কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
চাঁচল মহকুমার রতুয়া ও হরিশ্চন্দ্রপুর সহ ছ’টি ব্লকের মানুষ এখানে চিকিৎসা পরিষেবা নিতে আসেন। রোগী ভর্তি থাকলে দূর থেকে আসা পরিজনদের রাত থাকতে হয়। যাঁদের সামর্থ্য রয়েছে, তাঁরা টাকা দিয়ে হোটেলে রাত্রিযাপন করেন। কিন্তু গরীবরা বাধ্য হয়ে বটতলায় রাত কাটান। রতুয়ার আনেসা বেগমের কথায়, দাদা হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। রাতে বটগাছের তলায় ছিলাম। রাত গভীর হলে হাসপাতাল চত্বরে ঢুকে পড়ি। অনেকে বাইরেই রাত কাটিয়েছে। ভগবানপুরের সুশান্ত দাস বলেন, এক আত্মীয় হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। দেখতে এসে দীর্ঘক্ষণ গাছের তলায় বসে থাকতে হয়েছে। প্রতীক্ষালয়টি খোলা থাকলে আমাদের সুবিধে হত। নিজস্ব চিত্র।