Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

দেবী দুর্গা 

হিন্দুদিগের দুর্গাপূজা সকল পূজা অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। হিন্দুমাত্রেই অতিশয় শ্রদ্ধার চোখে দেখেন। হিন্দুদের জাতীয় উৎসব বলা যাইতে পারে। ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে ভিন্ন ভিন্ন নামে পূজিতা হইয়া থাকেন। কাশ্মীরে ও দাক্ষিণাত্যে ‘অম্বা’ ও ‘অম্বিকা’ নামে, গুজরাটে ‘হিঙ্গলা’ ও ‘রুদ্রাণী’ নামে, কান্যকুব্জে ‘কল্যাণী’ নামে, মিথিলায় ‘উমা’ নামে এবং কুমারিকা প্রদেশে ‘কন্যাকুমারী’ নামে পূজিতা হইয়া থাকেন। হিমালয় হইতে কুমারিকা-অন্তরীপ পর্যন্ত এবং দ্বারকাপুরী ও বেলুচিস্তানের হিঙ্গলাজ হইতে পুরীতে শ্রীজগন্নাথক্ষেত্র পর্যন্ত ভারতরর্ষের সর্বত্রই ‘শারদীয়া দুর্গাপূজা’ অথবা ‘নবরাত্র’ নামে পূজা-পার্বণ অনুষ্ঠিত হইয়া থাকে। এই নব-রাত্রিতে নেপাল, ভুটান, সিকিম ও তিব্বত প্রভৃতি দেশের বৌদ্ধরাও দেবীর পূজা করিয়া থাকেন। চীন, জাপান, কম্বোজ, চম্পা, যবদ্বীপ (যাভা) প্রভৃতি দেশের যেখানে হিন্দু্ অথবা বৌদ্ধধর্ম প্রচারিত সেখানে দুর্গাদেবী পূজিতা হইয়া আসিতেছেন। জাপানে বৌদ্ধধর্ম প্রচারিত হইবার চল্লিশ বৎসর পরে রাজ্ঞী সিন্‌কোর রাজত্বকালে (৪৯৩-৬২৮ খ্রীষ্টাব্দ) চীন হইতে মহাযান-বৌদ্ধধর্মের অবলোকিতেশ্বর কোয়াননের মধ্যে একটি দেবীমূর্তির পূজা হইয়া থাকে। জাপানী ভাষায় তাঁহার নাম ‘চনষ্টী’। ইহা সংস্কৃত ‘চণ্ডী’ শব্দের অনুরূপ। তাঁহার আর একটি নাম ‘কোটীশ্রী’ অথবা ‘সপ্তকোটী বুদ্ধমাতৃকা চনষ্টীদেবী’। ইনিই হিন্দুদিগের শ্রীশ্রীদুর্গাদেবী।
চীন দেশের ক্যান্টন শহরের বৌদ্ধ মন্দিরে এক দেবীর মূর্তি আছে, তাঁহার শত হস্ত। ইনিও শ্রীশ্রীদুর্গাদেবীর অপর এক রূপ। মহাযান বৌদ্ধতন্ত্রে বজ্রতারার উল্লেখ আছে। ইনি তিব্বত, মহাচীন, জাপান প্রভৃতি দেশে এখনও পূজিতা হইয়া থাকেন। ইনিও শ্রীশ্রীদুর্গাদেবীর অন্যতম একটি মূর্তি। ঋগ্বেদে ‘দুর্গা’ নামটি পাওয়া যায় না সত্য, কিন্তু দুর্গাপূজার সময়ে যে ‘দেবীসূক্ত’ পাঠ করা হয় সেই সূক্তটি ঋগ্বেদে (১০/১২৫) আছে। ঐ দেবীসূক্তে যে জগন্মাতা আদ্যাশক্তি বর্ণিত হইয়াছেন তিনি অগ্নিরূপা। বৈদিক যুগে যাগযজ্ঞের প্রথা প্রচলিত ছিল। যজ্ঞের অগ্নিতে সেই সময়ে সকল দেবদেবীকে আবাহন করা হইত এবং যে দেবতার উদ্দেশ্যে আহুতি দেওয়া হইত সেই দেবতার নামে যজ্ঞীয়-অগ্নির নামকরণও করা হইত। এখনও প্রত্যেক বা প্রতিটি পূজার শেষে হোম না করিলে পূজা সম্পূর্ণ হয় না। বৈদিক যুগে দুর্গার প্রতিমা ছিল না। হব্যবাহী অগ্নিশিখাই তাঁহার (দুর্গার) রূপ। পরে যখন প্রতিমার প্রচলন হইল তখন সেই অগ্নিশিখার রূপই দেবীর গায়ের পীতাভ-রঙ বা বর্ণ হইয়া দাঁড়াইল। ঋগ্বেদের খিল-অংশে দুর্গাদেবীকে ‘রাত্রিদেবী’ বলা হইয়াছে। যজুর্বেদের তৈত্তিরীয়-আরণ্যকে ঐ দেবী ‘হব্যবাহিনী-অগ্নি’ নামে অভিহিত হইয়াছেন। তাঁহার সপ্তজিহ্বাকে অথর্ববেদের অন্তর্গত মুণ্ডকোপনিষদে (১।২।৪) বর্ণনা করা হইয়াছে। যথা,—
‘‘কালী করালী চ মনোজবা চ সুলোহিতা যা চ সুধূম্রবর্ণা/ স্ফুলিঙ্গিনী বিশ্বরুচী চ দেবী লেলায়মানা ইতি সপ্ত জিহ্বা।।’’
অর্থাৎ কালী করালী মনোজবা, সুলোহিতা, সুধূম্রবর্ণা, স্ফুলিঙ্গিনী, বিশ্বরুচী এই সপ্তজিহ্বার শিখার দ্বারা দেবতা হব্যকে (ঘৃতাহুতি) গ্রহণ করেন।
শতপথ-ব্রাহ্মণে পুনরায় আট প্রকার অগ্নির নাম আছে, যথা—রুদ্র, সর্ব, পশুপতি, উগ্র, অশনি, ভব, মহাদেব ও ঈশান। দক্ষতনয়া বেদীর উপরে প্রজ্বলিত ‘মহাদেব’ (শর্ব) নামক অগ্নি হইতেই কালক্রমে গৌরীপট্টের উপরে শিবলিঙ্গের মূর্তি রচিত হইয়াছে। এইরূপ অনুমান করা যাইতে পারে।
বিভিন্ন পুরাণেও এই বৈদিক যজ্ঞবেদী দক্ষতনয়া অগ্নিরূপী মহাদেবের পত্নী ‘সতী-রূপে’ বর্ণিত হইয়াছেন। বৈদিক যজ্ঞবেদীর চতুষ্পার্শ্বে অন্য চারিটি দেবতার স্থান কল্পিত হইত। একদিকে বেদমাতা সরস্বতী বা বাগ্‌঩দেবী, অপরদিকে ধনধান্যপ্রদায়িনী লক্ষ্মীদেবী এবং একদিকে যজ্ঞরক্ষাকর্তা কার্তিকেয় এবং অপরদিকে থাকিত গণনাঃ গণপতি,—যিনি সকল মানবের পতি (পালনকর্তা) চতুর্হস্তবিশিষ্ট। গণনাগক গণপতির প্রথম হস্ত যজ্ঞের হোতা, দ্বিতীয় হস্ত ঋত্বিক, তৃতীয় হস্ত পুরোহিত এবং চতুর্থ হস্ত যজমান কল্পিত হইত।
ঋগ্বেদে অগ্নিরূপিণী দুর্গাদেবীকে শত্রুবধকারিণী, রাক্ষসহন্ত্রী বা অসুর নাশিনী বলা হইয়াছে। যথা,—‘‘বি পাজসা পৃথুনা শোশুচানো বাধস্ব দ্বিষো রক্ষসো আমীবাঃ।/ সুশর্মণো বৃহতঃ শর্মনি স্যামগ্নেরহং সুহবসা প্রণীতৌ।।’’
যজুর্বেদীয় তৈত্তিরীয়-আরণ্যকে দেবী দুর্গা, মহাদেব, কার্তিক, গণেশ ও নন্দীর নাম উল্লেখ করা হইয়াছে। দেবী দুর্গার অপর নাম উমা এবং অম্বিকাও পাওয়া যায়। মহাদেব বা রুদ্রকে উমাপতি এবং অম্বিকাপতিও বলা হইয়াছে। সামবেদীয়-তলবকা-উপনিষদে ‘উমাহৈমবতী’ নাম পাওয়া যায়। যথা—‘‘স (ইন্দ্র) তস্মিন্নেবাকাশে স্ত্রিয়মাজগাম বহুশোভমানাং উমাং হৈমবতীং।/ তাং হোবাচ—কিমেতদ্‌ যক্ষমিতি।।’’
স্বামী অভেদানন্দের ‘দেবী দুর্গা’ থেকে 
05th  October, 2019
হে দেবি 

হে দেবি, হে শরণাগতের দুঃখবিনাশিনি, তুমি প্রসন্না হও; হে অখিল বিশ্বের জননি, তুমি প্রসন্না হও; হে দেবি, হে বিশ্বেশ্বরি, প্রসন্না হইয়া জগৎ পালন কর, কেন না তুমিই চরাচর জগতের ঈশ্বরী। তুমিই জগতের আধারস্বরূপা, কেন না একা তুমি পৃথিবীরূপে অবস্থিত আছ; হে অলঙ্ঘ্যবীর্যে, তুমিই জলরাশিরূপে অবস্থানপূর্বক এই সমস্ত সংবর্ধিত কর। 
বিশদ

04th  October, 2019
অর্জ্জুনের দুর্গাস্তব 

যুদ্ধের অব্যবহিত পূর্ব্বে কুরুক্ষেত্র-সমরাঙ্গনে দুর্য্যোধনের বিপুল সৈন্যসমাবেশ দর্শন করিয়া শ্রীকৃষ্ণ অর্জ্জুনের হিতের নিমিত্ত (হিতার্থায়) বলিলেন—‘‘পরাজয়ার শত্রুণাং দুর্গাস্তোত্রমুদীরয়’’ (‘মহাভারত’, ভীষ্মপর্ব)—শক্রগণের পরাজয়ের জন্য দুর্গাস্তব কর।   বিশদ

03rd  October, 2019
প্রার্থনা 

উপাসনা আত্মার খাদ্য, প্রার্থনা প্রাণের অমৃতরসায়ন। জীবনের ঘোর দুর্দিনে, দুঃখ-দৈন্য-অসুখ-অশান্তি-হাহাকারের মাঝে প্রার্থনাই মানুষের একমাত্র আশ্রয় ও অবলম্বন। অনাহারক্লিষ্ট দুর্ব্বল শরীর যেমন দৈনন্দিন আহারের দ্বারা পরিপুষ্ট ও পরিবর্দ্ধিত হয়, তেমনি জন্মজন্মান্তরের বুভুক্ষিত পাপতাপক্লিষ্ট মানবাত্মাও প্রার্থনা দ্বারা সুস্থ, সবল, সজীব ও নূতন তেজে উদ্দীপ্ত হইয়া ওঠে। 
বিশদ

02nd  October, 2019
অমৃতকথা 

অজ্ঞান, আলস্য, জড়ত্ব, নিদ্রা, প্রমাদ, নির্বুদ্ধিতা প্রভৃতি তমোগুণের কাজ। এই সকলের দ্বারা সংসৃষ্ট পুরুষ কিছুই জানে না বা বোঝে না; কিন্তু নিদ্রিতের ন্যায় বা স্তম্ভের ন্যায় জড়বৎ অবস্থান করে।   বিশদ

01st  October, 2019
30th  September, 2019
মহাপূজার উপচার  

ঈশ্বরের সহিত সম্বন্ধ পাতাইবার যত প্রকার উপায় মানুষ আবিষ্কার করিয়াছে, তন্মধ্যে পূজা সর্ব্বশ্রেষ্ঠ। পূজা তন্ত্রশাস্ত্রের এক অভিনব দান। পৃথিবীর অন্য কোন ধর্মে এই অনুষ্ঠানের অনুরূপ অনুষ্ঠান নাই। পূজা কথাটির ঠিক অনুবাদ অন্য ভাষায় চলে না। 
বিশদ

29th  September, 2019
চণ্ডীর ত্রিমূর্ত্তি

বেদান্ত-দর্শনের প্রথম অধ্যায়ে একটি সূত্র আছে ‘‘কম্পনাৎ’’। পরব্রহ্ম শ্রীহরিপুরুষের ভয়ে বিশ্বজগৎ প্রকম্পিত। কণ্ঠ শ্রুতিতে আছে, ‘‘মহদ্ভয়ং বজ্রমুদ্যতম্‌’’, উদ্যত বজ্রের মত তিনি মহাভয়ঙ্কর। তাঁহার ভয়ে সূর্য্য উঠে, অগ্নি জ্বলে, বাতাস বহে, যম পর্য্যন্ত কাঁপে।
বিশদ

28th  September, 2019
 দেশ ও দশ

 এইবার “দেশের ও দশের” এবং তাঁহাদিগের প্রতিনিধিগণের নিকট এই অকিঞ্চনেরও একটা অতিশয় গুরুতর নিবেদন আছে। বিবিধ কারণে— দেশের এইরূপ মহাসন্ধিক্ষণে আমার এই নিবেদনের গুরুত্ব সম্বন্ধে সকলে একমত না হইতে পারিলেও আশাকরি ইহা যে অসঙ্গত বিবেচনায় কাহারও নিকট উপেক্ষিত হইবে না। বিশদ

27th  September, 2019
গঙ্গাধর মহারাজ 

ব্যথার বারাণসী কাশীপুরের অন্যতম ব্রতধারী ছিলেন গঙ্গাধর মহারাজ। অতি শৈশবেই শ্রীঠাকুরের দৃষ্টি-প্রসাদ পেয়েছিলেন এই চিহ্নিত পার্ষদটি।  বিশদ

26th  September, 2019
ভারত

 আমাদের এই মহান্‌ ও পবিত্র দেশের নাম ভারত। শুধু তাই নয় ভগবান্‌ শ্রীকৃষ্ণও অর্জুনকে ভারত সম্বোধন করেছেন এবং এক বিশেষ শাস্ত্রগ্রন্থের নামও মহাভারত। সাধারণত দেখা যায় কোনও দেশের নামে মানুষের নাম হয় না। ইংল্যান্ড কোন মানুষের নাম হয় না, তেমনি চীন, জাপান, রাশিয়া, আমেরিকা ইত্যাদি কোন মানুষের নাম দেখা যায় না। বিশদ

25th  September, 2019
ভারতের ঐতিহ্য চিরস্থায়ী

 শ্রীশ্রীবাবামণি বলিলেন,—ভারতের প্রত্যেক নরনারী তোমার পিতা, তোমার মাতা, তোমার ভ্রাতা, তোমার ভগ্নী, তোমার পুত্র, তোমার কন্যা। বিকারের বিষে তার মস্তিষ্ক আচ্ছন্ন ব’লেই কি তুমি তাকে ঘৃণা কর্ব্বে, না, পরিত্যাগ কর্ব্বে? বিশদ

24th  September, 2019
মূর্ত ভারতাত্মা স্বামীজী 

শক্তির রাজ্যে সর্বোচ্চ স্থান আত্মার। প্রথমে দেহ, তাহার পর মন, তাহার পর আত্মা। স্বামীজী ছিলেন একাধারে দেহ মন ও আত্মার শক্তিতে শক্তিমান। মানব-আকাশে তাঁহার উদয় উল্কার মত, জ্যোতিষ্কের মত ছিল তাঁর আলোকউদ্ভাস। স্বল্পকালের জন্য স্বামীজী জীবিত ছিলেন বটে কিন্তু তাঁহার আবির্ভাব মানবাকাশকে দিয়াছে চির ভাস্বর প্রদোষ। 
বিশদ

23rd  September, 2019
 বাক্‌সূক্ত

ভারতের এক চিরস্মরণীয়া মহযোগিনী নারী—অম্ভৃণ ঋষির কন্যা বাগ্‌দেবী, এইরূপে ধ্যানযোগে সমগ্র বিশ্বপ্রকৃতির সহিত ঐকাত্ম্য অনুভব ক’রে স্বতঃস্ফূর্ত্ত অপূর্ব্ব কবিত্বপূর্ণ ভাষায় সেই অনুভূতির যে বর্ণনা দিয়াছিলেন, তাহাই ঋগ্‌঩বেদের দেবীসূক্ত বা ‘বাক্‌সূক্ত’ নামে লিপিবদ্ধ হয়ে আজ পর্য্যন্তও তত্ত্বপিপাসু হিন্দুগণের নিত্যপাঠ্য হয়ে আছে।
বিশদ

22nd  September, 2019
সংসার-বৈরাগ্য

 সংসার তুচ্ছ জেনে স্বর্গরাজ্য—অভিযানই চূড়ান্ত প্রজ্ঞা-নিদর্শন। ক্ষয়শীল ঐশ্চর্যের সন্ধান, অল্পায়ু সম্পদে আস্থা—মহা মূর্খতার পরিচয়। সংসারসুলভ সম্মানের অন্বেষণ, উচ্চপদের লিপ্সা—মহা মূর্খতার পরিচয়। বিশদ

21st  September, 2019
মানবরূপ 

শ্রীরামকৃষ্ণ একটি কথা বলতেন: ‘আমি ছাঁচ তৈরি করে রেখে গেলাম, তোরা নিজেদের জীবনকে সেই ছাঁচে ঢেলে নে, আমি আগুন জ্বেলে গেলাম, তোরা আগুন পুইয়ে নে, আমি রান্না করে রেখে গেলাম, তোরা বাড়া ভাতে বসে যা।’ প্রত্যেকটি কথাই অতিশয় তাৎপর্যপূর্ণ। 
বিশদ

19th  September, 2019
হিন্দু সভ্যতার চিরন্তন উপকূলে

আলমোড়ায় অবস্থানকালে স্বামীজী হিন্দু সভ্যতার চিরন্তন উপকূলে—আধুনিক চিন্তাতরঙ্গরাজির বহুদূর ব্যাপী প্লাবনের প্রথম ফলস্বরূপ বঙ্গদেশে যে-সকল উদার হৃদয় মহাপুরুষের আবির্ভাব হইয়াছিল, তাঁহাদিগের কথা বলিয়াছিলেন। রাজা রামমোহন রায়ের কথা নৈনিতালে শুনিয়াছিলাম। 
বিশদ

18th  September, 2019


আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থ প্রাপ্তির যোগ। যে কোনও ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯৪০- ‘দি বিটলস’ ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা, গায়ক জন লেননের জন্ম
১৯৪৫- সারোদবাদক আমজাদ আলি খানের জন্ম
১৯৪৫- অভিনেত্রী সুমিতা সান্যালের জন্ম
১৯৬৭- কিউবার বিপ্লবের প্রধান ব্যক্তিত্ব চে গেভারার মৃত্যু
২০১৫- সংগীত পরিচালক রবীন্দ্র জৈনের মৃত্যু  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার    
পাউন্ড    
ইউরো    
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৭৮৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৭৯৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,৩৪৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৫,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৫,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
05th  October, 2019

দিন পঞ্জিকা

১৮ আশ্বিন ১৪২৬, ৫ অক্টোবর ২০১৯, শনিবার, সপ্তমী ১০/৪৫ দিবা ৯/৫১। মূলা ১৯/২৪ দিবা ১/১৮। সূ উ ৫/৩২/৪৫, অ ৫/১৭/৫৫, অমৃতযোগ দিবা ৬/২০ মধ্যে পুনঃ ৭/৭ গতে ৯/২৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৯ গতে ২/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৩৯ গতে ২/১৭ মধ্যে, বারবেলা ৭/০ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৪ গতে ২/২৩ মধ্যে পুনঃ ৩/৫১ গতে অস্তাবধি, কালরাত্রি ৬/৫১ মধ্যে পুনঃ ৪/০ গতে উদয়াবধি। 
১৭ আশ্বিন ১৪২৬, ৫ অক্টোবর ২০১৯, শনিবার, সপ্তমী ২১/২৭/৩৯ দিবা ২/৮/০। মূলা ৩১/৪৭/১২ রাত্রি ৬/১৫/৪৯, সূ উ ৫/৩২/৫৬, অ ৫/১৯/৩৬, অমৃতযোগ দিবা ৬/২৩ মধ্যে ও ৭/৯ গতে ৯/২৭ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ২/৫০ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৫/১৮ মধ্যে এবং রাত্রি ১২/৩৭ গতে ২/১৭ মধ্যে, বারবেলা ১২/৫৪/৩৬ গতে ২/২২/৫৫ মধ্যে, কালবেলা ৭/১/১৬ মধ্যে ও ৩/৫১/১৬ গতে ৫/১৯/৩৬ মধ্যে, কালরাত্রি ৬/৫১/১৬ মধ্যে ও ৪/১/১৬ গতে ৫/৩৩/১৮ মধ্যে। 
মোসলেম: ৫ শফর 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল  
মেষ: অর্থ প্রাপ্তির যোগ। বৃষ: প্রেম-প্রণয়ে অগ্রগতি। মিথুন: গুরুজনের শরীর সম্পর্কে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে  
১৯৪০- ‘দি বিটলস’ ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা, গায়ক জন লেননের জন্ম১৯৪৫-  সারোদবাদক ...বিশদ

07:03:20 PM

এবছর রসায়নে নোবেল পাচ্ছেন জন বি গুডএনাফ, এম স্ট্যানলি হুইটিংহ্যাম ও আকিরা ইয়োশিনো 

03:42:41 PM

মালদহের বৈষ্ণবনগরে নৌকাডুবি, মৃত ৩ 
ঠাকুর দেখতে যাওয়ার সময় নৌকাডুবি। ঘটনাটি ঘটে মালদহের বৈষ্ণবনগর থানার ...বিশদ

03:18:19 PM

৫ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা বাড়াল কেন্দ্র, উপকৃত হবেন ৫০ লক্ষ কর্মী ও ৬২ লক্ষ পেনশনভোগী 

02:30:04 PM

ফলতার রামনগরে বিসর্জনের বাজি বানাতে গিয়ে বিস্ফোরণ, জখম ২ শ্রমিক 

01:20:11 PM