মাতুলের থেকে বিত্তলাভ হতে পারে। কোনও বিষয়ের মানসিক উদ্বেগ কমবে। বিদ্যাচর্চায় বিশেষ শুভ। ... বিশদ
মালদহের জেলাশাসক তথা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের রোগীকল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান নীতিন সিঙ্ঘানিয়া বলেন, এদিন আমরা পতঙ্গবাহিত রোগ মোকাবিলায় বিশেষ সাফাই অভিযান চালিয়েছি। জেলাজুড়ে ওই অভিযান চলে। অতিরিক্ত জেলাশাসক (উন্নয়ন) এবং ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক (স্বাস্থ্য) অভিযানের নেতৃত্ব দেন। মালদহ মেডিক্যাল কলেজের পাশাপাশি জেলার অন্যান্য হাসপাতাল, স্কুল-কলেজ, সরকারি অফিস-কাছারি সহ অন্যান্য জায়গা পরিষ্কার করা হয়। আগামী দিনেও যাতে ওইসব চত্বর পরিচ্ছন্ন থাকে তা দেখার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বলা হয়েছে। আমরাও পৃথকভাবে সর্বত্র নজরদারি চালাব।
মালদহে ইতিমধ্যে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ১৫০ ছাড়িয়ে গিয়েছে। প্রায় প্রতিদিনই জেলার কোথাও না কোথাও দু-একজন করে মশাবাহিত ওই রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। ইংলিশবাজার এবং কালিয়াচকের তিনটি ব্লককে ডেঙ্গু উপদ্রুত হিসেবে জেলা স্বাস্থ্যদপ্তরের তরফে চিহ্নিত করা হয়েছে। ইংলিশবাজার শহরেও ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব লক্ষ্য করা গিয়েছে। শহরের বিভিন্ন জায়গায় জল জমার কারণে মশার উপদ্রব বেড়ে গিয়েছে। বেলা পর্যন্ত রাস্তার পাশে জঞ্জাল পড়ে থাকার কারণে মশার বংশবৃদ্ধি আটকানো সম্ভব হচ্ছে না বলে ওয়াকিবহাল মহলের অভিমত। বিষয়টি নিয়ে জেলা প্রশাসনের আধিকারিকরাও উদ্বিগ্ন।
জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের এক আধিকারিক বলেন, এখনও সেভাবে বর্ষা শুরু হয়নি। তাতেই ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা হু হু করে বাড়তে শুরু করেছে। বৃষ্টি হলে নতুন নতুন জায়গায় জল জমবে। তখন রোগ মোকাবিলা করা মুশকিল হয়ে পড়বে। এখন থেকেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে হবে। তা না হলে এবার ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে না।