Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

আদরের অত্যাচার
কলহার মুখোপাধ্যায়

মাছের মুড়ো মনে হচ্ছে হাঁ করে গিলতে আসছে। পাক্কা সাড়ে তিন কেজির কাতলা। জল থেকে তোলার পরও দু’মিনিট ছটফট করেছিল। এক-একটি পিস প্রায় ২৫০ গ্রামের। তেল গড়গড়ে কালিয়া হয়েছে। পাশে কাঁসার জামবাটিতে খাসির মাংস। সব পিসে চর্বি থকথক করছে। আর চিংড়ির মালাইকারিটা রং পুরো সোনালি। মাছগুলো কম করে দেড় বিঘত। শাশুড়ি কলাপাতায় মোড়া ভেটকির পাতুরিই দিয়েছেন চারটে। সঙ্গে লালচে কালো রঙের ঝোলে ডুবে থাকা তেলকই। দু’টো কই মাছেই ভরে গিয়েছে বাটি। ‘এত কিছু কি খাওয়া যায় মা?’ কথাটা বলতেই হল।
গত ক’দিন ধরেই জামাই ষষ্ঠী মনে বেশ পুলক জাগাচ্ছিল। সাতমহলা শ্বশুরবাড়ি। পেল্লায় ঝাড়বাতি, বেলজিয়াম থেকে আনা দু’মানুষ সমান আয়না। ভেনিস থেকে আনা শ্বেতপাথরের সব মূর্তি। পোর্সেলিনের কয়েক শো পুতুল। কালো কুচকুচে বার্নিস করা বার্মা টিকের দেরাজ, তেপায়া টেবিল, ইজি চেয়ার। আলমারি ভরা বই। বাড়ির অন্দরমহলেই বাগান। দাঁড়িয়ে রয়েছে সাদা পাথরের ভেনিস। ঘরে রবি বর্মা, যামিনী রায়ের ওরিজিন্যাল। ছাদটায় নাইন সাইড ক্রিকেট খেলা যায়। পিয়ানোটা এখনও সুরে বাজে। দেড় মানুষ উঁচু ঘড়িটার গং শুনলে বুক কেঁপে ওঠে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা কেটে যায়, তবু বাড়ি ঘুরে দেখা শেষ হয় না। ফলে বিয়ের পর প্রথম জামাই ষষ্ঠীর নেমতন্ন পেতেই মনটা যাওয়ার জন্য ছটফট। ভোর থাকতে থাকতে সেজেগুজে তৈরি।
‘বলো কী বাবা। বচ্ছরকার দিন। এটুকু খাবে না। মাথা খাও আমার। এক ফোঁটা ফেলে উঠবে না। তেতো দিয়ে শুরু করো, খিদে বাড়বে’-শাশুড়ির জবাব এল। থালার ওদিক পানে এতক্ষণ তো তাকানোই হয়নি। উচ্ছে, নিম-বেগুন, তেতোর শাক। শুক্তো। পাঁচ রকমের ভাজা। তারপর পটল পোস্ত। চিংড়ি দিয়ে এঁচোড়। লাউ দিয়ে কুচো চিংড়ির ডালনা। এই গন্ধমাদন পেরিয়ে তবে আমিষে পা রাখা যাবে। শুরুতে ভেটকি। আর মাছের পদ শেষ হচ্ছে দই-সর্ষে-ইলিশ দিয়ে। পেটি-গাদা মিলিয়ে পেল্লায় দু’পিস। ভিতরে ডিম। ‘ভালো করে খাও। তোমার জন্য সোনা কাকিমা বাংলাদেশ থেকে পাঠিয়েছে। ফেল না কিছু, বুঝলে।’ গম্ভীর গলাটা শ্বশুরমশাইয়ের। কখন পিছনে এসে দাঁড়িয়েছেন টের পাইনি। মুখ নিচু করেই ঘাড় নেড়ে সম্মতি জানাতে হল। এরপর পাঁঠার বাটি।
আর পারা যাচ্ছে না। বনেদি শ্বশুর বাড়ির খাবার ঘরটি বিশাল। দু-দু’টো এসি চলছে। দু’টো পাখা বনবন করে ঘুরছে। তারমধ্যে কে জানে কেন শাশুড়ি লাল লেস দেওয়া একটি হাতপাখা নেড়ে সমানে বাতাস করে চলেছেন। তাতেও কপাল থেকে আর পিঠ বেয়ে নামছে ঘাম। পেটটা মনে হচ্ছে ফেটেই গেল বুঝি। এবার গলা শোনা গেল বউয়ের, ‘শোনো, হাজি সাহেবের দোকান থেকে বাবা নিজে গিয়ে কিনে এনেছে। অতটা গেছে ড্রাইভ করে। ন্যাকামি করে, পারব না, বলবে না কিন্তু।’ ততক্ষণে ইলিশ-কই-চিংড়ি-শুক্তো-শাক সব মিলেমিশে কিম্ভুতমার্কা ঢেঁকুর ওঠা শুরু হয়ে গিয়েছে। সুস্বাদু মাংসটারও যেন কোনও টেস্ট নেই। তবু প্রাণের দায়ে চিবিয়ে যেতে হচ্ছে। শুনলাম, দই মোল্লার চক থেকে আনা। ক্ষীরের পুর দেওয়া রাজভোগ এমনিতে খুব প্রিয়। কিন্তু এখন কেমন বিস্বাদ। উচ্ছে ভাজার মতো তেতো লাগছে। শরীরের ওজন বেড়ে গিয়েছে যেন। নিজেকে একটা মোষের মতো মনে হচ্ছে। এবার চেয়ার ভেঙে না পড়তে হয়। তবে ভালো-মন্দ সবকিছুরই শেষ আছে। গলাধঃকরণের পর্বও অবশেষে শেষ হল। আইঢাই করছে শরীর। চোখ ফেটে জল বেরিয়ে আসার জোগাড় প্রায়। তবে না শাশুড়ি-না শ্বশুর-না বউ, কেউ এই পারফরম্যান্সে খুশি নয়। ‘লজ্জা করে খেয়েছে বুঝলে মা’-বক্তব্য গিন্নির। ‘এখন ছেড়ে দিলাম, বিকেলে কিন্তু ফলপাকুড়যা দেব সব খেতে হবে। তখন ছাড়ব না, এখনই বলে রাখলুম’-শাশুড়ি খানিক রুষ্ট হয়েই বললেন বোঝা গেল। শ্বশুর দারোগা সুন্দরবাবুর মতো একটা ‘হুম’ বলে প্রস্থান করলেন। শ্বশুর বাড়ি আসার যে ফূর্তি ছিল সব পুলক এখন পগারপার। একপ্রকার ফাঁসির খাওয়া খেয়ে মৃত্যু যখন আসন্ন প্রায়, তখনও দেখা যাচ্ছে খুশি হননি কেউ-ই। বেঁচে যাওয়া খাবারগুলো ঠেসে ঠেসে গলায় ঢুকিয়ে দিতে পারলে হয়ত শান্তি পেতেন।
তবে ফলগুলো ব্যাগে ভরে ‘কাল অবশ্যই খাব মা’ বলে নিয়ে আসা গেল। এক হাঁড়ি রাজভোগ- দু’টো গোটা ইলিশ-জ্যান্ত কই পনেরোটা-আর এক হাঁড়ি দই গাড়িতে তোলা হল। এবার যেতে হবে। শ্বশুরের পাকানো গোঁফটা দেখলে বাচ্চারা প্রায়শই কেঁদে ফেলে। সেই গম্ভীর শ্বশুরের চোখটাকি একটু ছলছল করছে? পাহাড়ের মতো গম্ভীর একটা লোক কাঁদে নাকি? আগে দেখিনি তো! ‘বাড়িটা খাঁ খাঁ করে। কী ওই চার কামরার ফ্ল্যাটে থাক? এখানে থেকেই অফিস টফিস করতে পার’-নাক টানছেন শ্বশুর। শাশুড়ি ঘাড় ঘোরালেন। যাওয়ার সময় চোখের জল দেখলে অকল্যাণ হয়। 
সাতমহলা বাড়িটা আবার খাঁ খাঁ করবে। দুপুরে পায়রার বকবকম তালা ধরাবে কানে। সোনার মতো চকচকে কাঁসার বাসনগুলি কালো হতে শুরু করবে আবার। বার্নিস করা দেরাজ ঢাকবে ঝুলে। ঝোড়ো হাওয়ায় ধুলো উড়বে ছাদে। তখন দুপুরে ইজিচেয়ারে বসে শূন্য চোখে কড়িকাঠ গুনবেন পাকানো গোঁফ। পালঙ্কে শুয়ে এপাশওপাশ করবেন জরিপাড় সাদা শাড়ির মোমের পুতুলের মতো দেখতে বৃদ্ধা। বালিশের একটা কোণ চোখের জলে ভিজে দাগ কেটে রেখে দেবে আবার। তবে জামাই ষষ্ঠী আবার আসবে। সেদিন আবার জানলাগুলো দিয়ে বাড়তি রোদ ঢুকবে ঘরে। প্রাক বর্ষার বৃষ্টিতে ভিজে সবকিছুর মতো ঝকঝক করে উঠবে দুটো প্রবীণের মন। বাড়ি নয়, বই নয়, শুধু দু’টো মানুষের জন্য সেজেগুজে ফের আসতে হবে।
গানটি গিন্নির খুব প্রিয় বলে গাড়িতে সারক্ষণই চলে। এখনও বাজছে,‘হৈমবতী শিব সোহাগী রাজার নন্দিনী/তার কপালে পাগলা ভোলা লোকে কী কবে? লোকে কী কবে? লোকে কী কবে?/সাজতে হবে, সাজতে হবে শিব তোমাকে সাজতে হবে।’
09th  June, 2024
স্বামীজির মৃত্যু ও এক বিদ্রোহের জন্ম
সৌম্যব্রত দাশগুপ্ত

মশালটা জ্বলছে। মৃত্যুহীন প্রাণের আঁচ অনুভূত বাংলার মনে। তিনি চলে গেলেন নিঃশব্দে। তবু মশালটা জ্বলছে সংস্পর্শীদের হৃদয়তন্ত্রে। দ্বিধা-দ্বন্দ্বের মেঘরাশি নিজেই সরিয়ে দিয়ে গিয়েছেন স্বামী বিবেকানন্দ। মৃত্যুর কয়েকদিন আগে বেলুড়মঠে কামাখ্যা মিত্রকে বলেছিলেন ‘ভারতের আজ বোমার প্রয়োজন!’ বিশদ

30th  June, 2024
মহাধ্যানে মহাযোগী
পূর্বা সেনগুপ্ত

গুন গুন করে গানের সুর তুলেছেন—‘শ্যামাসুধা তরঙ্গিনী, কালী সুধা তরঙ্গিনী।’ পুরাতন মঠের সিঁড়ি বেয়ে নেমে আসছেন স্বামী বিবেকানন্দ। জীবনের শেষলগ্ন উপস্থিত হয়েছে। সকলের অবশ্য মনে হচ্ছে, বড্ড খাটুনিতে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তিনি। বিশদ

30th  June, 2024
দাঁড়াও, পথিক-বর

হিন্দু না খ্রিস্টান—ধর্মীয় টানাপোড়েনে দেড় দিন মাইকেল মধুসূদন দত্তের নিথর দেহ পড়ে ছিল মর্গে! কবির মৃতদেহের দায়িত্ব নিতে রাজি ছিল না কেউ। কেন এমনটা হয়েছিল? লিখছেন অনিরুদ্ধ সরকার বিশদ

23rd  June, 2024
মাইকেলের সমাধি

কলকাতার কোলাহলমুখর অন্যতম ব্যস্ত মল্লিকবাজার মোড়। তার একটু আগেই শিয়ালদহ থেকে আসার পথে বাঁদিকে কলকাতার লোয়ার সার্কুলার রোড সেমেট্রি। গেট পার হলেই সোজা কিছুটা এগিয়ে ডান দিকে তাকালেই দেখা যাবে লেখা রয়েছে ‘মধু বিশ্রাম পথ’। বিশদ

23rd  June, 2024
বিস্মৃত বিপ্লবীর সন্ধানে

স্বাধীনতা সংগ্রামের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে বিপ্লবগুরু যতীন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় ওরফে নিরালম্ব স্বামী ও তাঁর চান্না আশ্রম। ইতিহাসের সেই অধ্যায় ছুঁয়ে এসে স্মৃতি উজাড় করলেন সৈকত নিয়োগী। বিশদ

16th  June, 2024
কোথায় বিপ্লব? কখন বিপ্লব?

পাথরের দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ সন্ন্যাসীর। খড়ের ছাউনি দেওয়া মাটির ঘরে বসে আনমনা হয়ে মেঝেতে একটা বুলেট ঠুকছেন। পাশে ইতস্তত ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে রিভলভারের যন্ত্রাংশ। উল্টোদিকে মোড়ায় বসে এক যুবক ক্রমাগত তাঁকে প্রশ্নবাণে জর্জরিত করছেন। বিশদ

16th  June, 2024
জামাইবাবু জিন্দাবাদ
কৌশিক মজুমদার

সে অনেককাল আগের কথা। এক পরিবারে দুই বউ ছিল। ছোট বউটি ছিল খুব লোভী। বাড়িতে মাছ কিংবা অন্য ভালো খাবার রান্না হলেই সে লুকিয়ে লুকিয়ে খেয়ে নিত আর শাশুড়ির কাছে গিয়ে বলত ‘সব ওই কালো বেড়ালটা খেয়ে নিয়েছে।’ বিড়াল মা-ষষ্ঠীর বাহন। বিশদ

09th  June, 2024
ঝড়ের  ঠিকানা

কখনও আইলার মতো সরাসরি, কখনও বা রেমালের ‘লেজের ঝাপ্টা’—প্রায় প্রতি বছরই বর্ষার আগে বাংলায় আঘাত হানছে একের পর এক শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়। একটার ক্ষত শুকোতে না শুকোতে আবার একটার তাণ্ডব। ব্যস, যাবতীয় বিপর্যয় মোকাবিলার ব্যবস্থাপনা, পুনর্বাসন ও উন্নয়ন ধুয়েমুছে সাফ! শুধু জেগে থাকছে আতঙ্ক জাগানো একটা শব্দ, ‘সাইক্লোন’।
বিশদ

02nd  June, 2024
সবহারাদের কথা

সালটা ২০০৯। ২৬ মে আছড়ে পড়ে ঘূর্ণিঝড় আইলা। তছনছ হয়ে গিয়েছিল পাথরপ্রতিমা ব্লকের উত্তর গোপালনগর গ্রাম। গোবোদিয়া নদীবাঁধ ভেঙে সুন্দরবনের মধ্যে প্রথম প্লাবিত হয়েছিল এই গ্রামই। কোমরসমান জলের মধ্যে দাঁড়িয়েই শুরু হয় জীবনের লড়াই। সেই কথা মনে পড়লে আঁতকে ওঠেন স্থানীয়রা।
বিশদ

02nd  June, 2024
বাস্তবের সাইবর্গরা
কল্যাণ কুমার দে

মেরিন কর্পে কাজ করতেন ক্লডিয়া মিশেল। মোটরবাইক দুর্ঘটনায় একটি হাত হারিয়ে ফেলেন। সেখানে স্থাপন করা হয় একটি বায়োনিক হাত। সেটিকে যুক্ত করা হয় শরীরের নার্ভাস সিস্টেম বা স্নায়ুতন্ত্রের সঙ্গে। এখন এই যান্ত্রিক হাতে তিনি এতটাই সাবলীল যে ফলের খোসা ছাড়াতেও কোনও অসুবিধা হয় না। বিশদ

26th  May, 2024
টেলিপ্যাথির ১০০ দিন

টেলিপ্যাথির দাম নাকি ৮ লক্ষ ৭২ হাজার টাকা! ইলন মাস্ক অবশ্য এখনও প্রাইসট্যাগ লাগাননি। কিন্তু তাঁর সংস্থার যুগান্তকারী আবিষ্কার নিউরালিঙ্ক বা এনওয়ান চিপ মস্তিষ্কে বসাতে এতটাই খরচ হতে পারে বলে সংবাদমাধ্যমের দাবি। সঙ্গে রয়েছে আনুষঙ্গিক বিমা, ৩৩ লক্ষ ২৪ হাজার টাকার। বিশদ

26th  May, 2024
এসো কালবৈশাখী

বৈশাখ শেষের তামাটে বিকেলেই ধেয়ে আসে সর্বনাশী মেঘ। সব লন্ডভন্ড করে দেওয়া সেই ঝড়ের স্মৃতি ও একটুকরো ইতিহাস লিখলেন কৌশিক মজুমদার বিশদ

19th  May, 2024
সেকালের কলকাতার ঝড়বৃষ্টি

‘মনে হচ্ছে দুনিয়া ভাসিয়ে দেবার জন্য স্বর্গের জানলাগুলো খুলে গেছে। ভয়ানক বাজ আর তীব্র বিদ্যুৎ। ইউরোপে এমন বাজের আওয়াজ কোনওদিন শুনিনি। সেখানে বৃষ্টি মানে নেহাত আনন্দ। ঝড় আর বাজের এমন রূপ কেউ চিন্তাও করতে পারে না!’ লিখেছিলেন ফ্যানি পার্কস। বিশদ

19th  May, 2024
রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দের সংগ্রাম
পূর্বা সেনগুপ্ত

বুদ্ধের সেবা আর খ্রিস্টান মিশনারীদের সেবা—দুই সঙ্ঘবদ্ধ সন্ন্যাসীদের অভিজ্ঞতা মিশিয়ে স্থাপিত হয় রামকৃষ্ণ মিশন। বিশদ

12th  May, 2024
একনজরে
জেলবন্দি কাশ্মীরের সাংসদ রশিদ ইঞ্জিনিয়ারের শপথ গ্রহণের বাধা কাটল। সোমবার জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ এব্যাপারে ছাড়পত্র দিয়েছে। আজ মঙ্গলবার এই নিয়ে রায় দেবেন অতিরিক্ত দায়রা আদালতের বিচারক চান্দের জিৎ সিং। ...

মাস্ক পরে খেলা একেবারেই পছন্দ নয় কিলিয়ান এমবাপের। কিন্তু নাকের চোটের কারণে তাঁর কাছে বিকল্প নেই। মাস্ক প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে ফরাসি স্ট্রাইকারের মন্তব্য, ‘মনে হচ্ছে যেন ভার্চুয়াল রিয়ালিটি গেম খেলছি। প্রথম ম্যাচে নেমে মনে হচ্ছিল সবকিছু থ্রি’ডিতে দেখছি ...

ট্রেন লাইনের উপর বিদ্যুৎবাহী তার ছিঁড়ে বিপত্তি। এর জেরে হাওড়া-আমতা লাইনে দীর্ঘক্ষণ ট্রেন চলাচল ব্যাহত হয় সোমবার। এদিন সকালে দুর্ঘটনাটি ঘটে বড়গাছিয়া স্টেশনের কাছে। এদিকে, ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ব্যাপক সমস্যায় পড়েন নিত্যযাত্রীরা।  ...

হিলি সীমান্তে পাচার সহ অনুপ্রবেশ রুখতে অত্যাধুনিকমানের সেন্সর বসাল বিএসএফ। কাঁটাতারের আশপাশে পা রাখলে বা কাঁটাতার কাটার চেষ্টা করলে কন্ট্রোলরুমে বেজে উঠবে অ্যালার্ম। ইতিমধ্যে পাচারপ্রবণ এলাকায় বিএসএফের তরফে এমন সেন্সর বসানো হয়েছে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব ক্রীড়া সাংবাদিক দিবস
১৭৫৬ - নবাব সিরাজউদ্দৌলা কলকাতার নাম দেন আলীনগর
১৭৫৭- বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার মৃত্যু
১৮৪৩- হোমিওপ্যাথিক ঔষধ আবিষ্কারক জার্মানীর স্যামুয়েল হ্যানিম্যানের মৃত্যু
১৯২৯- নাট্যকার ও অভিনেতা অমৃতলাল বসুর মৃত্যু
১৯৪৬- অভিনেতা রাজা মুরাদের জন্ম
১৯৫৪- সঙ্গীত শিল্পী মহম্মদ আজিজের (মুন্না) জন্ম
১৯৬১- মার্কিন লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়ের মৃত্যু
১৯৭৭- পশ্চিমবঙ্গের সীমানার মধ্যেই দার্জিলিং পার্বত্য অঞ্চলকে স্বশাসিত অঞ্চল ঘোষণার সিদ্ধান্ত হয় রাজ্য ক্যাবিনেটে
২০০৭- ক্রিকেটার দিলীপ সারদেশাইয়ের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৫৭ টাকা ৮৪.৩১ টাকা
পাউন্ড ১০৩.৯০ টাকা ১০৭.৩৫ টাকা
ইউরো ৮৮.১৭ টাকা ৯১.৩০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,১৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৯০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৮,০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৮,১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৭ আষাঢ়, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ২ জুলাই, ২০২৪। একাদশী ৯/১৮ দিবা ৮/৪৩। ভরণী নক্ষত্র ১/৮ প্রাতঃ ৫/২৭ পরে কৃত্তিকা নক্ষত্র ৫৯/১০ শেষরাত্রি ৪/৪০। সূর্যোদয় ৪/৫৯/৪৮, সূর্যাস্ত ৬/২১/১৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪০ মধ্যে পুনঃ ৯/২৭ গতে ১২/৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৪০ গতে ৪/৩৪ মধ্যে। রাত্রি ৭/৪ মধ্যে পুনঃ ১২/২ গতে ২/১০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ২/৪৭ গতে ৩/৪০ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৪ গতে ৫/২৭ মধ্যে রাত্রি ৮/২৯ গতে ৯/৫৪ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪০ গতে ৮/২০ মধ্যে পুনঃ ১/২১ গতে ৩/১ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৪১ গতে ৯/১ মধ্যে।   
১৭ আষাঢ়, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ২ জুলাই, ২০২৪। একাদশী দিবা ৮/৫০। ভরণী নক্ষত্র দিবা ৬/১৭। সূর্যোদয় ৪/৫৯, সূর্যাস্ত ৬/২৩। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩ মধ্যে ও ৯/২৯ গতে ১২/৯ মধ্যে ও ৩/৪২ গতে ৪/৩৫ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪ মধ্যে ও ১২/৪ গতে ২/৫৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ২/৪৯ গতে ৩/৪২ মধ্যে ও ৪/৩৫ গতে ৫/২৮ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৩০ গতে ৯/৫৫ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪০ গতে ৮/২০ মধ্যে ও ১/২২ গতে ৩/২ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৪৩ গতে ৯/২ মধ্যে। 
২৫ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইউরো কাপ: রোমানিয়াকে ৩-০ গোলে হারাল নেদারল্যান্ডস

11:30:47 PM

ইউরো কাপ: রোমানিয়া ০-নেদারল্যান্ডস ৩ (৯০+৪ মিনিট)

11:24:35 PM

ইউরো কাপ: রোমানিয়া ০-নেদারল্যান্ডস ২ (৮৩ মিনিট)

11:19:05 PM

ইউরো কাপ: রোমানিয়া ০-নেদারল্যান্ডস ১ (৫৭ মিনিট)

10:47:10 PM

হাতরাস কাণ্ডে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১১৬

10:35:16 PM

ইউরো কাপ: রোমানিয়া ০-নেদারল্যান্ডস ১ (হাফটাইম)

10:30:29 PM