Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

অতীতের আয়না: কলকাতার ফানুস উৎসব
অমিতাভ পুরকায়স্থ

দূরে আকাশ শামিয়ানা। তবে তারাদের প্রদীপ জ্বালার বদলে উড়ে যায় ঘড়ি, পুতুল, হাতি কিংবা উড়োজাহাজের আদলে গড়া ফানুস। খুব স্যুরিয়াল লাগছে? আজ এই ২০২৪ সালে দাঁড়িয়ে লাগতেই পারে। কিন্তু একটা সময় ছিল, যখন কালীপুজোর বিকেলে কলকাতার আকাশের সিগনেচার ছিল এমন দৃশ্য। আজ অত্যন্ত বিরল হয়ে পড়লেও ফানুস ওড়ানোর এই শখে এককালে মজে ছিল শহর কলকাতা। পুরো একশো বছর ধরে এই ঐতিহ্য নিরবচ্ছিন্নভাবে ধরে রেখেছে শহরের একটি পরিবার। 
সে কথায় পরে আসছি। তার আগে ফানুস নিয়ে কিছু কথা বলা যাক। খুব প্রচলিত যে আকারের ফানুস দেখা যায়, সেটার গড়ন অনেকটা লম্বাটে লাউয়ের মতো। পাতলা কাগজ কেটে  নানা আকারের ফানুস তৈরি করা যায়। ফানুসের মূল আকার যাই হোক তার নীচের দিকে ঠিক জায়গা বুঝে ফাঁক রাখা হয়। সেই ফাঁকে কায়দা করে বেঁধে দেওয়া হয় কেরোসিন ভেজানো বল বা ‘নুটি’। সেই বলে আগুন ধরিয়ে দিলেই ফানুসের ভেতরটা গরম হাওয়ায় ভরে যায়। তারপর ‘হট এয়ার বেলুন’-এর নীতি মেনে ফানুস উঠে যায় আকাশে।
তবে ফানুসের এই স্বাধীন চলন অনেকটা পরের দিকের উদ্ভাবন। আগে ফানুসের সঙ্গে একটি সুতো বেঁধে তার নিয়ন্ত্রণ মানুষ নিজের হাতে রাখত। তবে তখন তার প্রচলিত নাম ছিল ‘রৌশন পুতলা’ বা আলোকোজ্জ্বল পুতুল।  এমন নামকরণের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ফানুসের উৎস ও বিবর্তনের গল্প।     
মেটিয়াবুরুজে ছোটা লখনউ স্থাপিত হওয়ার পরেই ফানুস ওড়ানোর শখ জাঁকিয়ে বসে শহরে। আবদুল হালিম লিখেছেন যে, এই ‘রইসি’ শখের উৎপত্তি দিল্লিতে। তিনি আন্দাজ করেছেন যে, এর উৎস হয়তো কার্তিক মাসে হিন্দুদের আকাশপ্রদীপ জ্বালার প্রাচীন প্রথার সঙ্গে যুক্ত। রাতের বেলা গোলাকার ফানুসের ভেতরে বেঁধে দেওয়া তেলে চোবানো কাপড়ের গোলা জ্বেলে দিলেই সেগুলি উড়ত আকাশে। আর শক্ত সুতো বেঁধে সেগুলি ওড়ানোর ফলে, ইচ্ছেমতো নামিয়ে নেওয়া যেত। একসময় প্রচলিত আকারের বাইরে খানিকটা বৈচিত্র্য নিয়ে আসার লক্ষ্যে কেউ কেউ  কাগজের মানুষ-পুতুল বানিয়ে ওড়াতে লাগলেন। অন্ধকার রাতের আকাশে উড়তে থাকা উজ্জ্বল পুতুলকে তারা বলতেন ‘রৌশন-পুতলা’। 
আজকাল দেওয়ালির আগে-পরে বাজারে যে সব চাইনিজ ‘স্কাই ল্যান্টার্ন’ পাওয়া যায়, তার সঙ্গে মিল আছে  হালিম বর্ণিত ফানুস ও রৌশন পুতলার। দু’টিই ওড়ানো হয় বা হতো রাতের বেলা। তাই নির্মাণে বৈচি঩ত্র্যে থাকত না। কিন্তু কলকাতার ফানুস ওড়ানো হয় দিনের আলো থাকতে। আর সেই জন্যই নানা রং ও বিচিত্র আকারের ফানুস তৈরি করা হয়। এই নির্মাণের মধ্যে সৃষ্টিশীল মানুষ রেখে যেতে পারেন শৈল্পিক ছোঁয়া। 
উনিশ শতকের স্বর্ণযুগ পার করেও কলকাতায় মানুষ শখ-শৌখিনতার পেছনে সময় ও অর্থ ব্যয় করার মতো মানসিকতা রাখতেন। আশাপূর্ণা দেবীর বাবা হরেন্দ্রনাথ গুপ্ত ছিলেন গভর্নমেন্ট আর্ট কলেজের প্রথম বছরের ছাত্র। পেশায় ছিলেন কমার্শিয়াল আর্টিস্ট। তার নানা রকমের শখের মধ্যে ছিল কালীপুজোর আগে বাজি ও ফানুস বানানো। বাড়ির গিন্নি সহ গোটা পরিবার ফানুস বানানোয় মেতে উঠতেন।  ফানুস তৈরির নানা কাজে সকলে হাত লাগালেও ফানুসের নীচে যে নুটিতে আগুন ধরানো হয়, সেটি তৈরি ও জায়গা মতো স্থাপন করার সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি নিজের হাতেই করতেন হরেন্দ্রনাথ।  আশাপূর্ণা দেবী নিজের স্মৃতিকথায় প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কাছাকাছি সময়ের কলকাতার এই নিটোল পারিবারিক ছবি এঁকে গিয়েছেন। এমন পারিবারিক ইতিহাস হয়তো বহু বাড়িতেই খোঁজ করলে পাওয়া যাবে। 
আসলে সময়টাই এমন ছিল। তখনও বাজার থেকে নগদের বিনিময়ে কেনার থেকে নিজের হাতে গড়া জিনিসের বেশি মূল্য দিত মানুষ। জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে কালীপুজোর প্রচলন না থাকলেও রীতিমতো বাজি আর ফানুস বানানো হতো। ফানুস তৈরির ব্যাপারে অগ্রণী ভূমিকা নিতে দেখা যেত অবনীন্দ্রনাথের দৌহিত্র মোহনলাল গঙ্গোপাধ্যায়কে। তিনি ঘড়ি, হাতি, মানুষ, জেপলিন (এক ধরনের উড়োজাহাজ) ইত্যাদি নানা আকারের ফানুস বানাতেন।
জোড়াসাঁকোর ৫ নম্বর বাড়ি ছেড়ে অবনীন্দ্রনাথ সপরিবারে বরানগর গুপ্তনিবাসে উঠে আসার পরও বাড়ির দক্ষিণের বাগানের মাঝের শান বাঁধানো উঠোন থেকে প্রতি বছর ফানুস ওড়ানোর রীতি বজায় রেখেছিলেন মোহনলাল। ঘড়ি ফানুস তৈরি করলে তার কাঁটা দেখাত ঠিক চারটে। বাড়ির পুরনো ম্যাকাবি ঘড়িতে চারটে বাজার সংকেত কানে এলেই মোহনলাল গ্যাসে ঠাসা ফানুসটা দু’হাতে আসতে আসতে আকাশের দিকে তুলে নিয়ে টুক করে ছেড়ে দিতেন। ঘড়ি ফানুস এত নিখুঁত আর নিটোল হতো যে তর তর করে আকাশে উঠে যেত এবং উত্তরের বাতাসে ভর করে সামনের রেললাইন পেরিয়ে দক্ষিণেশ্বরের দিকে হারিয়ে যেত 
দৃষ্টি সীমানার বাইরে। মোহনলালের পর বাড়ির ছোটদের আনন্দ দেওয়ার 
জন্য ফানুস তৈরির সেই ঐতিহ্য বজায় রেখেছিলেন অবনীন্দ্রনাথের পৌত্র সুমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর। তাঁর স্মৃতিকথায় খুব যত্ন করে লিখে গিয়েছেন ঠাকুরবাড়ির ফানুস চর্চার কথা।
অতি বিরল হলেও পারিবারিক ঐতিহ্য হিসাবে ফানুস বানানোর উত্তরাধিকার যত্ন করে বাঁচিয়ে রেখেছে উত্তর কলকাতার একটি প্রাচীন পরিবার। বিডন স্ট্রিটের ভোলানাথ ধামের কথা তাদের দুর্গাপুজোর সূত্রে অনেকেই জানেন। ১৯১৫ সালের স্ট্রিট ডিরেকটারির নতুন সংস্করণের তথ্য অনুযায়ী এই বাড়িটির আদি মালিক ছিলেন বিখ্যাত অভিনেতা ছবি বিশ্বাসের বাবা ভূপতিনাথ বিশ্বাস। আর্থিক কারণে ভূপতিবাবু বাড়িটি বিক্রি করে দেন সে সময়ের সফল কাগজ ব্যবসায়ী ভোলানাথ দত্তকে। এই বাড়ি থেকে ফানুস ওড়ানো শুরু হয় ১৯২৫ সালে। তারপর থেকে নিরবচ্ছিন্নভাবে এতগুলো বছর ধরে এই শহরে কালীপুজোর বিকেলগুলো রঙিন করার দায়িত্ব পালন করে এসেছেন ভোলানাথ ধামের দত্ত পরিবার। সেই হিসাবে এবছর তারা পালন করছেন তাঁদের এই পারিবারিক উৎসবের শতবর্ষ। এখন ফানুস তৈরির কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেন অজয় দত্ত। প্রতি বছর দুর্গাপুজোর শেষেই তিনি ফানুস তৈরির কাজ শুরু করেন। সঙ্গে থাকেন পরিবারের সদস্যরা। বাইরে থেকে কয়েকজন শিক্ষানবিশও যোগ দেন। প্রচলিত আকার ছাড়াও গোল, চৌকো, পুতুল সহ নানা আকারের ফানুস তৈরি হয়।  
প্রতি বছর কালীপুজোর দুপুর থেকেই উৎসাহীরা ভিড় করতে থাকেন ভোলানাথ ধামের উঠোনে। এবছরও তার অন্যথা হবে না। বরং শতবর্ষ বলে একটু বেশিই হবে মানুষের আনাগোনা। আর একের পর এক ফানুস উড়তে থাকবে আকাশে। মানিকতলা বাজারের সদ্য সংস্কার করা ঘড়ি গম্বুজের উপর দিয়ে ভাসতে থাকা ফানুসের ছবি নতুন প্রজন্মের কাছে হবে ঐতিহ্যের এক 
উজ্জ্বল উদ্ধার। 
27th  October, 2024
চোর  মিনার

গম্বুজ। সমাধি। শহিদ স্তম্ভ। এসবই তো ইতিহাসের চিহ্ন হিসেবে সর্বত্রই  দেখা যায়।  কখনও মসৃণ বহিরঙ্গ। কখনও চিত্রাঙ্কন। আবার কোনও সময় ভাস্কর্যের নমুনা থাকে বহির্গাত্রে। কিন্তু এই মিনারের স্তম্ভগাত্রে এত গর্ত কেন? মাটি থেকে সোজা উঠে গিয়েছে আকাশের দিকে। বিশদ

22nd  December, 2024
কলকাতা এক পরীর দেশ

আসলে আমরা খেয়াল না করলেও আমাদের চারপাশের হাওয়ায় এখনও দিব্যি নিঃশ্বাস নেয় আঠেরো-উনিশ শতকের কলকাতা। আর সেই পুরনো কলকাতার স্মৃতিকে ধরে রাখার অন্যতম প্রতীক হল— পরী।
  বিশদ

15th  December, 2024
লাল মন্দির

সমৃদ্ধ দত্ত
মুখোমুখি দাঁড়িয়ে লালকেল্লা ও লাল মন্দির। একটি জগৎ বিখ্যাত। অন্যটি স্বল্প খ্যাত। লাল মন্দিরের উচ্চতা তো কম নয়। লালকেল্লার সামনের রাস্তায় দাঁড়িয়ে চাঁদনি চকের দিকে তাকালেই চোখে পড়ার কথা। অথবা সেভাবে পর্যটকদের দৃষ্টিগোচরই হয় না।
বিশদ

15th  December, 2024
ডাক দিয়েছে কোন সকালে
বিজলি চক্রবর্তী

হরি হে তুমি আমার সকল হবে কবে...।’ গলা ছেড়ে গানটা গাইতে গাইতে বিশ্বরূপ রান্নাঘরের দরজায় এসে দাঁড়াল। হাতের কাজ বন্ধ করে নবনীতা বিশ্বরূপের মুখোমুখি হল। বিশ্বরূপ গান বন্ধ করল না। নবনীতার চোখের মুগ্ধতা তাকে উৎসাহিত করে। বিশ্বরূপের গানের ভক্ত নেহাত কম নয়। বিশদ

15th  December, 2024
আদরের পিউ
কৌশানী মিত্র

অনির্বাণের কাল নাইট ছিল। সারারাত দুর্দান্ত পরিশ্রম গিয়েছে। জুনিয়র রেসিডেন্ট হিসেবে এই অদ্ভুত একটা আধা গ্রাম-আধা শহর মতো জায়গাটায় এসে থাকতে শুরু করেছে ও। এখানে আসার পর থেকেই সকাল-দুপুর-রাত কেমন গুলিয়ে যায় অনির্বাণের। বিশদ

08th  December, 2024
প্রতিশোধ
সাবিনা ইয়াসমিন রিঙ্কু

মাত্র ছ’মাসেই যে ফল পেয়ে যাবে ভাবতে পারেনি জয়তী! প্রদীপ্ত কি নিজেও ভাবতে পেরেছিল বাষট্টি থেকে চুরানব্বই হবে! বেশ লম্বা বলে বাইরের লোকরা পার্থক্যটা অতটা ধরতে না পারলেও জয়তী জানে পুরনো প্যান্টগুলো আর কোমর পর্যন্ত উঠতে চাইছে না। বিশদ

01st  December, 2024
বনের মানুষ

—মাস্টার, আজ ডিম বাদ দে, হামাদিগের ছেলে-মেয়েগুলান কেউ খাবেকনি রে!
—কেন?
—হামার সঙতে আসে ওই শর্বরী টুডুটা আছে না? উয়ার ছেলেটোর গায়ে ‘মায়ের দয়া’ বের হইচে। উয়ার লিগে হামাদের পাড়ার সবার মাছ-মাংস-ডিম খাওয়াটো বারণ আছে।
বিশদ

17th  November, 2024
কিছু কিছু সত্য
অংশুমান কর

বড়মা যখন খবরটা দিল তখন সুকমল শেভ করছিল। সকালটা তার খুবই তাড়াহুড়োয় কাটে। তখন এক মিনিটও মহার্ঘ। এক মিনিটের জন্যও এক-দু’দিন ও ট্রেন মিস করেছে। বাসে করে স্কুলে পৌঁছে দেখেছে প্রেয়ার শুরু হয়ে গিয়েছে। প্রার্থনা শুরু হওয়ার পরে স্কুলে পৌঁছতে ওর খুব লজ্জা লাগে।
বিশদ

10th  November, 2024
দোলনা
সুমন মহান্তি

সরকারি হাসপাতালের এমারজেন্সি ওয়ার্ডের সামনে অ্যাম্বুলেন্স দাঁড়াতেই মহীন ক্ষীণগলায় বললেন, ‘অপারেশনটা যেন তাড়াতাড়ি করে। ডাক্তারকে তাড়া দিবি।’ বিশদ

03rd  November, 2024
গুপ্ত রাজধানী: সেন্ট জেমস চার্চ
সমৃদ্ধ দত্ত

 

এই সময়টা খুব গরম পড়ে। আকাশে একফোঁটা মেঘ নেই। প্রিন্টার্সের এই ঘরটা সারাক্ষণ উত্তপ্ত থাকে। এই কাজটাও করতে ভালো লাগে না জেমসের।  দরদর করে সে ঘামছে। কলকাতা নামক শহরটায় এত গরম কেন? এখান থেকে পালাতে পারলে ভালো হতো।  বিশদ

03rd  November, 2024
আজও রহস্য: বাজিরাওয়ের কেল্লা
সমুদ্র বসু

 

পুনের একটি অন্যতম উল্লেখযোগ্য স্থান হল শনিওয়ার ওয়াড়া দুর্গ। যার সঙ্গে জড়িয়ে ইতিহাস, ঐতিহ্য আর মারাঠাদের নাম। সর্বোপরি এই কেল্লার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন বাজিরাও পেশোয়া। একসময় মারাঠাদের ঐতিহ্য ও অহংকার এখন একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। বিশদ

03rd  November, 2024
সমব্যথী
উৎপল মান

লতা চেপে বসল ক্যারিয়ারে। জায়গাটার নাম ধ্রুবডাঙা। সামনে একটা খোলা মাঠ। স্টেজ করে তিনরঙা কাপড় দিয়ে মোড়া। বিশাল ডিজে মিউজিক সিস্টেমে গান বাজছে উচ্চ নিনাদে। আজ স্বাধীনতা দিবস। খগেনের মনে কেমন একটা চিনচিনে ব্যথা জেগে উঠল। বিশদ

27th  October, 2024
গুপ্ত রাজধানী: ইয়াদগার এ জওক
সমৃদ্ধ দত্ত

একজন লিখলেন, ‘আপ তো ঘাবড়াকে ইয়ে ক্যাহেতে হ্যায় কে মর যায়েঙ্গে/মরকে ভি চ্যায়েন না পায়া তো কিধর যায়েঙ্গে?’ অর্থাৎ আপনি তো ভয় পেয়ে ভাবলেন এর থেকে মৃত্যুই ভালো। কিন্তু মৃত্যুর পরও যদি শান্তি না আসে, তখন কোথায় যাবেন?  বিশদ

27th  October, 2024
দুই প্রজাপতি
সর্বাণী বন্দ্যোপাধ্যায়

ছাদের আলসের ধারে দাঁড়িয়েছিল মেয়েটি। আমি সিঁড়িতে উঠতে উঠতেই মনে হল দেখলাম। তারপরে আর দেখতে পেলাম না। আসলে আমার হাতে মোবাইল ছিল। মোবাইলে আসা পাক খাওয়া ছোট খরগোশের মতো ইমোজিটার নাম দিয়েছি বিচ্চু। বিশদ

20th  October, 2024
একনজরে
শীতের আমেজ গায়ে মেখে বড়দিনে মাতল গৌড়বঙ্গ। চার্চ থেকে বিনোদন পার্ক, রেস্তরাঁ, সিনেমা হল- ভিড় সর্বত্র। দিকে দিকে বসল পিকনিকের আসরও। ছুটির দিনে চলল হই ...

গত ১৩ বছরে রাজ্যের বিদ্যুৎ বণ্টন পরিকাঠামো উন্নয়নে একাধিক পদক্ষেপ করেছে রাজ্য সরকার। তার ফলে রাজ্যে লোডশেডিং এখন অতীত। ...

পাকিস্তানের বিমান হামলা। আফগানিস্তানে ৪৬ জন নিহত। তাঁদের মধ্যে মহিলা ও শিশুর সংখ্যাই বেশি। তালিবান সরকারের মুখপাত্র জাবিউল্লা মুজাহিদ জানান, মঙ্গলবার রাতে পাকিতিকা প্রদেশের বারমাল জেলার চারটি এলাকায় হামলা চালায় পাকিস্তান। ...

মাদক বিরোধী অভিযানে সাফল্য অসম পুলিসের। শ্রীভূমি জেলার পুলিস হাতিখিরা এলাকায় অভিযান চালিয়ে একটি ট্রাক থেকে দেড় লক্ষ ইয়াবা ট্যাবলেট বাজেয়াপ্ত করেছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে  উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৯১- কম্পিউটারের জনক চার্লস ব্যাবেজের জন্ম
১৮০১- বাংলা ও মাদ্রাজের জন্য ব্রিটিশদের প্রথম সুপ্রিম কোর্ট গঠন
১৮৩১- হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিওর মৃত্যু
১৮৫০- ভারতের চিকিৎসাশাস্ত্রে সবচেয়ে সম্মানিত ও প্রথম স্যার উপাধিপ্রাপ্ত চিকিৎসক  স্যার কৈলাসচন্দ্র বসুর জন্ম
১৮৯৩- চীনা কমিউনিস্ট পার্টির নেতা মাও সে তুংয়ের জন্ম
১৮৯৯- বিপ্লবী উধম সিংয়ের জন্ম
১৯০৬- অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে বিশ্বের প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য ছায়াছবি ‘দি স্টোরি অব দ্য কেলি গ্যাং’ প্রথম প্রদর্শিত হয়
১৯১৩- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে ডি লিট উপাধি দেয়
১৯১৯- লীগ অব নেশনস প্রতিষ্ঠিত হয়
১৯৪৯- মধ্যাকর্ষণের নতুন সাধারণকৃত তত্ত্ব উদ্ভাবন করেন বিজ্ঞানী আলবার্ট আইস্টাইন
২০০৪- ভয়াবহ সুনামির আঘাত ভারত-সহ ছয়টি দেশে, নিহত আড়াই লক্ষেরও বেশি মানুষ



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৪.২৮ টাকা ৮৬.০২ টাকা
পাউন্ড ১০৪.৮৬ টাকা ১০৮.৫৭ টাকা
ইউরো ৮৬.৮৬ টাকা ৯০.২০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
25th  December, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,২০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৬০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,৮০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৮,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৮,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১১ পৌষ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪। একাদশী ৪৬/৩ রাত্রি ১২/৪৪। স্বাতী নক্ষত্র ২৯/৩৮ সন্ধ্যা ৬/১০। সূর্যোদয় ৬/১৮/৩৯, সূর্যাস্ত ৪/৫৫/৪৯। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩ মধ্যে পুনঃ ১/২৩ গতে ২/৪৮ মধ্যে। রাত্রি ৫/৪৯ গতে ৯/২৩ মধ্যে পুনঃ ১২/৪ গতে ৩/৩৮ মধ্যে পুনঃ ৪/৩২ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/১৬ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৮ গতে ১/১৮ মধ্যে।                                                               
১০ পৌষ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪। একাদশী রাত্রি ১১/৪৯। স্বাতী নক্ষত্র রাত্রি ৬/৪। সূর্যোদয় ৬/২২, সূর্যাস্ত ৪/৫৫। অমৃতযোগ দিবা ৭/৫০ মধ্যে ও ১/৩১ গতে ২/৫৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫৮ গতে ৯/৩১ মধ্যে ও ১২/১১ গতে ৩/৪৪ মধ্যে ও ৪/৩৮ গতে ৬/২২ মধ্যে। কালবেলা ২/১৭ গতে ৪/৫৫ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৮ গতে ১/১৯ মধ্যে। 
২৩ জমাদিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী তথা প্রাক্তন আচার্য মনমোহন সিংয়ের প্রয়াণে শোকের ছায়া বিশ্বভারতীতে
প্রয়াত দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী তথা বিশ্বভারতীর প্রাক্তন আচার্য মনমোহন সিং। ...বিশদ

01:49:46 AM

প্রয়াত মনমোহন সিং
প্রয়াত ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। আজ, বৃহস্পতিবার রাতেই দিল্লি ...বিশদ

12:04:38 AM

প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের প্রয়াণে আগামী কাল, শুক্রবার সরকারি ছুটির ঘোষণা কর্ণাটক সরকারের

11:55:00 PM

প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের প্রয়াণে শোকপ্রকাশ রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর

11:54:00 PM

প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের প্রয়াণে শোকপ্রকাশ বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের

11:53:00 PM

প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের প্রয়াণে সাত দিনের রাষ্ট্রীয় শোকের ঘোষণা কেন্দ্রের

11:52:00 PM