Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

আনন্দময়ীর আগমনে

“দুর্গাং দেবীং শরণমহং প্রপদ্যে”
এক অখণ্ড চৈতন্যশক্তি হ’তে অখিল বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের সকল চিৎ ও জড় বস্তু উৎপন্ন হয়েছে এই সনাতনবাণী সুপ্রাচীন ভারতীয় সংস্কৃতির মূলমন্ত্র। এই চৈতন্যশক্তি এবং সর্ব্বশক্তিমান্‌ পরমাত্মা অভিন্ন। শক্তির মহিমা শক্তিমানেরই। বিশ্বের সর্ব্বত্রই বিশ্বব্যাপিনী শক্তির খেলা। সেই শক্তি অমূর্ত্ত আবার মূর্ত্ত। হিন্দুর দুর্গোৎসব সেই অখণ্ড মহাশক্তির আরাধনা—মৃন্ময়ী প্রভৃতি মূর্ত্তিতে চিন্ময়ী, আনন্দময়ী ও সনাতনী বিশ্বজননীর বোধন ও অর্চনা। এই অনুষ্ঠান কেবল খড় মাটির রঙ্গীন পুতুল পূজা নয়। পরব্রহ্মকে মা বলে ডাকতে এবং মাতৃরূপে দেখতে হিন্দুর খুব ভাল লাগে যদিও একই তিনি পিতা, পুত্র, সখা, বন্ধু, পতি, পত্নী ও বিশ্বের যা কিছু সবই। লৌকিক সংসারে মায়ের সঙ্গেই সন্তানের সম্পর্ক অধিক ঘনিষ্ঠ। মায়ের নিকট সন্তানের যত কিছু আপত্তি আবদার ও উপদ্রব। মা’ই সন্তানের সব মালিন্য পরিষ্কার করে তাকে সযত্নে লালন পালন করেন এবং দুষ্ট সন্তানের প্রতি রুষ্ট পিতার ক্রোধের শান্তি করান। সেই জন্যই পরব্রহ্মের মাতৃরূপে উপাসনা হিন্দুর ধর্ম্ম জীবনে বিশেষভাবে সমাদৃত হয়ে আসছে অতি প্রাচীন যুগ হ’তে। শক্তিবাদের মহিমায় বেদ, উপনিষদ, তন্ত্র ও পুরাণ প্রভৃতি হিন্দুর শাস্ত্র সমুজ্জ্বল হয়ে আছে। আবার জগতের মহাজননীকে আদরিণী কন্যারূপে ভাবনায় হিন্দুর যে প্রাণস্পর্শী বাৎসল্য রসের সৃষ্টি হয়েছে এবং নানা সাহিত্য, পদাবলী ও মাতৃসঙ্গীতে তার অভিব্যক্তি ঘটেছে বৃন্দাবনের প্রসিদ্ধ বাৎসল্যরসের ও সম্বোদন সেখানে পরাজিত সন্দেহ নাই। দুর্গাপূজার প্রারম্ভে মায়ের আগমনী ও শেষে বিজয়ার মাধ্যমে মাতৃভক্ত হিন্দুর বিশুদ্ধ অন্তঃকরণে যে সকল পবিত্র ভাবের প্রকাশ ঘটে সে সকল কেবল অনুভবের বস্তু অন্যকে দেখাবার নয়। মায়ের মহাস্নানের সঙ্গে সঙ্গে সন্তানেরও নয়ন জলে স্নান এবং পূজায় ‘সর্বাত্মস্নপন’ হয়ে যায়। মায়ের পূজার সঙ্গে সঙ্গে সন্তানের ও হৃদয় পবিত্র, হিংসাদ্বেষমুক্ত ও প্রীতিযুক্ত হয়। সন্তান-নির্ভীক হয়, সমাজ কল্যাণ ও দুষ্টদমনের জন্য শক্তি অর্জন করে। আত্মিক বলে বলীয়ান হয়ে সে সমগ্র বৎসর ধরে চলার পথের পাথেয় সংগ্রহ করে। তাই ভারতীয় হিন্দুর জাতীয় মহোৎসব এই দুর্গাপূজা। ভারত সংস্কৃতির সহিত এই উৎসবের সম্পর্ক অতি ঘনিষ্ঠ ও অবিচ্ছেদ্য।
মহামহিমময়ী এই মহাদেবীর একটি নাম মহামায়া। তাঁর পূজার তিথি মহাষ্টমী ও মহানবমী এবং পূজা মহাপূজা। তাঁর স্নান মহাস্নান। যাঁরা তাঁর উপাসনা করেন তাঁরাও মহান হয়ে যান। জগতে আমরা নির্ব্বিঘ্নে কর্ম্ম সিদ্ধি চাই, ধন, বিদ্যা, শক্তি সামর্থ্য ও জীবন ধারণের জন্য কৃষির উন্নতি চাই। কিন্তু সবটাতেই ঈশ্বরের সহিত সম্বন্ধ রেখে চলার জন্য আমাদের পূর্ব্বপুরুষ ঋষি মুনিদের আদেশ। ঈশ্বর সম্পর্ক না থাকলে সবই বিফল এবং ফল বিষময়। দুর্গা প্রতিমার মধ্যে আছেন বিঘ্ননাশন সিদ্ধিদাতা গণেশ, ধনদাত্রী লক্ষ্মী, বিদ্যাদায়িনী সরস্বতী, মহাবল সেনাপতি কার্ত্তিক। মা স্বয়ং অশুভনাশিনী, সঙ্কটতারিণী, সন্তানপালিনী মহাশক্তিময়ী। মায়ের অনুগত হ’লে তাঁর কৃপায় ধন, বিদ্যা প্রভৃতি সবই সুলভ হয়। পশুশক্তি ও অসুর শক্তি মায়ের চরণস্পর্শে বশীভূত হয়েছে। অসুরও দেবতার ন্যায় পূজা পাচ্ছে। মাতৃ সেবকের মধ্যে পশুভাব ও অসুরভাব থাকে না। তখন পশুশক্তি ও আসুরিক শক্তির দ্বারা নিজের ও জগতের কল্যাণ হয়। নব পত্রিকা বা কলাবৌ কৃষি লক্ষ্মীর প্রতীক। রম্ভা, ধান্য, বিল্ব, হরিদ্রা, অশোক ও দাড়িম প্রভৃতি বৃক্ষে জগন্মাতার পূজা কৃষি প্রধান দেশে একটি সার্থক অনুষ্ঠান। মা দুর্গার হস্তে নানা অস্ত্র, প্রতিমার প্রত্যেকটির দেবতার বাহন, বলিদান, হোম এই সকলেরই বিশেষ বিশেষ তাৎপর্য্য আছে। আনন্দময়ীর পূজায় প্রত্যেক হিন্দুর প্রাণে অপূর্ব্ব আনন্দ জাগে। শরৎ প্রকৃতির সাজসজ্জা ও সৌন্দর্য মায়ের আগমনী ঘোষণা করে। 
জ্যোতির্ময় নন্দ রচিত ‘মাতৃদর্শন’ থেকে
17th  June, 2024
মুখ

অনুরূপ অনুরাগ ও ব্যাকুলতার ঝড় শ্রীরামকৃষ্ণের জীবনবৃক্ষে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। সে-সময়কার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে তিনি নিজ-মুখে বলেছিলেন, ‘সময়ে সময়ে ভগবদবিরহে অধীর হইয়া ভূমিতে এমন মুখঘর্ষণ করিতাম যে কাটিয়া যাইয়া স্থানে স্থানে রক্ত বাহির হইত।
বিশদ

ষড়জ গীতা

সূত্রধর বৈশম্পায়ন জনমেজয়কে হস্তিনাপুরের ধারাবিবরণী বর্ণনা করেছিলেন। জ্যেষ্ঠ পাণ্ডব যুধিষ্ঠির হস্তিনাপুর রাজপ্রাসাদ থেকে স্বগৃহে প্রত্যাবর্ত্তন করেছেন। সেখানে বিদুর সহ তাঁর অপর চার ভ্রাতা সমবেত ছিলেন। যুধিষ্ঠির ধর্ম, অর্থ, কাম এই ত্রিবিধ পুরুষার্থের মধ্যে কোন্‌টি শ্রেষ্ঠ এই প্রশ্ন করেন। এই আলোচনায় নির্যাসটি ষড়জ গীতা। বিশদ

24th  June, 2024
ভয়

মুক্তপুরুষের পক্ষে জীবন-সংগ্রামের অর্থ কখনো ছিল না; কিন্তু আমাদের জন্য ইহার অর্থ আছে, কারণ নাম-রূপই জগৎ সৃষ্টি করে।
বিশদ

21st  June, 2024
শ্রীরামকৃষ্ণ

শ্রীরামকৃষ্ণের মধুরভাবের সাধনা ও আস্বাদনের কাহিনী বোধ করি বিচিত্রভর। মধুরভাব সাধনের সময় শ্রীরামকৃষ্ণ নিরন্তর ছয়মাস মেয়েদের মতো বেশভূষা করেছিলেন। ব্রজগোপীর ভাবে তিনি এতই তন্ময় হয়ে থাকতেন, যে, তাঁর পুরুষসত্তার অনুভূতি তখনকার মতো লোপ পেয়েছিল।
বিশদ

20th  June, 2024
ভারতসভ্যতায় ঐক্য ও অখণ্ডতা

“এই ভারতের মহামানবের সাগরতীরে”
বর্তমানকালে পৃথিবীর প্রত্যেক দেশেই পুস্তক, সংবাদপত্র ও প্রচার প্রভৃতিতে বিভিন্ন ভাষায় দেশের ঐক্য, অখণ্ডতা, সংহতি, অবিচ্ছিন্নতা, অসাম্প্রদায়িকতা ও অবৈষম্য প্রভৃতি শব্দের বহুল প্রয়োগ এবং তৎসহ এই পদসমূহের বাচ্যার্থের মহিমা দেশের কল্যাণ কামনায় বর্ণিত হইতে দেখা যায়।
বিশদ

19th  June, 2024
ডাক

প্রশ্ন: তাঁকে ডাকলে তিনি কি শোনেন? আমরা বুঝতে পারি না কেন?
উত্তর: তিনি শুনতে পাচ্ছেন কি না বুঝতে পারবে না। তাঁকে ডাকা correct বা incorrect হচ্ছে কিনা—এই নিয়ে ভেবো না। যেভাবেই তাঁকে ডাক না কেন তিনি বুঝতে পারবেন।
বিশদ

18th  June, 2024
দুঃখ

বৃথা দুঃখ গড়িয়া লইয়া অসহনীয় মর্ম্মদাহে নিরর্থক দহিয়া মরিও না। একটু ভাবিয়া দেখ ভাই, প্রকৃতই দুঃখিত হইবার সঙ্গত কারণ কিছু আছে কি না। প্রতীয়মান ব্যাপারের বাস্তবতার বিচার অণুমাত্র করিলাম না, কাণ্ডজ্ঞানের ব্যবহার করিতে চাহিলাম না, যাহা কিছু উত্তেজকতার মুখোশ পরিয়া সম্মুখে দাঁড়াইল, তাহারই দর্শনে অস্থির হইয়া পড়িলাম—এইরূপ মানসিক অধৈর্য্য প্রশংসনীয় নয়। বিশদ

15th  June, 2024
তমোগুণ

অজ্ঞান, আলস্য, জড়ত্ব, নিদ্রা, প্রমাদ, নির্বুদ্ধিতা প্রভৃতি তমোগুণের কাজ। এই সকলের দ্বারা সংসৃষ্ট পুরুষ কিছুই জানে না বা বোঝে না; কিন্তু নিদ্রিতের ন্যায় বা স্তম্ভের ন্যায় জড়বৎ অবস্থান করে। সত্ত্বগুণ বিশুদ্ধ জলের ন্যায় স্বচ্ছ; কিন্তু ইহা রজঃ ও তমোগুণের সহিত মিলিত হইয়া জীবের সংসারে যাতায়াতের কারণ হয়। বিশদ

14th  June, 2024
ঈশ্বর ও বিত্তদেবতা

কোন ব্যক্তিই যুগপৎ দুজন প্রভুকে সেবা করতে পারে না। কারণ হয় সে একজনকে ঘৃণা করে অপরকে ভালবাসবে অথবা একজনের প্রতি অনুরক্ত হয়ে অপরকে অবহেলা করবে। তোমরা ঈশ্বর ও বিত্তদেবতাকে এক সঙ্গে সেবা করতে পার না। বিশদ

13th  June, 2024
অবতাররূপ

শ্রীরামকৃষ্ণ একটি কথা বলতেন: ‘আমি ছাঁচ তৈরি করে রেখে গেলাম, তোরা নিজেদের জীবনকে সেই ছাঁচে ঢেলে নে, আমি আগুন জ্বেলে গেলাম, তোরা আগুন পুইয়ে নে, আমি রান্না করে রেখে গেলাম, তোরা বাড়া ভাতে বসে যা।’ প্রত্যেকটি কথাই অতিশয় তাৎপর্যপূর্ণ। বিশদ

12th  June, 2024
ব্রহ্ম

স্বামী বিবেকানন্দ ব্রহ্মের সর্বব্যাপিত্ব ও পূর্ণত্বকে অবলম্বন করিয়াই তাঁহার জীবনবেদ ও সামাজিক পরিকল্পনা বা ‘কার্যে পরিণত বেদান্ত’র কাঠামো রচনা করিয়াছিলেন। এই ব্রহ্ম-বিষয়ে পূর্বাচার্যেরা অনেক কথা বলিয়াছেন, অনেক বিচার করিয়াছেন।
বিশদ

11th  June, 2024
কল্যাণ

আত্মজীবনে কল্যাণ-লাভকেই যথেষ্ট মনে করিতে পার না। নিজে কল্যাণবন্ত হইয়া অপরাপর প্রত্যেকের অন্তরে কল্যাণের প্রদীপ জ্বালাইয়া দিতে না পারিলে মনুষ্যজীবনের সুবিপুল সার্থকতা যেন হীনাঙ্গ ও ভ্রষ্টশ্রী হইয়া পড়ে। পরকে দিয়াই মানুষের ব্যক্তিত্বের গৌরব। বিশদ

10th  June, 2024
ঈশ্বরাবতার

শ্রীচৈতন্য ও শ্রীরামকৃষ্ণের ব্যক্তিত্ব সমপর্যায়ের। উভয়ের ব্যক্তিত্বে সমজাতীয় ভাব, ভাষা, গভীর অন্তর্দৃষ্টি ও দুর্বার জীবনীশক্তি। উভয়েই ঈশ্বরাবতাররূপে সমাদৃত। উভয়েরই জীবন ও ‘মিশন’ অনেকাংশে সমজাতীয়। শ্রীচৈতন্য বলতেন, ‘প্রভু কহে দুগ্ধে ঘৃত আছে গুপ্তভাবে। বিশদ

09th  June, 2024
শুদ্ধি-অশুদ্ধি

শ্রীরামকৃষ্ণের আগমন হয়েছিল বিশেষ প্রয়োজনে। তাঁকে যুগাবতার আমরা বলে থাকি, কিন্তু তিনি শুধু এই যুগের জন্য আসেননি। তাঁর বাণী এবং জীবনীর অর্থ প্রকাশিত হতে হাজার হাজার বছর কেটে যাবে। তাঁর প্রভাব বিস্তারিত হতে থাকবে ঘর থেকে ঘরে, দেশ থেকে বিদেশে—সর্বত্র ছড়িয়ে পড়তে অনেক সময় লাগবে। বিশদ

08th  June, 2024
অলৌকিক কৃপা

শ্রীঠাকুর সত্যানন্দদেবের অলৌকিক কৃপার কিছু কথা ভক্তদের কাছে তুলে ধরার একটা প্রেরণা বেশ কিছুদিন ধরেই অনুভব করছি। কিন্তু শ্রীঠাকুরের অলৌকিক কৃপাময়তার কথা ভাবতে গিয়েই স্তব্ধ হয়ে যাই। মনে হয় ঐ লৌকিক দেহে লুক্কায়িত ছিল অনন্ত কৃপার অফুরন্ত উৎস যার নিত্য প্রবাহ প্রত্যেক ভক্তকেই করেছে অভিসিঞ্চিত। বিশদ

06th  June, 2024
প্রাণধর্ম ও জীবনধর্ম

মানুষ ও পশুর মধ্যে আর একটা বড় পার্থক্য হ’ল মানুষ অনুসন্ধিৎসু, জিজ্ঞাসু, মানুষ সবকিছু জানতে চায়, বুঝতে চায়, শিখতে চায়। কথাটা তো ঠিক। তোমরা উদ্ভিদ ও পশুর মধ্যে প্রভেদ দেখাতে গিয়ে একথা তো বলবে না যে পশু হ’ল চলমান উদ্ভিদ (Animal is a moving plant)।—না, তা বলতে পারি না। বিশদ

05th  June, 2024
একনজরে
লোকসভা ভোটে বিজেপির ভরাডুবির পর কোচবিহার জেলার পাশাপাশি দিনহাটাতেও ধস নেমেছে বিজেপি শিবিরে। কোচবিহার লোকসভা আসন শাসকদল তৃণমূল পুনরুদ্ধার করতেই জেলাজুড়ে গেরুয়া শিবির ছেড়ে ঘাসফুল ...

নিয়ম রয়েছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও অবসর গ্রহণের দিন পেনশন পেমেন্ট অর্ডার (পিপিও) হাতেই পাচ্ছেন না অনেক কর্মী পিএফ (ইপিএফ) গ্রাহক। ফলে সময়ে চালু হচ্ছে না ...

দক্ষিণ কলকাতার লর্ডস মোড়ের কাছে প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোডে তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের জমি জবরদখল মুক্ত করার নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার নবান্ন সভাঘরে রাজ্যের পুরসভাগুলির কাজকর্ম নিয়ে ডাকা প্রশাসনিক বিশেষ বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী এই জমির প্রসঙ্গ তোলেন। ...

হাতে গড়া সোনা বা হিরের গয়নার কদর শুধু দেশীয় বাজারেই আটকে নেই। ভারতীয় কারিগরদের তৈরি গয়নার নামডাক বিশ্বজুড়েই। যাঁরা গয়না গড়েন, তাঁদের সিংহভাগই বাঙালি। কারিগরদের ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

মাতুলের থেকে বিত্তলাভ হতে পারে। কোনও বিষয়ের মানসিক উদ্বেগ কমবে। বিদ্যাচর্চায় বিশেষ শুভ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯০৩: ইংরেজ সাহিত্যিক জর্জ অরওয়েলের জন্ম
১৯২২: কবি ও ছড়াকার সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের মৃত্যু
১৯২৪: সঙ্গীত পরিচালক মদন মোহনের জন্ম
১৯৩১: রাজনীতিবিদ এবং ভারতের অষ্টম প্রধানমন্ত্রী বিশ্বনাথ প্রতাপ সিংয়ের জন্ম
১৯৩২: ভারত ও ইংল্যান্ডের মধ্যে সর্বপ্রথম টেস্ট ক্রিকেট খেলা শুরু হয়
১৯৩৪: বিশিষ্ট সংবাদ পাঠক আবৃত্তিকার ও বাচিকশিল্পী দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৬০: কবি সুধীন্দ্রনাথ দত্তের মৃত্যু
১৯৭৪: অভিনেত্রী করিশ্মা কাপুরের জন্ম
১৯৭৫: প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী দেশে জরুরি অবস্থা জারি করলেন
১৯৮৩: কপিল দেবের অধিনায়কত্বে ভারতীয় ক্রিকেট দল ৪৩ রানে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে বিশ্বকাপ জয় করে
২০০৯: মার্কিন পপ সঙ্গীত শিল্পী মাইকেল জ্যাকসনের মৃত্যু
২০১৪: পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলা ভেঙ্গে আলিপুরদুয়ার জেলা তৈরি করা হয়।
২০২০: বাঙালি লেখক ও সাংবাদিক নিমাই ভট্টাচার্যের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৬ টাকা ৮৪.৪০ টাকা
পাউন্ড ১০৩.৮৯ টাকা ১০৭.৩৫ টাকা
ইউরো ৮৭.৭৬ টাকা ৯০.৮৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,২৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৬৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,০৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৯,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১০ আষাঢ়, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৫ জুন, ২০২৪। চতুর্থী ৪৫/৩৫ রাত্রি ১১/১২। শ্রবণা নক্ষত্র ২৩/৩৮ দিবা ২/৩৩। সূর্যোদয় ৪/৫৭/৪০, সূর্যাস্ত ৬/২০/৩৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৮ মধ্যে পুনঃ ৯/২৫ গতে ১২/৫ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৯ গতে ৪/৩৩ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩ মধ্যে পুনঃ ১২/০ গতে ২/৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ২/৪৫ গতে ৩/৩৯ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৩ গতে ৫/২৭ মধ্যে। রাত্রি ৮/২৮ গতে ৯/৫৩ মধ্যে। বারবেলা ৬/৩৮ গতে ৮/১৯ মধ্যে পুনঃ ১/২০ গতে ৩/০ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৪০ গতে ৯/০ মধ্যে। 
১০ আষাঢ়, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৫ জুন, ২০২৪। চতুর্থী রাত্রি ১/২। শ্রবণা নক্ষত্র অপরাহ্ন ৪/৪৪। সূর্যোদয় ৪/৫৬, সূর্যাস্ত ৬/২৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪২ মধ্যে ও ৯/২৯ গতে ১২/৯ মধ্যে ও ৩/৪২ গতেজ ৪/৩৫ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৫ মধ্যে ও ১২/৩ গতে ২/১১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ২/৪৯ গতে ৩/৪২ মধ্যে ও ৪/৩৫ গতে ৫/২৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৩০ গতে ৯/৫৫ মধ্যে। বারবেলা ৬/৩৭ গতে ৮/১৮ মধ্যে ও ১/২১ গতে ৩/২ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৪৩ গতে ৯/২ মধ্যে। 
১৮ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইউরো কাপ: ফ্রান্স ১-পোল্যান্ড ১ (৯০ মিনিট)

11:41:03 PM

ইউরো কাপ: নেদারল্যান্ডস ২-অস্ট্রিয়া ৩ (৯০ মিনিট)

11:32:10 PM

ইউরো কাপ: ফ্রান্স ১-পোল্যান্ড ১ (৮৭ মিনিট)

11:23:10 PM

ইউরো কাপ: নেদারল্যান্ডস ২-অস্ট্রিয়া ৩ (৮০ মিনিট)

11:16:04 PM

ইউরো কাপ: নেদারল্যান্ডস ২-অস্ট্রিয়া ২ (৭৮ মিনিট)

11:12:54 PM

ইউরো কাপ: ফ্রান্স ১-পোল্যান্ড ০ (৬৮ মিনিট)

11:03:39 PM