Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

অর্বাচীনের আস্ফালন

হুমকির পর হুমকি! বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছাড়তেই সীমান্তের ওপার থেকে শোনানো হল, তারা ভারতের ‘সেভেন স্টারস’ ছিনিয়ে নেবে। তার মানে, উত্তর-পূর্বাঞ্চলের অসমসহ সাতটি রাজ্য জুড়ে দেবে বাংলাদেশের মানচিত্রে। আর এই স্বপ্নের পোলাও খাওয়া শুরু হতেই টের পাওয়া যাচ্ছে তাতে ঘি ঢালতে কোনও কার্পণ্য করছে না ওদেশের উগ্র মৌলবাদী মুসলিমরা। তারা ইতিমধ্যে একদিন শোনাল, মাত্র চারদিনেই কলকাতার দখল নেবে। তাতেও থামতে রাজি না পাকিস্তানের হাতের পুতুলগুলি। তাদের পরবর্তী সংযোজন আরও রোমহর্ষক: ‘আমরা বাংলা, বিহার ও ওড়িশার পূর্ণ দখল চাই।’ মানে পূর্ববঙ্গের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গ, বর্তমান বিহার ও ঝাড়খণ্ড এবং ওড়িশা তারা চায়। ওই উন্মাদদের বক্তব্য, বাংলা, বিহার ও ওড়িশা মিলিয়ে নবাব সিরাজের যে সাম্রাজ্য একদা ছিল, তাতে নাকি একমাত্র বাংলাদেশেরই হক রয়েছে। বলা বাহুল্য, এই উগ্র মৌলবাদী মুসলিমদের কাছে বাংলাদেশ মানে সব ধর্ম বর্ণের দেশ নয়, সেটা একমাত্র মুসলিমদেরই রাষ্ট্র। সেখানে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, আদিবাসী প্রভৃতি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে তারা বাংলাদেশের নাগরিক মানতে নারাজ। ১৯৪৭ পরবর্তীকালে বিশেষভাবে টার্গেট করা হয়েছে হিন্দুদের। জমিজমা, ব্যবসা, চাকরি, উচ্চশিক্ষার সুযোগ প্রভৃতি গায়ের জোরে কেড়ে নিতে লাগাতার অত্যাচার হয়েছে তাদের উপর।
এই দুর্বৃত্তায়নকে আইনসিদ্ধ করতেই ছুড়ে ফেলা হয়েছে শেখ মুজিবুর রহমান প্রবর্তিত ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ সংবিধান, সাংবিধানিকভাবে সব ধর্মের মানুষের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে ‘রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম’-এর যন্ত্রণা। বলা বাহুল্য, বঙ্গবন্ধু ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবার জন্য স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন। এই ‘অপরাধেই’ তাঁর প্রাণ নিয়েছিল উগ্র মুসলিম মৌলবাদী শক্তি। হাসিনা ও রেহানা—মুজিবের এই দুই কন্যা বাদে পরিবারের বাকিদেরও হত্যা করা হয় ওই ঘটনায়। তারপরই ওপার বাংলা হিন্দুসহ অন্যান্য সংখ্যালঘু শ্রেণির জন্য সাক্ষাৎ নরক হয়ে ওঠে। তীব্র গণ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনাই ওই অশুভ শক্তিকে পরাস্ত করেন এবং তিনি আপ্রাণ চেষ্টায় ছিলেন দেশটিকে আধুনিকতার আলোয় তুলে আনতে। তিনি যে অনেকখানি সফলও হয়েছিলেন আন্তর্জাতিক মহল বার বার তা স্বীকারও করেছে।
সেই প্রধানমন্ত্রীই তথাকথিত ‘বৈষম্যবিরোধী’ বা ‘দ্বিতীয় স্বাধীনতা’র আন্দোলন নামে এক রক্তক্ষয়ী ষড়যন্ত্রের শিকার হলেন। তাঁকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হল। তাঁর স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ মহম্মদ ইউনুস। উগ্র মৌলবাদীদের উপর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানের যে কিছুমাত্র নিয়ন্ত্রণ নেই তার প্রমাণ মিলছে প্রতিদিন, প্রতিমুহূর্তে। দিকে দিকে আক্রান্ত হচ্ছেন হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ও আদিবাসীরা। তাঁদের ঘরবাড়ি, ব্যবসাপত্র লুট করা হচ্ছে এবং ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হচ্ছে একের পর এক মন্দিরে। কিন্তু সরকারি প্রশাসন বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না। উল্টে, রোষের মুখে পড়ছেন তাঁরাই, এই সীমাহীন অত্যাচারের যাঁরা প্রতিবাদ করছেন। যেমন বাংলাদেশ সনাতন জাগরণী মঞ্চের নেতা চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে আইনি জালে ফাঁসানো হয়েছে। তাঁর জামিন নাকচ করেছে চট্টগ্রাম আদালত। এমনকী কোর্টে আইনজীবী গ্রহণের সুবিধাটুকুও তাঁকে দেওয়া হয়নি। তাঁর পক্ষে সওয়াল করতে আগ্রহী আইনজীবীদের নৃশংস আক্রমণের শিকার হতে হয়েছে। সবচেয়ে পরিতাপের বিষয়, এক্ষেত্রে আক্রমণকারীরা পেশায় উকিল! আরও ভয়াবহ ব্যাপার, এই লোকগুলি চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের ফাঁসির দাবিতে সরব হয়েছে। হায়, বাংলাদেশ! অন্যায়ের প্রতিবাদীদেরই চরম সাজা চায় সমাজের একটি অংশ এবং অন্যায়কারীরা বেড়ায় বুক ফুলিয়ে! এটা কেন সম্ভব হচ্ছে তা পরিষ্কার হল, সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের দাবিতে, ‘হামলার অভিযোগগুলির বেশিরভাগই রাজনৈতিক!’ সোমবার ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিস্রির সঙ্গে ঢাকায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের একটি বৈঠক হয়। অতঃপর যৌথ সাংবাদিক সম্মলেনে বাংলাদেশ সরকারের পরিবেশ উপদেষ্টা ওই দায় এড়ানো দাবি করেন। বাংলাদেশ কেন অগ্নিগর্ভ, তার কারণ নিহিত এখানেই। উগ্র মুসলিম মৌলবাদী আক্রমণকারীদের একতরফাভাবে আড়াল করা হচ্ছে সেখানে। আর সেখান থেকেই ভারত আক্রমণের আস্ফালন ছড়াচ্ছে ওপার বাংলা। এই অসভ্যতার মুখতোড় জবাব দিতে দেরি করেননি বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। সোমবার বিধানসভায় তিনি বলেন, ‘এত বড় হিম্মত শুধু আপনাদের কেন, কারও নেই! আপনারা দখল নেবেন, আর আমরা কি বসে বসে ললিপপ খাব? আমরা যথেষ্ট সচেতন ও সক্রিয় নাগরিক। তবে আমরা ধৈর্যের পরীক্ষা দিই। মানুষকে রক্ষা করব।’ এর আগে পদ্মাপারে আটকে পড়া ভারতীয় নাগরিকদের উদ্ধারে রাষ্ট্রসঙ্ঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানোরও দাবি জানান তিনি। যাই হোক, পরিস্থিতি মোটেই সুখকর নয়, অর্বাচীন বাংলাদেশ এখনই সংযত না-হলে ভারত সরকারের উচিত তাদের সবরকমে সমঝে দেওয়া।
11th  December, 2024
ক্ষুধার্তের সামনে খাদ্য নষ্ট!

শিশুদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অপুষ্টির হার যেসব দেশে তাদেরই অন্যতম ভারত। অপুষ্টির শিকার সর্বাধিক সংখ্যক শিশু রয়েছে ভারতেই। ৬ বছরের কম বয়সি শিশুদের মধ্যে ১৭ শতাংশের ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে কম। ৫ বছরের কম বয়সি শিশুদের মধ্যে ৩৬ শতাংশের বৃদ্ধি ঠিকমতো হয়নি। বিশদ

আতঙ্কের নাম জিএসটি

পেট্রলিয়াম পণ্য, অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় এবং বিদ্যুতের উপর জিএসটি চাপানো হয়নি। এই পণ্যগুলিকে জিএসটির আওতাবহির্ভূত রাখা হয়েছে। এগুলির ক্ষেত্রে রাজস্ব আদায় করা হয় পৃথকভাবে এবং পূর্ববর্তী কর ব্যবস্থা অনুসারে। এই কর সংগ্রহ করে রাজ্য সরকারগুলি।
বিশদ

26th  December, 2024
দুর্বল ফন্দি

ভারতের সবচেয়ে বড় সমস্যার নাম নিঃসন্দেহে বেকারত্ব। রাজ্য রাজনীতি থেকে জাতীয় রাজনীতিতে উত্তরণের জন্য এই সমস্যাকেই হাতিয়ার করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। মনমোহন সিংয়ের দ্বিতীয় ইউপিএ সরকারকে গদিচ্যুত করতে গেরুয়া শিবিরের মুখ হিসেবে তুলে ধরা হয়েছিল নরেন্দ্র মোদিকে। বিশদ

25th  December, 2024
আগুনে ঘি

গোপনে নজরদারি চালাতে ১,৪০০ হোয়াটস অ্যাপ নম্বরে আড়িপাতার জন্য ইজরায়েলের সংস্থা এনএসও-র পেগাসাস স্পাইওয়্যার ব্যবহার করা হয়েছিল। এর মধ্যে ভারতের ৩০০টি নম্বর রয়েছে। মার্কিন আদালতের এই রায় ঘোষণার পরেই ফের মোদি সরকারের বিরুদ্ধে পুরনো ঘা খুঁচিয়ে তুলেছে বিরোধীরা। বিশদ

24th  December, 2024
গ্রামোন্নয়নে প্রশংসনীয় পদক্ষেপ

মহাত্মা গান্ধীকে একবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, স্বাধীন ভারত ব্রিটেনের মতো জীবনযাত্রার মান অর্জন করবে বলে কি আপনি বিশ্বাস করেন? গান্ধীজি উত্তর দিয়েছিলেন, এই সমৃদ্ধি অর্জনের জন্য এই গ্রহের অর্ধেক সম্পদ লেগেছে একা ব্রিটেনের।
বিশদ

23rd  December, 2024
ভারসাম্যের খেলা

এই প্রথম নয়, লোকসভা ভোটে বিজেপি ২৪০ আসনে আটকে যাওয়ার পর প্রকাশ্যে সরব হয়েছিলেন তিনি। ভোটের প্রচারে নরেন্দ্র মোদিকে ‘ভগবান’ হিসেবে তুলে ধরা যে ভালোভাবে নেয়নি সঙ্ঘ পরিবার, সেই বার্তা শোনা গিয়েছিল তাঁর মুখে। এর পরেও দেখা গিয়েছে, সঙ্ঘের মুখপত্রে শাসকদল ও সরকারের কৌশল নিয়ে নানা প্রশ্ন তুলতে।
বিশদ

22nd  December, 2024
অপ্রত্যাশিত

স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে সংসদে সরকার ও বিরোধীপক্ষের মধ্যে তর্কবিতর্ক, উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়, তুমুল হই-হট্টগোল নতুন কিছু নয়। গলায় পোস্টার ঝুলিয়ে, প্ল্যাকার্ড হাতে ওয়েলে নেমে পড়া, স্লোগান, একে অপরের দিকে তেড়ে যাওয়ার ছবিও হামেশাই দেখা যায়। বিশদ

21st  December, 2024
ভর্ৎসনা ও ক্ষমা প্রার্থনা

তির ছুড়েছিলেন বিরোধীদের দিকে। লক্ষ্যভেদ তো হলই না, উল্টে তাতে বিদ্ধ হলেন ভারতের সংবিধান প্রণেতা বাবাসাহেব আম্বেদকর! কে এই ব্যর্থ ধনুর্ধর? দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী স্বয়ং!
বিশদ

20th  December, 2024
প্রতিশ্রুতি রক্ষার সংস্কৃতি

নিজ গৃহ বা বাড়িকে ভারতের সংবিধানে নাগরিকের মৌলিক অধিকারের তালিকাভুক্ত করা হয়নি। তবে প্রত্যেকের একটি বাড়ির অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে অন্যান্য মৌলিক অধিকার এবং নির্দেশমূলক নীতিগুলি রূপায়ণের মাধ্যমে। এছাড়া সুপ্রিম কোর্টের একাধিক রায়েও উপযুক্ত বাসস্থানের অধিকার মেনে নেওয়া হয়েছে। বিশদ

19th  December, 2024
বৈষম্য বৃদ্ধির ব্যবস্থা

পয়লা জুলাই, ২০১৫। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’ স্লোগান শুনিয়েছিলেন। উদ্দেশ্য ঘোষিত হয়েছিল ‘পাওয়ার টু এমপাওয়ার’। বলা হয়েছিল, ভারত সরকারের সমস্ত পরিষেবা ইলেকট্রনিক ব্যবস্থার মাধ্যমে সহজলভ্য হবে। তার জন্য ইন্টারনেট সংযোগ এবং অনলাইন পরিকাঠামো বিস্তার লাভ করবে দেশজুড়ে।
বিশদ

18th  December, 2024
‘না খাউঙ্গা’র প্রহসন!

গত দশ বছর ধরে মূলত তিনটি ‘অস্ত্রকে’ সম্বল করে বিরোধীদের বিরুদ্ধে তোপ দেগেই চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক, বংশানুক্রমিক শাসন। কীভাবে শতাব্দী প্রাচীন কংগ্রেস দলে গান্ধী পরিবার বংশপরম্পরায় ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রেখেছে, মোদির প্রতিদিনের সমালোচনা মূলত তা নিয়েই। বিশদ

17th  December, 2024
স্বাস্থ্যে স্বস্তি বৃদ্ধি

ইউনিভার্সাল হেলথেকয়ার বা সকল নাগরিকের জন্য স্বাস্থ্য পরিষেবাকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে উন্নত কিছু দেশ। তাদের মধ্যে সবচেয়ে অগ্রণী হল নরওয়ে, নেদারল্যান্ডস, সুইডেন, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান,  জার্মানি, অস্ট্রিয়া, কানাডা, ব্রিট‍েন প্রভৃতি।
বিশদ

16th  December, 2024
আরও এক ব্যর্থতা

সাড়া ফেলে দেওয়া আর জি কর কাণ্ডে ধর্ষণ-খুনের ঘটনার প্রেক্ষিতে তথ্যপ্রমাণ লোপাট ও ষড়যন্ত্র মামলায় ধৃত হাসপাতালের অধ্যক্ষ (প্রাক্তন) ও টালা থানার প্রাক্তন ওসির বিরুদ্ধে ৯০ দিনেও সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট দিতে না পেরে আরও এক ব্যর্থতার নজির গড়ল সিবিআই। বিশদ

15th  December, 2024
করদাতারাই ব্রাত্য!

এ যেন গ্রামের পাঠশালা। প্রবল ঝড়-বৃষ্টিতে জীর্ণবাড়ির ভাঙাচোরা দেওয়ালের ফাঁকফোকর দিয়ে জল ঢুকে ভাসিয়ে দেয় শ্রেণিকক্ষ। বাধ্য হয়ে মাস্টারমশাই অসময়ে ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে দেন। আচরণে সেই হতভাগ্য পাঠশালার মতো হলেও এ আসলে পাঠশালা নয়। বিশদ

14th  December, 2024
ভয়াবহ বিচার ব্যবস্থা!

চট্টগ্রাম আদালতে বুধবারও জামিন হল না হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের। সেখানকার একদল মারমুখী আইনজীবীর বাধায় ভেস্তে গিয়েছে তাঁর জামিনের উদ্যোগ। ওইদিন আদালতে তাঁর জন্য আগাম জামিনের আর্জি জানান বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। বিশদ

13th  December, 2024
সুপ্রিম বার্তা মোদিজিকে

গর্ব না লজ্জা? একই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এই বিপরীতধর্মী প্রশ্নের মুখোমুখি আমাদের হতে হয় বারবার। আর এমন অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে ফেলে দিতে এদেশের সরকার বাহাদুরের জুড়ি নেই। যেমন বিনামূল্যের রেশন। ৪ নভেম্বর, ২০২৩। ভোটমুখী ছত্তিশগড়ে দুর্গ এলাকার এক প্রচারসভায় উপস্থিত নরেন্দ্র মোদি। বিশদ

12th  December, 2024
একনজরে
কংগ্রেস নয়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে তুলে দেওয়া হোক বিরোধী জোট ইন্ডিয়ার নেতৃত্বের ব্যাটন। সম্প্রতি এমনই দাবি তুলেছে একাধিক শরিক দল। আর এবার কংগ্রেসকে ‘ইন্ডিয়া’ শিবির থেকেই ছেঁটে ফেলার দাবি তুলল অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আপ। ...

রানাঘাট শহরে গড়ে উঠতে চলেছে ফিসক্যাল স্লাজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট বা এফএসটিপি। শহরের জনস্বাস্থ্যের মান উন্নয়নে এই সিদ্ধান্ত রানাঘাট পুরসভার। বাড়ি বাড়ি মল সংগ্রহ করে আর কেবল মাটিতে পুঁতে ফেলে দায় মুক্ত হওয়া নয়, বিশেষ প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে তা পুনর্ব্যবহারযোগ্য করে তোলার ...

বাংলাদেশের বর্ষীয়ান আইনজীবী রবীন্দ্র ঘোষের সঙ্গে দেখা করলেন ইসকনের ভাইস প্রেসিডেন্ট রাধারমণ দাস। চট্টগ্রামে জেলবন্দি চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের হয়ে আইনি লড়াই চালাচ্ছেন রবীন্দ্র ঘোষ। বর্তমানে তিনি ছেলের বাড়িতে বারাকপুরে রয়েছেন। ...

হিন্দুদের পর ওপার বাংলায় এবার টার্গেট আরও এক সংখ্যালঘু সম্প্রদায়—খ্রিস্টান! বড়দিনেই মৌলবাদীদের রোষে পুড়ল বান্দরবানের খ্রিস্টানপাড়া। আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় কমপক্ষে ১৯টি বাড়িতে। ফলে শীতের মরশুমে একেবারে খোলা আকাশের নীচে রাত কাটাতে হচ্ছে পরিবারগুলিকে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে  উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৯৭- উর্দু কবি মির্জা গালিবের জন্ম
১৮২২- জীবাণুতত্ত্ববিদ লুই পাস্তুরের জন্ম
১৮২৫- ইংল্যান্ডে তৈরি স্টিম ইঞ্জিন রেলপথে চলাচল শুরু করে
১৮৩১ - চার্লস ডারউইন বিশ্ব পরিভ্রমণের উদ্দেশ্যে সমুদ্রযাত্রা করেন
১৮৭১- প্রথম বিড়াল প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়
১৯১১- "জন গণ মন", ভারতের জাতীয় সঙ্গীত, প্রথম ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের কলকাতা সেশন মধ্যে গাওয়া হয়
১৯১৫- শিশু সাহিত্যিক ও চিত্রশিল্পী উপেন্দ্র কিশোর রায় চৌধুরীর মৃত্যু
১৯৩০ -  শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী মালবিকা কাননের জন্ম
১৯৩২ – গীতিকার শিবদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৪৫- বিশ্বব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়
১৯৬৫- অভিনেতা সলমন খানের জন্ম
১৯৭৫- চাসনালা খনি দুর্ঘটনায় মৃত ৩৭২ শ্রমিক
১৯৮৮ - রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের একাদশ অধ্যক্ষ স্বামী গম্ভীরানন্দের প্রয়াণ
১৯৯২ – কিংবদন্তী সঙ্গীতশিল্পী,সুরকার তথা সঙ্গীত নির্দেশক ধনঞ্জয় ভট্টাচার্যের মৃত্যু
২০০৭- পাকিস্তানের একাদশ প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোর মৃত্যু
২০১০ - থিয়েটার অভিনেতা, পরিচালক ও নাট্যকার রমাপ্রসাদ বণিকের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৪.৪৩ টাকা ৮৬.১৭ টাকা
পাউন্ড ১০৫.১৭ টাকা ১০৮.৯১ টাকা
ইউরো ৮৭.০৬ টাকা ৯০.৪৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,৪৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৮৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৮,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৮,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ পৌষ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪। দ্বাদশী ৩৫/২৫ রাত্রি ৮/২৯। বিশাখা নক্ষত্র ৩৫/২৫ রাত্রি ৮/২৯। সূর্যোদয় ৬/১৯/৪, সূর্যাস্ত ৪/৫৬/২২। অমৃতযোগ দিবা ৭/১ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ৯/৫১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৯ গতে ২/৪৯ মধ্যে পুনঃ ৩/৩১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৫/৫ গতে ৯/২৪ মধ্যে পুনঃ ১২/৫ গতে ৩/৩৯ মধ্যে পুনঃ ৪/৩২ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/৫৮ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/১৬ গতে ৯/৫৭ মধ্যে।
১১ পৌষ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪। দ্বাদশী রাত্রি ১/৩৪। বিশাখা নক্ষত্র রাত্রি ৮/২১। সূর্যোদয় ৬/২২, সূর্যাস্ত ৪/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে ও ৭/৪৯ গতে ৯/৫৭ মধ্যে ও ১২/৫ গতে ২/৫৫ মধ্যে ও ৩/৩৮ গতে ৪/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫৬ গতে ৯/৩০ মধ্যে ও ১২/৩০ গতে ৩/৪৪ মধ্যে ও ৪/৩৭ গতে ৬/২২ মধ্যে। বারবেলা ৯/০ গতে ১১/৩৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/১৭ গতে ৯/৫৮ মধ্যে।
২৪ জমাদিয়স সানি

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
কাটোয়ায় বাড়িতে ঢুকে এলোপাথাড়ি গুলি চালিয়ে ডাকাতি, চাঞ্চল্য

11:35:00 PM

দিল্লি বিমানবন্দরে পৌঁছলেন কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া

10:50:00 PM

দিল্লিতে ঠান্ডায় রাতে নাইট শেল্টারে আশ্রয় নিয়েছেন মানুষজন

10:18:00 PM

জম্মু ও কাশ্মীরের গান্দেরবালে শুরু হয়েছে প্রবল তুষারপাত

10:08:00 PM

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল জম্মু ও কাশ্মীরের বারামুল্লা, রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ৪.০

09:49:00 PM

আইএসএল: ম্যাচ ড্র, মহামেডান বনাম ওড়িশা

09:37:00 PM