Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। এই সাবেক প্রতীকের মধ্যে সারস গোত্রের দু’টি পাখিকে চিনতে অসুবিধে হয় না। কিন্তু সঠিকভাবে পাখিগুলির পরিচয় আজ হয়তো অনেকেই বলতে পারবেন না। কারণ উনিশ শতকেও কলকাতার অন্যতম পরিচিতি এই ‘হাড়গিলে’ আর তাদের দেখা যায় না। হাড়-গিলে খেয়ে হজম করার গুণ থেকে নাম হলেও ঔপনিবেশিক শহরের পুর পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত হয়ে গিয়েছিল হাড়গিলে।
কলকাতা সম্পর্কে প্রত্যক্ষদর্শীর বিবরণের পাওয়া যায় মিসেস ফ্যানি পার্কসের ডায়েরি থেকে। ১৮২২ সালের ডিসেম্বরে কলকাতার ময়দানে সকাল-সন্ধ্যা ভ্রমণের সময় হাড়িগিলেদের ঝাঁক তাঁরও নজরে পড়েছিল। মেমসাহেব লিখেছেন যে, প্রায়ই  লাট সাহেবের বাড়ির গেটের মাথায় সিংহের মূর্তির উপর হাড়গিলেদের সার বেঁধে বসে থাকতে দেখতেন। তার মনে হতো যেন সিংহের মতন পাখিগুলোও বাড়ির স্থাপত্যের অঙ্গবিশেষ। জেমস ফ্রেজার বেইলির জলরঙে আঁকা কলকাতার দৃশ্য থেকে তৈরি করা লিথোগ্রাফ সহ বিভিন্ন প্রাচীন ছবিতে শহরের অলিখিত ম্যাসকট হিসেবে হাড়গিলে পাখির উজ্জ্বল উপস্থিতি আমাদের চোখ এড়ায় না।  
অবশ্য এই শহরে হাড়গিলের সচিত্র ডকুমেন্টেশন আরও পুরনো। ১৭৭৩ সালে কলকাতার তৎকালীন সুপ্রিম কোর্টের বিচারক হিসেবে যোগ দিলেন স্যর এলিজা ইম্পে। মিসেস মেরি ইম্পে কয়েক বছরের মধ্যেই এদেশীয় নানা পশুপাখি জোগাড় করে গড়ে তুললেন এক বড় চিড়িয়াখানা। তারপর এদেশের গুণী কয়েকজন মিনিয়েচার চিত্রকরকে নিয়োগ করলেন সেই সব জীবজন্তুদের বাস্তবানুগ ছবি আঁকার জন্য। মিসেস ইম্পের ছবির সেই অ্যালবামে জায়গা করে নিয়েছিল একটি হাড়গিলের ছবি, যেটি এঁকেছিলেন শেখ জায়েন-উদ-দিন।
বিশ্রাম নেওয়ার সময় বাড়ির উঁচু ছাদে হাড়গিলেদের নিশ্চল উপস্থিতি বিদেশিদের লেখায় বারবার ফিরে এসেছে। ১৮৩৭ সালে প্রকাশিত নিজের স্মৃতিকথাতেও এমা রবার্টস এই কথা উল্লেখ করেছেন। তার সঙ্গে তিনি আরও জানিয়েছেন যে, হাড়গিলের লেজের নীচের দিকের সাদা পালক গুচ্ছ ইংল্যান্ডে বা ফ্রান্সে মেসসাহেবেদের কাছে ‘ফ্যাসন এক্সেসারি’ হিসেবে ছিল বেশ মূল্যবান। তবে যারা এই পালক বিক্রি করত, তারা বলতে চাইত না যে পালকগুলি পাখির শরীরের ঠিক কোন অংশ থেকে সংগৃহীত।  পাছে সঠিক তথ্য জানলে পরিচ্ছন্নতা প্রিয় মেমসাহেবের কাছে পালকের দাম কমে যায়!  
বর্জ্য খায় বলে অশুচি বিধায় নাগরিকরা বাড়ির ছাদে এসে মাথায় ও ঘাড়ে পালকহীন এই বৃহদাকার পাখিদের বসাটা পছন্দ করতেন না। অন্যদিকে, পুর পরিষেবায় তাদের সহায়তার কারণেই এই পাখি ধরা বা মারা ছিল আইনত নিষিদ্ধ। তবুও বাড়ির ছাদে বসলে চোরাগোপ্তা পাখির পালক ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটত, যা হয়তো মেমসাহেবদের পোশাকের শোভা বাড়াত। ডানা ভাঙা এক হাড়গিলে পাখির রাজভবনে গিয়ে নিজের অবস্থা দেখিয়ে নালিশ জানানোর খবর বেশ সরসভাবে প্রকাশিত হয়েছিল  ৯.৬.১৮৫৩ তারিখে ‘সংবাদ প্রভাকরে’র পাতায়।   
আসলে শহরের পুর পরিষেবা শুরুর দিনগুলিতে আবর্জনা অপসারণের অপ্রতুল ব্যবস্থা থেকে এই পাখির বিচরণ ভূমি হয়ে উঠত শহরের নানা জায়গায় পড়ে থাকা জঞ্জালের স্তূপ। মহেন্দ্রনাথ দত্ত তার স্মৃতিকথায় নিমতলা শ্মশানেও শকুনের সঙ্গে হাড়িগিলে পাখি বসে থাকার কথা বলেছেন। সর্বভূক এই পাখির ময়লা খেয়ে জঞ্জাল অপসারণে সহায়তার জন্যই শহরের পুরসংস্থার প্রতীকেও স্থান পায়। সেখানে দেখা যাচ্ছে দু’টি সাপকে ঠোঁটে ধরে রয়েছে দু’টি হাড়গিলে। সঙ্গে রয়েছে সিংহ, রাজমুকুট ও জাহাজ সহ ব্রিটিশ রাজকীয় চিহ্ন। 
১৮৯৬ সালে কলকাতা কর্পোরেশনের জন্য এই প্রতীক বা ‘কোর্ট-অব-আর্মস’ সরকারিভাবে জারি করা হলেও সাধারণ মানুষের কাছে তার আগে থেকেই শহরের ঔপনিবেশিক প্রশাসন পরিচালিত কর্পোরেশন ও হাড়গিলে ছিল সমার্থক। ১৮৯৪ সালের মিনার্ভা থিয়েটারে অভিনয়ের জন্য রচিত ‘সভ্যতার পাণ্ডা’ প্রহসনে গিরিশচন্দ্র ঘোষ ‘হাড়গিলে কমিশনার’ নামে এক চরিত্র এঁকেছিলেন। নিজের পরিচয় দিতে গিয়ে কমিশনার জানাচ্ছেন যে, তাঁর ‘হাড়গিলে’ নাম হয়েছে সাহেবদের এঁটো হাড়-গিলে গিলে। আর তাঁর নিবাসস্থল ট্যাক্সের বিলে ও জীবনের উদ্দেশ্য ছিল ভোটে জিতে কমিশনার হয়ে ‘রেয়োতের’ হাড়-মাস খাওয়া।  
হাড়গিলে পাখিকে ইংরেজিতে বলা হয় অ্যাডজুটেন্ট স্টর্ক বা অ্যাডজুটেন্ট বার্ড। ১৮৯৭ সালে প্রকাশিত সেঞ্চুরি ডিকশনারিতে হাড়গিলে পাখির ছবি সহ এই ইংরেজি নামের উৎপত্তি নির্দেশ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে যে অ্যাডজুটেন্ট বলা হতো সামরিক বাহিনীর নির্দিষ্ট পদের অফিসারদের।  পাখিটির হাঁটার মধ্যে সামরিক কর্মীর চলার ধরনটি লক্ষ করেই হয়তো এদেশে প্রথম এসে ইংরেজরা পাখিটির এই নাম দিয়েছিল।    
জনপদগুলি যত উন্নয়নের পথে এগিয়ে যেতে জঞ্জাল মুক্ত হয়েছে, ততই হাড়গিলের খাবার ও বাসস্থানে টান পড়েছে। ফলে বিংশ শতকের প্রথম দিক থেকেই সমগ্র দক্ষিণ এশিয়া থেকেই তাদের সংখ্যা কমতে থাকে। আজ সারা দুনিয়াতেই তাদের অস্তিত্ব বিপন্ন। ঘটনার সেই পরম্পরায় বহু জায়গার মতো এই শহরের আকাশ থেকেও একদিন হাড়গিলে পাখিরা একেবারেই মুছে গেল। শহরের পুরনো ইতিহাসের মতো হাড়গিলের অস্তিত্ব রয়ে গেল কিছু প্রাচীন নথি আর এই নিউ মার্কেটের গেটের উপর কর্পোরেশনের পুরনো প্রতীক চিহ্নের মধ্যে। 
31st  March, 2024
মেট্রোর দুপুর

সিঁড়ির শেষ ধাপে পৌঁছে দাঁড়িয়ে পড়ল দীপন। কারণ দুটো— এক, এতগুলো সিঁড়ি লাফিয়ে লাফিয়ে উঠে একটু না দাঁড়ালে আর পারা যাচ্ছিল না। দুই, সামনে মধ্য দুপুরের কলকাতা বৈশাখের রোদে ঝলসাচ্ছে। পা রাখার আগে এটাই শেষ সুযোগ। পকেট থেকে সেলফোনটা বের করল। বসে পড়ল মেট্রোর সিঁড়িতে। চোখ রাখল স্ক্রিনে। 
বিশদ

21st  April, 2024
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
অপরাজিতা
মীনাক্ষী সিংহ

জুনিয়র ডাক্তার সুমন সান্যাল জানিয়ে গেল অপারেশন থিয়েটার রেডি, এবার ডাঃ মিত্রকে যেতে হবে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে চেয়ার ছেড়ে উঠলেন সার্জেন মাধবিকা মিত্র। আজ একটা ক্রিটিক্যাল অপারেশন। বছর সতেরোর মেয়েটির মায়ের মুখ মনে পড়ল মাধবিকার। বিশদ

18th  February, 2024
একনজরে
কেউ আছেন পাঁচ বছর, কেউ বা দশ। তাঁরা প্রত্যেকেই বারুইপুরের ‘আপনজন’ হোমের আবাসিক। প্রত্যেকেই প্রবীণ নাগরিক। তাঁদের অনেকেই পরিবার থেকে দূরে থাকেন। মাঝেমধ্যে কেউ কেউ ...

মাঠের মাঝে হেলিপ্যাড তৈরি হয়েছে। প্রখর রোদে মাটি ফেটে গিয়েছে। বেলা যত গড়াচ্ছে সূর্যের তেজ ততই বাড়ছে। কিন্তু তাতে হেলদোল নেই মণিরা বিবি, প্রমীলা রায়, কবিতা রায়দের। ...

আট ম্যাচে পাঁচটা পরাজয়। প্লে-অফের পথ ক্রমশ কঠিন হচ্ছে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের। সোমবার সোয়াই মান সিং স্টেডিয়ামে রাজস্থান রয়্যালসের কাছে ৯ উইকেটে ...

আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য হলেন নাইমা খাতুন। ১২৩ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম কোনও মহিলা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যর চেয়ারে বসলেন। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদি মুর্মুর অনুমোদনের পরই ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

জাতীয় পঞ্চায়েতী রাজ দিবস 
১০৬১: ইংল্যান্ডের আকাশে হ্যালির ধূমকেতু দেখা যায়
১২৭১ : মার্কো পোলো তার ঐতিহাসিক এশিয়া সফর শুরু করেন
১৯২৬:  যক্ষার ভ্যাকসিন বিসিজি আবিষ্কার
১৯৪২: মারাঠি মঞ্চ অভিনেতা, নাট্য সঙ্গীতজ্ঞ এবং হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী দীনানাথ মঙ্গেশকরের মৃত্যু
১৯৪৫ :সোভিয়েত সেনাবাহিনী  বার্লিনে প্রবেশ করে
১৯৫৬: লোকশিল্পী তিজ্জনবাইয়ের জন্ম
১৯৭২: চিত্রশিল্পী যামিনী রায়ের মৃত্যু
১৯৭৩: ক্রিকেটার শচীন তেন্ডুলকারের জন্ম
১৯৮৭: বরুণ ধাওয়ানের জন্ম
২০১১: ধর্মগুরু শ্রীসত্য সাঁইবাবার মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৯০ টাকা ৮৩.৯৯ টাকা
পাউন্ড ১০১.৮৯ টাকা ১০৪.৫০ টাকা
ইউরো ৮৭.৯৯ টাকা ৯০.৪১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৭৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮০,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮০,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। পূর্ণিমা ০/১৫ প্রাতঃ ৫/১৯। স্বাতী নক্ষত্র ৪৬/৩০ রাত্রি ১২/৪১। সূর্যোদয় ৫/১৩/০, সূর্যাস্ত ৫/৫৬/৩৭। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৫ মধ্যে পুনঃ ৯/২৭ গতে ১১/৯ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪১ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১/২৭ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪২ গতে ৩/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৮/৫৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ৯/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৪ গতে ১/১০ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৩ গতে ৩/৪৭ মধ্যে। 
১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ অহোরাত্র। স্বাতী নক্ষত্র রাত্রি ১২/১। সূর্যোদয় ৫/১৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/২২ গতে ১১/৬ মধ্যে ও ৩/২৬ গতে ৫/১০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ গতে ৯/০ মধ্যে ও ১/২২ গতে ৫/১৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৩ গতে ৩/২৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/০ গতে ১০/২৭ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৫ গতে ১০/০ মধ্যে ও ১১/৩৬ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৫ গতে ৩/৪৯ মধ্যে। 
১৪ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: গুজরাতকে ৪ রানে হারাল দিল্লি

11:27:04 PM

আইপিএল: ১৩ রানে আউট সাই কিশোর, গুজরাত ২০৬/৮ (১৯ ওভার) টার্গেট ২২৫

11:18:57 PM

আইপিএল: ৫৫ রানে আউট ডেভিড মিলার, গুজরাত ১৮১/৭ (১৭.৩ ওভার) টার্গেট ২২৫

11:08:30 PM

আইপিএল: ২১ বলে হাফসেঞ্চুরি ডেভিড মিলারের, গুজরাত ১৭৭/৬ (১৭ ওভার) টার্গেট ২২৫

11:05:47 PM

আইপিএল: ৪ রানে আউট রাহুল তেওতিয়া, গুজরাত ১৫২/৬ (১৬ ওভার) টার্গেট ২২৫

10:58:15 PM

আইপিএল: ৮ রানে আউট শাহরুখ খান, গুজরাত ১৩৯/৫ (১৪.১ ওভার) টার্গেট ২২৫

10:49:17 PM