Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

দিবাস্বপ্নের কারবারি

জাতীয় শিক্ষা নীতি (এনইপি) ২০২০ রূপায়ণ নিয়ে মোদি সরকার অনেক ঢাক ঢোল পিছিয়েছিল। কিন্তু এনইপি রূপায়ণের জন্য যে পরিমাণ অর্থ জরুরি, তার সংস্থান কেন্দ্র এখনও করেনি। এনইপি সুপারিশ করেছিল যে, প্রতিবছর জিডিপির অন্তত ৬ শতাংশ অর্থ শিক্ষাখাতে বরাদ্দ করতে হবে। কিন্তু ভারতে শিক্ষাখাতে ব্যয় বাজেটের ৩ শতাংশ এবং জিডিপি ৪ শতাংশের ভিতরেই ঘোরাফেরা করে। অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রার ধারেকাছেও পৌঁছতে পারেনি সরকারের পদক্ষেপ। 
তবে সেই প্রশ্ন মুলতুবি রেখে হাততালি কুড়নোর অসুখ যে সারবার নয়, তা ফের বোঝা গেল স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কারবারে। শ্রোতার আসনে সারা দেশের পড়ুয়ারা। পরীক্ষা প্রস্তুতির নানা বিষয়ে অনুষ্ঠিত হয় হাল্কা চালের কয়েক ঘণ্টার অনুষ্ঠান। পোশাকি নাম ‘পরীক্ষা পে চর্চা’। পূর্বনির্দিষ্ট কিছু পড়ুয়ার প্রশ্নের জবাবও দেন প্রধানমন্ত্রী। একটিমাত্র বাৎসরিক অনুষ্ঠান। গত তিনবছরে এমন অনুষ্ঠান আয়োজনে মোদি সরকার খরচ করেছে ৬২ কোটি টাকা! আর এমন অনুষ্ঠানে  অফলাইন বা অনলাইনে যে পড়ুয়ারা হাজির থাকে তাদের কাছে পৌঁছয় মোদির মুখাবয়ব সংবলিত একটি শংসাপত্র। সেটি মুদ্রণের বার্ষিক ব্যয় কত? কোটি টাকা! দিল্লির বুকে এই অনুষ্ঠান প্রথমবার হয় ২০১৮ সালে। পরবর্তী ছ’বছরে সব মিলিয়ে খরচ হয়েছে ৭৮ কোটি ৮৩ লক্ষ টাকা। তার মধ্যে গত তিন বছরে খরচের পরিমাণ ৬২ কোটি ২০ লক্ষ টাকা। তথ্যের অধিকার আইনে এমন তথ্য ফাঁস হতেই উঠেছে সমালোচনার ঝড়। লোক দেখানো অনুষ্ঠানের নামে এহেন খয়রাতি কেন? সকলের প্রশ্ন এটাই। স্কুল থেকে গবেষণা স্তর পর্যন্ত স্কলারশিপ প্রদান বন্ধ রেখে এর কী মানে? শিক্ষাক্ষেত্রে পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ বৃদ্ধির আগ্রহ চোখেই পড়ে না। অথচ শিক্ষাকে নাকি এই পোড়ার দেশে আইনি অধিকার মেনে নেওয়া হয়েছে। অথচ বহু স্কুলে ন্যূনতম পরিকাঠামোই নেই। বুনিয়াদি শিক্ষার পরিকাঠামো কী সাংঘাতিক খারাপ তা টের পাওয়া গিয়েছিল করোনাকালের দু’বছরে। শিক্ষাবিদদের একাংশের মতে, সরকারের অবহেলায় সেইসময় শিক্ষাক্ষেত্রের যে অবনমন ঘটেছে তা এক দশকেও পূরণ হওয়া কঠিন। এই পরিস্থিতিতে ‘পরীক্ষা পে চর্চা’র মতো বিলাসবহুল আয়োজনের একটাই অর্থ দাঁড়ায়, সুসজ্জিত প্যান্ডেলের ভিতরে নিমন্ত্রণ করে ডেকে এনে অভ্যাগতদের খালি মুখে বিদায় করে দেওয়া। মোদির ‘গতে বাঁধা আত্মপ্রচারমূলক’ এই অনুষ্ঠানের পিছনে টাকা না ঢেলে, শিক্ষার প্রকৃত উন্নতি নিয়েই সরকারের আন্তরিভাবে ভাবা উচিত। প্রাথমিক, মাধ্যমিক থেকে উচ্চশিক্ষা সর্বত্র পরিকাঠামোর সময়োপযোগী পুনর্নির্মাণ জরুরি। বিশেষ করে জোর দিতে হবে মেধাভিত্তিক স্কলারশিপ প্রদানের উপর। তার মধ্যে আর্থ-সামাজিকভাবে পিছিয়ে পড়া পরিবারের ছেলেমেয়েদেরই অগ্রাধিকার প্রাপ্য। 
সারা দুনিয়া জানে, অগ্রগতি বা উন্নয়নের সবচেয়ে বড় হাতিয়ারের নাম শিক্ষা। শিক্ষার চেতনাই বাঁচার বাকি রাস্তাগুলি খুলে দেয়। বেঁচে থাকার জন্য ন্যূনতম প্রয়োজন অন্ন, বস্ত্র ও বাসস্থান। এই প্রয়োজনগুলিও মেটাতে সুশিক্ষা জরুরি। আমরা সমাজবদ্ধ জীব এবং পরিবার-এ বিশ্বাস রাখি। পরিবারের প্রয়োজন মেটাবার জন্য দরকার নিয়মিত আয়-উপার্জন। পরিবার প্রতিপালনের জন্য পর্যাপ্ত উপার্জন তার পক্ষেই করা সম্ভব যে সুস্থ সবল। নিজে সুস্থ সবল থেকে পরিবারের সদস্যদেরও তেমন রাখতে দরকার ন্যূনতম শিক্ষা। প্রকৃত শিক্ষা মানুষকে সুস্থভাবে বাঁচার ব্যবস্থা করে। সুশিক্ষা পেলেই জানা সম্ভব, কোন ধরনের খাদ্য স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর। অপুষ্টির অভিশাপ থেকে মুক্ত থাকতে এই শিক্ষা দরকার। এটি কুশিক্ষা এবং কুসংস্কার থেকেও দূরে রাখার প্রেরণা জোগায়। সুশিক্ষাই বোঝায়, একা একা সুস্থভাবে বাঁচা যায় না, তার জন্য পরিবেশকেও সুস্থ রাখার দায়িত্ব নিতে হয় প্রতিটি মানুষকে। বুনিয়াদি শিক্ষা উদ্ধুব্ধ করে উচ্চশিক্ষা এবং সময়োপযোগী প্রশিক্ষণ গ্রহণে। শিক্ষার একমাত্র উদ্দেশ্য ভালো চাকরি জোগাড় বা গবেষণা করা নয়। কৃষি, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প-ব্যবসা থেকে পরিকাঠামো উন্নয়ন, বৃহৎ শিল্প, এমনকী ক্রীড়া ক্ষেত্রে উৎকর্ষ অর্জনেও শিক্ষার বিকল্প নেই। সব মিলিয়ে এটাই দাঁড়ায় যে, শিক্ষাই হল অর্থনীতির চালিকা শক্তি। ৭৭ বছরের স্বাধীন দেশ গোড়ার গলদ দূর না করে ‘উন্নত’ দেশের পংক্তিতে বসার স্বপ্ন দেখছে। এই স্বপ্নকে আপনি দিবাস্বপ্নের অধিক কী মূল্য দিতে পারেন?
10th  February, 2025
আপাতত মুখরক্ষা

শেষরক্ষা হল না! ৬০ আসনের মণিপুর বিধানসভায় বিজেপির বিধায়ক ৩৭ জন। তবু এন বীরেন সিংয়ের উত্তরসূরি হিসেবে গ্রহণযোগ্য একজনকেও খুঁজে পেল না কেন্দ্রের শাসকদল!
বিশদ

নারীশক্তি বিকাশের বাজেট

দেশের জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক মহিলা। ভারতের মেয়েরা যথেষ্ট বুদ্ধিমতী। গৃহকর্ম থেকে সব ধরনের কাজ এবং পেশায় তাঁরা যে পুরুষের সমান দক্ষ, এমনকী কিছু ক্ষেত্রে তাঁরাই শ্রেষ্ঠতর, এই সত্য ইতিমধ্যেই প্রমাণিত। তবু ‘অধিকার’ প্রদানের প্রশ্নে এই ২০২৫ সালে দাঁড়িয়েও নারী বহুলাংশে ‘বঞ্চনা’র শিকার।
বিশদ

14th  February, 2025
উৎপাদনে রাজ্যের গুরুত্ব

কেন্দ্রের আর্থিক সমীক্ষা রিপোর্টের দাবি, ২০২৩-২৪ সালে দেশে বেকারত্বের হার ৩.২ শতাংশে নেমে এসেছে। তত্ত্বগতভাবে এটা বস্তুত ‘পূর্ণ কর্মসংস্থান’ বিবেচনারই শামিল! তবে একইসঙ্গে সতর্ক করা হয়েছে যে, ২০৩০ সাল পর্যন্ত প্রতিবছর কৃষি ক্ষেত্রের বাইরে সাড়ে ৭৮ লক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে। 
বিশদ

13th  February, 2025
রাজ্যগুলির দাবি ন্যায্য

ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় কেন্দ্র কোনও ‘প্রভু’ নয় এবং রাজ্যগুলিও নয় তার ‘হুকুমবরদার’। কেন্দ্র ‘দাতা’ এবং রাজ্যগুলি ‘অনুগৃহীত’—এমনও নয় সম্পর্কটি। ভারত রাষ্ট্র গড়ে উঠেছে রাজ্যগুলির সমবায়ের নীতির ভিত্তিতে। সেখানে কেন্দ্র রয়েছে একটি সমন্বয়কারীর ভূমিকায়।
বিশদ

12th  February, 2025
ললাট লিখন

কপালের লিখন খণ্ডাবে কে? গত ২১ মাসে তাঁর মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে অপসারণ চেয়ে বারবার সরব হয়েছে বিরোধীরা। নিজের দলের বিক্ষুব্ধ একটা বড় অংশের বিধায়করাও একই দাবিতে সরব ছিলেন। রাজ্যের হিংসা পরিস্থিতিতে যখন কোনও লাগাম টানা যাচ্ছে না, পুলিস-প্রশাসন সম্পূর্ণ ব্যর্থ, রাজ্যের মানুষকে যে সরকার নিরাপত্তা দিতে পারেনি তারা কেন ক্ষমতায় থাকবে— সেই প্রশ্নও তুলেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।
বিশদ

11th  February, 2025
ইতিহাসের ‘লজ্জা’!

ঢাকার ৩২নং ধানমন্ডি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির ঠিকানা। এই বাড়ি থেকেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন তিনি। সেটা ১৯৭১ সাল। তার চার বছর পর, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এই বাড়িতেই সপরিবার মুজিবকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছিল।
বিশদ

09th  February, 2025
সীমা লঙ্ঘন

দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসেই অসংখ্য অভিবাসীকে দেশছাড়া করার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেইমতো বুধবার মার্কিন দেশের একটি সামরিক বিমানে চাপিয়ে অমৃতসরে ফেরত পাঠানো হয়েছে ১০৪ জন ভারতীয়কে।
বিশদ

08th  February, 2025
অভূতপূর্ব, আশাপ্রদ

সিপিএম শাহির পতন যে সময়ের অপেক্ষামাত্র, তা আঁচ করতে পেরেছিল সকলেই। লাগাতার লালসন্ত্রাসে মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিল। ওইসঙ্গে রাজ্যকে গ্রাস করেছিল দুর্নীতি আর অনুন্নয়নের রকমারি। একদিকে আমরা পিছিয়ে যাচ্ছিলাম শিক্ষায়, অন্যদিকে বাংলাজুড়ে তীব্র হচ্ছিল বেকারত্বের জ্বালা।
বিশদ

07th  February, 2025
রশ্মি

ব্রহ্ম আর শক্তি অভেদ। এক কে মানলেই আর একটীকে মানতে হয়। যিনিই ব্রহ্ম তিনিই শক্তি। তাঁকেই মা বলে ডাকি। কালীই ব্রহ্ম, ব্রহ্মই কালী। যেমন অগ্নি আর তার দাহিকাশক্তি,—অগ্নি মানলেই দাহিকাশক্তি মানতে হয়, একটাকে ছেড়ে আর একটাকে ভাবা যায় না।
বিশদ

06th  February, 2025
বেকাররা সেই তিমিরেই

রাজনীতিকে আপনি ‘রাজার নীতি’ কিংবা ‘নীতির রাজা’ যেদিকে থেকেই ব্যাখ্যা করুন না কেন, তার কেন্দ্রে হল মানুষ। এখন ভারতই বিশ্বের সর্বাধিক জনসংখ্যার দেশ। ভারতে সরকার তৈরি হয় প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে। 
বিশদ

06th  February, 2025
গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল 

নরেন্দ্র মোদির প্রথম দশ বছরের জমানা থেকে করোনাকালের দু’বছর আমরা ছাড় দিচ্ছি। বাকি আটটি বছর পেয়েছেন তিনি উপদ্রবহীন। প্রতিবারই সরকার গড়েছেন এনডিএ জোটের নেতা হিসেবে। প্রথম দুটি টার্মে তাঁর দল বিজেপি সংসদে নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা নিয়েই ‘দাদাগিরি’ করেছে।
বিশদ

05th  February, 2025
লাভবান কত শতাংশ?

মধ্যবিত্তের স্বপ্ন পূরণের বাজেট, বক্তৃতা শেষ হওয়ার পর বলেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। এবারের কেন্দ্রীয় বাজেটের যে-দিকটি নিয়ে মধ্যবিত্ত উল্লসিত, তা হল— বেতনভোগী যাদের বার্ষিক আয় ১২ লাখ পর্যন্ত, তাদের আর কর দিতে হবে না।
বিশদ

04th  February, 2025
বৈষম্য বৃদ্ধির আশঙ্কা

বাজেট আসে বাজেট যায়, মানুষের প্রত্যাশা পূরণ হয় না। কেন্দ্রীয় সরকার মনে করছে, অন্তত এবার তারা দেশবাসীর এই খেদ দূর করতে পেরেছে। শনিবার অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন সংসদে যে বাজেট পেশ করেছেন, তাতে সবচেয়ে বেশি উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

03rd  February, 2025
কুর্সি দখলের মরিয়া চেষ্টা

সম্পূর্ণ ফ্রিতে পরিষেবা। আম জনতার দুঃখ-কষ্ট ঘুচিয়ে, চোখের জল মোছাতে কে, কত পরিষেবা দেবে, ভোটের ময়দানে নেমে রীতিমতো ঢেঁড়া পিটিয়ে তা জানিয়ে দিচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলি। নিলাম ডাকার ভঙ্গিতে ‘দানের’ এই প্রতিযোগিতার তীব্র লড়াইয়ের আঁচ মেলে ভোটের আগেই।
বিশদ

02nd  February, 2025
কর্পোরেট ফাঁসে

একেবারেই ‘ভদ্রলোকের চুক্তি’! তবে অলিখিত। ব্যাঙ্ক থেকে কোটি কোটি টাকা ঋণ নিলেও তা শোধ করতে হবে না। একটা সময়ের পর ব্যাঙ্ক নিজেই তা মকুব করে দিতে পারে। এতে ঋণ-পরিশোধের কোনও দায় থাকল না। অন্যদিকে, ব্যাঙ্কের খাতায় অনাদায়ী ঋণের পরিমাণ (এনপিএ বা নন পারফর্মিং অ্যাসেট) কম দেখানো গেলে তাদের ‘আর্থিক স্বাস্থ্য ভালো’ বলে তৃপ্তির ঢেকুর তোলা যাবে।
বিশদ

01st  February, 2025
মহাবিপর্যয় 

প্রয়াগের কুম্ভমেলা ২০২৫ শুরুর আগে থেকেই আরম্ভ হয়ে গিয়েছিল হাজারো গাওনা বাজনা। তার মধ্যে প্রথম হচ্ছে নামকরণ। লোকে যেটাকে ‘পূর্ণকুম্ভ’ বলে জানে, তার নাম দেওয়া হল ‘মহাকুম্ভ’। অন্যবার যে বিশেষ স্নানকে ‘শাহিস্নান’ বলা হয়েছে, তা এবার ‘অমৃতস্নান’।
বিশদ

31st  January, 2025
একনজরে
সোনামুখীর একাদশ শ্রেণির ছাত্রীকে অপহরণের অভিযোগে শুক্রবার পুলিস এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে। ধৃতের নাম চিরঞ্জিৎ মাঝি। তার বাড়ি পশ্চিম বর্ধমানের কাঁকসা থানা এলাকায়। পুলিস জানিয়েছে, এদিন ধৃতকে বিষ্ণুপুর মহকুমা আদালতে তোলা হলে বিচারক ১৪দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন ...

শুক্রবার সকালে মালদহের গাজোল ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের তুলসীডাঙ্গা এলাকায় তালপুকুরে পাঁচ বিঘার বেশি আয়তনের একটি পুকুর ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে যান ...

‘এক দেশ এক নির্বাচন’ ইস্যুতে বিশেষজ্ঞদের মতামত নেওয়ার কাজ শুরু করছে সংসদীয় কমিটি। আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারি ডাকা হয়েছে সংসদীয় যৌথ কমিটির তৃতীয় বৈঠক। ...

ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যান রূপায়ণের লক্ষ্যে আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি বৈঠকে বসবেন ঘাটালের সাংসদ দেব, সেচমন্ত্রী মানস ভুঁইয়া, দপ্তরের প্রধান সচিব মনীশ জৈন সহ ডিস্ট্রিক্ট ইমপ্লিমেন্টেশন কমিটি এবং ব্লক সাব কমিটির সদস্যরা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিশেষ কোনও পারিবারিক কারণে মানসিক দুশ্চিন্তা বাড়তে পারে। কাজকর্মের ক্ষেত্রে বিশেষ  সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫৬৪: জ্যোতির্বিদ গ্যালিলিও গ্যালিলির জন্ম
১৭৫৯: লন্ডনে ব্রিটিশ মিউজিয়াম উদ্বোধন করা হয়
১৮৬৯: মির্জা গালিবের মৃত্যু
১৯২১: ঐতিহাসিক রাধাকৃষ্ণ চৌধুরির জন্ম
১৯৪২: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সিঙ্গাপুরের পতন, জাপানের কাছে আত্মসমর্পণ করলেন ব্রিটিশ জেনারেল
১৯৪৭: রণধীর কাপুরের জন্ম
১৯৫৬: ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার ডেসমন্ড হেইনসের জন্ম
১৯৬৪: আশুতোষ গোয়ারিকরের জন্ম
১৯৭১: ব্রিটিশ যুক্তরাজ্যের মুদ্রার দশমিকীকরণ হয়
২০২২: কিংবদন্তি সঙ্গীতশিল্পী গীতশ্রী  সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু
২০২২: কিংবদন্তি সুরকার তথা সঙ্গীতশিল্পী বাপ্পি লাহিড়ীর মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৬.০৩ টাকা ৮৭.৭৭ টাকা
পাউন্ড ১০৭.২৮ টাকা ১১১.০৪ টাকা
ইউরো ৮৯.২২ টাকা ৯২.৬১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৮৬,৩০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৮৬,৭৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৮২,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯৭,৯৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯৮,০৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩ ফাল্গুন, ১৪৩১, শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। তৃতীয়া ৩৪/১৩ রাত্রি ১১/৫৩। উত্তরফাল্গুনী  নক্ষত্র ৪৮/৪০ রাত্রি ১/৪০। সূর্যোদয় ৬/১২/২৮, সূর্যাস্ত ৫/২৯/১৮। অমৃতযোগ  দিবা ৯/৫৮ গতে ১২/৫৮ মধ্যে রাত্রি ৮/১ গতে ১০/৩৪ মধ্যে পুনঃ ১২/১৬ গতে ১/৫৮ মধ্যে পুনঃ ২/৪৯ গতে ৪/৩০ মধ্যে। বারবেলা ৭/৩৬ মধ্যে পুনঃ ১/১৫ গতে ২/৪০ মধ্যে পুনঃ ৪/৫ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/৪ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৬ গতে উদয়াবধি। 
২ ফাল্গুন, ১৪৩১, শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। তৃতীয়া রাত্রি ১০/৪০। উত্তরফাল্গুনী নক্ষত্র রাত্রি ১২/৫৩। সূর্যোদয় ৬/১৫, সূর্যাস্ত ৫/২৮। অমৃতযোগ দিবা ৯/৪৯ গতে ১২/৫৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৬ গতে ১০/৩৩ মধ্যে ও ১২/১২ গতে ১/৪৯ মধ্যে ও ২/৩৮ গতে ৪/১৭ মধ্যে। কালবেলা ৭/৩৯ মধ্যে ও ১/১৬ গতে ২/৪০ মধ্যে ও ৪/৪ গতে ৫/২৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৪ মধ্যে ও ৪/৩৯ গতে ৬/১৫ মধ্যে।
১৬ শাবান।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
বাংলাদেশে স্টারলিঙ্কের পরিষেবা চালু করার বিষয়ে এলন মাস্কের সঙ্গে কথা বললেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনুস

03:12:53 AM

নয়াদিল্লি রেল স্টেশনে পদপিষ্টের পরিস্থিতি, আহত কমপক্ষে ১০

01:05:58 AM

৭৭ কেজি নিষিদ্ধ শব্দবাজি বাজেয়াপ্ত করল বাসুদেবপুর থানার পুলিস, গ্রেপ্তার ২

11:48:00 PM

১১৯ জন অবৈধ অভিবাসীকে নিয়ে অমৃতসরে নামল আমেরিকার দ্বিতীয় বিমান

11:46:00 PM

হকি প্রো লিগ: প্রথম ম্যাচেই ভারতকে ৩-১ গোলে হারাল স্পেন

11:33:14 PM

নয়াদিল্লি রেল স্টেশনে পদপিষ্টের পরিস্থিতির ঘটনায় আহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫

11:30:00 PM