষার অঙ্কই অক্ষরে অক্ষরে মিলে গেল। বড়সড় পালাবদল ঘটিয়ে ব্রিটেনের সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হল লেবার পার্টি। ৬৫০-র মধ্যে চারশোর বেশি আসনে জয়ী হয়েছে বর্তমান বিরোধী ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উচ্চ শিক্ষা ও ব্যবসায় শুভ ফল প্রাপ্তির যোগ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব জুনোসিস দিবস
১৬১৪ - রাজা ভগবান দাসের পালিত পুত্র রাজা মানসিংহের মৃত্যু
১৭৮১ - সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠাতা স্যার টমাস স্ট্যামফোর্ড র‍্যাফলসের জন্ম
১৮৬৬ - বাংলা ভাষায় প্রথম বিশ্বকোষের সংকলক, প্রত্নতাত্ত্বিক ও ইতিহাসবিদ নগেন্দ্রনাথ বসুর জন্ম,
১৮৮৫- জোসেফ মেইস্টারের উপর জলাতঙ্ক রোগের টিকা সফলভাবে পরীক্ষা করলেন লুই পাস্তুর
১৮৯০ - মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম সফল ভারতীয় বুদ্ধিজীবী ধনগোপাল মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৮৯২- ব্রিটেন পার্লামেন্টে প্রথম ভারতীয় হিসাবে নির্বাচিত হলেন দাদাভাই নওরোজি
১৯০১- শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯১৯ - বিশ্বের প্রথম বিমান 'ব্রিটিশ আর-৩৪' আটলান্টিক পাড়ি দেয়। লন্ডন থেকে নিউ ইয়র্ক যেতে সময় নেয় ১০৮ ঘণ্টা
১৯৩০ - কর্ণাটকী শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের কণ্ঠশিল্পী এম বালামুরলীকৃষ্ণের জন্ম
১৯৪৪ - সুভাষচন্দ্র বসু আজাদ হিন্দ রেডিওতে গান্ধীজিকে জাতির জনক অভিধা প্রদান করেন
১৯৪৬- আমেরিকার ৪৩তম প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লু বুশের জন্ম
১৯৪৬- মার্কিন অভিনেতা সিলভেস্টার স্ট্যালোনের জন্ম
১৯৪৭ - সোভিয়েত ইউনিয়ন এ. কে. ৪৭ রাইফেল উৎপাদন শুরু করে
১৯৫২ - লন্ডন শহরে শেষবারের মতো ট্রাম চলাচল
১৯৭৯ - মিশরে নীল নদের তীরে বিনানুল মূলক নামক গুহায় মিশরের ফেরাউন দ্বিতীয় রেমেসিসের মমি আবিষ্কৃত হয়
১৯৮৫- অভিনেতা রণবীর সিংয়ের জন্ম
১৯৮৬- রাজনীতিবিদ জগজীবন রামের মৃত্যু
১৯৯১ - জার্মান টেনিস তারকা স্টেফি গ্রাফ পর পর তৃতীয়বারের মতো উইম্বলডন জেতেন
২০০২- রিলায়েন্সের প্রতিষ্ঠাতা ধীরুভাই আম্বানির মৃত্যু
২০০২ - মার্কিন চলচ্চিত্র নির্মাতা ও পরিচালক জন ফ্রাঙ্কেনহাইমারের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৪ টাকা ৮৪.৩৮ টাকা
পাউন্ড ১০৪.৯০ টাকা ১০৮.৩৯ টাকা
ইউরো ৮৮.৮১ টাকা ৯১.৯৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,১৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৯০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,৯৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯১,০৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২১ আষাঢ়, ১৪৩১, শনিবার, ৬ জুলাই, ২০২৪।  প্রতিপদ ৫৮/৩৫ রাত্রি ৪/২৭। পুনর্বসু নক্ষত্র ৫৯/২৮ শেষরাত্রি ৪/৪৮। সূর্যোদয় ৫/১/১২, সূর্যাস্ত ৬/২১/২০। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/৪ গতে ৭/৪৬ মধ্যে পুনঃ ১১/২০ গতে ১/২৮ মধ্যে পুনঃ ২/৫৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৫/৫৫ মধ্যে পুনঃ ৯/২৮ গতে ১২/৭ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪১ মধ্যে পুনঃ ১/২১ গতে ৩/১ মধ্যে পুনঃ ৪/৪১ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/৪১ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। 
২১ আষাঢ়, ১৪৩১, শনিবার, ৬ জুলাই, ২০২৪।  প্রতিপদ শেষরাত্রি ৪/৪। পুনর্বসু নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৫/১, সূর্যাস্ত ৬/২৩। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪২ গতে ৬/২৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪ গতে ৭/৪৭ মধ্যে ও ১১/২১ গতে ১/৩০ মধ্যে ও ২/৫৫ গতে ৫/১ ম঩ধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৫৭ মধ্যে ও ৯/৩০ গতে ১/২৯ মধ্যে। কালবেলা ৬/৪১ মধ্যে ও ১/২২ গতে ৩/৩ মধ্যে ও ৪/৪৩ গতে ৬/২৩ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৪৩ মধ্যে ও ৩/৪১ গতে ৫/১ মধ্যে। 
২৯ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইউরো কাপ কোয়ার্টার ফাইনাল: অতিরিক্ত সময়ে গড়াল ম্যাচ, ইংল্যান্ড ১-সুইৎজারল্যান্ড ১

11:29:52 PM

ইউরো কাপ কোয়ার্টার ফাইনাল: ইংল্যান্ড ১-সুইৎজারল্যান্ড ১ (৮১ মিনিট)

11:15:59 PM

ইউরো কাপ কোয়ার্টার ফাইনাল: ইংল্যান্ড ০-সুইৎজারল্যান্ড ১ (৭৬ মিনিট)

11:15:03 PM

ইউরো কাপ কোয়ার্টার ফাইনাল: ইংল্যান্ড ০-সুইৎজারল্যান্ড ০ (হাফটাইম)

10:25:59 PM

ইউরো কাপ কোয়ার্টার ফাইনাল: ইংল্যান্ড ০-সুইৎজারল্যান্ড ০ (১৮ মিনিট)

09:54:46 PM

সিরিজের প্রথম টি-২০ ম্যাচে ভারতকে ১৩ রানে হারাল জিম্বাবোয়ে

08:06:05 PM