Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

দুর্বল ফন্দি

ভারতের সবচেয়ে বড় সমস্যার নাম নিঃসন্দেহে বেকারত্ব। রাজ্য রাজনীতি থেকে জাতীয় রাজনীতিতে উত্তরণের জন্য এই সমস্যাকেই হাতিয়ার করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। মনমোহন সিংয়ের দ্বিতীয় ইউপিএ সরকারকে গদিচ্যুত করতে গেরুয়া শিবিরের মুখ হিসেবে তুলে ধরা হয়েছিল নরেন্দ্র মোদিকে। নির্বাচনের বছর ছিল ২০১৪। প্রচারে ঝড় তুলে দিতে, তার আগের বছর, অর্থাৎ ২০১৩ সালেই ময়দানে নামিয়ে দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। ধুরন্ধর রাজনীতিক মোদি নিশানা করেছিলেন একেবারে ঠিক জায়গায়। তিনি খেপিয়ে তুলেছিলেন দেশের বেকার বাহিনীকে। একের পর এক জনসভায় গিয়ে মোদি বলেছিলেন, দেশের জনসংখ্যার ৬৫ শতাংশের বয়স ৩৫ বছরের নীচে আর তারা একটি করে চাকরি বা কাজের সন্ধানে মরিয়া। অথচ এদেরকে ঠিকমতো কাজে লাগাতে পারলে এরাই হয়ে উঠবে উন্নয়নের কারিগর। এটা সম্ভব। কিন্তু কংগ্রেস সরকারের লাগাতার ব্যর্থতার কারণেই উজ্জ্বল যুব শ্রেণির হাতে কোনও কাজ নেই। এই হতাশা ভেঙে যুব শ্রেণির জন্য নতুন ভোর এনে দেওয়ার স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন মোদি। তাঁর প্রতিশ্রুতি ছিল, দেশবাসী তাঁকে আশীর্বাদ করলে, তিনি প্রধানমন্ত্রী হলে বছরে ২ কোটি চাকরির ব্যবস্থা তিনি করবেন। 
দেশবাসী তাঁর অনুরোধ রেখেছিল, সাড়া দিয়েছিল তাঁর আহ্বানে। শুধু সেবারই নয়, ২০২৪ সালেও তাঁকে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ দিয়েছে ভারত। অর্থাৎ নরেন্দ্র মোদির প্রধানমন্ত্রিত্বের এখন তৃতীয় পর্ব। কিন্তু গত দশবছরে নতুন ২০ কোটি চাকরি কি হয়েছে? গেরুয়া শিবিরের কোনও পরম ভক্তও তা মনে করেন না। বাস্তব এটাই যে, দেশে বেকারের সংখ্যা কোটি কোটি। ২০২৩ সালের বাদল অধিবেশনে সরকার জানিয়েছিল যে, দেশজুড়ে কেন্দ্রীয় সরকারে ৪০ লক্ষ অনুমোদিত পদের মধ্যে ৯ লক্ষ ৬৪ হাজার শূন্য। এরপর হাজার হাজার কর্মী অবসর নিয়েছেন। সেসব পদ পূরণের উদ্যোগও নজরে আসে না। ২০২৩ সালের ১৬ জুন একটি জাতীয় ইংরেজি দৈনিকে প্রকাশিত রিপোর্ট অনুসারে, গত একদশকে কেন্দ্রীয় সরকার অধিগৃহীত সংস্থাগুলিতে কর্মসংকোচনের হার দ্বিগুণ হয়ে গিয়েছে। তার ফলে ২০১২-১৩ থেকে ২০২২-২৩ সালের ভিতরে ২ লক্ষ ৭০ হাজার চাকরি কমে গিয়েছে এবং একইসঙ্গে পাল্টে গিয়েছে কাজ দেওয়ার ধরন। নিয়োগের ক্ষেত্র দখল করেছে চুক্তিভিত্তি কিংবা ক্যাজুয়াল সিস্টেম। সব মিলিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারি ক্ষেত্রে শ্রমের বাজারে নেমে এসেছে চরম দুর্দিন। সিএমআইই’র মতে, দেশে সার্বিক বেকারত্বের হারও ভয়াবহ। গত জুন মাসে ছিল ৯.২ শতাংশ। ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে নীতি আয়োগের একটি রিপোর্টে স্বীকার করা হয় যে, ৪৫ বছরের মধ্যে ভারতে বেকারত্বের হার সেইসময় ছিল সর্বাধিক! প্রথম মোদি সরকার সাফাই দেওয়ার চেষ্টা করেছিল বটে, তবে তা হয়ে উঠেছিল শাক দিয়ে মাছ ঢাকার মতোই হাস্যকর। ২০২২ সালে সরকারের দেওয়া আর একটি রিপোর্টে দাবি করা হয় যে, ২০১৪ থেকে পরবর্তী সাতবছরে কেন্দ্রীয় সরকারি চাকরির জন্য ২২ কোটি কর্মপ্রার্থী আবেদন করেন। তাঁদের মধ্যে নিয়োগপত্র হাতে পান মাত্র ৭ লক্ষ ২২ হাজার জন। ২০১৫ সালে সরকারি চাকরি পেয়েছিলেন ১ লক্ষ ৩০ হাজার জন। দু’বছরের মধ্যে অর্থাৎ ২০১৭ সালে সেই সংখ্যা নেমে আসে মাত্র ৩৮ হাজারে। তারপর পাঁচবছর পেরিয়ে গেলেও অবস্থার পরিবর্তন হয়নি। ২০২২ সালে পর্যন্ত চাকরি দেওয়া হয়েছে বছরে সেই ৩৮ হাজারই। 
মোদ্দা কথা, বছরে ২ কোটি চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতির বিপরীত প্রবণতাই কায়েম করেছে মোদি জমানা। শূন্যপদের পাহাড়চূড়ায় বসেই মোদি এবং এই সরকার ও শাসক দলের কেষ্টবিষ্টুরা ছেলে ভুলানো ছড়া শুনিয়ে চলেছেন। ২০২৪-এর ভোট বৈতরণী পেরনোর জন্য প্রধানমন্ত্রী ২০২২ সালে ১০ লক্ষ চাকরি দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন। এজন্য সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিলেন দেড় বছর। সেই দিনক্ষণ পেরিয়েছে ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে। বাস্তব অন্য কথা বললেও মোদি দাবি করা ছাড়েননি। সোমবার এক রোজগার মেলায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘দেড় বছরে আমাদের সরকার প্রায় ১০ লক্ষ সরকারি চাকরি দিয়েছে। আমাদের মতো এত চাকরি আজ পর্যন্ত কোনও সরকার দেয়নি।’ ৭১ হাজার নতুন নিয়োগপত্র প্রদান অনুষ্ঠানে তাঁর আরও দাবি, গ্রামীণ কর্মসংস্থানকে তাঁর সরকার সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছে এবং গ্রামীণ কর্মসংস্থানের প্রবণতা এখন বহুমুখী। আসলে এই সরকার বেকার সমস্যার সমাধান চায় না। তাহলে বাস্তবটা মেনে নিয়েই দ্রুত সমাধানের পথ খুঁজত এবং আন্তরিক উদ্যোগ নিত। মোদিজি হাঁটছেন উল্টো পথে। একটা করে ভোট আসে এবং তখনকার মতো বেঁচে যাওয়ার ফন্দি আঁটেন তিনি। তাতে একাধিকবার তাঁর সাময়িক ও ব্যক্তিগত ‘জয়’ হলেও বারবার হেরেছে দেশ। এতে যে তাঁর পার্টি বিজেপিরও দীর্ঘ মেয়াদে কল্যাণ হবে না, তা হলফ করেই বলা যায়।
25th  December, 2024
ক্ষুধার্তের সামনে খাদ্য নষ্ট!

শিশুদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অপুষ্টির হার যেসব দেশে তাদেরই অন্যতম ভারত। অপুষ্টির শিকার সর্বাধিক সংখ্যক শিশু রয়েছে ভারতেই। ৬ বছরের কম বয়সি শিশুদের মধ্যে ১৭ শতাংশের ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে কম। ৫ বছরের কম বয়সি শিশুদের মধ্যে ৩৬ শতাংশের বৃদ্ধি ঠিকমতো হয়নি। বিশদ

আতঙ্কের নাম জিএসটি

পেট্রলিয়াম পণ্য, অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় এবং বিদ্যুতের উপর জিএসটি চাপানো হয়নি। এই পণ্যগুলিকে জিএসটির আওতাবহির্ভূত রাখা হয়েছে। এগুলির ক্ষেত্রে রাজস্ব আদায় করা হয় পৃথকভাবে এবং পূর্ববর্তী কর ব্যবস্থা অনুসারে। এই কর সংগ্রহ করে রাজ্য সরকারগুলি।
বিশদ

26th  December, 2024
আগুনে ঘি

গোপনে নজরদারি চালাতে ১,৪০০ হোয়াটস অ্যাপ নম্বরে আড়িপাতার জন্য ইজরায়েলের সংস্থা এনএসও-র পেগাসাস স্পাইওয়্যার ব্যবহার করা হয়েছিল। এর মধ্যে ভারতের ৩০০টি নম্বর রয়েছে। মার্কিন আদালতের এই রায় ঘোষণার পরেই ফের মোদি সরকারের বিরুদ্ধে পুরনো ঘা খুঁচিয়ে তুলেছে বিরোধীরা। বিশদ

24th  December, 2024
গ্রামোন্নয়নে প্রশংসনীয় পদক্ষেপ

মহাত্মা গান্ধীকে একবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, স্বাধীন ভারত ব্রিটেনের মতো জীবনযাত্রার মান অর্জন করবে বলে কি আপনি বিশ্বাস করেন? গান্ধীজি উত্তর দিয়েছিলেন, এই সমৃদ্ধি অর্জনের জন্য এই গ্রহের অর্ধেক সম্পদ লেগেছে একা ব্রিটেনের।
বিশদ

23rd  December, 2024
ভারসাম্যের খেলা

এই প্রথম নয়, লোকসভা ভোটে বিজেপি ২৪০ আসনে আটকে যাওয়ার পর প্রকাশ্যে সরব হয়েছিলেন তিনি। ভোটের প্রচারে নরেন্দ্র মোদিকে ‘ভগবান’ হিসেবে তুলে ধরা যে ভালোভাবে নেয়নি সঙ্ঘ পরিবার, সেই বার্তা শোনা গিয়েছিল তাঁর মুখে। এর পরেও দেখা গিয়েছে, সঙ্ঘের মুখপত্রে শাসকদল ও সরকারের কৌশল নিয়ে নানা প্রশ্ন তুলতে।
বিশদ

22nd  December, 2024
অপ্রত্যাশিত

স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে সংসদে সরকার ও বিরোধীপক্ষের মধ্যে তর্কবিতর্ক, উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়, তুমুল হই-হট্টগোল নতুন কিছু নয়। গলায় পোস্টার ঝুলিয়ে, প্ল্যাকার্ড হাতে ওয়েলে নেমে পড়া, স্লোগান, একে অপরের দিকে তেড়ে যাওয়ার ছবিও হামেশাই দেখা যায়। বিশদ

21st  December, 2024
ভর্ৎসনা ও ক্ষমা প্রার্থনা

তির ছুড়েছিলেন বিরোধীদের দিকে। লক্ষ্যভেদ তো হলই না, উল্টে তাতে বিদ্ধ হলেন ভারতের সংবিধান প্রণেতা বাবাসাহেব আম্বেদকর! কে এই ব্যর্থ ধনুর্ধর? দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী স্বয়ং!
বিশদ

20th  December, 2024
প্রতিশ্রুতি রক্ষার সংস্কৃতি

নিজ গৃহ বা বাড়িকে ভারতের সংবিধানে নাগরিকের মৌলিক অধিকারের তালিকাভুক্ত করা হয়নি। তবে প্রত্যেকের একটি বাড়ির অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে অন্যান্য মৌলিক অধিকার এবং নির্দেশমূলক নীতিগুলি রূপায়ণের মাধ্যমে। এছাড়া সুপ্রিম কোর্টের একাধিক রায়েও উপযুক্ত বাসস্থানের অধিকার মেনে নেওয়া হয়েছে। বিশদ

19th  December, 2024
বৈষম্য বৃদ্ধির ব্যবস্থা

পয়লা জুলাই, ২০১৫। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’ স্লোগান শুনিয়েছিলেন। উদ্দেশ্য ঘোষিত হয়েছিল ‘পাওয়ার টু এমপাওয়ার’। বলা হয়েছিল, ভারত সরকারের সমস্ত পরিষেবা ইলেকট্রনিক ব্যবস্থার মাধ্যমে সহজলভ্য হবে। তার জন্য ইন্টারনেট সংযোগ এবং অনলাইন পরিকাঠামো বিস্তার লাভ করবে দেশজুড়ে।
বিশদ

18th  December, 2024
‘না খাউঙ্গা’র প্রহসন!

গত দশ বছর ধরে মূলত তিনটি ‘অস্ত্রকে’ সম্বল করে বিরোধীদের বিরুদ্ধে তোপ দেগেই চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক, বংশানুক্রমিক শাসন। কীভাবে শতাব্দী প্রাচীন কংগ্রেস দলে গান্ধী পরিবার বংশপরম্পরায় ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রেখেছে, মোদির প্রতিদিনের সমালোচনা মূলত তা নিয়েই। বিশদ

17th  December, 2024
স্বাস্থ্যে স্বস্তি বৃদ্ধি

ইউনিভার্সাল হেলথেকয়ার বা সকল নাগরিকের জন্য স্বাস্থ্য পরিষেবাকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে উন্নত কিছু দেশ। তাদের মধ্যে সবচেয়ে অগ্রণী হল নরওয়ে, নেদারল্যান্ডস, সুইডেন, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান,  জার্মানি, অস্ট্রিয়া, কানাডা, ব্রিট‍েন প্রভৃতি।
বিশদ

16th  December, 2024
আরও এক ব্যর্থতা

সাড়া ফেলে দেওয়া আর জি কর কাণ্ডে ধর্ষণ-খুনের ঘটনার প্রেক্ষিতে তথ্যপ্রমাণ লোপাট ও ষড়যন্ত্র মামলায় ধৃত হাসপাতালের অধ্যক্ষ (প্রাক্তন) ও টালা থানার প্রাক্তন ওসির বিরুদ্ধে ৯০ দিনেও সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট দিতে না পেরে আরও এক ব্যর্থতার নজির গড়ল সিবিআই। বিশদ

15th  December, 2024
করদাতারাই ব্রাত্য!

এ যেন গ্রামের পাঠশালা। প্রবল ঝড়-বৃষ্টিতে জীর্ণবাড়ির ভাঙাচোরা দেওয়ালের ফাঁকফোকর দিয়ে জল ঢুকে ভাসিয়ে দেয় শ্রেণিকক্ষ। বাধ্য হয়ে মাস্টারমশাই অসময়ে ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে দেন। আচরণে সেই হতভাগ্য পাঠশালার মতো হলেও এ আসলে পাঠশালা নয়। বিশদ

14th  December, 2024
ভয়াবহ বিচার ব্যবস্থা!

চট্টগ্রাম আদালতে বুধবারও জামিন হল না হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের। সেখানকার একদল মারমুখী আইনজীবীর বাধায় ভেস্তে গিয়েছে তাঁর জামিনের উদ্যোগ। ওইদিন আদালতে তাঁর জন্য আগাম জামিনের আর্জি জানান বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। বিশদ

13th  December, 2024
সুপ্রিম বার্তা মোদিজিকে

গর্ব না লজ্জা? একই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এই বিপরীতধর্মী প্রশ্নের মুখোমুখি আমাদের হতে হয় বারবার। আর এমন অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে ফেলে দিতে এদেশের সরকার বাহাদুরের জুড়ি নেই। যেমন বিনামূল্যের রেশন। ৪ নভেম্বর, ২০২৩। ভোটমুখী ছত্তিশগড়ে দুর্গ এলাকার এক প্রচারসভায় উপস্থিত নরেন্দ্র মোদি। বিশদ

12th  December, 2024
অর্বাচীনের আস্ফালন

হুমকির পর হুমকি! বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছাড়তেই সীমান্তের ওপার থেকে শোনানো হল, তারা ভারতের ‘সেভেন স্টারস’ ছিনিয়ে নেবে। তার মানে, উত্তর-পূর্বাঞ্চলের অসমসহ সাতটি রাজ্য জুড়ে দেবে বাংলাদেশের মানচিত্রে। বিশদ

11th  December, 2024
একনজরে
বাংলার বাড়ি নিয়ে আগেই জিরো টলারেন্স নীতির কথা জানিয়েছেন রাজ্য সরকার। যদি কোনও ব্যক্তি উপভোক্তাদের থেকে টাকা চায় তাহলে তাদের বিরুদ্ধে একেবারে এফআইআর দায়ের করে কড়া আইনি পদক্ষেপের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে প্রতিটি জেলা প্রশাসনকে। ...

প্রায় ৮৭ হাজার দর্শক সকাল সকাল ভিড় জমিয়েছেন এমসিজ’র গ্যালারিতে। তাঁদের লক্ষ্য একটাই, চতুর্থ টেস্টে ভারত-অস্ট্রেলিয়ার ধন্ধুমার ক্রিকেটের উত্তেজনা তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করা। বক্সিং ডে ...

মালদহের গাজোলের পাণ্ডুয়া সার্কেলের ফুলবাড়ি সিএস প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পর পর দু’দিন রান্না হল না মিড ডে মিল। ...

হিন্দুদের পর ওপার বাংলায় এবার টার্গেট আরও এক সংখ্যালঘু সম্প্রদায়—খ্রিস্টান! বড়দিনেই মৌলবাদীদের রোষে পুড়ল বান্দরবানের খ্রিস্টানপাড়া। আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় কমপক্ষে ১৯টি বাড়িতে। ফলে শীতের মরশুমে একেবারে খোলা আকাশের নীচে রাত কাটাতে হচ্ছে পরিবারগুলিকে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে  উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৯৭- উর্দু কবি মির্জা গালিবের জন্ম
১৮২২- জীবাণুতত্ত্ববিদ লুই পাস্তুরের জন্ম
১৮২৫- ইংল্যান্ডে তৈরি স্টিম ইঞ্জিন রেলপথে চলাচল শুরু করে
১৮৩১ - চার্লস ডারউইন বিশ্ব পরিভ্রমণের উদ্দেশ্যে সমুদ্রযাত্রা করেন
১৮৭১- প্রথম বিড়াল প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়
১৯১১- "জন গণ মন", ভারতের জাতীয় সঙ্গীত, প্রথম ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের কলকাতা সেশন মধ্যে গাওয়া হয়
১৯১৫- শিশু সাহিত্যিক ও চিত্রশিল্পী উপেন্দ্র কিশোর রায় চৌধুরীর মৃত্যু
১৯৩০ -  শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী মালবিকা কাননের জন্ম
১৯৩২ – গীতিকার শিবদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৪৫- বিশ্বব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়
১৯৬৫- অভিনেতা সলমন খানের জন্ম
১৯৭৫- চাসনালা খনি দুর্ঘটনায় মৃত ৩৭২ শ্রমিক
১৯৮৮ - রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের একাদশ অধ্যক্ষ স্বামী গম্ভীরানন্দের প্রয়াণ
১৯৯২ – কিংবদন্তী সঙ্গীতশিল্পী,সুরকার তথা সঙ্গীত নির্দেশক ধনঞ্জয় ভট্টাচার্যের মৃত্যু
২০০৭- পাকিস্তানের একাদশ প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোর মৃত্যু
২০১০ - থিয়েটার অভিনেতা, পরিচালক ও নাট্যকার রমাপ্রসাদ বণিকের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৪.৪৩ টাকা ৮৬.১৭ টাকা
পাউন্ড ১০৫.১৭ টাকা ১০৮.৯১ টাকা
ইউরো ৮৭.০৬ টাকা ৯০.৪৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,৪৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৮৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৮,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৮,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ পৌষ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪। দ্বাদশী ৩৫/২৫ রাত্রি ৮/২৯। বিশাখা নক্ষত্র ৩৫/২৫ রাত্রি ৮/২৯। সূর্যোদয় ৬/১৯/৪, সূর্যাস্ত ৪/৫৬/২২। অমৃতযোগ দিবা ৭/১ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ৯/৫১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৯ গতে ২/৪৯ মধ্যে পুনঃ ৩/৩১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৫/৫ গতে ৯/২৪ মধ্যে পুনঃ ১২/৫ গতে ৩/৩৯ মধ্যে পুনঃ ৪/৩২ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/৫৮ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/১৬ গতে ৯/৫৭ মধ্যে।
১১ পৌষ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪। দ্বাদশী রাত্রি ১/৩৪। বিশাখা নক্ষত্র রাত্রি ৮/২১। সূর্যোদয় ৬/২২, সূর্যাস্ত ৪/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে ও ৭/৪৯ গতে ৯/৫৭ মধ্যে ও ১২/৫ গতে ২/৫৫ মধ্যে ও ৩/৩৮ গতে ৪/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫৬ গতে ৯/৩০ মধ্যে ও ১২/৩০ গতে ৩/৪৪ মধ্যে ও ৪/৩৭ গতে ৬/২২ মধ্যে। বারবেলা ৯/০ গতে ১১/৩৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/১৭ গতে ৯/৫৮ মধ্যে।
২৪ জমাদিয়স সানি

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
কাটোয়ায় বাড়িতে ঢুকে এলোপাথাড়ি গুলি চালিয়ে ডাকাতি, চাঞ্চল্য

11:35:00 PM

দিল্লি বিমানবন্দরে পৌঁছলেন কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া

10:50:00 PM

দিল্লিতে ঠান্ডায় রাতে নাইট শেল্টারে আশ্রয় নিয়েছেন মানুষজন

10:18:00 PM

জম্মু ও কাশ্মীরের গান্দেরবালে শুরু হয়েছে প্রবল তুষারপাত

10:08:00 PM

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল জম্মু ও কাশ্মীরের বারামুল্লা, রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ৪.০

09:49:00 PM

আইএসএল: ম্যাচ ড্র, মহামেডান বনাম ওড়িশা

09:37:00 PM