Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

আতঙ্কের নাম জিএসটি

পেট্রলিয়াম পণ্য, অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় এবং বিদ্যুতের উপর জিএসটি চাপানো হয়নি। এই পণ্যগুলিকে জিএসটির আওতাবহির্ভূত রাখা হয়েছে। এগুলির ক্ষেত্রে রাজস্ব আদায় করা হয় পৃথকভাবে এবং পূর্ববর্তী কর ব্যবস্থা অনুসারে। এই কর সংগ্রহ করে রাজ্য সরকারগুলি। বাদবাকি পণ্য ও পরিষেবার উপর নেওয়া হয় জিএসটি। বস্তুত মূল্যযুক্ত কর বা ভ্যাটের জায়গাতেই জিএসটি আনা হয়েছে। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর নেতৃত্বে গঠিত জিএসটি কাউন্সিল পণ্যবিশেষে জিএসটির একাধিক হার ঠিক করে দেয়। কাউন্সিলের বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুসারে বিভিন্ন সময়ের জিএসটি হারের বদল হয়, এমনকী নতুন নতুন পণ্য ও পরিষেবার উপর জিএসটি চাপে কিংবা বাদ যায়। জিএসটি হল এক ধরনের পরোক্ষ কর। প্রথম মোদি সরকারের অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে লোকসভায় জিএসটি বিল পেশ করেন। ১০১তম সংবিধান সংশোধনীর মাধ্যমে ২০১৬ সালে সেটি নতুন আইনে পরিণত হয়। এরপর ২০১৭ সালের ১ জুলাই থেকে ভারতজুড়ে প্রয়োগ করা হয় জিএসটি। ভ্যাট তুলে দিয়ে জিএসটি চালু করা নিয়ে শিল্পমহলের অনেক সংশয় ও উদ্বেগ ছিল। মান্য অর্থনীতিবিদদেরও অনেকের পরামর্শ ছিল, জিএসটি অনেক সতর্কতার সঙ্গেই চালু করা উচিত, প্রয়োজনে সময়ও নিক সরকার।
কিন্তু, কে শোনে কার কথা? নরেন্দ্র মোদির যে সবচেয়ে বেশি আস্থা চমকে। জাতীয় রাজনীতিতে তাঁর প্রবেশ ও উত্থান নিঃসন্দেহে চমকপ্রদ। সেই চমকের ধারাবাহিকতা রক্ষাতেই তাঁকে মরিয়া মনে হয়েছে বরাবর। তাঁর এই চমক সিরিয়ালের প্রথমটিই ছিল জিএসটির প্রবর্তন। বণিক মহল এবং অর্থনীতিবিদদের একটি বড় অংশ মনে করেন, মোদি সরকারের জিএসটি ব্যবস্থায় নানাবিধ ত্রুটি রয়েছে। তড়িঘড়ি চালু করতে গিয়েই ব্যবস্থাটিকে ত্রুটিমুক্ত করার দিকে নজর দেওয়া সম্ভব হয়নি। তার উপর রয়েছে সরকারের দৃষ্টিভঙ্গিতে গলদ। এই কারণে ধনিক শ্রেণিকে বহুলাংশে ছাড় দিতে গিয়ে গরিব ও মধ্যবিত্ত জনগণের গলা কাটা পড়ছে অহরহ। আর শিল্প-বাণিজ্য ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি উদ্যোগগুলি (এমএসএমই)। মোদি সরকারের নির্মম কর আদায় ব্যবস্থাকে বিরোধী দলগুলি এজন্য ‘কর সন্ত্রাস’ বলে নিন্দা করেছে বরাবর। পরে বিরোধীদের সঙ্গেই কণ্ঠ মেলাতে দেখা গিয়েছে প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ অরবিন্দ সুব্রহ্মণ্যমকেও।
কে তিনি? মোদি জমানায় ২০১৪ সালের অক্টোবর থেকে ২০১৮ সালের জুন পর্যন্ত ভারতের প্রধান অর্থনৈতিক উপদেষ্টার দায়িত্ব সামলেছেন অরবিন্দ সুব্রহ্মণ্যম। দেশে জিএসটি প্রবর্তনের প্রধান কাণ্ডারীও মোদিবাবুদের একদা বিশেষ পছন্দের এই অর্থনৈতিক ব্যক্তিত্ব। সেই তিনিই এখন আর জিএসটির গুচ্ছ গলদ ঢেকে রাখার পক্ষপাতী নন। তিনিই বলেন, ‘জিএসটি ব্যবস্থায় নানারকম সেস মিলিয়ে রয়েছে প্রায় ৫০ রকমের কর। অন্যান্যগুলিসমেত মোট করের সংখ্যা দাঁড়াবে শ’খানেক। কর-সন্ত্রাস এবং অতিরিক্ত করের বোঝা ভারতীয় সংস্কৃতির অঙ্গ। জিএসটি তাকে আরও একধাপ বাড়িয়ে দিয়েছে!’ জিএসটি, অরবিন্দ সুব্রহ্মণ্যমের একসময়ের ব্যাখ্যায় ছিল ‘কর সন্ত্রাস’ আর আজ তিনি আরও একধাপ এগিয়ে গিয়ে বলছেন ‘ন্যাশনাল ট্র্যাজেডি’! ‘জাতীয় বিপর্যয়’ বলবেন নাই-বা কেন? সামান্য পপকর্ন খেতেও সাধারণ মানুষকে মোটা অঙ্কের জিএসটি গুনতে হবে! সামাজিক সুরক্ষা নাগরিকের অধিকার। দেশের সরকার তা দিতে অপারগ। তাই দেশবাসীকেই তার সাধ্যমতো জীবন বিমা এবং স্বাস্থ্য বিমা কিনতে হয়। মোদির অর্থমন্ত্রকের শ্যেনদৃষ্টি প্রসারিত হয়েছে সেদিকেও। এই দুই জরুরি বিমার উপরেও মোটা হারে জিএসটি চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। তার ফলে বহু মধ্যবিত্ত পরিবারের সাধ্যের বাইরে চলে গিয়েছে এই দুটি প্রোডাক্ট। মানুষের অনাগত ভবিষ্যৎ এবং চিকিৎসা পরিষেবার নিশ্চয়তা এইভাবে বস্তুত সরকারের লালসার শিকার হল না কি? নানা মহলের দাবি ছিল—জীবন বিমা এবং স্বাস্থ্য বিমা থেকে জিএসটি প্রত্যাহার করতে হবে। কিন্তু, জিএসটি কাউন্সিলের সর্বশেষ বৈঠকও দেশবাসীকে এই প্রশ্নে হতাশ করেছে। অথচ জিএসটি চালুর আগে সরকারের তরফে আশ্বস্ত করা হয়েছিল যে, কর ব্যবস্থাকে সরল এবং উদার করবে নয়া ব্যবস্থা। এতে সবচেয়ে বেশি লাভবান হবে গরিব ও মধ্যবিত্ত জনগণ এবং এমএসএমই। কিন্তু যত দিন যাচ্ছে ততই দেখা যাচ্ছে, সরকারের দাবি ও আশ্বাসের বিপরীত ফলই প্রসব করে চলেছে জিএসটি ব্যবস্থা। ভ্রান্ত নীতি আঁকড়ে থাকা সরকারের মুখে অর্থনীতির উত্তরণ এবং অমৃতকাল-এর কথা কোনোভাবেই শোভা পায় না। মন ও মুখ এক হলে জিএসটি ব্যবস্থার সরলীকরণেই আন্তরিক হতো দিল্লি, রেহাই দিত সাধারণ মানুষকেও।
26th  December, 2024
‘মৃত্যু’ ব্যবসায়ী

কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য তাঁর ‘ভেজাল’ শিরোনামের কবিতায় লিখেছিলেন, ‘ভেজাল, ভেজাল ভেজাল রে ভাই, ভেজাল সারা দেশটায়/ ভেজাল ছাড়া খাঁটি জিনিস মিলবে নাকো চেষ্টায়!’ কবিতাটির শেষদিকে কবি তাঁর এই উপলব্ধির কথাও জানিয়েছেন যে, ‘খাঁটি জিনিস’-এর প্রত্যাশা বৃথাই। বিশদ

এগিয়ে বাংলার মেয়ে

তাঁদের শারীরিক ও মানসিক সীমাবদ্ধতার দোহাই পেড়ে পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র মেয়েদের কাজ-কর্তব্যের সামনে একটি গণ্ডি এঁকে দেওয়া হয়। তার মধ্যে অবশ্যই রয়েছে ভারত। অথচ এই ভারতেই দেবী দুর্গাকে দশপ্রহরণধারিণী ও মহিষাসুরমর্দিনী সাজিয়ে আরাধনা করা হয়, বঙ্গদেশের সর্ববৃহৎ উৎসব পালিত হয় তাঁকেই ঘিরে। বিশদ

01st  January, 2025
নিছকই ঢক্কানিনাদ!

ধাপ্পা এক: ‘ক’-বাবুর পরিবারে চারজন লোক। মাসিক আয় এক লক্ষ টাকা। অর্থাৎ মাথাপিছু আয় ২৫ হাজার টাকা। ‘খ’-বাবুর দু’জনের পরিবারের আয় মাসে ৭০ হাজার টাকা। অর্থাৎ মাথাপিছু আয় ৩৫ হাজার টাকা। মোট টাকার অঙ্কে ‘ক’-বাবুর পরিবারের আয় ‘খ’ বাবুর পরিবারের থেকে বেশি। বিশদ

31st  December, 2024
মমতার বিকল্প শিল্পভাবনা

মানুষ একটা মুখের সঙ্গে দুটো হাতও নিয়ে জন্মায়। হাত দুটো কাজ এবং উপার্জন করার জন্য। হাতে কাজ করলেই নিজের মুখের গ্রাস জোগাড় করতে পারে মানুষ। এরপর উদ্বৃত্ত অর্থ-সম্পদ ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করে। উদ্বৃত্তের কিছুটা বণ্টনও করে দিতে পারে দুর্বল মানুষের মধ্যে।
বিশদ

30th  December, 2024
ইতিহাস সাক্ষী

‘জীবনে যারে তুমি দাওনি মালা, মরণে কেন তারে দিতে এলে ফুল।’ প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের প্রয়াণে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর আবেগমথিত শোকজ্ঞাপন দেখে যদি এই জনপ্রিয় বাংলা গানটির প্রথম দু’কলি মনে পড়ে যায় তা কি খুব দোষের হবে? বিশদ

29th  December, 2024
যোগসাজশ!

এ যেন টাট্টু ঘোড়া! নির্বাচনী বন্ড হল বিশ্বের সবচেয়ে বড় আর্থিক কেলেঙ্কারি, গত ফেব্রুয়ারি মাসে একথা বলেছিলেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ পরকলা প্রভাকর (অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের স্বামী)। পর্দা ফাঁসের সময় দেখা যায়, মোট অনুদানের প্রায় অর্ধেক অর্থ একাই পেয়ে বসে আছে নরেন্দ্র মোদির দল। বিশদ

28th  December, 2024
ক্ষুধার্তের সামনে খাদ্য নষ্ট!

শিশুদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অপুষ্টির হার যেসব দেশে তাদেরই অন্যতম ভারত। অপুষ্টির শিকার সর্বাধিক সংখ্যক শিশু রয়েছে ভারতেই। ৬ বছরের কম বয়সি শিশুদের মধ্যে ১৭ শতাংশের ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে কম। ৫ বছরের কম বয়সি শিশুদের মধ্যে ৩৬ শতাংশের বৃদ্ধি ঠিকমতো হয়নি। বিশদ

27th  December, 2024
দুর্বল ফন্দি

ভারতের সবচেয়ে বড় সমস্যার নাম নিঃসন্দেহে বেকারত্ব। রাজ্য রাজনীতি থেকে জাতীয় রাজনীতিতে উত্তরণের জন্য এই সমস্যাকেই হাতিয়ার করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। মনমোহন সিংয়ের দ্বিতীয় ইউপিএ সরকারকে গদিচ্যুত করতে গেরুয়া শিবিরের মুখ হিসেবে তুলে ধরা হয়েছিল নরেন্দ্র মোদিকে। বিশদ

25th  December, 2024
আগুনে ঘি

গোপনে নজরদারি চালাতে ১,৪০০ হোয়াটস অ্যাপ নম্বরে আড়িপাতার জন্য ইজরায়েলের সংস্থা এনএসও-র পেগাসাস স্পাইওয়্যার ব্যবহার করা হয়েছিল। এর মধ্যে ভারতের ৩০০টি নম্বর রয়েছে। মার্কিন আদালতের এই রায় ঘোষণার পরেই ফের মোদি সরকারের বিরুদ্ধে পুরনো ঘা খুঁচিয়ে তুলেছে বিরোধীরা। বিশদ

24th  December, 2024
গ্রামোন্নয়নে প্রশংসনীয় পদক্ষেপ

মহাত্মা গান্ধীকে একবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, স্বাধীন ভারত ব্রিটেনের মতো জীবনযাত্রার মান অর্জন করবে বলে কি আপনি বিশ্বাস করেন? গান্ধীজি উত্তর দিয়েছিলেন, এই সমৃদ্ধি অর্জনের জন্য এই গ্রহের অর্ধেক সম্পদ লেগেছে একা ব্রিটেনের।
বিশদ

23rd  December, 2024
ভারসাম্যের খেলা

এই প্রথম নয়, লোকসভা ভোটে বিজেপি ২৪০ আসনে আটকে যাওয়ার পর প্রকাশ্যে সরব হয়েছিলেন তিনি। ভোটের প্রচারে নরেন্দ্র মোদিকে ‘ভগবান’ হিসেবে তুলে ধরা যে ভালোভাবে নেয়নি সঙ্ঘ পরিবার, সেই বার্তা শোনা গিয়েছিল তাঁর মুখে। এর পরেও দেখা গিয়েছে, সঙ্ঘের মুখপত্রে শাসকদল ও সরকারের কৌশল নিয়ে নানা প্রশ্ন তুলতে।
বিশদ

22nd  December, 2024
অপ্রত্যাশিত

স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে সংসদে সরকার ও বিরোধীপক্ষের মধ্যে তর্কবিতর্ক, উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়, তুমুল হই-হট্টগোল নতুন কিছু নয়। গলায় পোস্টার ঝুলিয়ে, প্ল্যাকার্ড হাতে ওয়েলে নেমে পড়া, স্লোগান, একে অপরের দিকে তেড়ে যাওয়ার ছবিও হামেশাই দেখা যায়। বিশদ

21st  December, 2024
ভর্ৎসনা ও ক্ষমা প্রার্থনা

তির ছুড়েছিলেন বিরোধীদের দিকে। লক্ষ্যভেদ তো হলই না, উল্টে তাতে বিদ্ধ হলেন ভারতের সংবিধান প্রণেতা বাবাসাহেব আম্বেদকর! কে এই ব্যর্থ ধনুর্ধর? দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী স্বয়ং!
বিশদ

20th  December, 2024
প্রতিশ্রুতি রক্ষার সংস্কৃতি

নিজ গৃহ বা বাড়িকে ভারতের সংবিধানে নাগরিকের মৌলিক অধিকারের তালিকাভুক্ত করা হয়নি। তবে প্রত্যেকের একটি বাড়ির অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে অন্যান্য মৌলিক অধিকার এবং নির্দেশমূলক নীতিগুলি রূপায়ণের মাধ্যমে। এছাড়া সুপ্রিম কোর্টের একাধিক রায়েও উপযুক্ত বাসস্থানের অধিকার মেনে নেওয়া হয়েছে। বিশদ

19th  December, 2024
বৈষম্য বৃদ্ধির ব্যবস্থা

পয়লা জুলাই, ২০১৫। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’ স্লোগান শুনিয়েছিলেন। উদ্দেশ্য ঘোষিত হয়েছিল ‘পাওয়ার টু এমপাওয়ার’। বলা হয়েছিল, ভারত সরকারের সমস্ত পরিষেবা ইলেকট্রনিক ব্যবস্থার মাধ্যমে সহজলভ্য হবে। তার জন্য ইন্টারনেট সংযোগ এবং অনলাইন পরিকাঠামো বিস্তার লাভ করবে দেশজুড়ে।
বিশদ

18th  December, 2024
‘না খাউঙ্গা’র প্রহসন!

গত দশ বছর ধরে মূলত তিনটি ‘অস্ত্রকে’ সম্বল করে বিরোধীদের বিরুদ্ধে তোপ দেগেই চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক, বংশানুক্রমিক শাসন। কীভাবে শতাব্দী প্রাচীন কংগ্রেস দলে গান্ধী পরিবার বংশপরম্পরায় ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রেখেছে, মোদির প্রতিদিনের সমালোচনা মূলত তা নিয়েই। বিশদ

17th  December, 2024
একনজরে
আর জি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ আগেই শেষ হয়ে গিয়েছে। গত শুনানিতে শেষ হয় ধৃত সঞ্জয় রায়কে জেরার পর্ব। আজ, বৃহস্পতিবার কড়া নিরাপত্তায় শিয়ালদহের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা কোর্টের এজলাসে শুরু হচ্ছে এই মামলার সওয়াল-জবাব। ...

বংশীহারির হরিপুর হাই মাদ্রাসার ৩.২০ শতক জমি অবৈধভাবে হস্তান্তরের অভিযোগ করল কর্তৃপক্ষ। সরকার পোষিত হাই মাদ্রাসার জমি অবৈধভাবে বিক্রি ও রেকর্ড হয়ে যাওয়ায় হইচই জেলাজুড়ে। ...

বছরের প্রথম সকাল। গোলাপের তোড়া আর উপহারের ডালি সাজিয়ে মোহন বাগান অনুশীলনে হাজির একঝাঁক সমর্থক। শুভাশিস, আলবার্তো, আলড্রেডদের হাতে তা তুলে দিয়ে শুভেচ্ছা জানালেন তাঁরা। ...

মাদকাসক্ত বিজেপি নেতার ছেলেই কী বীরভূমের মাদক কারবারি? মাদক সংগ্রহ করতেই কী ২০ লক্ষ টাকা নিয়ে মায়ের দামি গাড়িতে করে শিল্পাঞ্চলে হাজির হয়েছিল সাগর যাদব। গ্রেপ্তারের দু’দিন পর পুলিসির তদন্তের গতিপ্রকৃতি সেই অভিমুখেই যাচ্ছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মের উন্নতি হবে। হস্তশিল্পীদের পক্ষে সময়টা বিশেষ ভালো। ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মের প্রসার। আর্থিক দিকটি অনুকূল। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৫৭ - ব্রিটিশদের কলকাতা দখল
১৮৩৯ - লুই দাগের প্রথম চাঁদের আলোকচিত্র তোলেন
১৮৫৬ - ফটোগ্রাফিক সোসাইটি অব বেঙ্গল প্রতিষ্ঠিত হয়
১৮৯০ - কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম মুসলমান বিচারপতি নিযুক্ত হন সৈয়দ আমির আলী 
১৮৯২ - বিশিষ্ট ভৌত-রসায়ন বিজ্ঞানী  নীলরতন ধরের জন্ম
১৮৯৬ - শিশু সাহিত্যিক খগেন্দ্রনাথ মিত্রর জন্ম
১৮৯৮ - ভারতের প্রথম নির্বাচন কমিশনার তথা  বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য সুকুমার সেনের জন্ম
১৯১২ - কলকাতা উন্নয়ন ট্রাস্ট গঠিত হয়
১৯২০- কল্পবিজ্ঞান লেখক আইজাক অ্যাসিমভের জন্ম
১৯৪৪- অভিনেতা শমিত ভঞ্জের জন্ম
১৯৫০- কলকাতায় চিত্তরঞ্জন জাতীয় ক্যান্সার ইনস্টিটিউট-এর উদ্বোধন
১৯৫৪ - ভারতের অসামরিক সম্মাননা- ভারতরত্ন পদ্মবিভূষণ, পদ্মভূষণ,পদ্মশ্রী মর্যাদাক্রম অনুসারে আজকের দিনে প্রবর্তিত হয়
১৯৫৯- ক্রিকেটার কীর্তি আজাদের জন্ম
১৯৬০- রাজনীতিবিদ তথা প্রাক্তন সাংসদ অভিজিৎ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৬০ - ভারতীয় প্রাক্তন ক্রিকেটার রমন লাম্বার জন্ম
১৯৬৫- অভিনেতা পীযূষ গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৬৭ - চলচ্চিত্র অভিনেতা এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি, ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর হিসাবে শপথ নেন রোনাল্ড রেগান
১৯৭২ - বিশ্ব বিখ্যাত ভারতীয় কুস্তিগির গোবর গোহ নামে সুপরিচিত যতীন্দ্র চরণ গুহ প্রয়াত
১৯৭৬- সাহিত্যিক শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৮১ - আর্জেন্টাইন ফুটবলার ম্যাক্সি রোদ্রিগেসের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৪.৮০ টাকা ৮৬.৫৪ টাকা
পাউন্ড ১০৫.৩৬ টাকা ১০৯.০৯ টাকা
ইউরো ৮৭.০০ টাকা ৯০.৩৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,৭৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৭,১৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,৩০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৬,২৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৬,৩৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৮ পৌষ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারি ২০২৫। তৃতীয়া ৪৭/০, রাত্রি ১/৯। শ্রবণা নক্ষত্র ৪২/৫ রাত্রি ১১/১১। সূর্যোদয় ৬/২১/১১, সূর্যাস্ত ৫/০/৩। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৭ মধ্যে পুনঃ ১/২৭ গতে ২/৫৩ মধ্যে। রাত্রি ৫/৫৪ গতে ৯/২৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/২০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৪০ গতে ১/২০ মধ্যে।
১৭ পৌষ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারি ২০২৫। তৃতীয়া রাত্রি ২/১৭। শ্রবণানক্ষত্র রাত্রি ১২/৫০। সূর্যোদয় ৬/২৩, সূর্যাস্ত ৫/০। অমৃতযোগ দিবা ৭/৫০ মধ্যে ও ১/৩১ গতে ২/৫৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫৮ গতে ৯/৩১ মধ্যে ও ১২/১১ গতে ৩/৪৪ মধ্যে ও ৪/৩৮ গতে ৬/২৪ মধ্যে। কালবেলা ২/২১ গতে ৫/০ মধ্যে। কালরাত্রি ১২/৪২ গতে ১/২২ মধ্যে। 
১ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
পাটনায় মহিলা চরকা সমিতিতে এলেন বিহারের রাজ্যপাল আরিফ মহম্মদ খান

10:08:00 PM

আজমীর শরিফ দরগার জন্য চাদর পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেণ রিজিজু

10:03:00 PM

মহাকুম্ভ মেলা: সেলফি পয়েন্টে ছবি তোলার জন্য ব্যাপক ভিড়

09:56:00 PM

আইএসএল: হায়দরাবাদকে ৩-০ গোলে হারাল মোহন বাগান

09:26:00 PM

সিডনি টেস্টে নেই রোহিত শর্মা !
অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে সিডনিতে অনুষ্ঠিত পঞ্চম টেস্টে দলে থাকছেন না রোহিত ...বিশদ

09:20:26 PM

আইএসএল: মোহন বাগান ৩-হায়দরাবাদ ০ (৫২ মিনিট)

08:40:00 PM