Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

আজও তারা জ্বলে 
পর্ব ১৮

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- সপ্তম কিস্তি।

জহর রায়ের স্ত্রী কমলা রায় যৌবনকালে ছিলেন ডাকসাইটে সুন্দরী। কমলাদেবীকে জহরের বাবা সতু রায় প্রথম দেখেছিলেন বেঙ্গল কেমিক্যালসের অফিস ক্লাবের থিয়েটার শো-এ। কমলা সেদিন থিয়েটার দেখতে গিয়েছিলেন সেখানে। তাঁর রূপ দেখে প্রথম দর্শনেই তাঁকে ছেলের বউ হিসেবে নির্বাচিত করেছিলেন সতু রায়। কমলাদেবীর আদি বাড়ি চট্টগ্রামে। কলকাতায় থাকতেন বারাকপুরে। বরানগরে কমলাদেবীর মেজদি থাকতেন। সেখান থেকেই সম্বন্ধ দেখা হয়েছিল। ওঁর জামাইবাবু ছিলেন চিত্র পরিচালক সুকুমার দাশগুপ্ত। তিনি আবার সতু আর তাঁর ছেলে জহরকে ভালো করেই চিনতেন। ফলে বিয়েতে কোনও সমস্যা হল না। ১৯৫০ সালের ২৮ জানুয়ারি কমলাদেবীর সঙ্গে বিয়ে হয় জহর রায়ের।
বিয়ের পরে পরেই কমলাদেবী বিহারের পাটনায় শ্বশুরবাড়িতে চলে যান। দীর্ঘ ১২ বছর সেখানেই ছিলেন। পরে জহর যখন কলকাতায় পাকাপাকি বাড়ি নেন, তখন কমলাদেবীও কলকাতায় চলে আসেন।
ফিল্মের কোনও ফাংশনে কমলাদেবী প্রায় যেতেনই না। ঘর-সংসার সামলাতেন হাসিমুখে। বাজারহাট, রান্নাবান্না নিয়েই থাকতেন। তাঁর হাতের রান্নাও ছিল চমৎকার। জহর অন্য কারও রান্না পছন্দও করতেন না। সকালবেলা স্নান সেরে জলখাবার খেয়ে জহর চলে যেতেন অমিয় নিবাসে। তারপর দুপুরবেলা আবার বাড়িতে খেতে আসতেন। খেয়ে উঠে খানিক বিশ্রাম নিয়েই আবার অমিয় নিবাস। সেখান থেকে ফিরতে মাঝে মাঝে রাত ১২টা-১টা হয়ে যেত। কোনও কোনওদিন বেশি রাত হয়ে গেলে রাতের খাবার নিয়ে অমিয় নিবাসে যেতেন কমলাদেবী। জহর নিজে ব্যস্ত থাকতেন শ্যুটিং, থিয়েটার, রিহার্সাল এসব নিয়েই। বাজারহাট করারও সময় ছিল না, বাজারে যাওয়াটা তাঁর পক্ষে মুশকিলও ছিল। পুজোর পর থেকে আবার ফাংশনওয়ালাদের ভিড় বাড়তে শুরু করত। ছেলেমেয়েদের স্কুলেও যেতে হতো কমলাদেবীকেই। কারণ জহর সেসবে যেতে চাইতেন না, গেলে লোকের ভিড় হয়ে যেত। স্ত্রীকে বলতেন, ‘তুমিই যাও। আমি গেলে সকলে ঘিরে ধরে।’
মায়ের রান্নার সুখ্যাতি করছিলেন জহর-কমলার ছোট মেয়ে কল্যাণী রায়। স্মৃতি হাতড়ে বলছিলেন, ‘মায়ের রান্না বাবা এতটাই ভালোবাসত, যে রাত বারোটার সময় অমিয় নিবাসের রাঁধুনি বরেনকাকাকে দিয়ে একবার কাঁচা ইলিশমাছ বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়ে বলেছিল, খিচুড়ি আর ইলিশ ভাপা করে দিতে। ঘরের অন্যান্য কাজের জন্য লোক ছিল। কিন্তু রান্নার ক্ষেত্রে মাকে স্পষ্ট নির্দেশ ছিল বাবার যে, রান্নাটা তোমাকেই করতে হবে। ভানুজেঠুও যখন বাড়িতে আসতেন মায়ের হাতের রান্না না খেয়ে যেতেন না। মাকে উনি ছোট বোনের মতো ভালোবাসতেন। শ্যুটিং থাকলে বাবা আর ভানুজেঠু একসঙ্গে মায়ের হাতের রান্না খেয়ে স্টুডিওতে যেতেন। সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের একবার জন্ডিস হয়েছিল। তখন বাবার কথায় ওঁর জন্য মা-ই রান্না করে স্টুডিওতে পাঠাতেন।’
বাড়িতে যেমন স্ত্রীর রান্না ছাড়া কোনও কিছু মুখে তুলতেন না, বাড়ির বাইরে গেলে আবার নির্দিষ্ট কিছু দোকানের খাবার-দাবারই পছন্দ করতেন জহর রায়। নিউ মার্কেটে গেলে যেমন নিয়ম করে বাদশা বা আমিনিয়ার খাবার ছিল মাস্ট। তেমনই চাংওয়ার চাইনিজ ডিশ বা রংমহলের রাবড়ি ছিল তাঁর পছন্দের তালিকায় অগ্রগণ্য। কল্যাণী বলছিলেন, ‘খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারে বাবার আর একটা মজার দিক ছিল। পরের দিন কী খাবে সেটা আগের দিনই লিস্ট করে মায়ের হাতে ধরিয়ে দিত। কী থাকত না সেই তালিকায়! সব্জি খেতে একেবারে ভালোবাসত না। প্রায় প্রত্যেকদিনই বাজারের ফর্দে থাকত মুরগির মাংস আর মাছ। কই মাছ, মাংস আর ডিম ব্যাগ ভর্তি করে আনতে হতো। মা আর আমার দাদা সব্যসাচী গিয়ে ফর্দ মিলিয়ে সব নিয়ে আসত।’
কমলাদেবীর সৌন্দর্য কেমন ছিল তাঁর একটা আঁচ পাওয়া যাবে মহানায়ক উত্তমকুমারের সঙ্গে জহর রায়ের একটা মজার কথোপকথনে। মাঝে মাঝে থিয়েটারে জহর রায়ের অভিনয় দেখতে যেতেন কমলাদেবী। এরকমই একটা থিয়েটার শো ‘চরিত্রহীন’ চলছিল মিনার্ভা থিয়েটারে। আয়োজনে শিল্পী সংসদ। ‌জহ঩রের সঙ্গে গিয়েছেন তাঁর স্ত্রী। শিল্পী সংসদের সভাপতি হিসেবে মহানায়ক উত্তমকুমারও সেখানে উপস্থিত। অভিনয় জগতের অনেকেই জানতেন জহর রায়ের স্ত্রী খুব সুন্দরী। উত্তমকুমারের কানেও সেই কথাটা পৌঁছেছিল। কিন্ত কমলাদেবী খুব একটা অভিনয় জগতে যাতায়াত করতেন না বলে তাঁকে অনেকেই চিনতেন না। উত্তমকুমারের সঙ্গে নিজের স্ত্রীর পরিচয় করিয়ে দিলেন জহর। উত্তমকুমার তাঁকে নমস্কার জানিয়ে পাশে বসালেন। বসলেন জহরও।
উত্তমকুমারের জহরকে নিয়ে একটু মজা করার ইচ্ছে হল। বললেন,‘জহরদা, রামায়ণে পড়েছিলাম বটে কিন্তু সেটা যে কোনওদিন সামনাসামনি দেখব সেটা ভাবিনি।’
হঠাৎ উত্তমকুমারের মুখে একথা শুনে তো জহর আকাশ থেকে পড়লেন। জিজ্ঞেস করলেন, ‘রামায়ণের কোন কথা বলছিস রে?’
উত্তমকুমার তখন মিটি মিটি হাসছেন। বললেন, ‘সেই যে, পড়েছিলাম না কার গলায় যেন মুক্তোর মালা। এতদিন ভাবতাম ওটা কথার কথা। এখন বউদির পাশে তোমাকে দেখে কথাটার সত্যতা খুঁজে পেলাম।’
স্ত্রীয়ের সামনে উত্তমকুমারের মুখে একথা শুনে জহর রায়ের চোখমুখ তো লজ্জায় লাল হয়ে উঠল। কিন্তু নিজেকে সামলে নিলেন কয়েক মুহূর্তেই। মঞ্চে স্ক্রিপ্ট ভুলে গেলে ইম্প্রোভাইজেশন করে যেমন ম্যানেজ করে নিতেন অনায়াসে, এক্ষেত্রেও সেই বুদ্ধি প্রয়োগ করলেন। উচ্চকণ্ঠে উত্তমকুমারের দিকে হাসতে হাসতে বললেন, ‘তোর রামায়ণ পড়া সার্থক রে উত্তম। তুই যার কথা বলছিস সে তো তোরই পূর্বপরুষ। তবে, তার সঙ্গে আমার সামান্য তফাৎ আছে। তুই যার কথা বলছিস সে হনুমান। সে সীতা-রামের ভক্ত, আর আমি অন্য রামের (মদ)। এবার বুঝলি?’
উত্তমকুমার মোক্ষম জবাব পেয়ে তারিফ না করে পারেননি।
(ক্রমশ)
 ছবিতে স্ত্রী কমলা রায়ের সঙ্গে জহর রায়
ছবি: সৌজন্যে কল্যাণী রায়
অলঙ্করণ: চন্দন পাল
তর্পণ
মীনাক্ষী সিংহ

এই মাত্র শ্রাদ্ধকার্য সম্পন্ন হল, শেষ হল প্রথাগত তর্পণ। শেষ হল— না শুরু হল? নিরুচ্চার স্বগত প্রশ্নে বিদ্ধ হল অনুপমের রক্তাক্ত হৃদয়। এই রক্ত কেবল হৃদয়ের ক্ষত উৎসারিত নয়, এ পরম্পরাবাহিত বংশগত রক্ত বন্ধনের উত্তরাধিকার। বিশদ

অথৈ সাগর
বারিদবরণ ঘোষ

 চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি।
বিশদ

 অথৈ সাগর
পর্ব ১৭

 চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। বিশদ

22nd  March, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব ১৭

 বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- ষষ্ঠ কিস্তি। বিশদ

22nd  March, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- পঞ্চম কিস্তি। 
বিশদ

15th  March, 2020
অথৈ সাগর 

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

15th  March, 2020
আশীর্বাদ অনন্ত
তপনকুমার দাস

‘মা তুমি?’ দরজা খুলেই সামনে দাঁড়ানো পরমাকে দেখে চমকে ওঠে অভিজাত। প্রায় দেড় বছর পরে বাড়ির দরজায় দাঁড়ানো মাকে দেখলে অবাক না হয়ে উপায় কী?  বিশদ

15th  March, 2020
অথৈ সাগর
পর্ব- ১৫
বারিদবরণ ঘোষ

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

08th  March, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-১৫

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- চতুর্থ কিস্তি। 
বিশদ

08th  March, 2020
দোল
অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী

এই বাড়িটা তোমার? এত সুন্দর! পথে আসতে-আসতে এর কথাই তুমি বলছিলে আমায়? এই কথা বলে ফেলিনি ঘুরে ঘুরে বাড়িটি দেখতে থাকল।
আহামরি কিছু নয়। খুব সামান্য এক মাটির বাড়ি। ট্যারাবাঁকা। মাথায় টালিখোলা। এদিক-ওদিক ভাঙা-ফাটা। বাড়ির সামনে একটু ফাঁকা জমিন, সেখানে প্রাচীন এক কদমগাছ।   বিশদ

08th  March, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-১৪

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- তৃতীয় কিস্তি।  বিশদ

01st  March, 2020
অথৈ সাগর
পর্ব- ১৪
বারিদবরণ ঘোষ

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি।  বিশদ

01st  March, 2020
সংবর্ধনা
বিপুল মজুমদার

‘আমাদের ক্লাবের একটা নিয়ম আছে দাদা। প্রত্যেক বছর ক্লাবের বার্ষিক অনুষ্ঠানে দু’জনকে আমরা সংবর্ধিত করি। একজন আপনার মতো প্রথিতযশা কেউ, অন্যজন আমাদের এই সুজনপুরের কোনও কৃতী সন্তান। এ বছর উত্তম মণ্ডলকে আমরা বেছে নিয়েছি। ওই কোণের দিকে হলদে জামা পরা যে মানুষটিকে দেখছেন ওই হল উত্তম। 
বিশদ

01st  March, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-১৩

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- দ্বিতীয় কিস্তি। 
বিশদ

23rd  February, 2020
একনজরে
বার্লিন, ৪ এপ্রিল: কালান্তক করোনা ভাইরাসের হাত থেকে বাঁচতে পথ খুঁজছে গোটা বিশ্ব। আর এর উল্টো পথে হেঁটে জার্মানির বার্লিন ডিস্ট্রিক্ট মেয়র স্টিফেন ভন দাসেল ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: করোনা বিপর্যয়ের জেরে এ রাজ্যের বাসিন্দা প্রায় দু’লক্ষ মানুষ আটকে রয়েছেন দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। এদের মধ্যে পরিযায়ী শ্রমিকের সংখ্যা দেড় লাখের কাছাকাছি। ...

সংবাদদাতা, রায়গঞ্জ: করোনায় মৃতদের দেহ দাহ করা হবে স্থানীয় শ্মশানে, এই আশঙ্কায় শ্মশানঘাটের চারদিকের রাস্তা আটকে ঘণ্টা দুয়েক বিক্ষোভ দেখালেন স্থানীয় বাসিন্দারা। শনিবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জে। পরে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের হস্তক্ষেপে অবরোধ উঠে যায়।   ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: জলের অপচয় বন্ধে বারবার কলকাতা পুর প্রশাসনের তরফে আবেদন-নিবেদন করা হয়েছে। কিন্তু তারপরেও দেখা যাচ্ছে, শহরের বেশ কিছু অংশে জলের অপচয়ের মাত্রা ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীরা পড়াশোনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পাবে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়বে। অতিরিক্ত চিন্তার জন্য উচ্চ ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯০৮- রাজনীতিক জগজীবন রামের জন্ম
১৯১৬- মার্কিন অভিনেতা গ্রেগরি পেকের জন্ম
১৯৩২ - বিশিষ্ট বাঙালী সাহিত্যিক প্রভাতকুমার মুখাপাধ্যায়ের মত্যু
১৯৫৭- কেরলে প্রথম ক্ষমতায় এলেন কমিউনিস্টরা
১৯৯৩- বলিউডের অভিনেত্রী দিব্যা ভারতীর মৃত্যু
২০০০- রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু
২০০৭- সাহিত্যিক লীলা মজুমদারের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৫.২৪ টাকা ৭৬.৯৬ টাকা
পাউন্ড ৯২.৫১ টাকা ৯৫.৮২ টাকা
ইউরো ৮১.০৩ টাকা ৮৪.০৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
04th  April, 2020
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪১,৮৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৯,৭৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪০,৩৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
22nd  March, 2020

দিন পঞ্জিকা

২২ চৈত্র ১৪২৬, ৫ এপ্রিল ২০২০, রবিবার, (চৈত্র শুক্লপক্ষ) দ্বাদশী ৩৪/৫০ রাত্রি ৭/২৫। মঘা ২৩/৪০ দিবা ২/৫৭। সূ উ ৫/২৯/১৫, অ ৫/৪৯/৩৫, অমৃতযোগ দিবা ৬/১৮ গতে ৯/৩৬ মধ্যে। রাত্রি ৭/২২ গতে ৮/৫৬ মধ্যে। বারবেলা ১০/৭ গতে ১/১২ মধ্যে। কালরাত্রি ১/৬ গতে ২/৩৪ মধ্যে।
২২ চৈত্র ১৪২৬, ৫ এপ্রিল ২০২০, রবিবার, দ্বাদশী ২৫/৩১/০ দিবা ৩/৪৩/১২। মঘা ১৪/৫০/৩৮ দিবা ১১/২৭/৩। সূ উ ৫/৩০/৪৮, অ ৫/৫০/৫। অমৃতযোগ দিবা ৬/১৫ মধ্যে ও ১২/৫২ গতে ১/৪১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/২২ গতে ৮/৫৬ মধ্যে। বারবেলা ১০/৮/২ গতে ১১/৪০/২৭ মধ্যে, কালবেলা ১১/৪০/২৭ গতে ১/১২/৫১ মধ্যে।
 ১১ শাবান

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইতিহাসে আজকের দিনে
১৯০৮- রাজনীতিক জগজীবন রামের জন্ম১৯১৬- মার্কিন অভিনেতা গ্রেগরি পেকের জন্ম১৯৩২ ...বিশদ

07:03:20 PM

ভূমিকম্প অনুভুত অসমে 
বিশ্বজুড়ে করোনা আতঙ্কের মাঝে এবার ভূমিকম্প অনুভুত হল অসমে। রিখটার ...বিশদ

11:39:32 PM

নিরোর কথা শুনেছিলাম, প্রধানমন্ত্রীকে দেখলাম, ট্যুইট ফিরহাদ হাকিমের 
প্রধানমন্ত্রীর ডাকে রবিবার রাত ন’টার সময় ন’মিনিট ঘরের আলো জ্বালিয়ে ...বিশদ

10:04:34 PM

৯ মিনিটের ‘লাইট আউট’-এর জন্য বিদ্যুৎ গ্রিডে কোনও প্রভাব পড়েনি: কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎমন্ত্রী আর কে সিং 

09:45:20 PM

দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৪১১১, মৃত ১২৬: পিটিআই 

09:20:30 PM

করোনা মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে লড়াই করুন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশে বার্তা রাজ্যপাল জগদীপ ধনকারের 

09:18:00 PM