শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
নীল দিগন্তে...
বসন্তের নীল আকাশের দিকে চোখ পড়লেই
মনটা যেন হারিয়ে যায় দিগন্তরেখার আড়ালে। এমন বসন্ত রাতে ঘন নীল শাড়িতে সাজতে মন চায় অভিনেত্রী অঞ্জনা বসুর। তাই হাত বাড়ালেন তুঁতে নীল আর ঘন নীলের মিলমিশে তৈরি দক্ষিণ ভারতের ওপারা সিল্কে। জরির জমকালো আঁচল আর সূক্ষ্ম মিনাকারি বুটি শাড়িটিকে লাবণ্যময়ী করে তুলেছে। এটি শ্যামবাজারের ‘বেনারসি টেক্সটোরিয়াম’-এর।
ওরে পলাশ ওরে পলাশ...
শিরীষ গাছের পাতায় পাতায় এখন দখিনা বাতাসের মৃদু হিল্লোল। গাছে গাছে লালের বন্যা। এমন নেশা ধরানো বিকেলে উজ্জ্বল রঙের শাড়িতে সাজতে প্রাণ চায়। অভিনেত্রী বুলবুলিও হাত বাড়িয়েছে আগুনরঙা তাঁতে। শাড়িটিকে রঙবেরঙের চেক ফ্যাব্রিক কেটে জুড়ে সাজিয়েছেন ডিজাইনার সোমা দাস। দক্ষিণাপণে তাঁর ‘রাই’ স্টোরে বসন্ত উদযাপনের অঢেল আয়োজন। বাঁকুড়া বীরভূমের গামছা কেটে জুড়েও তাঁতের শাড়িকে সাজানো হয়েছে।
রং যেন মোর মর্মে লাগে...
চৈত্রের দুপুর। হাওয়ায় হালকা উত্তাপ। তাই খুব রঙদার শাড়ি না পরে বাছতে পারেন সাদা জমিনের একটু অফ বিট শাড়ি। তবে জমিন সাদা বা অফ হোয়াইট যাই হোক না কেন প্রিন্টে যেন থাকে রঙের জোয়ার— বললেন ডিজাইনার অর্পিতা চট্টোপাধ্যায়। তাঁর ‘সৃজনী’ বুটিকে বসন্তের সম্ভারে রয়েছে তাঁর নিজস্ব ব্লকে প্রিন্ট করা শাড়ি।