Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

সমৃদ্ধ দত্ত: দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক। আধুনিক ঝকঝকে নতুন দিল্লির রাষ্ট্রপতি ভবন, নর্থ ব্লক, সাউথ ব্লক, ইন্ডিয়া গেটের রাজকীয় ঔপনিবেশিক এক ইতিহাসের ক্যানভাস থেকে বেরিয়ে মিনিট কুড়ির মধ্যেই যেখানে পৌঁছনো যাবে সেটাই একদা শাহজাহানাবাদ। যে নগরী নির্মাণ করেন সম্রাট শাহজাহান। আর এই হল বাহাদুর শাহ জাফর মার্গ। শেষ মুঘল সম্রাটের নামের এই রাজপথ আদতে একটি ইতিহাস বই। কারণ এই পথ ধরে চলতে শুরু করলে কিছুক্ষণ পর মনে হবেই যে, আশপাশে যা দেখতে পাচ্ছি, সেসব তো এতকাল ছিল সিলেবাসের বই আর পরীক্ষার খাতায়। ওই যে ডানদিকে চলে গেল ফিরোজ শাহ কোটলা। ফিরোজ শাহ তুঘলকের তৈরি করা এক কেল্লা। কেন বিখ্যাত এই কেল্লা? জিনের জন্য। এখানে নাকি অশরীরী জিন ঘুরে বেড়ায়। ফিরোজ শাহ কোটলা ছাড়িয়ে আরও এগিয়ে যেতে হবে। জামা মসজিদের গলিতে ঢুকলেই মনে হবে এখনই যেন একটি সিঁড়ি থেকে নামতে দেখা যাবে মির্জা বেগ আসাদুল্লা খান গালিবকে। চৌরি বাজারের কাছে একঝাঁক জুতোর দোকানের গলির আড়ালে থাকা বাল্লি মারানে যে তাঁর হাভেলি লুকিয়ে আছে, সেটা বাইরের ব্যস্ত আবহ থেকে বোঝার সাধ্য কী? এই রাস্তা এভাবেই পৌঁছে যাবে দিল্লির সেরা পর্যটন স্থলে। লালকেল্লা। মীনাবাজার। জাহান আরার শপিং করার কাহিনি। আশপাশেই উঠে আসে দাস্তানখোরের দল। যারা আজও গল্প শোনাবে। 
ঠিক উল্টোদিকের রাস্তা হল আসল পুরনো দিল্লির স্পর্শ পাওয়ার দরজা। জাহান আরার ছোট বোন রোশন আরার ছিল একটু প্রেমিক খোঁজার অভ্যাস। তিনি যেন বিশ্বপ্রেমিক। এই রাস্তায় ছিল তাঁর একাধিক পরিচারিকা আর এক সহেলির বাড়ি। আসতেন সেখানে রোশন আরা। আরও অগ্রসর হলে একের পর এক গলি। কোনওটা বিখ্যাত পরোটাওয়ালা গলি। কোনওটা জিলাপিওয়ালা। কোথাও আতরওয়ালা। মুঘল মুঘল মুঘল। চাঁদনী চক, পুরনো দিল্লি জুড়ে শুধুই কি মুঘলদের নানারকম স্পর্শ আর কাহিনি ছড়িয়ে আছে? 
এখানেই একটি আশ্চর্য ব্যতিক্রম! সুনহেরি মসজিদের কথা আমরা আগেই জেনেছি এই গুপ্ত রাজধানীর কিস্‌সায়। সেই যে মসজিদের অলিন্দের উপর বসে নাদির শাহ চাক্ষুষ করেছিল দিল্লির গণহত্যা, সেই মসজিদের ঠিক পাশের এই গুরুদ্বারের এত মাহাত্ম্য কীসের? এটাই আজকের গল্প। এই হল চাঁদনী চকের সিস গঞ্জ গুরুদ্বার। অবিরত ভক্তদের আনাগোনা। দেশবিদেশ থেকে। এই গুরুদ্বার এখানে কেন? পুরনো দিল্লির চাঁদনী চকে তো মুঘল ইতিহাসের রমরমা। এখানে আচমকা মুঘলদের  অসংখ্য স্মৃতিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে গুরুদ্বার থাকার কারণ কী? 
শিখ ধর্মের নবম গুরু তেগ বাহাদুর বাংলায় গিয়েছেন। ধর্মপ্রচার আর অনুগামীদের আমন্ত্রণে। ১৬৭৫ সাল। হঠাৎ তাঁর কাছে সংবাদ এল দিল্লি, আগ্রার মতো এলাকায় হিন্দুদের উপর অত্যাচার শুরু হয়েছে। গুরু তেগ বাহাদুর জানতে পারলেন, শয়ে শয়ে হিন্দু ব্রাহ্মণ, যাদের অনেকেই কাশ্মীরি ব্রাহ্মণ তাদের জেলবন্দি করেছেন সম্রাট আওরঙ্গজেব। কারণ কী? জিজিয়া কর চালু করার প্রতিবাদ করেছে তারা। এই অপরাধ। 
পণ্ডিত কৃপারাম এসেছেন গুরু তেগ বাহাদুরের কাছে। বললেন, গুরু মহারাজ আপনার অসীম শক্তি। আওরঙ্গজেবের বাহিনীর এই অত্যাচার থেকে আপনিই রক্ষা করতে পারেন আমাদের। গুরু তেগ বাহাদুরের প্রভাব যে অবিরত বেড়ে চলেছে এবং তাঁর অনুগামী ও ভক্তের সংখ্যা ক্রমেই চিন্তার কারণ হয়ে উঠছে জায়গিরদার, সামন্ত, সুবেদারদের কাছে। অতএব তাঁর এই ক্রমেই শক্তিশালী হয়ে ওঠা কানে এসেছে আওরঙ্গজেবের। 
কিন্তু হিন্দু ভাইদের এই আকুল প্রার্থনায় গুরু তেগ বাহাদুর চুপ করে থাকতে পারেন না। তিনি আনন্দপুর থেকে রওনা হলেন আগ্রা। আর এই সংবাদ পেয়েই আওরঙ্গজেবের নির্দেশ, ‘গ্রেপ্তার কর ওকে!’ তেগ বাহাদুরকে পাকড়াও করে দিল্লিতে আনা হল। এরকম নিরীহ দর্শন মানুষ আবার এত শক্তিশালী ধর্মপ্রচারক? তাঁর এত শয়ে শয়ে ভক্ত ও অনুগামী? হাসি পাচ্ছে আওরঙ্গজেবের। তিনি বললেন, তোমার নাকি অলৌকিক শক্তি? কই দেখাও তো? গুরু তেগ বাহাদুর রাজি হলেন না। তাঁর এই অকুতোভয় আচরণকে মুঘল সম্রাট মনে করলেন বেয়াদপি। গুরু তেগ বাহাদুর একটি গাছের পাতায় নখ দিয়ে কিছু লিখে গলায় বাঁধলেন। বললেন, এই পাতা যতক্ষণ আমার সঙ্গে আছে, ততক্ষণ আমার গলা কেটে ফেললেও আমাকে নত করা যাবে না। আওরঙ্গজেবের এই বেয়াদপি সহ্য হল না। তিনি বললেন, তাহলে গলাটাই বরং কেটে ফেলা যাক। হত্যার নির্দেশ দিলেন। আবার বললেন, বাঁচতে চা‌঩ইলে তোমার গোপন অলৌকিক শক্তি দেখাও। গুরু তেগ বাহাদুর নীরব হয়ে হাসছেন। তাঁকে জনতার মাঝখানে নিয়ে গিয়ে হত্যা করতে বললেন আওরঙ্গজেব। জনতাকে সাক্ষী রেখে এরপর তাঁর শিরোশ্ছেদ করা হল। একদিকে মস্তক লুটিয়ে পড়ল। অন্যদিকে পবিত্র দেহ। রক্তাক্ত কাণ্ড। সেই পাতায় লেখা ছিল, আমি তোমাকে মস্তক দিলাম, গোপন শক্তিটা কিন্তু দেখালাম না!  হঠাৎ সেই রাতে দিল্লিতে উঠল ঝড়। সম্রাটের নির্দেশ ছিল কেউ যেন গুরু তেগ বাহাদুরের শরীর আর মস্তক সরাতে না আসে। তাহলে তাদেরও হত্যা করা হবে। ১৬৭৫ সালের ১১ নভেম্বর। 
কিন্তু আচমকা ঝড়ে দিশাহারা হয়ে গেল মুঘল প্রহরীরা। চারদিক অন্ধকার। কালি আঁধি! ধুলো আর ঝড়ের মধ্যে গুরুর দুই শিষ্য আচমকা এগিয়ে এল অকুস্থলে। জাইতা ভাই নিয়ে গেল মস্তক। সোজা আনন্দপুরের দিকে। আর লাকি শাহ ভাই বানজারা গুরুর মস্তকহীন দেহ নিয়ে ছুটল নিজের গ্রামের দিকে। সে কী করল এরপর? নিজের বাড়িতেই আগুন লাগিয়ে দিল! আর সেই আগুনে শেষকৃত্য সম্পন্ন হল গুরু তেগ বাহাদুরের! 
নতুন দিল্লির পার্লামেন্ট ভবনের পিছনে থাকা গুরুদ্বার রেকাবগঞ্জ। এখানেই বাড়িতে আগুন ধরিয়ে সৎকার করা হয়েছিল গুরু তেগ বাহাদুরকে। আজও যাঁর মাহাত্ম্য অম্লান। আর চাঁদনী চকের ওই যে অনবদ্য গুরুদ্বারটি দাঁড়িয়ে রয়েছে একঝাঁক মুঘল স্থাপত্যের হর্ম্যের মধ্যে একক এক বৈশিষ্ট্য নিয়ে, সেটিই হল সিস গঞ্জ গুরুদ্বার। ঠিক এখানেই হত্যা করা হয়েছিল গুরু তেগ বাহাদুরকে! এখন সন্ধ্যা। চাঁদনী চকের রহস্যময় বাতাসে ভাসছে পবিত্র গ্রন্থসাহিব পাঠের অনুরণন! 
17th  March, 2024
মেট্রোর দুপুর

সিঁড়ির শেষ ধাপে পৌঁছে দাঁড়িয়ে পড়ল দীপন। কারণ দুটো— এক, এতগুলো সিঁড়ি লাফিয়ে লাফিয়ে উঠে একটু না দাঁড়ালে আর পারা যাচ্ছিল না। দুই, সামনে মধ্য দুপুরের কলকাতা বৈশাখের রোদে ঝলসাচ্ছে। পা রাখার আগে এটাই শেষ সুযোগ। পকেট থেকে সেলফোনটা বের করল। বসে পড়ল মেট্রোর সিঁড়িতে। চোখ রাখল স্ক্রিনে। 
বিশদ

21st  April, 2024
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
অপরাজিতা
মীনাক্ষী সিংহ

জুনিয়র ডাক্তার সুমন সান্যাল জানিয়ে গেল অপারেশন থিয়েটার রেডি, এবার ডাঃ মিত্রকে যেতে হবে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে চেয়ার ছেড়ে উঠলেন সার্জেন মাধবিকা মিত্র। আজ একটা ক্রিটিক্যাল অপারেশন। বছর সতেরোর মেয়েটির মায়ের মুখ মনে পড়ল মাধবিকার। বিশদ

18th  February, 2024
একনজরে
বিজেপি সহ তামাম বিরোধীদের কোণঠাসা করতে পুরোপুরি কর্পোরেট ধাঁচে প্রচার পরিকল্পনা সাজিয়েছে তৃণমূল। জনসংযোগই হোক বা তারকা প্রচারককে নিয়ে প্রার্থীর বর্ণাঢ্য রোড শো—সবেতেই থাকছে সেই ...

আট ম্যাচে পাঁচটা পরাজয়। প্লে-অফের পথ ক্রমশ কঠিন হচ্ছে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের। সোমবার সোয়াই মান সিং স্টেডিয়ামে রাজস্থান রয়্যালসের কাছে ৯ উইকেটে ...

আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য হলেন নাইমা খাতুন। ১২৩ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম কোনও মহিলা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যর চেয়ারে বসলেন। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদি মুর্মুর অনুমোদনের পরই ...

কেউ আছেন পাঁচ বছর, কেউ বা দশ। তাঁরা প্রত্যেকেই বারুইপুরের ‘আপনজন’ হোমের আবাসিক। প্রত্যেকেই প্রবীণ নাগরিক। তাঁদের অনেকেই পরিবার থেকে দূরে থাকেন। মাঝেমধ্যে কেউ কেউ ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

জাতীয় পঞ্চায়েতী রাজ দিবস 
১০৬১: ইংল্যান্ডের আকাশে হ্যালির ধূমকেতু দেখা যায়
১২৭১ : মার্কো পোলো তার ঐতিহাসিক এশিয়া সফর শুরু করেন
১৯২৬:  যক্ষার ভ্যাকসিন বিসিজি আবিষ্কার
১৯৪২: মারাঠি মঞ্চ অভিনেতা, নাট্য সঙ্গীতজ্ঞ এবং হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী দীনানাথ মঙ্গেশকরের মৃত্যু
১৯৪৫ :সোভিয়েত সেনাবাহিনী  বার্লিনে প্রবেশ করে
১৯৫৬: লোকশিল্পী তিজ্জনবাইয়ের জন্ম
১৯৭২: চিত্রশিল্পী যামিনী রায়ের মৃত্যু
১৯৭৩: ক্রিকেটার শচীন তেন্ডুলকারের জন্ম
১৯৮৭: বরুণ ধাওয়ানের জন্ম
২০১১: ধর্মগুরু শ্রীসত্য সাঁইবাবার মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৯০ টাকা ৮৩.৯৯ টাকা
পাউন্ড ১০১.৮৯ টাকা ১০৪.৫০ টাকা
ইউরো ৮৭.৯৯ টাকা ৯০.৪১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৭৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮০,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮০,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। পূর্ণিমা ০/১৫ প্রাতঃ ৫/১৯। স্বাতী নক্ষত্র ৪৬/৩০ রাত্রি ১২/৪১। সূর্যোদয় ৫/১৩/০, সূর্যাস্ত ৫/৫৬/৩৭। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৫ মধ্যে পুনঃ ৯/২৭ গতে ১১/৯ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪১ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১/২৭ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪২ গতে ৩/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৮/৫৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ৯/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৪ গতে ১/১০ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৩ গতে ৩/৪৭ মধ্যে। 
১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ অহোরাত্র। স্বাতী নক্ষত্র রাত্রি ১২/১। সূর্যোদয় ৫/১৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/২২ গতে ১১/৬ মধ্যে ও ৩/২৬ গতে ৫/১০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ গতে ৯/০ মধ্যে ও ১/২২ গতে ৫/১৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৩ গতে ৩/২৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/০ গতে ১০/২৭ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৫ গতে ১০/০ মধ্যে ও ১১/৩৬ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৫ গতে ৩/৪৯ মধ্যে। 
১৪ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: গুজরাতকে ৪ রানে হারাল দিল্লি

11:27:04 PM

আইপিএল: ১৩ রানে আউট সাই কিশোর, গুজরাত ২০৬/৮ (১৯ ওভার) টার্গেট ২২৫

11:18:57 PM

আইপিএল: ৫৫ রানে আউট ডেভিড মিলার, গুজরাত ১৮১/৭ (১৭.৩ ওভার) টার্গেট ২২৫

11:08:30 PM

আইপিএল: ২১ বলে হাফসেঞ্চুরি ডেভিড মিলারের, গুজরাত ১৭৭/৬ (১৭ ওভার) টার্গেট ২২৫

11:05:47 PM

আইপিএল: ৪ রানে আউট রাহুল তেওতিয়া, গুজরাত ১৫২/৬ (১৬ ওভার) টার্গেট ২২৫

10:58:15 PM

আইপিএল: ৮ রানে আউট শাহরুখ খান, গুজরাত ১৩৯/৫ (১৪.১ ওভার) টার্গেট ২২৫

10:49:17 PM