এখন সবাইকে নিরাপত্তার জন্য বাড়িতেই থাকতে হবে। খুব প্রয়োজন ছাড়া বেরনো যাবে না। এটা মেনে-বুঝে চলা ছাড়া গতি নেই। আর সবচেয়ে বড় কথা, বাচ্চাদেরও সেটা ভালো করে বোঝানোটা খুব জরুরি। হঠাৎ এসে বললাম, লকডাউন হয়েছে, সবাই বাড়িতে থাকো। 
মাতৃরূপী একজন প্রখ্যাত নৃত্যশিল্পী, যিনি ছয় দশকের বেশি সময় ধরে নৃত্য পরিবেশন করে চলেছেন। যাঁর বহু সন্তান পথভ্রষ্ট হওয়ার পরেও তঁার সাহচর্যে এসে নতুন জীবন পেয়েছে। বিভিন্ন বয়সের এই সন্তানদের ‘মা’ অলকানন্দা রায়ের ক্ষেত্রে সমাজসেবিকা খুবই ছোট একটা খেতাব।
বিদ্যার্থীরা কোনও বৃত্তিমূলক পরীক্ষার ভালো ফল করবে। বিবাহার্থীদের এখন ভালো সময়। ভাই ও বোনদের কারও ... বিশদ
বেঙ্গালুরুর বাসিন্দা জয়ন্তী কাঠালে পেশায় একজন সফট্ওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। ৪০ বছর বয়সি এই মহিলা চাকরি করে নিজের সন্তানকে সময় দিতে পারতেন না। তাই মানসিকভাবে খুবই ভেঙে পড়ছিলেন। তারপরই একদিন সিদ্ধান্ত নেন, খাবার হোম ডেলিভারি শুরু করবেন।
মহারাষ্ট্রে এক মারাঠি পরিবারে জন্ম জয়ন্তীর। কিন্তু তার হোম ডেলিভারির ব্যবসার শুরু বিদেশে। ২০০৬ সালে অফিস থেকে তাঁকে অস্ট্রেলিয়ায় পাঠানো হয়। সেখানে খাওয়া-দাওয়া নিয়ে খুবই সমস্যায় পড়েছিলেন তিনি। সেই থেকেই প্রথম হোম ডেলিভারির কথা মাথায় আসে জয়ন্তীর। দেরি না করে অরকুটে নিজের একটা প্রোফাইল বানিয়ে তাতে মেনু লিখে খাবারের হোম ডেলিভারির জন্য অর্ডারের বিজ্ঞাপন দেন। প্রথম দিনই দারুণ সাড়া পান জয়ন্তী। কর্মসূত্রে টানা দু’বছর অস্ট্রেলিয়ায় ছিলেন তিনি। এই দু’বছরই সেখানে হোম ডেলিভারি করেছেন জয়ন্তী। দু’বছর পর ইনফোসিসের প্রোজেক্ট ম্যানেজার হিসেবে যোগ দেন। পাশাপাশি নিজের হোম ডেলিভারিও চালিয়ে যাচ্ছিলেন।
২০১২ সালে বেঙ্গালুরুর এইচ এস আর আউটলেটে জয়ন্তী প্রথম তার রেস্তোরাঁর শাখা খোলেন। সেটির নাম দেন তিনি ‘পূর্ণ ব্রহ্ম’। পরে মুম্বই, পুনে, অমরাবতীতেও তাঁর ব্যবসা ছড়িয়ে পড়ে। বর্তমানে এ দেশে ছ’টি শাখা রয়েছে তাঁর। এছাড়া ব্রিসবেন, লন্ডন, টরেন্টো, শিকাগোতেও তাঁর রেস্তোরাঁর শাখা রয়েছে।
তবে তাঁর ব্যবসার একটা শর্ত রয়েছে। শুধু মহিলাদেরই তিনি ফ্রাঞ্চাইজি দিয়ে থাকেন। মহিলাদের স্বনির্ভর করার উদ্দেশ্যেই এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছেন জয়ন্তী। প্রতিটা শাখার ৭০ শতাংশ কর্মীও মহিলা।
সুরজিৎ মুখোপাধ্যায়
মহারাষ্ট্রে এক মারাঠি পরিবারে জন্ম জয়ন্তীর। কিন্তু তার হোম ডেলিভারির ব্যবসার শুরু বিদেশে। ২০০৬ সালে অফিস থেকে তাঁকে অস্ট্রেলিয়ায় পাঠানো হয়। সেখানে খাওয়া-দাওয়া নিয়ে খুবই সমস্যায় পড়েছিলেন তিনি। সেই থেকেই প্রথম হোম ডেলিভারির কথা মাথায় আসে জয়ন্তীর। দেরি না করে অরকুটে নিজের একটা প্রোফাইল বানিয়ে তাতে মেনু লিখে খাবারের হোম ডেলিভারির জন্য অর্ডারের বিজ্ঞাপন দেন। প্রথম দিনই দারুণ সাড়া পান জয়ন্তী। কর্মসূত্রে টানা দু’বছর অস্ট্রেলিয়ায় ছিলেন তিনি। এই দু’বছরই সেখানে হোম ডেলিভারি করেছেন জয়ন্তী। দু’বছর পর ইনফোসিসের প্রোজেক্ট ম্যানেজার হিসেবে যোগ দেন। পাশাপাশি নিজের হোম ডেলিভারিও চালিয়ে যাচ্ছিলেন।
২০১২ সালে বেঙ্গালুরুর এইচ এস আর আউটলেটে জয়ন্তী প্রথম তার রেস্তোরাঁর শাখা খোলেন। সেটির নাম দেন তিনি ‘পূর্ণ ব্রহ্ম’। পরে মুম্বই, পুনে, অমরাবতীতেও তাঁর ব্যবসা ছড়িয়ে পড়ে। বর্তমানে এ দেশে ছ’টি শাখা রয়েছে তাঁর। এছাড়া ব্রিসবেন, লন্ডন, টরেন্টো, শিকাগোতেও তাঁর রেস্তোরাঁর শাখা রয়েছে।
তবে তাঁর ব্যবসার একটা শর্ত রয়েছে। শুধু মহিলাদেরই তিনি ফ্রাঞ্চাইজি দিয়ে থাকেন। মহিলাদের স্বনির্ভর করার উদ্দেশ্যেই এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছেন জয়ন্তী। প্রতিটা শাখার ৭০ শতাংশ কর্মীও মহিলা।
সুরজিৎ মুখোপাধ্যায়
