Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

মাতৃরূপেণ...
শান্তনু দত্তগুপ্ত

বিধাননগর স্টেশন থেকে লাইন ধরে দমদমের দিকে নাক বরাবর খানিকটা হাঁটাপথ। পথ আর কই! এ তো রেললাইন! এখানে হাঁটতে মানা। তাও হাঁটে লোকে। এটাই শর্টকাট। তারপর ডানদিকের ঢাল ধরে নেমে যায়। খুচখাচ কয়েকটা কারখানার পথ মেলে এখানেই। দু’টো বস্তি পেরিয়ে বাঁয়ে ঘুরলে দেখা যায় ওই গেটটা। বন্ধ... কোনওরকমে একটা মানুষ গলে যেতে পারে, এমন একটা ফুটো শুধু রয়েছে। তার সামনেই প্লাস্টিকের চেয়ার পেতে বসে আছেন বিধুবাবু। বিধুশেখর বিশ্বাস। চেয়ারটার রং কোনও এক কালে লাল ছিল। এখন তার ছোঁয়া বেঁচেবর্তে আছে। এটাই বিধুবাবুর সিংহাসন। গত ২৩ বছর ধরে প্রকাণ্ড এই ফটকের ধারে বসে থাকেন তিনি। এতগুলো বছরে অনেক কিছু বদলেছে। মালিক বদলেছে। কোম্পানির সিকিউরিটি এসেছে। কত লেবার এসেছে... চলেও গিয়েছে। বদলায়নি বিধুবাবুর চেয়ারটা... বসার জায়গাটা... আর, বিধুবাবু নিজে।
পাশে একটা তাপ্পি মারা জংলা রঙের ব্যাগ পড়ে আছে বিধুবাবুর। ঘড়ির কাঁটা বিকেল চারটে ছুঁইছুঁই। আজ কারখানার দরজাটা খোলেনি। খুলবে না। কিন্তু এই দিনটা তো কারখানার ফটকটা হাঁ করে খোলা থাকে! অন্যদিন কালিঝুলি মাখা জামা গলানো ছেলেগুলো ফিটবাবুটি সেজে এই দিনটায় কারখানায় আসে... কব্জি ডুবিয়ে মাংস খায়... পকেট থেকে ফস করে সিগারেটের প্যাকেট বের করে নবীন বা জীবন। এগিয়ে দিয়ে বলে... ‘বিধুদা, নাও নাও, সারা বছর তো বিড়িই খাও। আজ না হয় একটা...’। মুখ বেঁকান বিধুবাবু, ‘তোরা যেন বছরভর কিং সিগারেট খাস!’ খৈনি খাওয়া দাঁত বের করে হাসে নবীন। বিশ্বকর্মা পুজোর দিনটাই এমন! এখানকার হাওয়া-বাতাসটা বদলে বদলে যায়। ভোরবেলা যখন চেয়ারটা বাইরে এনে বিধুবাবু বসেন, পাশের ঘাসগুলোতে তখনও ভেসে থাকে শিশির। বড্ড ভালো লাগে বিধুবাবুর। অন্যবার... অন্য বছর। এবার হাওয়াটা ভারী ভারী লাগছে তাঁর। অভ্যেস মতো সকাল সকাল চেয়ারটা টেনে বসেছেন ঠিকই, কিন্তু চারদিকটা খাঁ খাঁ করছে। আজ বিশ্বকর্মা পুজো হয়নি। কারখানা বন্ধ। সেই লকডাউনের শুরু থেকে। ভেবেছিলেন, আবার সব আগের মতো হবে... ক’টা দিন তো! মাসের পর মাস চলে গেল। মালিক বলেছে, কারখানা আর চালাবে না। ওরা কেউ কেউ এল... যারা কাছেপিঠে থাকে। চেঁচামেচি করল, অত বড় দরজাটা সবাই মিলে ঝাঁকাল, তারপর বসে পড়ল মাটিতে... চোখ বেয়ে জল নামছিল ওদের। বিধুবাবু একপাশে দাঁড়িয়ে দেখছিলেন। নবীন বলছিল, ‘বিধুদা... তিন তিনটে ছেলেমেয়ে... খাওয়াব কী করে?’ উত্তর দিতে পারেননি বিধুবাবু।
ছেলে দু’টো বড় হয়ে গিয়েছে। বড়টা তাও বারো ক্লাস পর্যন্ত পড়েছে। ছোটটা কোনওরকমে আট ক্লাস। তারপর আর পড়েনি। বখে গিয়েছে। ক্যানিংয়ের বাড়িতে গেলেই গিন্নি মুখ করে... ‘সংসারের দিকে নজর নেই, মাসে দু’মাসে একবার আসো। ছোট ছেলেটা যে রাতবিরেতেও রাস্তায় পড়ে থাকে! নজর কে দেবে? পড়শি?’ কিছু বলতে পারেন না বিধুবাবু। বড়টা তাও খেতে খামারে যা কাজ পায় করে। ১০০ দিনের কাজটাজও করে টুকটাক। আগেরবার বাড়ি গিয়ে শুনছিলেন, কোন এক সর্দার ধরেছে। পুজোয় শহরে আসবে... কুমোরটুলিতে। ঠাকুর বয়ে নিয়ে গেলে নাকি ভালো টাকা পাওয়া যায়। বিশ বাইশ জনের দল হয়। ছোট ঠাকুর কুমোরটুলি থেকে তুলে প্যান্ডেল পর্যন্ত পৌঁছে দিলেই হাজার পাঁচেক। আর ঠাকুর বড় হলে বা কাঠামো বেশি হলে তো কথাই নেই। দর বাড়বে চড়চড় করে। গঙ্গায় বিসর্জন দেওয়ার সময় রেট আরও বেশি। পাঁচ ফুটের ঠাকুর ১০-১২ হাজার। সাত পাক ঘোরাতে হয়, কায়দা করে জলে নামাতে হয়... এত ঝক্কির জন্য পয়সাটাও তো বেশি লাগবে নাকি!
মাঝে ফোন করেছিলেন বাড়িতে... ছেলে বলল, ওটা এবার বোধহয় হবে না। সর্দার লোক কাটছাঁট করেছে। ১২ জন নিয়ে যাবে এবার। ট্রেন তো চলছে না... তাহলে কীভাবে যাবে? ছেলে বলল, বাসে, ট্রাকে... যেভাবে হোক। কয়েকজন আগে চলে যাবে। সর্দার পরে। এবার নাকি সবাই নম নম করে সারবে। টাকা উঠবে না... আনকোরা লোক নিয়ে গিয়ে লাভ নেই।
ঠাকুর কেন এবারই এমন করল...? চোখ ঝাপসা হয়ে আসে বিধুবাবুর। সকাল থেকেই এটা হচ্ছে... সামলাতে পারছেন না। আজ তো মহালয়াও। কত বছর পর এমনটা হল... বিশ্বকর্মা পুজো, আর মহালয়া একসাথে। চেয়ারে বসেই ঘাড়টা তুললেন আকাশের দিকে... নাঃ, ঘুড়িও তো দেখা যায় না। ওই একটা চাঁদিয়াল উড়ছে মনে হয়। বয়সের ভারে চোখ ধূসর হয়েছে। এখন আর ভালো ঠাহর করতে পারেন না। শুনছেন... দেখছেন... লোকের চাকরি নেই। টাকা নেই। ব্যবসা নেই। মহামারী শরীরে নয়... লেগেছে সংসারেও। ঘরে ঘরে এক রোগ... এক কান্না। না পাওয়ার যন্ত্রণা... সব হারানোর দুঃখ। গিন্নি সেদিন বলছিল, পাশের বাড়ির অজিত নাকি গলায় দড়ি দিয়েছে। একটা প্রাইভেট বাসে কন্ডাক্টরের কাজ করত ও। বাস চলছে না... টাকা যা ছিল, শেষ। কেউ ধার দেয় না... খেতে না পাওয়া ছেলেমেয়েগুলোর দিকে তাকাতে পারত না। গলায় দড়ি দিয়ে প্রাণ জুড়োলো। তাঁর সংসার কীভাবে চলছে, জানেন না বিধুবাবু। মার্চ মাসের শুরুতে একবার বাড়ি গিয়েছিলেন। তারপর আর হয়ে ওঠেনি। সব বন্ধ হয়ে গেল... চাইলেও যেতে পারলেন না। গত মাসে শেষ মাইনে পেয়েছিলেন। ওই শেষ। তাও রংচটা চেয়ারটা ছেড়ে উঠতে পারেননি। বড্ড বড় দায়িত্ব যে তাঁর... ভেতরে কত লোহালক্কড় আছে, চুরি হয়ে গেলে? সেই মাইনের টাকাটাও শেষ হয়ে আসছে। ছেঁড়া, তাপ্পি মারা ব্যাগটা থেকে পুরনো একটা রেডিও বের করে কিছুক্ষণ সেটার উপর হাত বোলালেন বিধুবাবু। রেডিও না... টু ইন ওয়ান। আগের মালিক দিয়েছিল। এখনও যত্নে রেখে দিয়েছেন বিধুবাবু। মহালয়ার দিন অ্যালার্ম দিতে হয় না তাঁকে। কীভাবে যেন চারটের ঠিক একটু আগে ঘুম ভেঙে যায়। বড় ভালো লাগে তাঁর... আশ্বিনের শারদ প্রাতে... মনে হয় মা এসে গিয়েছেন। দাঁড়িয়ে আছেন তাঁর ছোট্ট চৌকিটার পাশে। মাকে বুঝে উঠতে পারেননি বিধুবাবু। দশের কোঠায় পা দেওয়ার আগেই মা তাঁর পাড়ি দিয়েছেন তারার জগতে। এই দিনটায় মাকে খুব মনে পড়ে... আবছা হাসিমুখটা ধরা দেয় মনের আয়নায়। লাল পাড় সাদা শাড়ি পরা রক্তমাংসের একটা মানুষ আশীর্বাদ দেওয়ার মতো করে হাতটা তুলে রয়েছে... বলছে... ‘অ বিধু, আর কতক্ষণ খাবারটা আঢাকা ফেলে রাখবি বাবা... খেয়ে নে!’ চোখটা ঝাপসা হয়ে যায়... তখনকার মতো। দু’টো ক্যাসেট আছে তাঁর। একটা হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের। ডিউটি শেষ করে জামা কাপড় ছেড়ে লুঙ্গি পরে তক্তাপোশে বসেন বিধুবাবু। তারপর চালিয়ে দেন ক্যাসেটটা। রোজ। ভারি ভালো লাগে তাঁর... হেমন্তবাবু যখন ধরেন ‘ও নদী রে...’। কত কথা যে তাঁর নিজেরও শুধোতে ইচ্ছে করে... এই কারখানাকে, সামনের হাড় বের করা রাস্তাকে, ট্রেন লাইনের ওপারে যে জায়গাটা একটু জলা মতো হয়ে আছে... ওই জায়গাটাকে।
চোখটা বড় জ্বালাচ্ছে আজ... ঝাপসা হচ্ছে বারবার। সাড়ে চারটে বাজে। আর আধঘণ্টা পর উঠবেন তিনি। ওই জায়গাটা বড় ডাকছে আজকে। বর্ষায় জল ভরে যায় নিচু এলাকাটায়... সূর্যের তাপে শুষে নিতে সময় লাগে। তারই মধ্যে আকাশে এসে যায় তুলোর মতো মেঘ। ওখানে কাশফুল হয়। দেখেছেন বিধুবাবু। দেখেন বিধুবাবু... ফি বছর। একটু সময় ছুটি নেন কারখানার ফটকটা থেকে। বসে থাকেন ওখানে। টু ইন ওয়ানটা ব্যাটারিতেও চলে। সঙ্গে নিয়ে যান তিনি। আগমনির এই সময়টার জন্য অপেক্ষায় থাকে বিধুবাবুর দ্বিতীয় ক্যাসেটটা। ওখানে... রেললাইনের ধারে কাশের হাওয়ায় চালান ওই ক্যাসেটটা। শোনা যায় বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের গলা... ‘যা দেবী সর্বভূতেষু...’। মানে বোঝেন না বিধুবাবু। কিন্তু অদ্ভুত একটা অনুভূতি হয়। মা আসছে, মা আসছে অনুভূতি...। আজও যাবেন। এই আধ ঘণ্টা পর।
পুজো নাকি এবার তেমন ভালো করে হবে না। শুনছেন বিধুবাবু। পাশের বস্তিতে থাকে বিলে। এলাকার দাদা গোছের। বলছিল, হোয়াটসঅ্যাপে নাকি কীসব মেসেজ এসেছে... এবার অঞ্জলি দেওয়া যাবে না, সিঁদুর খেলা হবে না। ফোনে হোয়াটসঅ্যাপ নেই বিধুবাবুর। খায়, না মাথায় দেয় জানেন না। শুধু লোকজনের কাছে দেখেন, এতে লেখা আসে, ছবি আসে...। তবে বিলে খবর রাখে। সেটা জানেন তিনি। ও যখন বলছে, খুব কি ভুল বলবে? কিন্তু পুজো হবে, আর অষ্টমীর অঞ্জলি দেওয়া যাবে না... এ আবার হয় নাকি? মানতে পারেন না বিধুবাবু। কুমোরটুলিতেও বিলের ভালো যাতায়াত আছে। ওখানে এক-দু’বার গিয়েছেন তিনি। মেন রোডের পাশে সরু গলিটা দিয়ে ঢুকেই যে এমন দক্ষযজ্ঞ ব্যাপার থাকতে পারে, ভাবতে পারেননি তিনি। ওইটুকু গলি দিয়েই অত বড় বড় প্রতিমা বেরিয়ে আসছে, উঠে যাচ্ছে ম্যাটাডোরে... হাত জোড় করে কতক্ষণ দাঁড়িয়েছিলেন বিধুবাবু। বিলে বলেছিল, ‘কাকা, সারাদিন হাত জুড়ে থাকতে হবে। এবার নড়াচড়া করো!’ গলির মুখে বেশ কয়েকটা খাবার দোকান আছে। সেখানেও বিলের খুব খাতির। টোটন, মদন... আরও কত নাম। বিলে বলছিল, এবার নাকি বাজার খুব খারাপ। বছরের এমন একটা সময়ে হাঁফ ফেলার সময় পায় না ওরা। সারাদিন বিক্রি হয় ডিম-টোস্ট, হাঁসের ডিম সেদ্ধ, ঘুগনি, আর চা...। এ বছর কী একটা রোগ এল, পথে বসিয়ে দিল কত লোককে। বিলে বলছিল, ‘বুঝলে কাকা, ফরেনাররা আসে ওখানে। ওরা এলেই আশপাশের সবাই চনমন করে ওঠে। ওরা খায়, গাইড ভাড়া করে... কত কী! এবার আর কিচ্ছুটি নেই। আগেরবার যে সাইজের ঠাকুর ৭০ হাজারে বিক্রি হয়েছিল, এবার সেটাই ৩০-৪০ হাজারে ছাড়তে হচ্ছে। বেশিরভাগ লোকই এ বছর ছোট ছোট ঠাকুর বায়না করছে। যে কি না ১২ ফুটের ঠাকুর নিত, সে বলছে, সাড়ে পাঁচ-ছ’ফুটের বেশি নিতে পারব না। আর কুমোরটুলির কারিগররাও তাতেই ছেড়ে দিচ্ছে। কী করবে বলো... কিছু টাকা তো ঘরে আসেবে! কিছু তো খাওয়া জুটবে! বড় শিল্পীদের না হয় রেস্ত কিছু আছে... ছোটখাট কারিগররা কী করবে বলো?’
এসব শুনে বিধুবাবুর বড় ব্যথা লাগে। সত্যি তো... খেতে না পেলে তো মরা ছাড়া গতি নেই! মনে পড়ে অজিতের কথা। গলায় দড়ি দিল ছেলেটা...! বড় ছেলেটার জন্য বিলেকেই ধরপাকড় করবেন ভেবেছিলেন... এসব শুনে বুঝতে পারেন, বলে লাভ নেই। ঠিক যেমন ছেলেকে সর্দার বলেছে। ওটাই সার কথা। এবার কিছু হওয়ার নেই। বিলে বলে চলে, ‘কমপ্রোমাইজ করতে হচ্ছে সব্বাইকে... বুঝলে কাকা। একচালার ঠাকুর এবার বেশি হচ্ছে। ক্যারিং কস্ট কম লাগবে। একটা গাড়িতেই হয়ে যাবে। গয়নাপত্র পর্যন্ত কমিয়ে দিচ্ছে লোকজন। আগের বছর যারা ঠাকুর তৈরি করে ২৮-৩০ লাখের ব্যবসা করেছিল, এবার ওরাই বলছে ১০-১২ লাখ হলে বেঁচে যাই। আর ছোট ছোট কারিগরদের মুখের দিকে তাকানো যায় না! কী দিন এল! বছরটা গেলে বাঁচি।’
বিধুবাবুরও মনে হয়, বছরটা সত্যি খুব খারাপ। একটাও ভালো খবর নেই। একটা মানুষও ভালো নেই। এটা দুঃস্বপ্ন নয় তো! হলেই বোধহয় ভালো হতো। মহালয়ার এক মাস পর পুজো... শেষ কবে হয়েছে, মনে নেই বিধুবাবুর। বছরটা খারাপ বলেই এসব হচ্ছে। একটা খারাপ মাস ঢুকে পড়েছে পুজোর মধ্যে। মা দুগ্গা এসে গেলে নিশ্চয়ই এর একটা বিহিত করবেন। সব ঠিক হয়ে যাবে...।
আশায় বাঁচেন বিধুবাবু। সব শেষ হয়েও তাই শেষ হয়ে যায় না...। অতি যত্নে কিছুটা বাঁচিয়ে রেখে দেন। ঠিক যেভাবে বাঁচিয়ে রেখেছেন মাকে। শরতের শুরুতে ফিরিয়ে আনেন তাঁকে। দেবীর আগমনির সঙ্গে মিলেমিশে এক হয়ে যায় মায়ের ছবিটা। পাঁচটা বাজল। এবার উঠবেন বিধুবাবু। ওরা বলেছে, চেয়ারটা আর ভেতরে ঢোকানোর দরকার নেই। বাইরেই পড়ে থাক। আর ভেতরে রাখবেনই বা কী করে... ফটকে মস্ত একটা তালা ঝুলছে। আজই বেলায় বেলায় এসে ওটা ঝুলিয়ে দিয়ে গিয়েছে ওরা। তখনই ওই ছেঁড়া ব্যাগটায় করে সর্বস্ব বেঁধে বাইরে এনে রেখেছেন বিধুবাবু। আর একটা বিগ শপারে রয়েছে মা দুর্গার একটা ছবি। দেওয়ালে ঝুলছিল। এবার রওনা দেবে বিধুবাবুর সঙ্গে। ওরা তখনই চলে যেতে বলেছিল। বিধুবাবু যাননি। যাবেন কী করে! ডিউটি যে পাঁচটা অবধি!
কীভাবে ক্যানিং ফিরবেন... জানেন না বিধুবাবু। তাও বেরিয়ে পড়েছেন। আগে যাবেন রেললাইনের ওপাশের জলাটার ধারে। বসবেন কিছুক্ষণ। ক্যাসেটটা বুকপকেটে রেখেছেন তিনি। হাত কাছে পেতে চান... মনে হলেই।
কাশফুল দুলছে হাওয়ায়... বেশ লাগছে। সন্ধ্যা নামবে এবার। টু ইন ওয়ানটায় ক্যাসেট ঢুকিয়ে অল্প ভল্যুমে চালালেন বিধুবাবু... ‘শক্তিরূপেণ সংস্থিতা...’। চোখটা আবার ঝাপসা হয়ে এল। মায়ের মুখটা এখন আর মনে পড়ছে না। শিউলি ফুলের গন্ধের সঙ্গে জমাট বাঁধছে আর একটা মুখ... উমার। কতই বা বয়স ছিল ওর... পাঁচ? ছয়? সাতও হতে পারে। মনে নেই বিধুবাবুর। একরাতের পেটের যন্ত্রণায় শেষ হয়ে গিয়েছিল মেয়েটা। ডিউটিতে ছিলেন বিধুবাবু। ফিরতে পারেননি সেদিন। খবর যখন পেয়েছিলেন, শেষ ট্রেন ছেড়ে গিয়েছে। পরেরদিন ফার্স্ট ট্রেনে রওনা দিয়েছিলেন। যখন পৌঁছলেন... উমা নেই। যন্ত্রণায় বুকের একটা পাশে তখন থেকে পাথর বসে রয়েছে বিধুশেখর বিশ্বাসের। মানতে পারেননি... মানতে পারেন না... মা এমন অবিচার করতে পারে? মুখটা মনে আনতে চান না বিধুবাবু। কিন্তু ফিরে আসে... বিসর্জনের সময়। জলে ধীরে ধীরে ডুবে যাওয়া... দেবী চললেন... ওই দৃশ্যটা দেখতে মন চায় না তাঁর। কখনও না। মেয়েটার কী এমন বয়স ছিল...। উমা যেদিন চলে গেল তাঁকে ছেড়ে...।
বুকটা ধক করে উঠল বিধুবাবুর... সেদিনটাও যে মহালয়াই ছিল...।
 ছবি : সোমনাথ পাল ও মুকুল রহমান
 গ্রাফিক্স : সোমনাথ পাল
 সহযোগিতায় : স্বাগত মুখোপাধ্যায় 
20th  September, 2020
দ্বিশত শরতে ‘সিদ্ধপুরুষ’
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়

দু’শো বছর আগে ‘আবির্ভাব’ হয়েছিল তাঁর। বিদ্যার সাগর তিনি। করুণার মহাসমুদ্র তিনি। ঈশ্বর ছিল তাঁর মানবজগৎ, ঈশ্বর ছিল তাঁর কর্ম। কর্মেই তিনি ‘সিদ্ধপুরুষ’। চিরন্তন প্রণম্য তিনি। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
বিশদ

13th  September, 2020
অ প রি হা র্য
সৌগত রায়

সালটা ১৯৭৪। কিছুটা ধন্দেই ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তাই আলোচনার জন্য ডেকেছিলেন প্রণবদাকে। অর্থমন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী। পদের দিক থেকে সুপ্রিম পাওয়ারফুল হয়তো নন, কিন্তু আস্থাভাজন। ইন্দিরা জানতেন, বাস্তবটা একমাত্র উনিই বলতে পারবেন। আর পারবেন কাজটা করতে। ট্যাক্স আইন ফাঁকি দেওয়ার অপরাধে গ্রেপ্তার করতে হবে দুই মহারানিকে। একজন জয়পুরের গায়ত্রী দেবী।   বিশদ

06th  September, 2020
মাস্টার নেগোশিয়েটর প্রণবদা
পি চিদম্বরম

সঠিক মনে করতে পারছি না যে প্রণবদার সঙ্গে আমার কবে এবং কীভাবে প্রথম দেখা হল। কোনও নির্দিষ্ট ইভেন্ট হলে মনে পড়ত। আসলে প্রণবদা মোটামুটি ১৯৭৫ সাল থেকেই তাঁর রাজনীতির জীবনে এবং জাতীয় স্তরে পরিচিত হয়ে গিয়েছিলেন। কারণ, তিনি ততদিনে হয়েছিলেন অর্থমন্ত্রকের একজন জুনিয়র মন্ত্রী। কিন্তু সেভাবে দেখতে গেলে তরুণ রাষ্ট্রমন্ত্রী হলেও সেটা ছিল স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত দপ্তর এবং যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।   বিশদ

06th  September, 2020
চালকহীন কংগ্রেস 
সমৃদ্ধ দত্ত

অসহযোগ আন্দোলন স্তিমিত। এখন আর আইনসভা বয়কট করার কারণ কী? প্রশ্ন তুললেন চিত্তরঞ্জন দাশ। ১৯২২ সালে কংগ্রেসের গয়া অধিবেশনে। উপস্থিত প্রতিনিধিরা একটু চমকে গেলেন। প্রাথমিকভাবে। 
বিশদ

30th  August, 2020
ভানু ১০০
শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়

শুধু কমেডিয়ানের পরিধিতে বেঁধে রাখা যায় না তাঁকে। পূর্ণাঙ্গ অভিনেতা তিনি। প্রত্যেকটা শটে অনন্য। মেধাবি ছাত্র হয়েও বেছে নিয়েছিলেন বিনোদনের জগৎকে। আজও টিভির পর্দায় তাঁকে দেখতে পেলে আটকে যায় রিমোট। ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামী বুধবার তাঁর শতবর্ষ।
বিশদ

23rd  August, 2020
অদ্বিতীয়
সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়

 প্রত্যেকের জীবনেই একটা মুহূর্ত আসে। গড়পড়তা জীবনধারাকে বদলে দেওয়ার মুহূর্ত। জীবনের খোলনোলচে বদলে দেওয়ার বাঁকে এসে দাঁড়াই আমরা। কারও ক্ষেত্রে ঘটনাগুলো ঘটে যায় আপনা থেকেই। তবে আমার মতো সৌভাগ্যবতীদের জন্য ঈশ্বর তৈরি রাখেন তাঁর দূতকে। আমার জীবনে সেই দেবদূত ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিশদ

23rd  August, 2020
ফিকে হয়নি আজও...
আশা ভোঁসলে

প্রথম আলাপ। প্রথম দেখা একজন খাঁটি গায়ককে। পারফর্মার ছিলেন না রফি সাব। নিজেকে পারফর্মার বলতেনও না। ধ্যান, জ্ঞান, জীবন... সবটাই জড়িয়ে ছিল গান। তাঁর কণ্ঠ...।
বিশদ

09th  August, 2020
অজানা রফি

 ফিল ইন দ্য ব্ল্যাঙ্কস’ ভূমিকাতেই যাত্রা শুরু ফিকুর। বিনা মাইকেই। অধৈর্য শ্রোতারা ক্রমশ শান্ত হলেন। সেই ফকির বাবার কাওয়ালিতেই বাজিমাত ছোট্ট ছেলেটির। বিশদ

09th  August, 2020
ফিরে দেখা ব্যোমকেশ 

আবীর চট্টোপাধ্যায়: সত্যের প্রতি নিষ্ঠা, বিশ্লেষণী ক্ষমতা। এই দু’টোর কম্বিনেশনের নাম সত্যান্বেষী ব্যোমকেশ বক্সী। এমন কোনও মানুষ সামনে থাকলে ভালো লাগে। নাই বা হলেন তিনি রক্তমাংসের কেউ। তাঁকে দেখে, তাঁকে ‘পড়ে’ মনে হয়, যদি এমনটা হতে পারতাম... যদি এভাবে কেউ গাইড করত! এই আশ্রয়টাই হয়ে উঠেছে ব্যোমকেশ। 
বিশদ

02nd  August, 2020
হাতে খড়ি ধুতি পরায় 

দূরদর্শনে বাসু চট্টোপাধ্যায়ের সেই সিরিয়ালে যেন বইয়ের পাতা থেকে উঠে এসেছিলেন ব্যোমকেশ। সেই বাঙালিয়ানা, সেই সংসারী অথচ ক্ষুরধার মস্তিষ্কের ছিপছিপে চেহারার চিরকালীন চরিত্র। ‘ব্যোমকেশ’ রজিত কাপুর এখনও দর্শকের চোখে অমলিন। আলাপচারিতায় অন্বেষা দত্ত।
বিশদ

02nd  August, 2020
স্যার এডমুন্ড হিলারি
চন্দ্রনাথ দাস

বেঁচে থাকলে তাঁর বয়স হতো ১০১ বছর। তেনজিং নোরগের সঙ্গে প্রথমবার পা রেখেছিলেন পৃথিবীর শীর্ষে। মাউন্ট এভারেস্ট জয়ের জন্য স্যার এডমুন্ড হিলারিকে মনে রেখেছে এই দুনিয়া। কিন্তু শুধু এক্সপ্লোরার নন, তিনি ছিলেন মাটির খুব কাছাকাছি থাকা এক মানুষ। এভারেস্ট অঞ্চলের প্রতিটা গ্রাম, জনপদের মনে তিনি থেকে গিয়েছেন তাঁদের শিক্ষার, উন্নতির সোপান হিসেবে। শতবর্ষ পার করে ফিরে দেখা সেই ব্যক্তিত্বকে।
বিশদ

26th  July, 2020
করোনা ভ্যাকসিনের পথে
সাফল্যের অপেক্ষায়
ডঃ সমীরণ পান্ডা

ল্যাটিন শব্দ ভ্যাক্কা (vacca) মানে গোরু। আর আঠেরোশো শতাব্দীতে মানুষকে স্মল পক্স বা বসন্ত রোগের থাবা থেকে বাঁচানোর জন্য গোরুর বসন্ত রোগের গুটি থেকে যে প্রতিষেধক ইঞ্জেকশন বানানো হয়েছিল, সেই প্রয়াসের মধ্যেই জন্ম হয় ‘ভ্যাকসিন’ শব্দটির। 
বিশদ

19th  July, 2020
করোনা ভ্যাকসিনের পথে
আগামী বছরের আগে নয়

ডঃ শেখর চক্রবর্তী : এক ভয়াবহ সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি আমরা...। বিশ্বব্যাপী মহামারী। যা আগাম ঠেকানোর কোনও পথ আমাদের হাতে নেই। আর তাই চেষ্টা চলছে। বিশ্বজুড়ে। থেমে নেই কোনও দেশ। আমরাও না। কিন্তু দিনক্ষণ নির্দিষ্ট করে ভ্যাকসিন তৈরি? অসম্ভব। একেবারেই ভিত্তিহীন এবং বাজে কথা। 
বিশদ

19th  July, 2020
চিম 

করোনাকে দ্রুত জব্দ করার লক্ষ্যে গোটা বিশ্বে সম্পূর্ণ নতুন একটি ভাবনা (কনসেপ্ট) নিয়ে চিন্তাভাবনা চলছে। সেটি হল, চিম (CHIM)। কন্ট্রোল হিউম্যান ইনফেকশন মডেল। এর উদ্দেশ্য হল, ভ্যাকসিন কাজ করছে কি না, তার ফল দ্রুত জেনে নেওয়া।
বিশদ

19th  July, 2020
একনজরে
রাজ্য মানবাধিকার কমিশনে বেআইনি কাজ চলছে। এমনই বিস্ফোরক মন্তব্য-সহ নবান্নে চিঠি দিলেন কমিশনের চেয়ারম্যান স্বয়ং। সম্প্রতি রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিবকে দু’পাতার ‘নির্দেশ’ পাঠিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন এই প্রধান বিচারপতি। এ প্রসঙ্গে চেয়ারম্যান গিরিশচন্দ্র গুপ্ত বলেন, মানবাধিকার কমিশন যে কায়দায় চলছে তা দুর্ভাগ্যজনক। ...

 এমটেক প্রার্থীদের জন্য বিশেষ স্কলারশিপ ঘোষণা করল জেআইএস গোষ্ঠী। তাদের ছাত্রছাত্রীরা যাঁরা ৭ ডিজিপিএ স্কোর বা তার চেয়ে ভালো ফল করবেন, তাঁরা এই স্কলারশিপের আওতায় আসবেন। সেমেস্টার পিছু ১০ হাজার টাকা স্কলারশিপ দেওয়া হবে। ...

 এবারের আইপিএলে অধিকাংশ দলই টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করতে চাইছে। কারণ, দ্বিতীয় ইনিংসে উইকেট হয়ে যাচ্ছে বেশ মন্থর। শিশিরও পড়ছে যথেষ্ট। ফলে বল গ্রিপ করতে সমস্যা হচ্ছে স্পিনারদের। স্ট্রোক প্লেয়াররাও প্রাণ খুলে ব্যাট করতে পারছেন না। ...

সংবাদদাতা, ইসলামপুর: বুধবার প্রবল বৃষ্টিতে চোপড়ার মের্ধাবস্তি এলাকায় জীর্ণ কালভার্ট ভেঙে গেল। চোপড়া থেকে দাসপাড়া যাওয়ার রাস্তায় ছিল সেই কালভার্ট। সেটি ভেঙে যাওয়ার ফলে এখন ২০ কিমি ঘুরপথে চোপড়া ও দাসপাড়ার বাসিন্দারা চলাচল করতে বাধ্য হচ্ছেন।  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫৩৯: পাঞ্জাবের শহর কর্তারপুরে প্রয়াত গুরু নানক
১৭৯১: ইংরেজ বিজ্ঞানী মাইকেল ফ্যারাডের জন্ম
১৮৮৮: ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ম্যাগাজিন প্রথম প্রকাশিত
১৯১৫: নদিয়া পৌরসভার নামকরণ বদল করে করা হয় নবদ্বীপ পৌরসভা
১৯৩৯: প্রথম এভারেস্ট জয়ী মহিলা জুনকো তাবেইয়ের জন্ম
১৯৬২: নিউজিল্যাণ্ডের প্রাক্তন ক্রিকেটার তথা ধারাভাষ্যকার মার্টিন ক্রোর জন্ম
১৯৬৫: শেষ হল ভারত-পাকি স্তান যুদ্ধ। রাষ্ট্রসংঘের আহ্বানে সাড়া দিয়ে দু’দেশ যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা করল
১৯৭০: লেখক শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৭৬: ব্রাজিলের প্রাক্তন ফুটবলার রোনাল্ডোর জন্ম
১৯৮০: ইরান আক্রমণ করল ইরাক
১৯৯৫: নাগারকোভিল স্কুলে বোমা ফেলল শ্রীলঙ্কার বায়ুসেনা। মৃত্যু হয় ৩৪টি শিশুর। যাদের মধ্যে বেশিরভাগই তামিল
২০১১: ক্রিকেটার মনসুর আলি খান পতৌদির মৃত্যু  

22nd  September, 2020


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭২.৭৭ টাকা ৭৪.৪৮ টাকা
পাউন্ড ৯২.০২ টাকা ৯৫.৩৩ টাকা
ইউরো ৮৪.৪৫ টাকা ৮৭.৫৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৫১,০৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৮,৪৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৯,১৬০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৫৯,৪২০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৫৯,৫২০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৮ আশ্বিন ১৪২৭, বৃহস্পতিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০, অষ্টমী ৩৩/৫১ রাত্রি ৭/২। মূলানক্ষত্র ৩১/৪০ সন্ধ্যা ৬/১০। সূর্যোদয় ৫/২৯/২৮, সূর্যাস্ত ৫/২৭/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪ মধ্যে পুনঃ ১/২৯ গতে ৩/৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/১৭ গতে ৯/২৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৩ গতে ৩/৫ মধ্যে পুনঃ ৩/৫২ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/২৮ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/২৮ গতে ১২/৫৮ মধ্যে।
৭ আশ্বিন ১৪২৭, বৃহস্পতিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০, অষ্টমী রাত্রি ১১/৪১। মূলানক্ষত্র রাত্রি ১১/৩৫। সূর্যোদয় ৫/২৯, সূর্যাস্ত ৫/৩০। অমৃতযোগ দিবা ৭/৮ মধ্যে ও ১/১৯ গতে ২/৫২ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/০ গতে ৯/১৯ মধ্যে ও ১১/৪৮ গতে ৩/৭ মধ্যে ও ৩/৫৬ গতে ৫/২৯ মধ্যে। কালবেলা ২/৩০ গতে ৫/৩০ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩০ গতে ১২/৫৯ মধ্যে।
 ৬ শফর।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আপনার আজকের দিনটি
মেষ: কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। বৃষ: সম্ভাব্য ক্ষেত্রে বিবাহের যোগ আছে। ...বিশদ

04:29:40 PM

 ইতিহাসে আজকের দিনে
১৯৩২: স্বাধীনতা সংগ্রামী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের মৃত্যু১৯৪৮: হোন্ডা মোটরস কোম্পানির প্রতিষ্ঠা১৯৫০: ...বিশদ

04:28:18 PM

আইপিএল: আরসিবি-কে ৯৭ রানে হারাল কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব 

11:09:55 PM

আইপিএল: আরসিবি ৯৫/৭ (১৫ ওভার) 

10:57:23 PM

আইপিএল: আরসিবি ৬৩/৫ (১০ ওভার) 

10:33:26 PM

আইপিএল: আরসিবি ২৫/৩ (৫ ওভার) 

10:06:28 PM